somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

>>“নামাযে নিম্নস্বরে আমিন বলা সুন্নাহ”র দলিল

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নামাযে সুরা ফাতিহা শেষ করার পর আমিন বলাতে কারো দ্বিমত নেই। কিন্তু আমিন উচ্চস্বরে নাকি নিম্নস্বরে পড়তে হবে, ইমাম, মুক্তাদির মধ্যে আমিন বলাতে কোনো পার্থক্য আছে তা নিয়ে ইখতিলাফ থাকলেও রাসুলুল্লাহ (ﷺ)র হাদিস, অধিকাংশ সাহাবি ও তাবেয়ি’র আমল দ্বারা একথাই প্রমাণিত হয় যে, আমিন আস্তে বলাই সুন্নত। এটাই হানাফি মাযহাবের ফাতওয়া। কিছু লোক এটা নিয়ে নিতান্তই বাড়াবাড়ি করে। তারা বলে- নামাযে আমিন উচ্চস্বরেই বলতে হবে। নিম্নস্বরে বলা সুন্নতের পরিপন্থী। এটা একধরণের বিভ্রান্তি।

■নিম্নে নিম্নস্বরে আমিন বলার কিছু দলিল দেয়া হল:

●●ইমামের নিম্নস্বরে আমিন বলার দলিল●●

(1) ওয়াইল ইবনে হুজর রা. থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমাদেরকে নিয়ে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) নামায পড়লেন। তিনি যখন غير المغضوب عليهم ولا الضالين পড়লেন, তখন আমিন বললেন এবং আমিন বলার সময় তাঁর আওয়াযকে নিম্ন করলেন। তিরমিযি (২৪৯); দারাকুতনি ১ম খ. ৩৩৪পৃ. বায়হাকি, খ.২ পৃ.৫৭।
এ হাদিসকে হাকেম (রহঃ) সহিহ বলেছেন। যাহাবি (রহঃ) তাঁর সঙ্গে একমত হয়েছেন। ইবনে জারির তাবারি র.ও এটিকে সহিহ বলেছেন। কাযি ইয়ায (রহঃ)ও এটিকে সহিহ বলেছেন। (শারহুল উব্বি, ৬ষ্ট খ, ৬০৮ পৃ.)

(2) হযরত হাসান বসরি হতে বর্ণিত:
সামুরা (রাঃ) বললেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু (ﷺ) থেকে দুটি সাকতা (নীরবতা) স্মরণ রেখেছি। ইমরান ইবনে হুসাইন (রাঃ) এটা অস্বীকার করলেন। তিনি বললেন, আমরা তো একটি সাকতা স্মরণ রেখেছি। পরে আমরা মদীনায় উবাই ইবনে কা’ব (রাঃ) এর নিকট পত্র লিখলাম। তিনি উত্তর লিখে পাঠালেন যে, সামুরা সঠিক স্মরণ রেখেছে। সাঈদ বলেন, আমরা কাতাদাকে জিজ্ঞেস করলাম, ঐ দুটি সাকতা কোথায় কোথায় ছিল? তিনি বললেন, যখন রাসুলুল্লাহ (ﷺ) নামায শুরু করতেন। আর যখন কিরাআত পাঠ সমাপ্ত করতেন। এরপর কাতাদা বলেছেন, যখন ولا الضالين পাঠ শেষ করতেন। তিনি আরো বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (ﷺ)র পছন্দ ছিল, যখন তিনি কেরাত পাঠ সমাপ্ত করতেন তখন শ্বাস স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত নীরব থাকতেন। তিরমিযী (২৫১); আবূ দাউদ (৭৮০); মুসনাদে আহমদ, (৫খ, ২৩ পৃ,)।

এ হাদীস থেকে বোঝা যায় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাযে দু’সময় নীরব থাকতেন। প্রথম নীরবতা তাকবিরে তাহরিমার পর। এসময় তিনি নিঃশব্দে ছানা পড়তেন। দ্বিতীয় নীরবতা সূরা ফাতিহা পাঠ করার পর। এ সময় “আমিন” বলতেন। বোঝা গেল আমিন তিনি নিঃশব্দে বলতেন।

হাদিসটিতে কাতাদা প্রথমতঃ বলেছিলেন ২য় নীরবতা হতো কেরাত শেষ করার পর। পরে ব্যাখ্যা করে তিনি বুঝিয়ে দেন যে, কেরাত শেষ করা মানে সূরা ফাতেহার কেরাত শেষ করা। আর সম্পূর্ণ কেরাত শেষ করার পর রাসুলুল্লাহ (ﷺ) এতটুকু নীরব থাকতেন যাতে শ্বাস স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এটা সামান্য নীরবতা হতো। আবূ দাউদ শরীফে (৭৭৯) কাতাদা র. হতে সাঈদে’র সূত্রে ইয়াযিদ (রহঃ) এর বর্ণনায় স্পষ্ট উল্লেখ আছেــ
একটি সাকতা হতো তাকবিরে তাহরিমার পর, আরেকটি সাকতা হতো غير المغضوب عليهم ولاالضالين.বলার পর। দারাকুতনিও ইবনে উলায়্যার সূত্রে, তিনি ইউনুস ইবনে উবায়দের সূত্রে হাসান বসরি থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। {দ্রঃ ১ম খ, ৩৩৬পৃ, মুসনাদে আহমাদ ৫/২৩(২০৫৩০)}।

ইবনে হিব্বান তাঁর সহিহ গ্রন্থে এ হাদিসের উপর শিরোনাম দিয়েছেন: ذكر ما يستحب ان يسكت سكتة اخرى عند فراغه من قراءة فاتحة الكتاب. অর্থাৎ সূরা ফাতেহা শেষ করার পর দ্বিতীয় বার নীরব থাকা মুস্তাহাব।

(3) হযরত আবু হুরায়রা রা. বলেন:
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন ইমাম যখন غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ বলে শেষ করবে তখন তোমরা আমীন বলবে। কেননা যে ব্যক্তির আমীন বলা ফেরেশতাগণের আমীন বলার সঙ্গে মিলে যাবে তার পূর্ববর্তী গুনাহ সমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। (বুখারী শরীফ হাদীস নং ৭৮২; মুসলিম শরিফ, হাদিস নং ৪১০)।

(4) আবূ মুসা আশআরি (রাঃ) এর বর্ণিত হাদিসেও রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন- ইমাম যখন غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ বলে শেষ করবে, তোমরা তখন আমীন বলবে (মুসলিম শরীফ, হাদীস নং- ৪০৪)।

এ দুটি হাদিস থেকে প্রতীয়মান হয় যে, ইমাম আমিন নিঃশব্দে বলবে। অন্যথায় এভাবে বলা হতো না যে, ইমাম যখন غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ বলবে, তোমরা তখন আমিন বলবে। বরং বলা হতো, ইমামকে যখন আমিন বলতে শুনবে তখন তোমরা আমিন বলবে। বিশেষ করে নাসাঈ শরিফে আবূ হুরায়রা রা. বর্ণিত হাদীসটিতে সহীহ সনদে একথাও বর্ণিত আছে যে: কেননা ফেরেশতারাও এসময় আমীন বলে, ইমামও আমিন বলে। (হাদিস নং ৯২৭)

ইমামও এসময় আমিন বলে কথাটি তখনই বলা চলে যখন ইমাম নিঃশব্দে আমিন বলে। ফেরেশতাগণ যেমন নিঃশব্দে আমীন বলার কারণে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, এসময় ফেরেশতাগণ আমিন বলে। তদ্রুপ ইমামও নিঃশব্দে বলার কারণে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, এসময় ইমামও আমিন বলে।

●● সাহাবি এবং তাবেয়িগণের আমল ও ফতোয়া●●
(1) উমর (রাঃ) এর ফতোয়া:
সাহাবীগণের আমল ও ফতোয়া: আব্দুর রহমান ইবনে আবী লায়লা বলেন, উমর রা. বলেছেন, ইমাম চারটি বিষয় নিঃশব্দে পড়বে। আউযুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ, আমীন ও রাব্বানা লাকাল হামদ। (আল মুহাল্লা, ২/২৮০)

(2);ইবনে মাসউদ (রাঃ) এর ফতোয়া:
ইমাম তিনটি কথা নিঃশব্দে বলবে। আউযুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ, আমিন। (আল মুহাল্লা, ২/২৮০)

(3) উমর রাঃ ও আলি রাঃ এর আমল:
আবূ ওয়াইল রাঃ হতে বর্ণিত। উমর রাঃ ও আলি রাঃ বিসমিল্লাহ, আউযুবিল্লাহ ও আমিন স্বশব্দে পড়তেন না। (তাহাবি শরিফ ১/১৫০)

(4) ইবনে মাসউদ রাঃ এর আমল:
আবূ ওয়াইল র. বলেন, আলি ও ইবনে মাসউদ রাঃ বিসমিল্লাহ, আউযুবিল্লাহ ও আমিন স্বশব্দে পড়তেন না। তাবারানি, আল কাবির (৯৩০৪); মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা, (৪১৬০)

(5) ইবরাহিম নাখাঈ (রা) এর ফতোয়া:
হাম্মাদ {আবু হানীফা র. এর খাস উস্তাদ ছিলেন} র. ইবরাহীম নাখায়ী র. থেকে বর্ণনা করেছেন যে, ইমাম চারটি কথা নিঃশব্দে বলবে, আউযুবিল্লাহ, বিসমিল্লাহ, আমিন ও রাব্বানা লাকাল হামদ। মুসান্নাফে আব্দুর রায্যাক (২৫৯৬); মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা (৪১৫৯)।

(6) ইবরাহিম নাখায়ি (রহঃ)র আমল:
মুগিরা (রহঃ) বলেন, ইবরাহিম নাখায়ি র. তাকবির দিয়ে কিছু সময় নীরব থাকতেন। আবার যখন غيرالمعضوب عليهم ولا الضالين পড়তেন তখনও কিছু সময় নীরব থাকতেন। মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক (২৮৫৮)

●●নিমস্বরে আমিন বলা অধিকাংশ সাহাবি ও তাবিঈ’র আমল●●

ইমাম ইবনে জারির তাবারি (রহঃ) (মৃ.৩১১ হি.) তাঁর তাহযীবুল আছার গ্রন্থে বলেছেন:
ইবনে মাসউদ (রাঃ), ইবরাহিম নাখাঈ (রহঃ) শা’বি (রহঃ);ও ইবরাহিম তাইমি (রহঃ) সম্পর্কে বর্ণিত আছে যে, তাঁরা আমীন আস্তে বলতেন। সঠিক কথা হলো আমীন আস্তে বলা ও জোরে বলার উভয় হাদীসই সহীহ। এবং দুটি পন্থা অনুযায়ী এক এক জামাত আলেম আমলও করেছেন। যদিও আমি আস্তে আমীন বলাই অবলম্বন করি, কেননা অধিকাংশ সাহাবি ও তাবেয়ী’র অনুযায়ীই আমল করতেন। (দ্রঃ শারহুল বুখারী লিইবনে বাত্তাল,মৃত্যু ৪৪৯হিজরী; আল জাওহারুন নাকী, ২খ, ৫৮পৃ,)।

ইবনে জারির (রহঃ)র এ বক্তব্য থেকে স্পষ্ট হলো যে, অধিকাংশ সাহাবী ও তাবেয়ীর আমল ছিল আমীন আস্তে বলা। তিনি নিজেও একজন বিখ্যাত মুহাদ্দিস হওয়া সত্ত্বেও আস্তে আমিন বলাকেই অবলম্বন করেছেন।


● মদিনাবাসির আমল:
▪ মদীনা শরীফে ইমাম মালেক (রহঃ)র নিবাস ছিল। তিনিও ফতোয়া দিয়েছেন- মুকতাদি আস্তে আমিন বলবে। (আল-মুদাওয়ানা, ১খ.৭১ পৃ.)
▪ মালেকী মাযহাবের প্রসিদ্ধ আলেম আল্লামা আহমদ আদ দরদের র. লিখেছেন- ‘মুকতাদীর জন্য আস্তে আমীন বলাই মুস্তাহাব।’

●কুফাবাসীর আমল:
এমনিভাবে কুফায় পনের শত সাহাবী বসবাস করতেন। এই কুফার সাধারণ আমল ছিল আমিন আস্তে বলা। ইবনে মাসউদ, তাঁর শিষ্যবর্গ, ইবরাহীম নাখাঈ, ইবরাহিম তায়মি ও শা‘বি প্রমুখ কুফার বড় বড় ফকিহ ও মুহাদ্দিস সকলে আমিন আস্তে বলার পক্ষপাতি ছিলেন।

মজার ব্যাপার হলো ওয়াইল রা. এর মাধ্যমে বর্ণিত জোরে আমীন বলার হাদীসটি সুফিয়ান ছাওরী রা. এর সূত্রে বর্ণিত হয়েছে। সুফিয়ান ছাওরী ছিলেন আমীরুল মু’মিনিন ফিল হাদিস অর্থাৎ হাদিস সম্রাট। অথচ তিনি নিজেও ছিলেন আস্তে আমিন বলার পক্ষে।


উপরের দলিলসমূহ ইমামের আমিন আস্তে বলা প্রমাণিত করেছে। অন্য একটি হাদিস প্রমাণ করে মুক্তাদিরাও আমিন আস্তে বলবে।
▪ রাসুলুল্লাহ (ﷺ) আমাদেরকে শেখাতেন। তিনি বলতেন, ইমামের পূর্বে কিছু করো না। যখন ইমাম তাকবীর বলবে, তখন তোমরাও তাকবীর বলবে। ইমাম যখন وَلاَ الضَّالِّينَ পড়ে শেষ করবে তখন তোমরা আমীন বলবে। ইমাম যখন রুকু করবে তোমরাও তখন রুকু করবে। আর যখন سمع الله لمن حمده বলবে, তোমরা তখন বলবে اللَّهُمَّ رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ । মুসলিম শরিফ, হাদিস নং ৪১৫।

এ হাদিসে তিনটি নির্দেশ এসেছে, তোমরা তাকবির বলবে, তোমরা আমিন বলবে, তোমরা রাব্বানা লাকাল হামদ বলবে। প্রথম ও তৃতীয়টি সকলের মতে নিঃশব্দে পড়তে হবে। হাদিসটির বর্ণনাধারা থেকে প্রতীয়মান হয় যে, দ্বিতীয় নির্দেশটিও নিঃশব্দে পালন করবে।


সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছেলেবেলার অকৃত্রিম বন্ধু

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

খুব ছোটবেলার এক বন্ধুর গল্প বলি আজ। শৈশবে তার সাথে আছে দুর্দান্ত সব স্মৃতি। বন্ধু খুবই ডানপিটে ধরনের ছিল। মফস্বল শহরে থাকতো। বাবার চাকুরির সুবাদে সেই শহরে ছিলাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দেশ ও জাতি সম্পর্কে আমাদের ১ জন ব্যুরোক্রেটের ধারণা!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭



নীচে, আমাদের দেশ ও জাতি সম্পর্কে আমাদের ১ জন ব্যুরোক্রেটের ধারণাকে ( পেশগত দক্ষতা ও আভিজ্ঞতার সারমর্ম ) আমি হুবহু তুলে দিচ্ছি। পড়ে ইহার উপর মন্তব্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ড্রেনেই পাওয়া যাচ্ছে সংসারের তাবৎ জিনিস

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫০



ঢাকার ড্রেইনে বা খালে কী পাওয়া যায়? এবার ঢাকা সিটি কর্পোরেশন (উত্তর) একটি অভুতপূর্ব প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে। তাতে ঢাকাবাসীদের রুচিবোধ অথবা পরিচ্ছন্নতাবোধ বড় বিষয় ছিল না। বড় বিষয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

মোজো ইদানীং কম পাওয়া যাচ্ছে কেন?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৭


শুনলাম বাজারে নাকি বয়কটিদের প্রিয় মোজোর সাপ্লাই কমে গেছে! কিন্তু কেন? যে হারে আল্লামা পিনাকী ভাট ভাঁওতাবাজিদেরকে টাকা দিয়ে 'কোকের বিকল্প'-এর নামে 'অখাদ্য' খাওয়ানো হচ্ছিলো, আর কোককেই বয়কটের ডাক... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

আজ (১০ মে ২০২৪) রাত দুইটা দশ মিনিটে নিউ ইয়র্কের পথে আমাদের যাত্রা শুরু হবার কথা। এর আগেও পশ্চিমের দেশ আমেরিকা ও কানাডায় গিয়েছি, কিন্তু সে দু’বারে গিয়েছিলাম যথারীতি পশ্চিমের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×