somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

শাফিউর রহমান ফারাবী
ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাংলাদেশের প্রান্ত হতে আপনাকে হাজার সালাম! ইয়া রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার পিতা মাতা আপনার জন্য উৎসর্গিত হোক

১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের ইসলামী রাজনীতি

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে একবার এক সাহাবী জিজ্ঞাস করেছিল কেউ যদি আমার বাড়িঘর বা বসত বাড়ি দখল করতে আসে আর আমি যদি তাকে বাধা দিতে গিয়ে নিহত হই তাইলে কি আমি শহীদের মর্যাদা পাবো ? তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উত্তর দিয়েছিলেন হ্যা নিশ্চয়ই তুমি শহীদের মর্যাদা পাবে। [ তথ্যসূত্রঃ মেশকাত শরীফ]
এই হাদিস অনুসারে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যেই সকল মুসলমান দেশ মাতৃকা বাঁচাতে যেয়ে যুদ্ধ করতে যেয়ে নিহত হয়েছিলেন উনারা সবাই শহীদ। কারন ইসলামি শরীয়তে বসতবাড়ি/ভিটামাটি ও মাতৃভুমি একই অর্থে ব্যবহৃত হয়।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় এইদেশে রাজাকার ছিল এটাতে কোন সন্দেহ নাই। হ্যাঁ ইসলামের নাম বেচেই তখন অনেক ধর্ষন অনেক মুক্তিযোদ্ধা হত্যা করা হয়েছিল এই ব্যাপারটা অস্বীকার করা যাবে না। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় এই অপকর্ম গুলির সাথে বাংলাদেশের মূলধারার ইসলাম মানে ক্বওমী মাদ্রাসা কেন্দ্রিক হুজুরদের কোন সম্পর্ক ছিল না। সেই সময় বাংলাদেশের ওলামাদের প্রধান ছিলেন হাকীমুল উম্মত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহমাতুল্লাহ আলাইহির সর্বশেষ জীবিত খলিফা খেলাফত মজলিসের হাফেজ্জি হুজুর রহমাতুল্লাহ আলাইহি। মুক্তিযোদ্ধার সময় আলেমরা হাফেজ্জি হুজুরকে জিজ্ঞাস করেছিল এই যে ভাতৃঘাতি যুদ্ধ শুরু হয়েছে এই যুদ্ধটা সম্পর্কে আপনার অভিমত কি ?
তখন হাফেজ্জি হুজুর বলেছিলেন- “ এটা হচ্ছে জালেমের বিরুদ্ধে মজলুমের যুদ্ধ। পাকিস্তানিরা হচ্ছে জালেম আর আমরা বাঙ্গালীরা হচ্ছি মজলুম। “ হাফেজ্জি হুজুরের এই কথা শুনে অনেক আলেম মুক্তিযোদ্ধে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাপিয়ে পড়েছিল। সাংবাদিক শাকের হোসাইন শিবলির একটি বই আছে “আলেম মুক্তিযোদ্ধাদের খোজে“ এই বইটিতে আপনারা অনেক বড় বড় আলেম যারা দেশের বিভিন্ন ক্বওমী মাদ্রাসা থেকে পাস করেছিলেন মুক্তিযোদ্ধের সময় তাঁদের বীরত্বের কাহিনী পাবেন। আমাদের
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের প্রধান মুহাদ্দিস ছিলেন শায়খুল ইসলাম আমীমুল এহসান রহমাতুল্লাহ আলাইহি।
আমীমুল এহসান রহমাতুল্লাহ আলাইহি উনিও কিন্তু পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিলেন হত্যা ও নারী ধর্ষনের। পরবর্তীতে ইয়াহিয়া উনাকে জোর করে সৌদিআরব পাঠিয়ে দেয়।
দেশ স্বাধীন হবার পর উনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন ও বঙ্গবন্ধু উনাকে ঢাকার বায়তুল মোকাররম মসজিদের প্রধান খতীব হিসাবে নিযুক্ত করেন। উপমহাদেশে শিয়া মতবাদের বিলুপ্তি সাধনে শায়খুল ইসলাম আমীমুল এহসান রহমাতুল্লাহ আলাইহি এর অনেক অবদান ছিল। [ তথ্যসূত্রঃ শায়খুল ইসলাম আমীমুল এহসান রহমাতুল্লাহ আলাইহি এর জীবন ও কর্ম, ইসলামিক ফাউন্ডেষন বাংলাদেশ]

ব্রাক্ষণবাড়িয়া সদরের যে সবচেয়ে বড় ক্বওমী মাদ্রাসা জামিয়া ইউনিসিয়া সেই মাদ্রাসার প্রধান মুহতামিম ফখরে বাঙ্গাল আল্লামা তাজুল ইসলাম উনিও কিন্তু মুক্তিযোদ্ধার সময় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিলেন। আমাদের ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলায় অনেক বড় বড় আলেম উনার ফতোয়া শুনে মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিল। দেশ স্বাধীন হবার পর বঙ্গবন্ধু কে ধন্যবাদ জানিয়ে চিঠিও দিয়েছিলেন। [ তথ্যসুত্রঃ ফখরে বাঙাল আল্লামা তাজুল ইসলাম রহমাতুল্লাহ আলাইহি ও উনার সাথীবর্গ, লেখকঃ হাফিয মুহাম্মদ নুরুজ্জামান, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ]
যেমন ধরেন পাবনার রাজাকার বাহিনীর প্রধান ছিলেন জামায়াতের তথাকথিত মাওলানা সোবহান আবার মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধান ছিলেন দেওবন্দ মাদ্রাসা থেকে দাওরা হাদিস পাস করা মাওলানা কাসিমুদ্দিন যিনি রাজাকার বাহিনীর হাতে নির্মম ভাবে শহীদ হয়েছিলেন।

ভারতের দেওবন্দ মাদ্রাসা কেন্দ্রিক যে আলেমদের সংগঠন আছে “জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ” উনারাও কিন্তু ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধার পক্ষে অনেক ফতোয়া দিয়েছিলেন। “জমিয়তে উলামায়ে হিন্দ” ১৯৭১ সালে স্পষ্টভাবে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী যে নির্মম ভাবে পূর্ব পাকিস্তানি জনগণদেরকে হত্যা করছে এই ব্যাপারে অনেকগুলি বিবৃতি দিয়েছিল। এই ফতোয়া গুলি ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত শায়খুল ইসলাম হযরত হোসাইন আহমদ মাদানী রহমাতুল্লাহ আলাইহির যে জীবনী বের হয়েছে সেই বইটির শেষে পরিশিষ্ট আঁকারে দেয়া হয়েছে। বিশিষ্ট গবেষক আলেম ডঃ মুশতাক আহমেদ “শায়খুল ইসলাম হযরত হোসাইন আহমদ মাদানী রহমাতুল্লাহ আলাইহিঃ জীবন ও কর্ম” শিরোনামে তথ্য ও তত্ত্ববহুল অভিসন্দর্ভ প্রনয়ন করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস বিভাগে থেকে এই অভিসন্দর্ভ উপলক্ষ্যে মুশতাক আহমেদ কে পি--এইচ.ডি. ডিগ্রী প্রদান করা হয়েছে। আর ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ মুশতাক আহমেদের এই অভিসন্দর্ভ টিই শায়খুল ইসলাম হযরত হোসাইন আহমদ মাদানী রহমাতুল্লাহ আলাইহির জীবনী বই আকারে বের করেছে। আপনারা কি জানেন ইহাহিয়া ও জুলফিকার আলী ভুট্টো উনারা ২ জনই ছিল শিয়া মুসলিম। শিয়াদের কিন্তু সুন্নীদের উপর একটা জাতক্রোধ থাকে সবসময়। হালাকু খান কর্তৃক বাগদাদ ধ্বংস হবার সময়েও কিন্তু শিয়ারা তাতার বাহিনীকে সাহায্য করেছে। আবার সেই সময়ের পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর অনেক বড় বড় অফিসার ছিল কাদিয়ানী। জামায়াতে ইসলামীর বড় বড় নেতারা মুক্তিযোদ্ধার বিরোধীতা করেছিল এটা অস্বীকার করার কিছু নাই। কিন্তু আমার কথা হল সেই সময়ের কতিপয় বিপদ্গামী জামাত নেতার পাপের দায়ভার বর্তমানে ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা কর্মীরা কেন নিতে যাবে ? খাতা কলমে শিবির ও জামায়াতে ইসলামী তো ২ টা ভিন্ন সংগঠন। আজকে শিবিরের ছেলেপুলেরা জামায়াতে ইসলামীর কতিপয় যুদ্ধপরাধীর জন্য রাজপথে মাঠে নেমে পুলিশের মাইর খাচ্ছে জেলে যাচ্ছে আর মাঝখান দিয়া শিবির সংগঠন টা বিলুপ্তির মাঝে পড়তাছে। শিবিরের কার্যকরি পরিষদের উচিত এখনি একটা কঠিন সিদ্ধান্ত নেয়া যে তারা জামায়াতে ইসলামীর কোন মিছিল মিটিংএ অংশগ্রহন করবে না। বাংলাদেশে তো আরো অনেক ইসলামী রাজনৈতিক দল আছে তাদের অনেক ইসলামী ছাত্র সংগঠন আছে যেমন চরমোনাই পীরের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ঐ দলের ছাত্র সংগঠন ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন, খিলাফত মজলিসের ছাত্র মজলিস, মুফতী আমীনের ছাত্র মোর্চা কই তাদের কে তো কেউ রাজাকার বলছে না। ছাত্র শিবির আজ থেকে জামায়াতে ইসলামীর লেজুর বৃত্তি ত্যাগ করুক তাইলে শিবির সম্পর্কে Djuice পোলাপাইনের যে ঘৃণা আছে তা আর থাকবে না। আমার Facebook এর Friend List এ শিবিরের অনেক বড় বড় নেতা আছেন। ছাত্রশিবিরের কার্যকরি পরিষদের কয়েকজন সদস্যও আছে যারা নিয়মিত আমার Facebook Status ও NOTE গুলি পড়েন। আমার অনুরোধ থাকবে উনাদের প্রতি যে আল্লাহর ওয়াস্তে আপনারা শিবিরের নেতা কর্মীদের কতিপয় যুদ্ধপরাধীর মুক্তির দাবিতে রাজপথের মিছিলে অংশ নিতে বলবেন না। ইসলাম কারো বাপের সম্পত্তি না যে কেউ ইসলাম কে নিয়া যেরকম ইচ্ছা সেরকম ব্যবহার করবে আর তাদের জন্য মিছিল করতে যেয়ে আমি জেল খাটবো। আর যুদ্ধপরাধীর বিচারটা হয়ে যাওয়াই জামায়াতে ইসলামের জন্য ভাল। কারন এরদ্বারা জামায়াতে ইসলামীও দীর্ঘদিন ধরে একটা কলংকের হাত থেকে মুক্তি পাবে।
বর্তমানে বাংলাদেশে একটা ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে যে ইসলাম নিয়ে যারা রাজনীতি করে ইসলাম নিয়ে যারা লেখালেখি করে তাদের কে রাজাকার হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যে এত অত্যাচার করেছে, সুন্দর সুন্দর মেয়েদের কে ধর্ষন করে তাদের স্তন কেটে দিত কিন্তু সেই সময় অধ্যাপক গোলাম আযম, মওদুদী, নিজামী, মুজাহিদ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে একটা বিবৃতি দেয়ারও সাহস পায় নি।
এটা কথাটা যেমন সত্য ঠিক তেমনি এই কথাটাও সত্য যে আমাদের ক্বওমী মাদ্রাসার আলেমরা স্পষ্ট ভাবে সেই সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নির্যাতনের বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছিলেন। উনারা শুধু ফতোয়াই দেননি অনেক কওমি মাদ্রাসার ছাত্রদের কে মুক্তিযুদ্ধেও পাঠিয়ে ছিলেন। তাই আপনাদের প্রতি অনুরোধ থাকবে দয়া করে হক্কানী আলেমদের কে রাজাকার আল বদর বলে গালি দিবেন না। যত বড় মুক্তিযোদ্ধাই আসুক দেওবন্দ ভিত্তিক কোন কওমি মাদ্রাসার আলেম কে রাজাকার হিসাবে প্রমান করতে পারবে না।
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×