somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ছোটগল্প: হেরার বিস্ময়যাত্রা

১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



রিকশার হুড ভেদ করে কিংবা সামনে থেকে তীর্যকভাবে বেশ কয়েক টুকরা রোদ এসে তীক্ষ্ণভাবে বিঁধলো হেরার গায়ে, যদিও শরীরের প্রায় পুরাটাই চাদরে ঢাকা। কেবল গলা আর মুখমন্ডলের কিছু অংশ বেরিয়ে আছে। আর তাতেই রোদের টুকরোগুলো অস্বস্তির সৃষ্টি করছে। অথচ শীতের সকালের রোদগুলো মিষ্টি হবার কথা ছিল। অথবা এমনও হতে পারে যে, এই রোদ অন্য সকলের কাছে হয়তো মিষ্টিই লাগছে।

প্রতিদিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয় যাবার পথে রিকশাভ্রমণটা দিন দিন বিরক্তির পর্যায়ে এসে ঠেকছে। যানযট বেড়ে যাচ্ছে। সাইন্সল্যাবের মোড়টা পাড় হতেই একটা বড়ো সময় কেটে যায়। দীর্ঘসময় ধরে বসে থাকতে হচ্ছে রিকশায়। তাছাড়া ওর কিছু শারীরিক পরিবর্তন হচ্ছে যা অস্বস্তিটা আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে। অপ্রত্যাশিত ও অস্বাভাবিক এই পরিবর্তনটা নিয়ে কারো সাথে একদিকে যেমন কথা বলতে পারছে না, তেমনি নিজেও সহজে মেনে নিতে পারছে না। একটা কালো রঙের চাদরে শারীরিক পরিবর্তনকে ঢেকে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করলেও বারবার মনে হয় কেউ বুঝি তাকালেই ধরে ফেলবে ওর কৌশল। হঠাৎ মনে হলো, কেউ একজন ওর দিকে তাকিয়ে আছে। আশেপাশে চোখ বুলাতেই দেখলো বিপরীত লেনে দাঁড়িয়ে থাকা রিকশা থেকে সুদর্শন এক যুবক ওর দিকে তাকিয়ে আছে, এক দৃষ্টিতে। উজ্জল নীল রঙের শার্ট পরা। সামনের চুলগুলো সামান্য লম্বা হওয়ায় চোখদুটো প্রায় ঢেকে গেছে। ঠোঁটে মিটিমিটি হাসি। চোখে চোখ পড়তেই হাসিটা সামান্য প্রশস্ত হলো। হেরা চোখ সরিয়ে নিল। এভাবে কারো দিকে তাকাতে লজ্জা লাগে ওর। আচ্ছা, ঐ মানুষটার লজ্জা লাগে না? এরকম নির্লজ্জের মত অপরিচিত একটা মেয়ের দিকে তাকানো যায়! কেমন যেন একটা অস্বস্তি হলো ওর। এই তো কিছুদিন আগেও গায়ের রঙ ময়লা বলে ওর দিকে কেউ সেভাবে তাকাতো না। কেউ কেউ অবশ্য বলতো গায়ের রঙ বড়ো বিষয় নয়, ওর মুখের গড়ন নাকি খুব সুন্দর। দাদাজান তো আরেকধাপ উপরে! তিনি বলতেন, তুই হয়েছিস তোর দাদীর মত। তোর দাদী একটা পরী, আর তুই আরেকটা পরী। শুধু গায়ের রঙটাই আলাদা।

দাদাজানের কথায় হেরা কখনোই খুশি হতো না, বরং ওর মন খারাপ হয়ে যেত। দাদীজান হলেন অসম্ভব রূপবতী মহিলা। তাঁর সাথে নিজের কোনো তুলনাই চলে না। তাঁর গায়ের রঙ দুধের মত ধবধবে সাদা আর ওরটা কালো, যদিও সামনাসামনি সবাই বলতো- শ্যামলা। হেরার মন খারাপ দেখে দাদাজান বলতেন, শোন, তোর দাদী সত্যিই পরী ছিল। ওর দুইটা ডানা ছিল। ডানায় ভর দিয়ে উড়ে উড়ে বেড়াতো। ওরা কয়েকজন পরী মিলে মাঝে মাঝে আমাদের বাড়ির সামনের বাগানে ঘুরতে আসতো। একরাতে আমি ওঁত পেতে থাকলাম। এরকম একটা পরী আমার চাই। তারপর চুপ করে গিয়ে পেছন থেকে জাপটে ধরলাম। সবাই পালিয়ে গেলেও তোর দাদী পালাতে পারেনি। ডানা দুইটা কেটে বিয়ে করে বাড়িতেই রেখে দিয়েছি। আর তোর দাদীর সে কী কান্না! যা গিয়ে দেখ, এখনো ডানা কাটার দাগ আছে গায়ে।
দাদাজানের এই রূপকথার গল্প শুনে হেরা দাদীজানের ডানা কাটার দাগ দেখতে যেত, আর দাদীজান ধমকে উঠতেন। কখনোও বা সে প্রশ্ন করতো, দাদীজান আমি কি তোমারই নাতনী? আমার গায়ের রঙ এমন কেন?
দাদীজান কিছু না বলে শুধু হাসতেন। মাঝে মধ্যে অবশ্য সান্ত্বনা দিয়ে বলতেন, শোন বুজি, মেয়ে মানুষ সবসময় সেজেগুজে পরিপাটী হয়ে থাকবি, সবার সাথে ভালো ব্যবহার করবি, গায়ের রঙটা বড়ো কথা নয়।

তবুও ছোটবেলা থেকে কতই না রঙ পরিস্কার করার ক্রিম মেখেছে, যে যা পরামর্শ দিয়েছে সেভাবেই রূপচর্চা করেছে কিন্তু খুব একটা কাজ হয়েছে বলে মনে পড়ে না। নিজের অজান্তেই হাসি পেল হেরার। রঙ পরিস্কার করার ক্রিমগুলো যদি সত্যিই কাজ করতো! জোড়ে হেসে উঠলো হেরা, পরক্ষণেই নিজেকে সামলে নিল। রিকশাওয়ালা কি ওর হাসি শুনে পেছন ফিরে তাকালো? আচ্ছা, ঐ উজ্জ্বল নীল শার্ট কি এখনো ওর দিকে তাকিয়ে আছে? তাকিয়ে থাকলে নিশ্চয় ওর হাসিটা দেখেছে। সে কি ভাবছে তার কথা ভেবে ও হাসছে? আড়চোখে সামনের দিকে তাকালো হেরা। নাহ, রিকশাটা আগের জায়গায় নেই। তারমানে ঐ ছেলেটা ওর হাসিটা দেখেনি। খানিকটা স্বস্তি ছুঁয়ে গেল ওকে।

তারমানে বিপরীত লেন চলমান, ধীরগতিতে হলেও রিকশা চলছে। ওর রিকশা আগের মতোই স্থবির কিন্তু ফোনটা বেজে উঠলো। হাত ব্যাগ থেকে ফোন বের করে দেখলো প্রাক্তন রুমমেট জয়িতার ফোন।
- কিরে কত দূর?
- দূর বেশি না কিন্তু সময় লাগবে।
- আছিস কোথায় এখন?
- সাইন্সল্যাবেই। এখানেই পনের মিনিট পার হয়ে গেছে। এখনো জ্যামে। ক্লাশের আগেই পৌঁছাতে পারবো বোধহয়।
- এই জন্য বলি ক্যাম্পাসের কাছাকাছি থাক। তুই তো কথা শুনবি না।

জয়িতার কথায় যুক্তি আছে। আগে হোস্টেলে জয়িতার সাথেই একরুমে থাকতো। কিন্তু কিছুদিন ধরে একা থাকতেই ভালো লাগছে। আশেপাশে সিঙ্গেলরুম পাওয়াটা খুব ব্যয়বহুল হয়ে পড়ছিল তাই একটু দূরে গিয়ে থাকতে হচ্ছে। প্রতিদিনের যাতায়াতটা দিনে দিনে কষ্টকর হয়ে উঠছে। শীতকালটা পেরিয়ে গেলে কড়া রোদ মোকাবিলা করা আরো কঠিন হয়ে যাবে।
- কী হলো, কথা বলছিস না যে!
- কী বলবো?
- তাও ঠিক, কী আর বলবি। শোন, আনিস ভাই তোর খোঁজ করছিল সকালে।
আনিসের নাম শুনে হেরার মধ্যে উষ্ণ একটা ঢেউ খেলে গেল। কিন্তু গলার স্বর স্বাভাবিক রেখে বললো, আনিস ভাই আমাকে খুঁজবে কেন?
- সেটাই তো! তোকে খুঁজবে কেন? আমি ক্যান্টিনে বসে চা’য়ের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আনিস ভাই এসে আমার পাশে বসলো। তারপর তোর কথা জিজ্ঞেস করলো।
- কিছু বলেছে?
- হুম, অবশ্যই।
- কী বলেছে?
- তোকে দেখা করতে বলেছে।
- আমি দেখা করে কী করবো?
- ঢং করবি। এখন যেরকম ঢং করছিস সেরকম ঢং করবি।
- বাজে বকিস না।
ধমকে উঠলো হেরা, খানিকটা হয়তো লজ্জাও পেল। এর মধ্যেই রিকশা চলতে শুরু করেছে কচ্ছপ গতিতে। বললো, রাখছি। জ্যামটা ছেড়েছে।

এক প্রকার লজ্জায় লাল হওয়া গাল নিয়েই ফোনটা রাখলো হেরা। রিকশাও কয়েক গজ এগিয়েছে। হঠাৎ বিপরীত দিক থেকে আসা একটা মোটরসাইকেল ওর রিকশার সামনে হার্ড ব্রেক করলো। কিন্তু সংঘর্ষ এড়াতে পারলো না। রিকশার সামনের চাকায় মাঝারি মানের একটা ধাক্কা দিল। হেরার হাত থেকে মোবাইল ফোনটা ছিটকে পড়লেও কোনোমতে নিজের পতন ঠেকালো। রিকশাওয়ালাও দুইহাতে ব্রেক কষে হ্যান্ডেল সামলাতে ব্যস্ত! হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালক খেঁকিয়ে উঠলো, শালার ব্যাটা, দেইখ্যা রিকশা চালাইতে পারস না? হেলিকাপ্টার চালাস?
রিকশাওয়ালা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেল। তবে হেরা প্রতিবাদ জানাতে বিন্দুমাত্র সময় নিল না। বললো, আপনিই তো রং সাইডে এসেছেন। রিকশার কী দোষ?
- অবশ্যই রিকশার দোষ। শালা টাইমমতন ব্রেক করে নাই।
রিকশাওয়ালা চাকার ক্ষয়ক্ষতি পরীক্ষা করতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো। সম্ভবত রিংটা সামান্য বাঁকা হয়ে গেছে। উৎসুক জনতার ভিড় জমে গেল মুহূর্তেই। হেরা ছিটকে পড়া মোবাইল ফোনটার অবস্থানের দিকে তাকাতেই একজন উপকারী জনতা মাটি থেকে তুলে ফোনটা ফিরিয়ে দিল। ফোনের তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। শুধু গায়ে কিছু কাদামাটি লেগেছে। চাদরের একপাশ দিয়ে ফোনটা মুছতে মুছতে হেরা বললো, আপনি নিজের দায় এড়ানোর জন্য এভাবে বলছেন। রিকশাওয়ালা মামার মোটেও দোষ নেই।
- ঐ ব্যাটা রিকশা মামা, সোজা চালাইলে ধাক্কা লাগে? তুই বেঁকা আইছোস।
রিকশাওয়ালা যাত্রীর সমর্থন পেয়ে খানিকটা সাহস পেয়েছে হয়তো। বললো, আমি মামা ঠিক পথেই যাইতেছিলাম। দেহেন, চাক্কাটা টাইল হই গেছে, স্পোকও ভাংছে কয়টা।
- আবার কথা, চুপ শালা।
হেরা বললো, দোষ স্বীকার করে সরি বললে কারো জাত যায় না।
- আপনে আর কথা কইয়েন না। চুপচাপ বইয়া থাকেন। আপনের লগে কথা কইয়া টাইম নষ্ট করতে চাই না। ঐ ব্যাটা, রিকশা সরা।
- তাই বলে একটা গরীব মানুষের ক্ষতি করে পালাবেন? ক্ষতিপূরণ দিয়ে যান।
- এই মাইয়া এই, কথা কম!
রাগে হেরার গা কাঁপতে শুরু করলো। এভাবে কেউ কখনো ওর সাথে কথা বলেনি। সে আশেপাশে তাকালো। এখানে একটা ট্রাফিক পুলিশবক্স থাকলেও এই মুহূর্তে কোনো পুলিশের উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে না।

উজ্জ্বল নীল শার্ট পরা যুবকটি হঠাৎই ঘটনাস্থলে উদয় হলো। সে এসে একবার রাগান্বিত হেরার দিকে তাকালো, তারপর মোটরসাইকেল চালকের দিকে তাকিয়ে বললো, ভাই, ভাই, আপনি থামেন। একজন ভদ্রমহিলার সাথে এভাবে কথা বলা শোভন নয়।
বিষয়টা যে শোভন নয় মোটরসাইকেল চালক সেটা ধরতে পারলো না, বরং আরো কয়েক ডিগ্রি উপরে গলা চড়িয়ে বললো, সুন্দরী মাইয়া দেইখা বাঁচাইতে আইছো চান্দু?
হেরাও চিৎকার করলো, ফালতু কথা বলবেন না।
- ফালতু কথার কী হইলো? আপনের গায়ের রঙ কালা হইলেও, ফেস কাটিং ভালো। চান্দুটা সুন্দরী মাইয়া দেইখা হিরোগিরি করতে আইছে।
উজ্জ্বল নীল শার্ট পরা যুবক রেগে যাবার চেষ্টা করলো, ভদ্রভাবে কথা বলেন। জীবনে কিছু শিখেন নাই?
- ঐ ব্যাটা আমি কি শিখছি সেইটা তোরে কইতে হইবো। তোর বাপ-মায়ে কিছু শিখায় নাই? মাইষের কামে নাক গলাইতে আসস্ যা ভাগ এইখান থাইকা।
- বাবা-মা তুলে কথা বলবেন না।
- বললে কী করবি? হেইটাও তো তোর বাপ-মায়ে শিখায় নাই!
পরপর কয়েকটা ঘটনা ঘটে গেল। উজ্জ্বল নীল শার্ট পরা যুবকটি ভদ্রতার মুখোশ খুলে অকথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু করলো, আর মোটরসাইকেল চালক খ্যাঁক খ্যাঁক করে হাসতে থাকলো। উৎসুক জনতার মধ্যে কয়েকজন এগিয়ে আসবে কিনা ভাবতে ভাবতেই মোটর সাইকেল চালক আর উজ্জ্বল নীল শার্ট পরা যুবকের হাতাহাতি শুরু হয়ে গেল। মোটর সাইকেল ভারসাম্য হারিয়ে রিকশার ওপর পুরোপুরিভাবে পড়ে গেল। হুস করে রিকশার সামনের চাকার হাওয়া বের হয়ে গেল। ঠিক তখনি রিকশা থেকে নামতে গিয়ে হেরার চাদরের একটা অংশ হুডের নীচের দিকের নাটের সাথে আটকে গেল। এতে করে সে রিকশা থেকে নামলো ঠিকই কিন্তু চাদরটা গা ছাড়া হয়ে গেল।

কয়েক মুহূর্তের জন্য পৃথিবী স্তব্ধ হয়ে গেল।
উৎসুক জনতা, রিকশাওয়ালা, মোটর সাইকেল চালক কিংবা উজ্জ্বল নীল শার্ট পরা যুবক সবাই হেরার দিকে তাকালো। সে দুই হাত দিয়ে নিজেকে ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা করলো। ওড়নাটাও বিষ্ময়ের হাত থেকে সবাইকে রক্ষা করতে পারলো না। হেরা শুধু একটা ভয়ই পেল, পেছন থেকে কেউ যদি জাপটে ধরে!
ডানা দুটো মেলে ধরলো হেরা। বিদ্যুতের তার, ডিসের তার, ইন্টারনেটের তারের জঞ্জাল পাশ কাটিয়ে উপরের দিকে উড়াল দিল। এর আগে কখনো খোলা আকাশে উড়েনি তাই খানিকটা টালমাটাল!
***

ছবি: গুগলমামা।

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৯
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×