দশা খুবই করুন। শাবনাজ, শাবনুর ও মৌসুমির পদার্পন হয় একই সময়ে। আনুমানিক ১৯৯২/৯৩ সালে। কি সুন্দর মাইয়া। স্লিম। খাজঁকাটা গড়ন। ভাবলাম নতুন, রোজিনা, দিতি, চম্পা নামক মাংসের দলা থেকে এবার রেহাই পাব। বাংলা ছবির পাড়ঁ ভক্ত তখন। বছর কয়েক না যেতেই আশার গুড়ে বালি। মৌসুমির ভাড় তো তার পদযুগল আর নিতে না পারার কথা যেমনটি দেখলাম ইটিভির ধুম-তা-না য়। উনি আবার নাচের বিচারক! পপি, পূনির্মা, ময়ুরীর জন্য কারের পরিবর্তে ট্রাক নেয়ার টাইম হল বলে।
মৌ, অপি, শ্রাবন্তী কে নিয়ে বড় আশাবাদি ছিলাম। তেনারা খাটি নৃত্য শিল্পী ছিল। ওমা যে যায় লংকায় সে ই রাবণ। অপির 'আদুরে' হাসি দিয়ে 'বৈঠকি' কাম চালাইলেও নড়াচড়া লাগে এমন কাজে আর দেখা যাচ্ছেনা। হটাৎ করে আশা জাগল তিন্নির আগমনে। তার লেটেস্ট সফট ড্রিংক্স এর বিজ্ঞাপন দেখে 'ওয়াক থু:' অবস্থা। পুরা ভুটকি। মেরিল সোপের জন্য উত্তাল ভেজা ভেজা নাচন দিয়ে প্রভা অনেক দিন মন ভরাইয়া রাখল। রিসেন্টলি দেখি তার গালও ফুলা ফুলা।
তবে এর মধ্যেও অটুট গাঁথুনি নিয়ে আছে- জয়া, মোনালিসা, লাকি।