somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রফেট না লম্পট ?

২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মুহম্মদ যেভাবে বিয়ে করলো ছেলের বউকে।

আমরা জানি মুহম্মদের ডজনখানেক স্ত্রীর মধ্যে জয়নাব একজন। জয়নাব অন্যতম সুন্দরীও বটে। কিন্তু বাঙ্গালি মুসলমানদের মধ্যে, আমার বিশ্বাস, শতকরা ৯২ জন জানে না যে, জয়নাব আগে ছিলো মুহম্মদের পালিত পুত্র জায়েদের স্ত্রী। আজ লিখবো সেই কাহিনি যেভাবে মুহম্মদ, মুসলমানদের প্রিয় নবী, আল্লার দোস্ত বিয়ে করলো তার পুত্রবধূকে।

জয়নাব ছিলো মুহম্মদের ৬ নম্বর স্ত্রী। খাদিজা মারা যাওয়ায় জয়নাবের সতীন সংখ্যা ৪। তা সত্ত্বেও জয়নাব মুহম্মদকে বিয়ে করার জন্য আগে থেকেই মুখিয়ে ছিলো। কারণ, মুহম্মদ তখন উড়ে এসে জুড়ে ব‌সে মদীনার রাজা। আর রাজাকে বিয়ে করতে পারলে তো নিজেও রানী। সব সুন্দরী মেয়েদের মধ্যেই এরকম উচ্চাশা থাকে। যথেষ্ট সুন্দরী হওয়ায় এই উচ্চাশা ছিলো জয়নাবের মধ্যেও। তাই মুহম্মদ যখন জায়েদের জন্য, জয়নাবের ভাইয়ের কাছে জয়নাবের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যান; তখন জয়নাব বলেছিলো, কেনো আমি এরকম একজন সাধারণ লোককে বিয়ে করবো ? জয়নাব বিয়েতে রাজী না হওয়ায় মুহম্মদ দেখলো, বিপদ; তার মান সম্মান তো আর থাকে না। তিনি আল্লার নবী, তিনি নিজের পালক পুত্রের বিয়ে নিয়ে একটা প্রস্তাব করেছেন। এখন সেই প্রস্তাব যদি প্রত্যাখাত হয় তাহলে তো তার নবীত্ব নিয়েও লোক জনের মধ্যে সন্দেহ উঠতে পারে। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য তিনি ওহী নিয়ে এসে বললেন, জয়নাবের সঙ্গে জায়েদের বিয়ে হোক এমনটাই আল্লার ইচ্ছা। ব্যস, সমস্যার সমাধান। জয়নাব আর টু শব্দ করতে পারে না। জয়নাব আর জায়েদের বিয়ে হয়ে গেলো। কিন্তু এ বিয়ে নিয়ে সুখী ছিলো না জয়নাব। প্রথমত জয়নাব চায় নি জায়েদকে বিয়ে করতে। দ্বিতীয়ত জায়েদের মনে হয় সেক্সুয়াল প্রব্লেম ছিলো। জায়েদ সম্ভবত জয়নাবকে স্যাটিসফাই করতে পারতো না। এধারণাটি একারণে পোক্ত হয় যে, জয়নাব জায়েদের কোনো সম্তান ছিলো না। অথচ সেই সময় তো কোনো জন্ম নিরোধের ব্যবস্থা ছিলো না, তাই বিয়ের এক দেড় বছরের মধ্যেই মেয়েদের একটি বাচ্চা হওয়া বা গর্ভবতী হওয়া ছিলো স্বাভাবিক। কিন্তু জয়নাবের এমন কোনো ঘটনা ছিলো না। তাছাড়াও তালাকের পর ইদ্দত পালনের যে প্রথা সেটাও মূলত তালাকপ্রাপ্তা অন্তঃসত্বা কিনা সেটা ক্লিয়ার হওয়ার জন্য। কিন্তু জয়নাবকে বিয়ের পূর্বে মুহম্মদ তাকে ইদ্দতকালীন সময় দিয়েছিলো কিনা সে বিষয়ে কিছু জানা যায় না। হয়তো দেয় নি। কারণ, স্ত্রীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত গোপন খবরে মুহম্মদ ঠিকই জানতো যে জায়েদের দ্বারা জয়নাবের ও কাজ হবার সম্ভাবনা নেই। তাই ইদ্দতেরও দরকার নেই। যা হোক উপর্যু্ক্ত দুটি কারণেই সম্ভবত জয়নাব, জায়েদের সংসার নিয়ে সুখী ছিলো না। এরই মধ্যেই যখন মুহম্মদ তার বাড়ি এসে তাকে অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখে বলে ফেললেন, মহান আল্লাহ যিনি মানুষের মন পরিবর্তন করে দেন। তখন জয়নাবের আর কোনো সন্দেহ রইলো না যে, মুহম্মদ তাকে পেতে চায়। এই সুযোগেই জয়নাব জায়েদের সঙ্গে শুরু করে তুমুল অশান্তি; শেষে জায়েদ তার পিতার কাছে গিয়ে বলতে বাধ্য হয় আমি জয়নাবকে তালাক দিচ্ছি, আপনি ওকে বিয়ে করুন। কিন্তু লোকলজ্জার ভয়ে মুহম্মদ জায়েদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে বলে, তোমরা সুখে সংসার কর। কিন্তু তারপরই আবার মুহম্মদের মনে হয়; না, মালটা বুঝি ফসকেই গেলো। এই সমস্যার সমাধান হিসেবে তিনি নিয়ে আসেন সেই ওহী, যাতে বলেন, তুমি লোকলজ্জার ভয় করছো, কিন্তু তোমার আল্লাহকেই ভয় করা উচিত। ইত্যাদি ইত্যাদি। যা হোক, মুহম্মদের রক্ষা কবচ ওহী আনার পর, রাজার মতোই মুহম্মদ বললেন, এই কে আছিস, জয়নাব এই সুসংবাদটা দাও। জয়নাব তো এই সুসংবাদের জন্য রেডিই ছিলো। ব্যস, এরপর জয়নাব মুহম্মদের বিছানায়। কিন্তু বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে খাওয়া শেষ হলেও সাহাবীরা খোশগল্পের অজুহাতে মুহম্মদের বাড়ি ছেড়ে যায় না। অপেক্ষা করতে করতে মুহম্মদ অধৈয্য হয়ে পড়েন। বিছানায় তার নতুন মাল। শেষে একরকম সাহাবীদের তাড়িয়ে দিয়ে তিনি জয়নাবের ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করেন।

ছোট বেলা থেকে আমি শুনে আসছিলাম যে নবী ৪ টা বিয়ে করেছেন। এর কারণ একদিন আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষককে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেছিলেন, এসব বিয়ে করেছিলেন ইসলামের প্রয়োজনে আর মুহম্মদের রুপ-সৌন্দয্যে মুগ্ধ হয়েও অনেক মেয়ে তাকে বিয়ে চাইতো, তাই তিনি তাদের বিয়ে করেছিলেন।

তখন আমার কাছে এর আর কোনো জবাব ছিলো না। পরে জ্ঞান-বুদ্ধি বাড়ার পর মনে হলো, ইসলামের প্রয়োজন মানেই কি সব? পৃথিবী মানেই কি ইসলাম ? ইসলামের প্রয়োজনের কথা বলেই কি একজন মানুষ যা খুশি তা করতে পারে ? এর আরও পরে আমার স্টুপিড প্রধান শিক্ষকের কথার সূত্র ধরে আমার আরও মনে হয়েছিলো আমাকেও তো ৪/৫ জন মেয়ে বিয়ে করতে চায়। আমি কি তাদের সবাইকে বিয়ে করতে পারি ? এটা কি কোনো সভ্য সিস্টেমের মধ্যে পড়ে ?

যৌনকাতর মুহম্মদের নারী লিপ্সাকে ঢাকতে আমার প্রধান শিক্ষকের মতো হুজুররা যতোই বলুক যে মুহম্মদ একাধিক বিয়ে করেছিলেন বা করতে বাধ্য হয়েছিলেন আসলে ইসলামের প্রয়োজনে বা অসহায় মেয়েদের পুনর্বাসনের জন্য, এসব ডাহা মিথ্যা। মুহম্মদ বিয়ে করেছিলো ১৪ টি, ২ জন ফুলটাইম দাসী ছিলো, আরও বিভিন্নভাবে তিনি ৬ জন মেয়ের দেহের স্বাদ নিয়েছিলেন- এসব স্রেফ কাম লালসার জন্য। এর পেছনে আর কোনো কারণ ছিলো না। আয়েশা বর্ণিত একটি হাদিসে অাছে, মুহম্মদ এক রাতে একের পর এক ৯ জন স্ত্রী ও ২ জন দাসীর সঙ্গে সেক্স করতেন। এই ঘটনা কিসের নমুনা ? এর পূর্বে আয়েশা নাকি আবার নবীর গায়ে আতর লাগিয়ে দিতো। আয়েশা হয়তো এটা খুশি মনেই করতো। কারণ, এরকম না হলে পুরা ঝড় তো তার উপর দিয়েও যেতে পারতো। যেহেতু সে নবীর প্রিয় স্ত্রী, বয়সে কচি। ঐ বয়সে কি সে অত অত্যাচার সহ্য করতে পারতো ? তাই আতর লাগিয়ে নবীকে অন্য ঘরে পাঠিয়ে আয়েশা হয়তো একটু শান্তিতে ঘুমাতে চাইতো।

পুনশ্চ : প্রধান শিক্ষককে স্টুপিড বলার কারণ, পরে বড় হয়ে বুঝতে পেরেছি তিনি আমাদের যা শিখিয়েছিলেন তার বেশিরভাগই ছিলো ভুল।
নবী চরিত-২
মুহম্মদ যেভাবে বিয়ে করলো ছেলের বউকে।

আমরা জানি মুহম্মদের ডজনখানেক স্ত্রীর মধ্যে জয়নাব একজন। জয়নাব অন্যতম সুন্দরীও বটে। কিন্তু বাঙ্গালি মুসলমানদের মধ্যে, আমার বিশ্বাস, শতকরা ৯২ জন জানে না যে, জয়নাব আগে ছিলো মুহম্মদের পালিত পুত্র জায়েদের স্ত্রী। আজ লিখবো সেই কাহিনি যেভাবে মুহম্মদ, মুসলমানদের প্রিয় নবী, আল্লার দোস্ত বিয়ে করলো তার পুত্রবধূকে।

জয়নাব ছিলো মুহম্মদের ৬ নম্বর স্ত্রী। খাদিজা মারা যাওয়ায় জয়নাবের সতীন সংখ্যা ৪। তা সত্ত্বেও জয়নাব মুহম্মদকে বিয়ে করার জন্য আগে থেকেই মুখিয়ে ছিলো। কারণ, মুহম্মদ তখন উড়ে এসে জুড়ে ব‌সে মদীনার রাজা। আর রাজাকে বিয়ে করতে পারলে তো নিজেও রানী। সব সুন্দরী মেয়েদের মধ্যেই এরকম উচ্চাশা থাকে। যথেষ্ট সুন্দরী হওয়ায় এই উচ্চাশা ছিলো জয়নাবের মধ্যেও। তাই মুহম্মদ যখন জায়েদের জন্য, জয়নাবের ভাইয়ের কাছে জয়নাবের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যান; তখন জয়নাব বলেছিলো, কেনো আমি এরকম একজন সাধারণ লোককে বিয়ে করবো ? জয়নাব বিয়েতে রাজী না হওয়ায় মুহম্মদ দেখলো, বিপদ; তার মান সম্মান তো আর থাকে না। তিনি আল্লার নবী, তিনি নিজের পালক পুত্রের বিয়ে নিয়ে একটা প্রস্তাব করেছেন। এখন সেই প্রস্তাব যদি প্রত্যাখাত হয় তাহলে তো তার নবীত্ব নিয়েও লোক জনের মধ্যে সন্দেহ উঠতে পারে। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য তিনি ওহী নিয়ে এসে বললেন, জয়নাবের সঙ্গে জায়েদের বিয়ে হোক এমনটাই আল্লার ইচ্ছা। ব্যস, সমস্যার সমাধান। জয়নাব আর টু শব্দ করতে পারে না। জয়নাব আর জায়েদের বিয়ে হয়ে গেলো। কিন্তু এ বিয়ে নিয়ে সুখী ছিলো না জয়নাব। প্রথমত জয়নাব চায় নি জায়েদকে বিয়ে করতে। দ্বিতীয়ত জায়েদের মনে হয় সেক্সুয়াল প্রব্লেম ছিলো। জায়েদ সম্ভবত জয়নাবকে স্যাটিসফাই করতে পারতো না। এধারণাটি একারণে পোক্ত হয় যে, জয়নাব জায়েদের কোনো সম্তান ছিলো না। অথচ সেই সময় তো কোনো জন্ম নিরোধের ব্যবস্থা ছিলো না, তাই বিয়ের এক দেড় বছরের মধ্যেই মেয়েদের একটি বাচ্চা হওয়া বা গর্ভবতী হওয়া ছিলো স্বাভাবিক। কিন্তু জয়নাবের এমন কোনো ঘটনা ছিলো না। তাছাড়াও তালাকের পর ইদ্দত পালনের যে প্রথা সেটাও মূলত তালাকপ্রাপ্তা অন্তঃসত্বা কিনা সেটা ক্লিয়ার হওয়ার জন্য। কিন্তু জয়নাবকে বিয়ের পূর্বে মুহম্মদ তাকে ইদ্দতকালীন সময় দিয়েছিলো কিনা সে বিষয়ে কিছু জানা যায় না। হয়তো দেয় নি। কারণ, স্ত্রীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত গোপন খবরে মুহম্মদ ঠিকই জানতো যে জায়েদের দ্বারা জয়নাবের ও কাজ হবার সম্ভাবনা নেই। তাই ইদ্দতেরও দরকার নেই। যা হোক উপর্যু্ক্ত দুটি কারণেই সম্ভবত জয়নাব, জায়েদের সংসার নিয়ে সুখী ছিলো না। এরই মধ্যেই যখন মুহম্মদ তার বাড়ি এসে তাকে অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখে বলে ফেললেন, মহান আল্লাহ যিনি মানুষের মন পরিবর্তন করে দেন। তখন জয়নাবের আর কোনো সন্দেহ রইলো না যে, মুহম্মদ তাকে পেতে চায়। এই সুযোগেই জয়নাব জায়েদের সঙ্গে শুরু করে তুমুল অশান্তি; শেষে জায়েদ তার পিতার কাছে গিয়ে বলতে বাধ্য হয় আমি জয়নাবকে তালাক দিচ্ছি, আপনি ওকে বিয়ে করুন। কিন্তু লোকলজ্জার ভয়ে মুহম্মদ জায়েদের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়ে বলে, তোমরা সুখে সংসার কর। কিন্তু তারপরই আবার মুহম্মদের মনে হয়; না, মালটা বুঝি ফসকেই গেলো। এই সমস্যার সমাধান হিসেবে তিনি নিয়ে আসেন সেই ওহী, যাতে বলেন, তুমি লোকলজ্জার ভয় করছো, কিন্তু তোমার আল্লাহকেই ভয় করা উচিত। ইত্যাদি ইত্যাদি। যা হোক, মুহম্মদের রক্ষা কবচ ওহী আনার পর, রাজার মতোই মুহম্মদ বললেন, এই কে আছিস, জয়নাব এই সুসংবাদটা দাও। জয়নাব তো এই সুসংবাদের জন্য রেডিই ছিলো। ব্যস, এরপর জয়নাব মুহম্মদের বিছানায়। কিন্তু বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে খাওয়া শেষ হলেও সাহাবীরা খোশগল্পের অজুহাতে মুহম্মদের বাড়ি ছেড়ে যায় না। অপেক্ষা করতে করতে মুহম্মদ অধৈয্য হয়ে পড়েন। বিছানায় তার নতুন মাল। শেষে একরকম সাহাবীদের তাড়িয়ে দিয়ে তিনি জয়নাবের ঘরে গিয়ে দরজা বন্ধ করেন।

ছোট বেলা থেকে আমি শুনে আসছিলাম যে নবী ৪ টা বিয়ে করেছেন। এর কারণ একদিন আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষককে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেছিলেন, এসব বিয়ে করেছিলেন ইসলামের প্রয়োজনে আর মুহম্মদের রুপ-সৌন্দয্যে মুগ্ধ হয়েও অনেক মেয়ে তাকে বিয়ে চাইতো, তাই তিনি তাদের বিয়ে করেছিলেন।

তখন আমার কাছে এর আর কোনো জবাব ছিলো না। পরে জ্ঞান-বুদ্ধি বাড়ার পর মনে হলো, ইসলামের প্রয়োজন মানেই কি সব? পৃথিবী মানেই কি ইসলাম ? ইসলামের প্রয়োজনের কথা বলেই কি একজন মানুষ যা খুশি তা করতে পারে ? এর আরও পরে আমার স্টুপিড প্রধান শিক্ষকের কথার সূত্র ধরে আমার আরও মনে হয়েছিলো আমাকেও তো ৪/৫ জন মেয়ে বিয়ে করতে চায়। আমি কি তাদের সবাইকে বিয়ে করতে পারি ? এটা কি কোনো সভ্য সিস্টেমের মধ্যে পড়ে ?

যৌনকাতর মুহম্মদের নারী লিপ্সাকে ঢাকতে আমার প্রধান শিক্ষকের মতো হুজুররা যতোই বলুক যে মুহম্মদ একাধিক বিয়ে করেছিলেন বা করতে বাধ্য হয়েছিলেন আসলে ইসলামের প্রয়োজনে বা অসহায় মেয়েদের পুনর্বাসনের জন্য, এসব ডাহা মিথ্যা। মুহম্মদ বিয়ে করেছিলো ১৪ টি, ২ জন ফুলটাইম দাসী ছিলো, আরও বিভিন্নভাবে তিনি ৬ জন মেয়ের দেহের স্বাদ নিয়েছিলেন- এসব স্রেফ কাম লালসার জন্য। এর পেছনে আর কোনো কারণ ছিলো না। আয়েশা বর্ণিত একটি হাদিসে অাছে, মুহম্মদ এক রাতে একের পর এক ৯ জন স্ত্রী ও ২ জন দাসীর সঙ্গে সেক্স করতেন। এই ঘটনা কিসের নমুনা ? এর পূর্বে আয়েশা নাকি আবার নবীর গায়ে আতর লাগিয়ে দিতো। আয়েশা হয়তো এটা খুশি মনেই করতো। কারণ, এরকম না হলে পুরা ঝড় তো তার উপর দিয়েও যেতে পারতো। যেহেতু সে নবীর প্রিয় স্ত্রী, বয়সে কচি। ঐ বয়সে কি সে অত অত্যাচার সহ্য করতে পারতো ? তাই আতর লাগিয়ে নবীকে অন্য ঘরে পাঠিয়ে আয়েশা হয়তো একটু শান্তিতে ঘুমাতে চাইতো।

পুনশ্চ : প্রধান শিক্ষককে স্টুপিড বলার কারণ, পরে বড় হয়ে বুঝতে পেরেছি তিনি আমাদের যা শিখিয়েছিলেন তার বেশিরভাগই ছিলো ভুল।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

দুলে উঠে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

দুলে উঠে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

মন খুশিতে দুলে দুলে ‍উঠে
যখনই শুনতে পাই ঈদ শীঘ্রই
আসছে সুখকর করতে দিন, মুহূর্ত
তা প্রায় সবাকে করে আনন্দিত!
নতুন রঙিন পোশাক আনে কিনে
তখন ঐশী বাণী সবাই শুনে।
যদি কারো মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তরে নিয়ে এ ভাবনা

লিখেছেন মৌন পাঠক, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩০

তরে নিয়ে এ ভাবনা,
এর শুরু ঠিক আজ না

সেই কৈশোরে পা দেয়ার দিন
যখন পুরো দুনিয়া রঙীন
দিকে দিকে ফোটে ফুল বসন্ত বিহীন
চেনা সব মানুষগুলো, হয়ে ওঠে অচিন
জীবনের আবর্তে, জীবন নবীন

তোকে দেখেছিলাম,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×