somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তালাক দেয়া, তালাক দেয়া স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনা ও তিন তালাক বিষয়ক জটিলতা

৩১ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটি পরিবারে যখন আর কোনো মতেই স্বামী-স্ত্রীতে বনিবনা না হয় বা কলহ বিবাদে জর্জরিত, জীবন দুর্বিসহ তেমন অবস্থায় এ অবস্থার অবসানে বিবাহ বিচ্ছেদ করার নিমিত্তে স্বামীকে তার স্ত্রীকে তালাক দেয়ার বিশেষ অধিকার ইসলাম দিয়েছে।

স্বামী স্ত্রীকে তিন তালাক দিলে আর তাকে ফিরিয়ে নেয়ার সুযোগ থাকেনা, এবং ফিরিয়ে নিতে হলে স্ত্রীর আরেক জায়গায় বিয়ে হতে হবে এবং সে বিয়েও কোনো কারণে বিচ্ছেদ হলে বা ওই স্বামী মারা গেলে তখনি মাত্র সম্ভব। ইসলামের এ বিষয়টা নিয়ে কিছু অজ্ঞতা ও ভ্রান্ত ধারণা আমাদের সমাজে প্রচলিত আছে । অনেকের ধারণা স্ত্রীকে তালাক দিলেই তাকে আবার ফিরিয়ে আনতে হলে মাঝখানে স্ত্রীর অন্য কারো সাথে বিয়ে হয়ে ২য় স্বামী থেকে তালাক পেতে হবে। দুঃখের বিষয় আমরা অনেকেই জানিনা যে সর্বক্ষেত্রেই এটি সত্য নয়। এ অজ্ঞতা দুর্ঘটনা কবলিত পরিবারে বিপর্যয়কে কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করার চেয়ে বরং দীর্ঘায়িত করছে।

এ জটিলতার মূল কারণ তিন তালাক বলতে কি বুঝায় তা নিয়ে দ্বিমত ও তালাক দেয়ার শরিয়তি পদ্ধতি সম্বন্ধে অজ্ঞতা। একই বৈঠকে অর্থাৎ একই সময়ে "তোমাকে ৩ তালাক দিলাম" বা "তোমাকে তালাক দিলাম, তোমাকে তালাক দিলাম,তোমাকে তালাক দিলাম" বলে কোনো স্বামী তার স্ত্রীকে তালাক দিলে তা ৩ তালাক হবে, নাকি ১ তালাক হবে, এ নিয়ে আলেমদের মাঝে দ্বিমত আছে। এ দ্বিমতের কারণ খুঁজলে দেখা যায় সহি মুসলিমে হাদিস নং ১৪৭২যেখানে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) এবং আবুবকর (রা) খেলাফতের সময় এবং তার পর উমর (রা) র খেলাফতের প্রথম ২ বছর পর্যন্ত এভাবে ৩ তালাক দিলে একে ১ তালাক হিসাবে গণ্য করা হোত । প্ররবর্তীতে উমর (রা) মুসলমানদের তালাক নিয়ে ছিনিমিনি খেলা থেকে নিরস্ত করতে আদেশ জারি করেন যে এখন থেকে ৩ তালাক এক সাথে দিলে তা ৩ তালাক হয়ে যাবে।

উমর (রা) র এ নির্দেশ সবাই মেনে নেন এবং এ নির্দেশের কোনো বিরোধিতা তখনকার কোনো সাহাবী করেননি। ফলে পরবর্তীতে সকল মাজহাবের ইমামগণও এক সাথে ৩ তালাক দিলে ৩ তালাকই হবে মত পোষণ করেন। শায়খুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ পরবর্তীতে এ আইনের বিরোধিতা করেন এবং উনি তার অবস্থানের সমর্থনে শক্ত যুক্তি তুলে ধরেন যে স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (স) যেখানে এক সাথে দেয়া ৩ তালাককে ১ তালাক গণ্য করেছেন সেখানে উমর (রা) এর পরিবর্তন করতে পারেন না। তাঁর এ মত শাইখ ইবনে উথায়ামিন সহ এ যুগের অন্যান্য অনেক খ্যাতনামা আলেম গ্রহণ করেছেন এবং এটিকেই তাঁরা অধিক শক্তিশালী, সঠিক এবং গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন।

তালাক দেয়ার সঠিক পদ্ধতি: সূরা বাকারার ২২৯ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন , তালাক ২ বার, এখানে যে তালাকের কথা বলা হয়েছে তা তালাক ‘রাজঈ’ বা বাতিলযোগ্য (Revocable) তালাক, অর্থাৎ ২ বার পর্যন্ত তালাক দেয়া যাবে যখন পর্যন্ত তালাক দেয়া স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনা যাবে। পরের আয়াতে আল্লাহ বলেন তৃতীয়বার তালাক দিলে এ সুযোগ আর থাকবেনা।

স্বামী স্ত্রীকে প্রথমবার তালাক দিলে একে ১ তালাক ধরা হবে। তালাক প্রাপ্ত স্ত্রীকে ৩ মাস, সত্যিকার অর্থে ৩ মাসিক ঋতু পর্যন্ত, ইদ্দত (অপেক্ষা কালীন সময়) পালন করতে হবে যদি সে গভবতী না থাকে, গভবতী থাকলে সন্তান হওয়া পর্যন্ত (Sura Talaq :4) । এই ইদ্দতের সময়ের ভিতর যদি স্বামী তাকে ফিরিয়ে নিতে চায় তবে তাকে ফিরিয়ে নিতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু ইদ্দত কাল অতিক্রম করে গেলে বিবাহ বিচ্ছেদ কার্য্যকর হয়ে যাবে, তবে উভয়ে যদি পুনরায় সংসার করতে রাজি হয় পুনরায় স্বাভাবিক পন্থায় নতুন করে বিবাহ করে সংসার করতে পারবে, সে ইদ্দত পার হওয়ার পর যতদিনই হোকনা কেন। এই নতুন বিয়েতে বিরাট করে অনুষ্ঠান করতে হবে এমন জরুরি নয়, তবে সাক্ষী থাকা, কনের সম্মতি, কনের অভিভাবকের সম্মতি, সঙ্গত মোহরানা নির্ধারণ, ইত্যাদি অপরিহার্য বিষয়গুলো যথরীতি হতে হবে।

কিছু কাল পর একইভাবে আবারো যদি বনিবনার অভাবে স্বামী তালাক দেন, তা ২য় তালাক হবে এবং তার পর স্ত্রীকে যথারীতি ইদ্দত পালন করতে হবে এবং এই ইদ্দতের সময়ের ভিতর যদি স্বামী তাকে ফিরিয়ে নিতে চান তবে তাকে ফিরিয়ে নিতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু ইদ্দত কাল পার গেলে বিবাহ বিচ্ছেদ কার্য্যকর হয়ে যাবে, তবে উভয়ে যদি পুনরায় সংসার করতে রাজি হন পুনরায় নতুন করে বিবাহ করে সংসার করতে পারবেন, সে ইদ্দত পার হওয়ার পর যতদিনই হোকনা কেন।

এর পর একইভাবে আবারো যদি বনিবনার অভাবে স্বামী তালাক দেন, তা ৩ য় তালাক হবে এবং চূড়ান্ত বিচ্ছেদ কার্য্যকর (irrevocable) হয়ে যাবে, এবং তারা আর পুনরায় নতুন করে বিবাহ করে সংসার করতে পারবেন না। তবে যদি ওই মহিলার স্বাভাবিক পন্থায় অন্য কারো সাথে বিবাহ হয় এবং সেখানেও কোনো কারণে বিচ্ছেদ ঘটে বা স্বামী মারা যান তেমন ক্ষেত্রে যদি আগের স্বামী তাকে পুনরায় বিবাহ করতে চান এবং মহিলাও রাজি থাকেন তবে তাদের আবার বিবাহ করতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু মনে রাখা দরকার পরিকল্পিত ভাবে একটা বিয়ের ব্যবস্থা ও তালাক করিয়ে পুনরায় বিবাহ করা হারাম। সুনান আবু দাউদে বর্ণিত হাদিস, আলী ইবনে আবু তালিব (রা) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (স) বলেন, যে ব্যক্তি কোনো মহিলাকে তার পূর্বের স্বামীর জন্য হালাল করার উদ্দেশ্যে বিয়ে করে তার উপর আল্লাহর লানত এবং যার জন্য করবে তার উপরও।

৩য় তালাকের পরও স্ত্রীকে ইদ্দত পালন করতে হবে, গর্ভবতী না হলে ৩ মাস, গর্ভবতী হলে সন্তান হওয়া পর্যন্ত। স্ত্রীর পরিবারের সাথেই ইদ্দত পালন শ্রেয়, স্বামী অনুমতি দিলে স্বামীর বাসায়ও করা যেতে পারে তবে তার সাথে অন্য্ যেকোনো গায়েরমাহরাম ব্যক্তির মতই সম্পূর্ণ পর্দা মেনে চলতে হবে। স্ত্রী গর্ভবতী হলে সন্তান হওয়া পর্যন্ত তার ভরণ পোষণ স্বামী বহন করবেন।

এ প্রসঙ্গে আরেকটি বিষয় আলোচনা না করলেই নয়। ইসলামী শরীয়তে স্ত্রী তালাক দিতে পারে না। স্বামীর অত্যাচার, ভরণপোষণ না দেয়া বা দেয়ায় অক্ষমতা, বা শারীরিক অক্ষমতা,ইত্যাদি সঙ্গত কারণে স্ত্রী তার মোহরানা সম্পূর্ণ বা আংশিক স্বামীকে ফেরত দেয়া সাপেক্ষে বিচ্ছেদ চাইতে পারেন, স্ত্রীর উদ্যোগে বিবাহ বিচ্ছেদের এ প্রক্রিয়াকে ইসলামিক পরিভাষায় তালাক না বলে বলা হয় "খুলা"। উপযুক্ত সাক্ষী, আলেম বা অভিভাবকএর সামনে স্ত্রী খুলা চাইতে পারেন এবং স্বামী রাজি হলে খুলা কার্য্যকর হতে পারে, স্বামী না রাজি হলে কোর্টের মাধ্যমেও এর ফয়সালা হতে পারে। উভয় ক্ষেত্রে স্ত্রী তার মোহরানা সম্পূর্ণ বা ন্যায্য অংশ স্বামীকে ফেরত দিবেন (Baqara:229) । এতে বিবাহ বাতিল হয়ে যাবে। খুলার ইদ্দত এক মাস, মুখ্যত গর্ভবতী কিনা জানার জন্য। গর্ভবতী হলে ইদ্দত সন্তান হওয়া পর্যন্ত। ইদ্দত পার হয়ে গেলে স্ত্রী যে কাউকে বিবাহ করতে পারবে। স্ত্রীর উদ্যোগে মোহর ফেরত দেয়া সাপেক্ষে সম্পাদিত এই বিবাহ বিচ্ছেদকে তালাক গণ্য করা হবে না এ বিষয়ে সকল আলেম একমত। কাগজে পত্রে কখনো তালাক লেখা হলেও প্রখ্যাত সাহাবী ইবনে আব্বাস, ইমাম আহমদ, শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়াহ, শাইখ ইবনে উথায়ামিন সহ অনেক আলেমের মতে একে তালাক হিসাবে গণ্য করা হবে না। ফলে তালাকের মাসআলা এখানে প্রযোজ্য হবে না। অর্থাৎ খুলা নেয়া স্ত্রীকে রাজি হলে আবার বিবাহ করতে কোনো বাধা নেই। ২ বার স্বামী কর্তৃক তালাক দেয়া এবং পুনরায় বিবাহ করে আনা স্ত্রীও যদি খুলা নিয়ে চলে যান, কিছুদিন পর আবার ফেরত আসতে রাজি হন, তাকে স্বামী আবার বিবাহ করতে পারবেন, তৃতীয় তালাকের মতো আরেকজনের সাথে তার বিবাহ হওয়া জরুরী নয়।

সূরা বাকারা ও সূরা তালাকের উল্লেখিত আয়াতগুলো নিচে দেখতে পারেন,
(Surah Baqara:229)
الطَّلَاقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌ بِإِحْسَانٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّا آتَيْتُمُوهُنَّ شَيْئًا إِلَّا أَن يَخَافَا أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولَـٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ
তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।

(Surah Baquara:230)
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُ مِن بَعْدُ حَتَّىٰ تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا أَن يَتَرَاجَعَا إِن ظَنَّا أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃêক নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।

(Surah Talaq:4)
وَاللَّائِي يَئِسْنَ مِنَ الْمَحِيضِ مِن نِّسَائِكُمْ إِنِ ارْتَبْتُمْ فَعِدَّتُهُنَّ ثَلَاثَةُ أَشْهُرٍ وَاللَّائِي لَمْ يَحِضْنَ ۚ وَأُولَاتُ الْأَحْمَالِ أَجَلُهُنَّ أَن يَضَعْنَ حَمْلَهُنَّ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُ مِنْ أَمْرِهِ يُسْرًا
তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।

সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মে, ২০২১ রাত ৮:৫১
৪টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:০৬

অবশেষে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এবং প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিবি জানিয়েছে সে ছোটবেলা থেকেই বদমাইশ ছিল। নিজের বাপকে পিটিয়েছে, এবং যে ওষুধের দোকানে কাজ করতো, সেখানেই ওষুধ চুরি করে ধরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×