ইদানিং বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের কথায় এবং কাজের এত অমিল যে গোটা দেশের জনগন এদের উপর ত্যক্ত বিরক্ত। আমাদের বিরোধী দলের নেত্রী তো আছেনই খোদ প্রধানমন্ত্রী যেন এ ব্যাপারে আরও এক কাঁঠি সরেস। আর একে অন্যের নিন্দা করতে তো লাগামছাড়া হয়ে যান। পুর্বের কথা তো বাদই দিলাম আজকের সংবাদপত্র দেখে তো আমি হতবাক। পরনিন্দা চর্চা করার এ কি ধরন।
প্রধানমন্ত্রী
আমরা বিরোধীদলীয় নেতার পড়ালেখার দৌড় জানি। তিনি শুধু উর্দু এবং অঙ্কে পাস করেছিলেন। তাই তাঁর মুখে এসব পচা কথা মানায়।মানুষ সন্তানদের সুশিক্ষা দেয় ডিগ্রি অর্জনের জন্য। কিন্তু আমাদের বিরোধীদলীয় নেতা এক সন্তানকে দিয়েছেন মানি লন্ডারিংয়ের ডিগ্রি, আরেক সন্তানকে মাদক সেবনের ডিগ্রি। বিরোধীদলীয় নেতা ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তাঁর দুই সন্তান বিদেশে টাকা পাচার করেছে। এটা বিদেশেই প্রমাণিত হয়েছে। বিদেশিরা এসে তাঁর সন্তানদের অপকর্মের সাক্ষী দিয়ে যায়। এতে দেশের মানসম্মান বলে কিছু থাকে না। আমি লেংড়া-লুলা বলে কাউকে অশ্রদ্ধা করতে চাই না।
বিরোধী দলের নেত্রী
১২ মার্চ ঢাকার মহাসমাবেশ থেকে এমন কর্মসূচি দেওয়া হবে, যাতে হয় সরকারকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে অথবা ক্ষমতা থেকে বিদায় নিতে হবে। এই সরকারের আমলে জেল থেকে বের হয়ে আবারও এলাকায় হত্যা-সন্ত্রাস চালাচ্ছেন। এভাবেই সারা দেশের প্রতি জেলায় একজন করে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী গডফাদার রয়েছেন। আওয়ামী লীগ খুনি ও লুটেরার দল। এদের হাত রক্তে রাঙা। এরা আর কত রক্ত চায়?' ১২ মার্চের কর্মসূচি শান্তিপূর্ণভাবে করতে চাই। এই কর্মসূচিতে বাধা দিলে এর দায়দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে। আর বাধা দিলে কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব।' তিনি বলেন, 'আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে কখনো সুষ্ঠু নির্বাচন হয়নি, আর হবেও না।
আর আশারাফুল সাহেবের "আশারা" টুকু না থেকে "ফুল" (বোকা) টুকু থাকলেই বোধহয় বেশি মানাতো। আমারতো মনে হয় বাজে কথা বলা তার জিনগত সমস্যা। আর প্রতিশ্রুতি দেয়ার সময় দুজনের কারই হুঁশ থাকে না। যা হোক সব সমস্যাই জনগণের সুতরাং সমস্যাগুলোর সমাধান তাদের মানে আমাদেরই করতে হবে।
সুতরাং সমস্যা বের করে আমাদের আমাদের অধিকার আদায়ের জন্য আমাদেরই প্রতিবাদ করতে হবে বা অধিকার আদায় করতে হবে।
হে বীর বাঙালি জাগো, জাগো আরও একবার সকল অন্যায় এর বিরুধে , নিজের অধিকার আদায়ের নিমিত্তে।