somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুক্তবাজার অর্থনীতি ও দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

০২ রা এপ্রিল, ২০০৮ রাত ১১:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বলা হয়, ‘মুক্তবাজার অর্থনীতির নিয়ম হচ্ছে দ্রব্যমূল্য নির্ভর করবে বাজারের সরবরাহ ও চাহিদার উপর। যদি সরবরাহ চাহিদার তুলনায় কম হয় তাহলে দ্রব্যমূল্য বাড়ে এবং তখন উৎপাদকরা বেশি দামের আশায় উৎপাদন বৃদ্ধি করে। ফলে সরবরাহ বৃদ্ধি পায় এবং দাম ক্রমে ক্রমে আবার হ্রাস পেয়ে পূর্বের অবস্থায় নেমে আসে। কিন্তু এই টেক্সট বই নিয়মটির অনেক বাস্তব ব্যতিক্রম পৃথিবীতে আছে। বাংলাদেশের সাধারণ ক্রেতারা তাই টেক্সট বইয়ের এই নিয়মটির কথা বিশ্বাস করেন না। তাদের ধারনা হচ্ছে এ দেশে দাম একবার বাড়লে তা আর কখনোই কমে না। এরকম বিশ্বাসের পেছনে সাধারণ মানুষের বহু কালের সঞ্চিত অভিজ্ঞতাই কাজ করছে বলে মনে হয়। তাহলে কি সত্যই বাংলাদেশের বাজার দুনিয়ার অন্যান্য বাজারের মত নয়। যদি তাই হয় তাহলে এর বিশেষ বিশেষতত্ত্বগুলো কি সেটি এ দেশের মুক্ত বাজারপন্থী অর্থনীতিবিদদের আজ ভেবে দেখতে হবে। চিহ্নিত করতে হবে এবং সে অনুযায়ী দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের কার্যকর সুপারিশ গড়ে তুলতে হবে। তা না করে চুপ-চাপ বসে থাকলে তারা রেহাই পাবেন না। বাংলাদেশের উৎপাদকরা বিশেষত কৃষি পণ্যের উৎপাদকরা সংখ্যায় অনেক বেশি এবং বাজারে রয়েছে সেই তুলনায় অল্পসংখ্যক মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রবল প্রতাপ। ফলে চাল-ডাল-শাকসবজি ইত্যাদি খাদ্যের দাম ক্রেতারা যা দেন কৃষকের হাতে তার মাত্র অর্ধেকটা সাধারণত পৌঁছায়। চালের দাম যদি শহরে ৪০ টাকা কেজি হয়, তাহলে ধরে নিতে হবে যে, কৃষক পাবেন গড়ে ২০ টাকা সর্বোচ্চ এটা হতে পারে ২৪ টাকা। এরকম পরিস্থিতিতে বাজারে
মধ্যস্বত্বভোগীদের দাপট না কমিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। কারণ ক্রেতা যদি ৪০ টাকার বদলে ৫০ বা ৬০ টাকা কেজি দরেও চাল কেনেন তাতে চাল উৎপাদকের কোনো লাভ হবে না। লাভ হবে মাঝখানের ফড়িয়া-সিন্ডিকেট-আড়ৎদার মধ্যস্বত্বভোগীদের। ফলে বেশি দামের কারণে বেশি লাভ এবং বেশি লাভের আশায় উৎপাদক কর্তৃক বেশি বিনিয়োগ ও বেশি উৎপাদন এবং তার ফলে পুনরায় দাম হ্রাস এই যুক্তি বাংলাদেশের বিশেষ প্রকৃতির বাজারে খাটছে না খাটবেও না।
বর্তমান সরকার স¤প্রতি এ কথাটা উপলব্ধি করতে শুরু করেছেন বলে মনে হচ্ছে। কারণ তারা মধ্যস্বত্বভোগীদের দাপট কমানোর লক্ষ্যে কৃষিপণ্যের প্রাথমিক উৎপাদকদের কাছ থেকে ক্রেতাদের সরাসরি ক্রয়ের ব্যবস্থা করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। এই লক্ষ্যে নতুনভাবে পাঁচ হাজার প্রাথমিক বাজার নির্মাণ করার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু এই বাজারগুলো কতটুকু কৃষক বান্ধব হবে তা আমরা এখনো জানি না। এগুলোতে ইজারাদারদের কোনো শেয়ার থাকবে কিনা, এখান থেকে ফঁড়িয়ারাই আবার কিনে নিয়ে দ্বিতীয়বার অন্য বাজারে তা বিক্রির সুযোগ পাবেন কি না, এগুলো কোন কোন অঞ্চলে হবে এবং সেখানে কৃষক ও নগদ ক্রেতাদের সরাসরি সংযোগ প্রতিষ্ঠিত হবে কিনা এসব নিয়ে নানারকম প্রশ্ন ও সন্দেহ জনমনে রয়েছে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যাটি হচ্ছে সরকারের আমলাতান্ত্রিকতা, অস্বচ্ছতা এবং জনগণ ও গণসংগঠনগুলোর প্রতি এক ধরনের তাচ্ছিল্যের ও অবিশ্বাসের মনোভাব। এরকম একটি নতুন ধরনের বাজার ব্যবস্থা সাফল্যের সঙ্গে গড়তে হলে শহরের ভোক্তাদের যে সংগঠন রয়েছে (ক্যাবের কথা উল্লেখ্য)। কৃষকদের যে সব গণসংগঠন রয়েছে এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের যে সব সমিতি রয়েছে, যেসব অর্থনীতিবিদেরা এ নিয়ে গবেষণা করেছেন তাদেরকে এক ছাতার তলে এনে গভীর মনোনিবেশের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চালাতে হবে। ইতোমধ্যে গৃহীত নানা ধরনের বাজার এক্সপেরিমেন্টের সাফল্য-ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবং একটি গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণমূলক সংলাপ ও আলোচনার মাধ্যমেই তথাকথিত মুক্তবাজার পন্থার সীমাবদ্ধতাগুলো দূর করে গণস্বার্থের অনুকূল গণনিয়ন্ত্রিত বাজার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। সেটি না করে যে মানুষটি আজ তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে তেল ছাড়াই রান্না করছেন তাকে গিয়ে ‘তেল ছাড়া রান্না স্বাস্থ্যকর’ বা খাদ্যের দাম বেশি সুতরাং খাদ্য কম ভোগ কর’। এ ধরনের কথা বলাটা খুবই নিষ্ঠুর পরিহাস হয়ে যাবে। আর সে কথাটি যদি একজন নধর স্বাস্থ্যবান শাসক শ্রেণীর সদস্যের কাছ থেকে একজন শীর্ণ অভুক্ত শাসিত ব্যক্তির দিকে নিশ্চিন্ত মনে ছুঁড়ে দেয়া হয় তাহলে বেশি দিন আর ওই দরিদ্র লোকটি মুখ বুজে শান্ত হয়ে থাকবেন না। শাসক শ্রেণীর এই নিশ্চিন্ত মনোভাবটি বেশিদিন স্থায়ী হবে না।বলা হয়, ‘মুক্তবাজার অর্থনীতির নিয়ম হচ্ছে দ্রব্যমূল্য নির্ভর করবে বাজারের সরবরাহ ও চাহিদার উপর। যদি সরবরাহ চাহিদার তুলনায় কম
হয় তাহলে দ্রব্যমূল্য বাড়ে এবং তখন উৎপাদকরা বেশি দামের আশায় উৎপাদন বৃদ্ধি করে। ফলে সরবরাহ বৃদ্ধি পায় এবং দাম ক্রমে ক্রমে আবার হ্রাস পেয়ে পূর্বের অবস্থায় নেমে আসে। কিন্তু এই টেক্সট বই নিয়মটির অনেক বাস্তব ব্যতিক্রম পৃথিবীতে আছে। বাংলাদেশের সাধারণ ক্রেতারা তাই টেক্সট বইয়ের এই নিয়মটির কথা বিশ্বাস করেন না। তাদের ধারনা হচ্ছে এ দেশে দাম একবার বাড়লে তা আর কখনোই কমে না। এরকম বিশ্বাসের পেছনে সাধারণ মানুষের বহু কালের সঞ্চিত অভিজ্ঞতাই কাজ করছে বলে মনে হয়। তাহলে কি সত্যই বাংলাদেশের বাজার দুনিয়ার অন্যান্য বাজারের মত নয়। যদি তাই হয় তাহলে এর বিশেষ বিশেষতত্ত্বগুলো কি সেটি এ দেশের মুক্ত বাজারপন্থী অর্থনীতিবিদদের আজ ভেবে দেখতে হবে। চিহ্নিত করতে হবে এবং সে অনুযায়ী দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের কার্যকর সুপারিশ গড়ে তুলতে হবে। তা না করে চুপ-চাপ বসে থাকলে তারা রেহাই পাবেন না। বাংলাদেশের উৎপাদকরা বিশেষত কৃষি পণ্যের উৎপাদকরা সংখ্যায় অনেক বেশি এবং বাজারে রয়েছে সেই তুলনায় অল্পসংখ্যক মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রবল প্রতাপ। ফলে চাল-ডাল-শাকসবজি ইত্যাদি খাদ্যের দাম ক্রেতারা যা দেন কৃষকের হাতে তার মাত্র অর্ধেকটা সাধারণত পৌঁছায়। চালের দাম যদি শহরে ৪০ টাকা কেজি হয়, তাহলে ধরে নিতে হবে যে, কৃষক পাবেন গড়ে ২০ টাকা সর্বোচ্চ এটা হতে পারে ২৪ টাকা। এরকম পরিস্থিতিতে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীদের দাপট না কমিয়ে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। কারণ ক্রেতা যদি ৪০ টাকার বদলে ৫০ বা ৬০ টাকা কেজি দরেও চাল কেনেন তাতে চাল উৎপাদকের কোনো লাভ হবে না। লাভ হবে মাঝখানের ফড়িয়া-সিন্ডিকেট-আড়ৎদার মধ্যস্বত্বভোগীদের। ফলে বেশি দামের কারণে বেশি লাভ এবং বেশি লাভের আশায় উৎপাদক কর্তৃক বেশি বিনিয়োগ ও বেশি উৎপাদন এবং তার ফলে পুনরায় দাম হ্রাস এই যুক্তি বাংলাদেশের বিশেষ প্রকৃতির বাজারে খাটছে না খাটবেও না। বর্তমান সরকার স¤প্রতি এ কথাটা উপলব্ধি করতে শুরু করেছেন বলে মনে হচ্ছে। কারণ তারা মধ্যস্বত্বভোগীদের দাপট কমানোর লক্ষ্যে কৃষিপণ্যের প্রাথমিক উৎপাদকদের কাছ থেকে ক্রেতাদের সরাসরি ক্রয়ের ব্যবস্থা করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। এই লক্ষ্যে নতুনভাবে পাঁচ হাজার প্রাথমিক বাজার নির্মাণ করার কথাও ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু এই বাজারগুলো কতটুকু কৃষক বান্ধব হবে তা আমরা এখনো জানি না। এগুলোতে ইজারাদারদের কোনো শেয়ার থাকবে কিনা, এখান থেকে ফঁড়িয়ারাই আবার কিনে নিয়ে দ্বিতীয়বার অন্য বাজারে তা বিক্রির সুযোগ পাবেন কি না, এগুলো কোন কোন অঞ্চলে হবে এবং সেখানে কৃষক ও নগদ ক্রেতাদের সরাসরি সংযোগ প্রতিষ্ঠিত হবে কিনা এসব
নিয়ে নানারকম প্রশ্ন ও সন্দেহ জনমনে রয়েছে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সমস্যাটি হচ্ছে সরকারের আমলাতান্ত্রিকতা, অস্বচ্ছতা এবং জনগণ ও গণসংগঠনগুলোর প্রতি এক ধরনের তাচ্ছিল্যের ও অবিশ্বাসের মনোভাব। এরকম একটি নতুন ধরনের বাজার ব্যবস্থা সাফল্যের সঙ্গে গড়তে হলে শহরের ভোক্তাদের যে সংগঠন রয়েছে (ক্যাবের কথা উল্লেখ্য)। কৃষকদের যে সব গণসংগঠন রয়েছে এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের যে সব সমিতি রয়েছে, যেসব অর্থনীতিবিদেরা এ নিয়ে গবেষণা করেছেন তাদেরকে এক ছাতার তলে এনে গভীর মনোনিবেশের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চালাতে হবে। ইতোমধ্যে গৃহীত নানা ধরনের বাজার এক্সপেরিমেন্টের সাফল্য-ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবং একটি গণতান্ত্রিক অংশগ্রহণমূলক সংলাপ ও আলোচনার মাধ্যমেই
তথাকথিত মুক্তবাজার পন্থার সীমাবদ্ধতাগুলো দূর করে গণস্বার্থের অনুকূল গণনিয়ন্ত্রিত বাজার ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। সেটি না করে যে মানুষটি আজ তেলের দাম বৃদ্ধির কারণে তেল ছাড়াই রান্না করছেন তাকে গিয়ে ‘তেল ছাড়া রান্না স্বাস্থ্যকর’ বা খাদ্যের দাম বেশি সুতরাং খাদ্য কম ভোগ কর’। এ ধরনের কথা বলাটা খুবই নিষ্ঠুর পরিহাস হয়ে যাবে। আর সে কথাটি যদি একজন নধর স্বাস্থ্যবান শাসক শ্রেণীর সদস্যের কাছ থেকে একজন শীর্ণ অভুক্ত শাসিত ব্যক্তির দিকে নিশ্চিন্ত মনে ছুঁড়ে দেয়া হয় তাহলে বেশি দিন আর ওই দরিদ্র লোকটি মুখ বুজে শান্ত হয়ে থাকবেন না। শাসক শ্রেণীর এই নিশ্চিন্ত মনোভাবটি বেশিদিন স্থায়ী হবে না।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিজয় দিবসের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে, প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানিয়ে । সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ২০২৫, ১৬ই ডিসেম্বর।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৯




দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে ত্রিশ লক্ষ তাজা প্রানের এক সাগর রক্তের বিনিময়। দুই লক্ষাধিক মা বোনের সম্ভ্রম হারানো। লক্ষ শিশুর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত‍্যু। এক কোটি মানুষের বাস্তুহারা জিবন। লক্ষ কোটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×