somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিস্ময়কর নিরাময় কোয়ান্টাম হিলিং - ১

০৪ ঠা মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কোয়ান্টাম হিলিং: নিরাময়ের শাশ্বত প্রক্রিয়া

নিরাময়ের এক শাশ্বত কার্যকর প্রক্রিয়া হচ্ছে কোয়ান্টাম যৌথ হিলিং । গত এক দশকে হাজার হাজার মানুষ এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে নিরাময়কে ত্বরান্বিত করেছেন, বালা-মুসিবত থেকে মুক্ত হয়েছেন। মাথাব্যথা, বাত ব্যথা, টিউমার, আলসার, গ্যাস্ট্রিক, হৃদরোগ ও নানা দূরারোগ্য ব্যাধি এবং অনেক জটিল সমস্যার সমাধানে ও সাফল্যের জন্যে মানুষ কখনো একবারের জন্যে, কখনোও ৪০ বারের জন্যে, কখনোও বা সারাবছরের জন্যে নাম দিয়েছেন এবং করুণাময়ের অনুগ্রহে নিরাময় লাভ করেছন।

সদকা নিরাময়ের অনুঘটক

হাজার হাজার মানুষের এই নিরাময় ও বালা-মুসিবত মুক্তির পেছনে রয়েছে সম্মিলিত প্রার্থনা ও সদকার কার্যকরী শক্তি। সদকার গুরুত্ব বোঝাতে গিয়ে নবীজি( স: ) বলেছেন, "সদকা অকল্যাণের ৭০টা দরজা বন্ধ করে দেয়।" "তোমরা অভাব ও বালা-মুসিবত দূরে সদকা দাও।" দান বা সদকা আমাদের হাজার বছরের ধর্মীয় ও সামাজিক ঐতিহ্যের অংশ। নিয়ত করে আন্তরিক সদকা দেয়ার সাথে সাথে পরম প্রভুর রহমত পাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যায়। আর যৌথ হিলিং- এ এর সাথে যুক্ত হয়েছে কোয়ান্টাম সমমর্মী অনুরণন বলয়ের (Quantum Compassionate Resonance Feild) নিরাময় স্পন্দন।

কোয়ান্টাম যৌথ হিলিং- এর শক্তি রহস্য

কালেকটিভ কনশাসনেস বা সম্মিলিত চেতনা বলয়ের প্রভাবে যৌথ হিলিং-এ সঞ্চারিত হয় এক নতুন শক্তি। পদার্থবিদ ড. জন পলিনহর্ন যৌথ হিলিং-কে তুলনা করেছেন লেজার রশ্মির সাথে যা শক্তিশালী হয় তরঙ্গ প্রবাহের ঐকতানের ফলে।

ড. ওয়াল্টার ওয়েস্টনের মতে যৌথ হিলিং-এর শক্তি বাড়ে সমগুণ হারে।
অর্থাৎ ২ জন একসাথে হিলিং করলে তা হয় ৪ জনের সমান।

২ জন ( ২x২ ) = ৪ জন
১০ জন ( ১০ x ১০ ) = ১০০ জন
১০০ জন ( ১০০ x ১০০ ) = ১০,০০০ জন
১,০০০ জন ( ১,০০০ x ১,০০০ ) = ১০,০০,০০০ জন

আর কোয়ান্টাম সমমর্মী অনুরণন বলয় এ শক্তিকে করে আরো ১০ গুণ। অর্থাৎ
২ জন (২ x ২ x ১০ ) = ৪০ জন
১০ জন ( ১০ x ১০ x ১০ ) = ১,০০০ জন
১০০ জন (১০০ x ১০০ x ১০০ ) = ১,০০,০০০ জন
অর্থাৎ যখন ১০০ জন কোয়ান্টাম হিলিং- এ সমবেত হন তখন এ শক্তি দাঁড়ায় ১ লক্ষ মানুষের একক প্রার্থনার সমান।



সংগ্রহ:
কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন
১১৯/পি, শান্তিনগর, ঢাকা-১২১৭।
৯৩৪১৪৪১,৮৩১৯৩৭৭
http://www.quanfey.org
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:০৮
৯টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×