যিশুখ্রিস্টের জন্মের ২৭০ বছর পর কোন একসময় তৎকালীন রোম সম্রাট ক্লাদিয়াসের মনে হলো যুদ্দে বিবাহিত লোকজন কোন কাজের নন। তাদের অনেক পিছুটান।এ জন্য তিনি আদেশ জারি করলেন,তরুণরা আর বিয়ে করতে পারবে না।সে সময় রোম এ বাস করতেন ভ্যালেন্টাইন নামে এক প্রাদি। তার মনে হল সম্রাটের এ আদেশ বেয়াইনি। তাই তিনি গোপনে তরুণদের বিয়ে করতে সহযোগিতা করতে লাগলেন। বাপেরতা জানতে পেরে ভ্যালেন্টাইন কে মৃত্যুদণ্ড দেন রোম সম্রাট । অবশ্য কেও কেও মনে করতেন সে আমল এ খ্রিষ্টানদের রোম কারাগারে আটকে রেখে ভয়ানক নির্যাতন করা হতো। সেন্ট ভ্যালেন্টাইন এই সব বন্দিদের পালাতে সাহায্য করেছিলান বলে সম্রাট তাকে গিলোটিন দেন। আবার কেও বলেন সেন্ট ভ্যালেন্টাইন নিজেই কারাগারে বন্দি ছিলেন এবং তিনি সেই কারাপ্রধানের কিশোরী কন্যার প্রেমে পরেছিলেন। মৃত্যুর আগে তিনি সেই কিশোরীকে ‘ফ্রম ইয়উর ভ্যালেন্টাইন ‘লেখা পত্র পাথিয়েছিল।এর অনেক পরে ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে পোপ গেলসিয়াম সেন্ট ভ্যালেন্টাইন স্বরনে ১৪ ফেব্রুয়ারী কে আনুশটানীক ভাবে গন ভোজের দিন হিসেবে ঘোষণা করেন। আবার অনেকে বলেন দিনটির সঙ্গে ভ্যালেন্টাইন এর কোন সম্পরক নাই।পত্রিকা মতে ১৪ ফেব্রুয়ারী বসন্তের প্রথম দিন তাই এ দিনটি পালন করা হয়।
অনেকে বলেন ভ্যালেন্টাইন এসেছে ইটালির সুপারসেলিস উৎসব থেকে। অন্যদিকে ফ্রাঞ্ছ ও ইংল্যান্ড এর লোকে দের ধারণা ছিল ১৪ ফেব্রুয়ারী অর্থাৎ বসন্তের প্রথম দিনে পাখিরা পরসপরের প্রতি প্রেম নিবেদন করে। এই ধারণা থেকেই লোকে পাখিদের প্রেম নিবেদন ভঙ্গিসংবলিত ছবি আঁকা কার্ডে প্রেমের কবিতা লিখে পাঠাত মনের মানুসের কাছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



