"বুর্জোয়াদের অধীনে ত্রিশ বছর ইটালি ছিল যুদ্ধ, সন্ত্রাস, খুন, রক্তপাতের মধ্যে কিন্তু তারা জন্ম দিয়েছে মিকেলএ্যাঞ্জেলো, লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি এবং রেনেঁসার। সুইজারল্যান্ডে তারা ছিল ভ্রাতৃত্ববোধের ভালবাসায়, 500 বছর ধরে গণতন্ত্র ও শান্তির মধ্যে তারা ছিল। এবং তারা কি দিয়েছে বিশ্বকে?
কুক্কু ঘড়ি।"
একটা দেশকে এভাবে পঁচানোর উদাহরণ বোধহয় আর নেই কিসিঞ্জারের বাংলাদেশকে 'বটমলেস বাস্কেট' বলা ছাড়া। তবে সুইজারল্যান্ডের মানুষের সুখী সুখী ভাব আমাকে মুগ্ধ করেছে। পর্যটন কেন্দ্রগুলোয় তথ্য দিতে গিয়ে মেয়েগুলো যে শুধু মুখটা হাসি হাসি করে রাখে তা নয়, সর্বত্রই মানুষের মুখে লেগে আছে বেশ গভীর তৃপ্তির হাসি। বিমানবালাদের চর্চিত প্লাস্টিক হাসি নয় মোটেও। হাসি হাসি মুখের লোগো ছিল আমাদের ইন্টার লেকেনের হোটেলটার: হ্যাপি ইন লজ (ছবি: 1)। কোষ্ঠকাঠিন্য মুখ যে তারা ভালবাসে না তা বুঝার জন্য কমোডের ঢাকনাটা আপনাকে উল্টাতে হবে (ছবি:2)।
হাসিমুখেই হোটেলে আমাদের অভ্যর্থনা জানালো মীরা, আমাদের আবিষ্কারে পতর্ুগিজ আমির খান (ছবি:3)। মুখের আদলে আর শারীরিক কাঠামোয় আমিরের সাথে মীরার অনেক মিল। [link|http://djmira.blogspot.com/|gxiv e
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে অক্টোবর, ২০০৬ বিকাল ৩:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



