পৃথিবীর সব থেকে বড় প্রজাতির টিয়া পাখি থাকে নিউজিল্যান্ডে। এই টিয়া পাখি মানুষের কণ্ঠস্বর অনুকরণ করতে পারে। দেখতে খুবই সুন্দর। পুরুষ টিয়ার গলায় নেকলেসের মতো লাল রঙ আছে এবং ঠোঁট লাল। নিউজিল্যান্ডের টিয়াদের ঠোঁট বড়শির মতো বাঁকা, লেজ সরু ও লম্বা। দেহ কচিপাতার রঙের মতো।
শুধু টিয়াপাখি নয়, এই নিউজিল্যান্ডে রয়েছে হাজারও পাখির কলতান। এখানে পাহাড়ের মাঝ থেকে বয়ে গেছে নদী, লেক। এখানে সারাক্ষণ জলের ছলাৎ ছলাৎ শব্দ। এখানে সমুদ্র পাড়েই রয়েছে চির সবুজ অরণ্য। যেমন আছে পাহাড়ের নিস্তব্ধতা, তেমনই আছে সমুদ্রের কল্লোল। অদ্ভুত অদ্ভুত পাখির বাস এই নিউজিল্যান্ডে। এদের মধ্যে অন্যতম কিউয়ি। এ দেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশজুড়ে আছে মাওরিয়া আদিবাসী। এরা বেশ উন্নত জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত। শিল্প চেতনায় সমৃদ্ধ। এরা বিশ্বাস করেন, নিউজিল্যান্ড সৃষ্টির পেছনে আছেন ‘মাওই’ দেবতা। নিউজিল্যান্ড দেশটা খুব বড় নয়। তার মধ্যেই আছে ১৩টি ন্যাশনাল পার্ক, বেশ কয়েকটি নেচার রিজার্ভ ও ইকোলজিকাল এরিয়া, লেক ইত্যাদি। এখানকার লোকজন সবুজকে বাঁচানোর ক্ষেত্রে সবাই যেন ঐক্যবদ্ধ। নিউজিল্যান্ড বৃষ্টিপ্রধান দেশ না হলেও অনেক সময়ই বিনা নোটিশে বৃষ্টি এসে ভিজিয়ে দেয় আপাদমস্তক। এ জন্য অনেকেই সঙ্গে রাখেন রেনকোট। এখানে পাখিদের রাজ্য হল টিরিটিরি আইল্যান্ড। এই আইল্যান্ডে ঢুকে মোবাইল ফোনে কথা বলা বারণ।
এখানে এসে ভুল করে পাখিকে যদি কেউ কিছু খেতে দেন তাহলে খবর হয়ে যাবে। অর্থাৎ নিয়মানুযায়ী জরিমানার পুরোটাই দিয়ে খালাস পেতে হয়। ফলে চলতে হয় নিয়মমতো। টিরিটিরি আইল্যান্ডে আছে ৬০ শতাংশ লম্বা লম্বা গাছ এবং ৪০ শতাংশ ঘাস। হাজার পাখির মেলা বসে এখানে। ছোট রবিন থেকে বিশাল বিশাল আকারের ‘টাকাহে’ পর্যন্ত। টুই, কাকারিকি, বেল বাউস, ফ্যানটেল দেখে যে কেউ মুগ্ধ হয়। নিউজিল্যান্ডের পাখিদের শিকারির ভয়ে পালাতে হয়নি কখনও। তাই এখানকার পাখিরা খুব উড়তে পারে না।
পৃথিবীর সব থেকে বড় প্রজাতির টিয়া পাখি থাকে নিউজিল্যান্ডে। এই টিয়া পাখি মানুষের কণ্ঠস্বর অনুকরণ করতে পারে। দেখতে খুবই সুন্দর। পুরুষ টিয়ার গলায় নেকলেসের মতো লাল রঙ আছে এবং ঠোঁট লাল। নিউজিল্যান্ডের টিয়াদের ঠোঁট বড়শির মতো বাঁকা, লেজ সরু ও লম্বা। দেহ কচিপাতার রঙের মতো।
শুধু টিয়াপাখি নয়, এই নিউজিল্যান্ডে রয়েছে হাজারও পাখির কলতান। এখানে পাহাড়ের মাঝ থেকে বয়ে গেছে নদী, লেক। এখানে সারাক্ষণ জলের ছলাৎ ছলাৎ শব্দ। এখানে সমুদ্র পাড়েই রয়েছে চির সবুজ অরণ্য। যেমন আছে পাহাড়ের নিস্তব্ধতা, তেমনই আছে সমুদ্রের কল্লোল। অদ্ভুত অদ্ভুত পাখির বাস এই নিউজিল্যান্ডে। এদের মধ্যে অন্যতম কিউয়ি। এ দেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশজুড়ে আছে মাওরিয়া আদিবাসী। এরা বেশ উন্নত জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত। শিল্প চেতনায় সমৃদ্ধ। এরা বিশ্বাস করেন, নিউজিল্যান্ড সৃষ্টির পেছনে আছেন ‘মাওই’ দেবতা। নিউজিল্যান্ড দেশটা খুব বড় নয়। তার মধ্যেই আছে ১৩টি ন্যাশনাল পার্ক, বেশ কয়েকটি নেচার রিজার্ভ ও ইকোলজিকাল এরিয়া, লেক ইত্যাদি। এখানকার লোকজন সবুজকে বাঁচানোর ক্ষেত্রে সবাই যেন ঐক্যবদ্ধ। নিউজিল্যান্ড বৃষ্টিপ্রধান দেশ না হলেও অনেক সময়ই বিনা নোটিশে বৃষ্টি এসে ভিজিয়ে দেয় আপাদমস্তক। এ জন্য অনেকেই সঙ্গে রাখেন রেনকোট। এখানে পাখিদের রাজ্য হল টিরিটিরি আইল্যান্ড। এই আইল্যান্ডে ঢুকে মোবাইল ফোনে কথা বলা বারণ।
এখানে এসে ভুল করে পাখিকে যদি কেউ কিছু খেতে দেন তাহলে খবর হয়ে যাবে। অর্থাৎ নিয়মানুযায়ী জরিমানার পুরোটাই দিয়ে খালাস পেতে হয়। ফলে চলতে হয় নিয়মমতো। টিরিটিরি আইল্যান্ডে আছে ৬০ শতাংশ লম্বা লম্বা গাছ এবং ৪০ শতাংশ ঘাস। হাজার পাখির মেলা বসে এখানে। ছোট রবিন থেকে বিশাল বিশাল আকারের ‘টাকাহে’ পর্যন্ত। টুই, কাকারিকি, বেল বাউস, ফ্যানটেল দেখে যে কেউ মুগ্ধ হয়। নিউজিল্যান্ডের পাখিদের শিকারির ভয়ে পালাতে হয়নি কখনও। তাই এখানকার পাখিরা খুব উড়তে পারে না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




