নিজস্ব পাকিবেদক ।। ১৩ জুলাই ২০১১
অ্যামেচার সেক্স, কাপল সেক্স, হার্ডকোর সেক্স, টীন সেক্স এসবের হাত ধরে সেক্স দুনিয়ায় অন্তর্ভুক্ত হলো নতুন আইটেম ‘মিউচুয়াল সেক্স’। ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সদ্য সাবেক অধ্যক্ষা হোসনে আরা বেগমের হাত ধরে নতুন এ আইটেমের জন্ম হয়। ইতোমধ্যে বেগম সাহেবার মিউচুয়াল সেক্স পার্টনার বাবু পরিমল বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। গত এক সপ্তাহে মিডিয়ার প্রায় ১৭.৭৫% কভারেজ দখল নিতে সক্ষম হয়েছেন। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় বিএনপির জয়নাল ভাইও এ কভারেজ দখলে নিতে পারেননি। অবশ্য জয়নাল ভাই ভালো অভিনেতা হলেও মিউচুয়াল সেক্সে একেবারেই অজ্ঞ। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায় পলিটিক্যাল নেতাদের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকজন নতুন ধরনের সেক্স সম্পর্কে জানেন। যার মধ্যে মোহাম্মদ রাশেদ খান মেনন অন্যতম। তবে অনেকের মুখে মাওলানা এরশাদের নামও শোনা যায়।
মিউচুয়াল সেক্স করলে এরকম প্রাণবন্ত হাসা যায়
এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে অধ্যক্ষার পদ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার ঘটনাকে ভেটকি মেরে উড়িয়ে দেন বেগম সাহেবা। তিনি বলেন যে প্রতিষ্ঠানের মেয়েরা মিউচুয়াল সেক্স বুঝে না, সেখানে থাকার কোন মানে নেই। আমি নিজের থেকেই পদত্যাগ করেছি। এসময় তিনি বাম গালে ভেটকি মারেন এবং নিজেকে বামপন্থী বলে দাবি করেন। তবে একজন বামপন্থী নেতা বলেন “বাম নেতার সাথে মিউচুয়াল সেক্স করলেই বামপন্থী হওয়া যায় না।”
এদিকে পরিমল বাবু জনপ্রিয় হওয়ার পরই বেগম সাহেবা একটি মিউচুয়াল সেক্স ফাউন্ডেশন খুলেছেন। যেখানে প্রাথমিকভাবে দেশের পলিটিক্যাল নেতাদেরকে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। তৃতীয় সারির দেশ বাংলাদেশে পর্যাপ্ত এক্সপার্ট না থাকার কারণে আপাতত বেগম সাহেবা এবং মোহাম্মদ রাশেদ খান মেনন প্রশিক্ষণার্থীদের হাতে মলমে বিষয়টি শেখাবেন। প্রতি সপ্তাহে একদিন মাওলানা এরশাদ অতিথি প্রশিক্ষক হিসেবে আসবেন বলে জানা যায়।
বেগম সাহেবা দাবি করেন, আকর্ষনীয় এ সেক্স আইটেম তার এখনকার ভাবনা নয়। পরীক্ষায় বেশি নাম্বার পাওয়ার জন্য গবেষনা করতে করতে তিনি এ থিওরি আবিষ্কার করেন। তিনিই প্রথম তার কলেজ শিক্ষককে শিখিয়েছিলেন মিউচুয়াল সেক্স সম্পর্কে। এসময় তিনি স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। স্মৃতিকাতর হতে হতে প্রায় শুয়ে পড়েন। হোসনে আরা বলেন, “আমি স্মৃতিকাতর হলে শুয়ে পড়ি”।
অন্যান্য ধরনের সেক্সের সাথে মিউচুয়াল সেক্সের তুলনা করে হোসনে আরা বলেন “মিউচুয়াল সেক্স ইজ অ্যাকচুয়াল সেক্স!”