somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আস্তিক্যবাদ

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




সৃষ্টিকর্তা অর্থে যারা ঈশ্বর ভগবান বা আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাসী তারা আস্তিক।আস্তিকতার ভিত্তিতে গঠিত মতবাদ আস্তিক্যবাদ।সৃষ্টিকর্তা অর্থে বলার কারণ বোদ্ধদের ভগবান বোদ্ধ সৃষ্টিকর্তা নয়। আর হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী হিন্দুদের একমাত্র ভগবান ব্রহ্মা সৃষ্টিকর্তা।ব্রহ্মা ছাড়া তাদের আর কোন ভগবানের আস্তিকতার সাথে সম্পর্ক নেই।

আস্তিকতা চিরকাল বিশ্বাসের বিষয় হয়ে আছে, কারণ আস্তিকতায় অবিশ্বাসের সুযোগ নেই। আর নাস্তিকতা চিরকাল অবিশ্বাসের বিষয় হয়ে আছে, কারণ নাস্তিকতায় আস্তা বা বিশ্বাস স্থাপনের কোন সুযোগ নেই। আস্তিকতা অস্বীকার করলে এটা স্বীকার করতে হয় যে মহাপ্রকৃতির সব কিছু নিজে নিজে হয়েছে। কিন্তু নিজে নিজে যা হবে তা’ বড় হবে। সসীম ও অসীমের মাঝে অসীম বড়। কাজেই যা নিজে নিজে হবে তা’ অসীম হবে। আর অসীমের সংখ্যা একের বেশী হয় না। অসীম নিজে নিজে হলে, অসীমের সংখ্যা একের বেশী না হলে, আর সব অসীমের সৃষ্টি হিসেবে সাব্যস্ত হবে, আর অসীম সৃষ্টিকর্তা হিসেবে সাব্যস্ত হবেন। অসীম সৃষ্টিকর্তা হলে তিনি অবশ্যই জড় জাতীয় কিছু নন।এ চিরন্তন সত্য স্পষ্ট না বুঝলেও উপলব্ধির মাধ্যমে মানুষ বুঝতে পেরেছে।সেজন্য আদিকাল থেকেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ আস্তিক্যবাদের অনুসারী।

নিজে নিজে হওয়া যখন শুরু হয়েছে তখন কিছুই ছিল না। কিছু থেকে থাকলে এ প্রশ্ন এমনিতেই আসে যে এগুলো তবে বানালো কে? এগুলো নিজে নিজে হয়ে থাকলে এটা স্বীকার্য হয় যে এটা নিজে হওয়া শুরুর পরের ঘটনা।নিজে নিজে হওয়া শুরুর পরেই নিজে নিজে হওয়ার মাধ্যমে এসব হয়েছে। কাজেই নিজে নিজে হওয়া শুরুর কালিন সময়ে কিছু ছিল না এটা অবশ্য স্বীকার্য। যেহেতু কিছু ছিল না সেহেতু তখন নিজে নিজে হওয়ায় কোন প্রতিবদ্ধক বা সীমাদাতা ছিল না।সংগত কারণে নিজে নিজে যা হয়েছে তা’ বড় হয়েছে বা অসীম হয়েছে।বড় হবে না কেন? উহার বড় হওয়া কে ঠেঁকাচ্ছে? কিছুইতো নেই।তা’ছাড়া উহা নিজে নিজে যখন হতেই পারছে তবে বড় হতে না পারার কি কারণ থাকতে পারে? আর উহা সসীম হয়ে বিভিন্ন হিসেব মতে হবে কেন? উহার হিসেব করছে কে? অথবা উহার সীমা দিচ্ছে কে? সুতরাং মহাজাগতিক বা মহা প্রাকৃতিক নিয়মে নিজে নিজে যে হয়েছে সে অসীম হয়েছে।অসীমের একাধীক হওয়ার কোন সুযোগ নেই। কারণ একাধীক হতে হলে অসীমকে সীমা দিতে হবে। আর সীমা দিলে অসীম আর অসীম থাকে না।

মহাপ্রকৃতির সব কিছু নিজে নিজে হয়ে থাকলে এটা নিজে নিজে হওয়ার সাধারণ নিয়ম। অথচ এমন কোন দৃষ্টান্ত এ পর্যন্ত কারো নজরে আসেনি। এতে বুঝা যায় নিজে নিজে হওয়া সাধারণ নিয়ম নয় বরং বিশেষ নিয়ম। প্রকৃতি বিজ্ঞানের হিসেব মতে যা একবারের বেশী ঘটেনি। সে জন্য সে ঘটনা একজন ছাড়া কারো নজরে আসেনি। নজরে আসবে কেমন করে? তখন সেই একজন ছাড়া কেউ মোটে ছিলোই না। নিজে নিজে যে একজন হলেন সেই একজন আবার নিয়ম অনুযায়ী অসীম হলেন। তো অসীমের বাইরে আর কোন স্থান থাকে কি? অসীমের বাইরে আর স্থান থাকলে সেই একজনকে অসীম বলা যায় কেমন করে? সংগত কারণে নিজে নিজে একজন হওয়ার পর অন্য কারো নিজে নিজে হওয়ার কোন স্থান থাকেনি। কাজেই অন্য কারো নিজে নিজে হওয়ার সুযোগ থাকেনি।পদার্থ অসীম হতে পারে না। শক্তি অসীম ও সসীম হতে পারে। সংগত কারনে নিজে নিজে হওয়া অসীম মূলত অসীম শক্তি। তো অসীম শক্তিকে উপেক্ষা করে নিজে নিজে আর কারো হওয়র সক্ষমতা থাকতে পারে কি? যেহেতু অসীমকে অতিত্রম করা সম্ভব নয় সেহেতু নিজে নিজে একজন ছাড়া আর কারো অস্তিত্বলাভ সম্ভব নয়। সংগতকারণে নিজে নিজে হওয়া অসীম শক্তির পর অস্তিত্ব লাভ করা সব কিছু মূলত অসীমের সৃষ্টি অথবা তাঁর অনুমোদন সাপেক্ষ্যে তাঁর সৃষ্টির সৃষ্টি।সংগত কারণে সৃষ্টিকর্তা চিরন্তন সত্য যাঁকে অকাট্যভাবে সঠিক প্রমাণ করা যায়।তারমানে আস্তিক্যবাদকে অকাট্যভাবে সঠিক প্রমাণ করা যায়। তথাপি এটা অনেকের নিকট বিশ্বাসের বিষয়। কারণ তারা তাদের উপলব্ধির মাধ্যমে তাঁকে বিশ্বাস করেন। এ ক্ষেত্রে তাঁরা তাঁদের উপলব্ধিকে যথেষ্ট মনে করেন। তাই বলে এটা ঠিক নয় যে সৃষ্টিকর্তাকে সঠিক প্রমাণ করা যায় না।তাঁকে সঠিক প্রমাণ করা যায় না, ঘটনা এমন নয় বরং লোকেরা কষ্টকরে তাঁকে সঠিক প্রমাণ না করেই উপলব্ধির মাধ্যমে কম কষ্টে তাঁকে বিশ্বাস করে, প্রকৃত ঘটনা আসলে এমন।

মোহাম্মদ (সা.) বলেছেন, তিনি এক ধনুকের থেকে কম দূরত্বে থেকে আল্লাহর সাথে কথা বলেছেন। তিনি আরো বলেছেন, জান্নাতে আল্লাহকে দেখাও যাবে। মুছা (আ.) বলেছেন, তিনি আল্লাহর সাথে কথা বলেছেন। এভাবে অনেকের কাছেই অনেকে আসতে পারে না কেউ কেউ আসতে পারে। যেমন একজন সরকার প্রধানের কাছে অনেকেই পৌঁছতে পারে না, তবে কেউ কেউ একজন সরকার প্রধানের কাছে পৌঁছতে পারে।অনুরূপ আল্লাহর কাছাকাছি অনেকে পৌঁছতে পারেনি, অনেকে সেটা পেরেছেন।এভাবেই অনেকে আল্লাহর কাছাকছি হতে পেরেছেন, অনেকে তা’ পারেননি। কারণ আর কিছু নয় বরং যোগ্যতার কম-বেশী হওয়া। অনেকের দেখা অনেকে পায় না, কেউ কেউ পায়।তেমনি ভাবে আল্লাহকে দেখার যোগ্যতা যারা লাভ করবেন তারা জান্নাতে তাঁকে দেখবেন। এভাবে অনেকের বিশ্বাসের অনেক কারণ রয়েছে।আর অনেক অভাগা সত্য উপলব্ধি করতে অক্ষম হয়ে সত্য অবিশ্বাস করে।

উপলব্ধিগত অক্ষমতার কারণে সত্য বিশ্বাসে অপারগ জন নানা প্রশ্নের অবতারনা করে, যাতে সত্যের অনুসারীরা বিরক্ত হয়। এদের প্রশ্নের জবাব দেওয়া এরা বেদরকারী মনে করে এড়িয়ে যেতে চেষ্টা করে। ভাবটা এমন তুমি বিশ্বাস করতে না পারলে কি হয়েছে? আমিতো বিশ্বাস করতে পারি। সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করতে না পেরে তুমি বিপদে থাকলে কি হবে আমিতো সঠিক পথে থেকে সে বিপদের ঝুঁকি থেকে দূরে আছি! তো একজন নাস্তিক একদিন ঈমাম শাফেঈকে (রঃ) সৃষ্টিকর্তা বিষয়ে খুব পেঁচিয়ে ধরায় তিনি বললেন, তোমার কথা সত্য হলে আমার আফসুসের কিছুই থকবে না। কারণ আমিই না থাকলে আফসুস করবে কে? কিন্তু আমার কথা সত্য হলে তোমাকে সৃষ্টিকর্তার কঠিন শাস্তি থেকে কে রক্ষা করবে? তখন জনাব নাস্তিক কোন ভাল জবাব দিতে পারেননি।

সৃষ্টিকর্তা কারো নিকট খুব কাছের কেউ। তিনি কারো নিকট চমৎকার উপলব্ধির বিষয়।কেউ অকাট্য প্রমাণ সাপেক্ষে সৃষ্টিকর্তাকে বুঝার চেষ্টা করেন। আর অবোধ জনেরা যায়গা ছেড়ে বেজায়গায় বা বে-নিয়মে সৃষ্টিকর্তার তালাশ করে হা-হুতাশ করে।কোন জিনিস ঠিক তখন পাওয়া যায় যখন সেটা পাওয়ার মত করে চাওয়া হয়, এতে ঘাটতি হলে প্রাপ্তি ফসকে যায়।এ জন্য বিশ্বের অনেক মানুষ আস্তিক হতে পারেনি।

নাস্তিক রাষ্ট্র সমূহের তুলনা মূলক অধিক শান্তিময়তার কারণে অনেকের নাস্তিক্যবাদ সঠিক মনে হয়েছে। যদিও এটা নাস্তিক্যবাদের সঠিকতার কোন প্রমাণ নয়। কারণ নাস্তিকদের পরকাল বিশ্বাস না থাকায় তারা তাদের ইহকাল অধিক শান্তিময় করার চেষ্টা করেছে। আস্তিকদের পরকাল বিশ্বাস থাকায় তারা ইহকাল বিষয়ে তারা নাস্তিকদের মত তৎপর নয়। সৃষ্টিকর্তা ন্যায় বিচারী হেতু প্রত্যেকের কাজ অনুযায়ী তিনি তাদের ইহকাল সাজিয়ে দিয়েছেন। তিনি তাঁর পক্ষের লোকদের পাক্ষপাতি হয়ে তাদেরকে তাদের প্রচেষ্টার অধিক ইহকালে প্রদান করেননি। কারণ তিনি তাদের পরকালের প্রাপ্তি পরকালের জন্য সঞ্চিত করে রেখেছেন।

মুসলমানেরা পরকালে জান্নাত লাভের জন্য তাদের নবি মোহাম্মদের (সা.) অনুসরনের শর্তারোপ করেন।কারণ তিনি বলেছেন, যারা তাঁর অনুসারী তারা তাঁর সাথে জান্নাতে থাকবেন।তাহলে অন্য আস্তিকদের পরকালিন প্রাপ্তির কি হবে? এর উত্তরে বলা হয় জাহান্নামে তাদের শাস্তি কম হবে।তবে এটা ঠিক যে জাহান্নামে শাস্তি কম পাওয়াও একটা ভাল প্রাপ্তি। নতুবা জাহান্নামে যে পরিমাণ শাস্তির কথা বলা আছে তা’ সহ্য করা আসলেই খুব কঠিন।তবে কোন সৎকর্মশীল আস্তিক জাহান্নামে যাবে এটা মানতে অনেকেই নারাজ। তারা বলছে তারা মোহাম্মদের (সা.)সাথে জান্নাতে থাকবেন না, বরং তারা অন্য জান্নাতে থাকবেন।জান্নাতকে কেউ কেউ স্বর্গ বলেন।তারমানে তারা জান্নাতে নয় বরং স্বর্গে যাবেন। সাকুল্য কথা হলো আস্তিকতার পুরস্কার প্রাপ্তি থেকে কোন আস্তিক বঞ্চিত হবে না। সৃষ্টিকর্তা তাঁর প্রতি আস্তাশীলকে অবশ্যই প্রতিদান প্রদান করবেন।

সাকুল্যে আস্তিক্যবাদের ভিত্তি এতটাই সুদৃঢ় যে এর বিপক্ষে মহাবিজ্ঞানী দাঁড় করিয়েও হালে পানি পাওয়া যাচ্ছে না এবং এর সুদৃঢ় ভিত্তির কোন ক্ষতি সাধনও করা যাচ্ছে না।সংগত কারণে আদিকাল থেকে একাল পর্যন্ত নাস্তিক্যবাদের উপর আস্তিক্যবাদ চালকের আসনে রয়েছে। মনুষ্য সমাজে এর গ্রহণযোগ্যতা এর বিপরীত মত নাস্তিক্যবাদের উপর অনেক বেশী।

বিঃদ্রঃ ‘ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ’ গ্রন্থের একটি অধ্যায় হিসেবে লেখাটি লেখা হয়েছে।

প্রাথমিক কথা

ভিন্ন চিন্তা

নাস্তিক্যবাদ
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯
১৯টি মন্তব্য ১৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

প্রতি মাসে সামু-ব্লগে ভিজিটর কত? মার্চ ২০২৪ Update

লিখেছেন জে.এস. সাব্বির, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৮

মার্চ ২০২৪ সালে আমাদের প্রিয় সামু ব্লগে ভিজিটর সংখ্যা কত ছিল? জানতে হলে চোখ রাখুন-

গত ৬ মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভিউ ছিল জানুয়ারি মাসে। ওই মাসে সর্বমোট ভিজিট ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রোএক্টিভিটি এবং কম্পাউন্ড ইফেক্ট: আমার গুরুত্বপূর্ণ দুইটি শিক্ষা

লিখেছেন মাহদী হাসান শিহাব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১১



আমার গুরুত্বপূর্ন দুইটা লার্নিং শেয়ার করি। এই দুইটা টুল মাথায় রাখলে দৈনন্দিন কাজ করা অনেক সহজ হয়। টুল দুইটা কাজ করতে ও কাজ শেষ করতে ম্যাজিক হিসাবে কাজ করে।

এক.

স্টিফেন কোভের... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

লিখেছেন সায়েমার ব্লগ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৩

প্রসঙ্গ রূপান্তরঃ
ট্রান্সজেন্ডার, সমকামিতা এবং যৌনতা বিষয়ক কিছু আবশ্যিক আলাপ

১।
যৌন প্রাকৃতিক, জেন্ডার নয়।জেন্ডার মানুষের সৃষ্টি (social, cultural construction)। যৌনকে বিভিন্ন সমাজ বিভিন্ন সময়ে যেভাবে ডিল করে, তাঁকে ঘিরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্মৃতির ঝলক: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনুভূতি এবং মনের শান্তির খোঁজে

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০১



সরল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সংমিশ্রণে একটি ঘূর্ণায়মান পথ জুড়ে ঘুরে বেড়ানোর অবস্থানে আমি খুব শান্তি অনুভব করি। নদীর জল ছুঁয়ে পথ ধরে হাঁটতে হাঁটতে নৈসর্গিক সৌন্দর্যের সঙ্গে এক আন্তরিক সংযোগ অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×