জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল ও অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে দিলো। আর ভুতের পায়ের মতো আমাদের ক্রিকেট দল শুধু পিছনের দিকে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কিছু কমন অজুহাত দিচ্ছি।
১। বিশ্বাস করুন আমরা এতো খারাপ দল না।
২। হংকং এর সাথে দশবার খেললে আমরা নয় বারই জিতবো।(শালার বাকী একবার টা যে কেন প্রথমেই আসলো)
৩। আমরা একটা দল হিসাবে খেলতে পারছিনা। (তোমরা কচু টাও পারবানা। আমাকেও বিশ্বসেরা বোলারের বিরুদ্ধে নামালে বাই চান্স এক ইনিংসে ৫০ করে ফেলতেও পারি।)
৪। টানা খেলার কারণে আমরা টায়ার্ড।
৫। অনেক দিন না খেলার কারণে খেলা ভুলে গেছি।
৬। দলে জায়গা হারানোর ভয়ে স্বাভাবিক খেলা খেলতে পারছিনা। (হ তোরে সারাজীবন খেলানোর জন্য পাপন বন্ড সই দিব, সাকিবেরেই লাথ্থি মাইরা বাইর কইরা দেয়।)
এরকম আরো আছে।
সুরিনাম নামে একটা দেশ আছে এই পৃথিবীতে। সেখানকার এক অখ্যাত সাতারুে এ্যান্থনি নেস্টি ১৯৮৮ সালে অলিম্পিকে স্বর্ণ জিতেছিল। সেই দেশে নাকি কোন সুইমিং পুলও নাই।
এবার আমার দৃষ্টিতে বাংলাদেশের ক্রিকটের দুশমন কয়েকটা নাম বলি।
১। সাবের হোসেন- এই ব্যাটা ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক ক্রেডিট নেয়ার জন্য ১০ মাসের শিশুরে ছয় মাসেই বের করে ফেলছিল।
২। লোটাস কামাল- সাকিব তার পা ধরে মাফ চাইছে। এর মতো লজ্জাজনক একটা ছবি পত্রিকায় দেখছিলাম। আরে ব্যাটা তুই নিজেই তো সাকিবের পা ধরার যোগ্য না।
৩। পাপন- শালারে ঠাপানো যায়না। সাকিবের শাস্তি কমিয়ে নিজের থুথু নিজে গিলতে এখন কেমন লাগে। আর তার কোন বন্ধুর লুইচ্চা ছেলের জন্য সাকিবরে শাস্তি দেয়া হয়েছিল সেটা তো কোন সাংবাদিক একবারও পেপারে লেখলোনা।
৪। এই সাংবাদিকরা আরেক বজ্জাত। বেশ্যা করে শরীর বিক্রি। আর সাংবাদিক সংবাদ। ক্রিকেট বোর্ড কোনটার মুখ বন্ধ রাখার জন্য কয় টাকা খরচ করে কে জানে।
৫। বোর্ডের কর্মকর্তারা। ক্রিকেটের টাকা খরচ করে নিজেরা রাজার মতো চলে। মনে হয় বিশ্ব বিখ্যাত খেলোয়াড় ছিলো একসময়।
৬। দুই ভায়রা আকরাম ফারুক বিশ্বকাপের সময় জেনারেটর সাপ্লাই দিয়া মান ইজ্জত ডুবালো। আর ভাতিজারে দলে পার্মানেন্ট করে সর্বনাশ করছে। দেখার কেউ নাই।
৭। জনগণ- নিজের দলের যোগ্যতা সম্পর্কে নিজেরই ধারণা নাই। ভারতের মতো বিদেশের মাটিতে ডলা খাওয়ার কথা দেশে হঠাত একটা জয়ে কেমন করে ভুলে যায়।
যদি ক্রিকেটটারে বাচাতে চান তাহলে লাজ শরম বিসর্জন দিয়ে টেস্ট প্লেয়িং দেশগুলোর এ দলের সাথে নিয়মিত খেলেন। না হলে আফগানিস্তান আয়ারল্যান্ড তো আছেই। হংকং ও আসিতেছে।