somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জিএসপি, টিকফা চুক্তি ও বাণিজ্য শুল্ক - যুক্তরাষ্ট্র বনাম বাংলাদেশ।

২১ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



জিএসপি: বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা'র (ডব্লিউটিও) সদস্যভুক্ত এবং অনুন্নত (এলডিসি ভুক্ত) দেশ হওয়ার কারণে ব্যবসা বাণিজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কিছু সুবিধা পেয়ে থাকে। অন্যতম একটি সুবিধা হলো বাংলাদেশি পণ্যের অগ্রাধিকারমূলক বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা বা জেনারালাইজড সিস্টেম অব প্রেফারেন্স (জিএসপি) সুবিধা। ১৯৭৬ সালে জিএসপি সুবিধা চালু হওয়ার পর থেকেই বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এই সুবিধা পেয়ে আসছে। তবে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাত এই সুবিধার আওতাভুক্ত নয়। একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পণ্য রপ্তানি করে। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫.১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে তাবু, গলফ খেলার সরঞ্জাম, প্লেটসহ প্রায় তিন কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে। এর ওপর জিএসপি সুবিধা অনুযায়ী ২০ লাখ ডলার শুল্ক ছাড় পেয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ ৪৯০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক রপ্তানি করতে গিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ৭৩ কোটি ২০ লাখ ডলার শুল্ক দিয়েছে, যা ২০১২ সালে ফ্রান্সের কাছ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রাপ্ত শুল্কের প্রায় দ্বিগুণ।

দোহা নীতি অনুসারে যুক্তরাষ্ট্র স্বল্পোন্নত দেশগুলোর ৯৭ শতাংশ পণ্যের ক্ষেত্রে তাদের বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দেয়ার কথা। বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ পণ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এই সুবিধা দিয়েই রেখেছে। তবে যেসব পণ্য তাতে অন্তর্ভুক্ত আছে তার অধিকাংশই বাংলাদেশ রপ্তানি করে না। যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রধান রফতানি পণ্য পোশাক শিল্পের জন্য কোনো জিএসপি সুবিধা দেয় না। বাংলাদেশ বছরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করে। বিপরীতে দেশটিতে প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রফতানি করছে। আমেরিকার বাজারে বাংলাদেশের পণ্যকে ঢুকতে হলে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হয়, পাকিস্তানকে দিতে হয় ৩ শতাংশ আর ফ্রান্সকে দিতে হয় ১ শতাংশ। অথচ একই পণ্যের জন্য ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্যের কাছ থেকে শুল্ক নিচ্ছে সর্বোচ্চ এক শতাংশ। এ বছরও বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রকে শুল্ক বাবদ প্রদান করেছে প্রায় ৫ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। যা যুক্তরাষ্ট্র থেকে যে ঋণ অনুদান নানাভাবে বাংলাদেশে আসে তার ৬ গুণেরও বেশি। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে নয়, বরং বাংলাদেশই যুক্তরাষ্ট্রকে অর্থের যোগান দিচ্ছে।

তৈরি পোশাক শিল্পের নেতিবাচক ইমেজ এর কারণে বাংলাদেশ এই সুবিধা পাবে কিনা যুক্তরাষ্ট্র সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবে ৩০শে জুন। এ খাতে জিএসপি বাতিল হলে আর্থিক দিকের চেয়ে বাংলাদেশের ইমেজ ক্ষুণ্ণ হবে বেশি। নভেম্বরে তাজরীন ফ্যাক্টরিতে আগুন লেগে ১১২ জনের মৃত্যু এবং এপ্রিলে রানা প্লাজা ভবন ধসে ১১২৯ জনের মৃত্যুর ফলে ওবামা প্রশাসন এবার বাংলাদেশের এ বাণিজ্য সুবিধা হ্রাস বা বন্ধ করার ব্যাপারে সিন্ধান্ত নেবে বলে মন্তব্য করেছেন এএফএল-সিআইও’র বাণিজ্য বিভাগের প্রধান সেলেস্টে ড্রাকে। তিনি বলেন, গত বছর বাংলাদেশের অবস্থা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে শ্রমিক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র যদি কোন ব্যবস্থা না নেয়, তাহলে জিএসপি সুবিধাটাই অর্থহীন হয়ে দাঁড়াবে। জিএসপি কর্মসূচির মাধ্যমে দরিদ্র দেশগুলো থেকে পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে মার্কিন কর প্রত্যাহার করে সেসব দেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ দেয়া হয়। আশির দশকে শ্রমিকদের অধিকার সুরক্ষার মানদণ্ডে উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হওয়ায় অন্তত ১৩টি দেশের জিএসপি সুবিধা আংশিক বা পুরোপুরি বাতিল করা হয়। পরে তাদের বেশির ভাগই অধিকারের বিষয়টি নিশ্চিত করায় আবার তাদের জিএসপি সুবিধায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এদিকে তৈরি পোশাক শিল্পে জিএসপি সুবিধা পেতে কারখানাগুলোয় কমপ্লায়েন্টের বিষয়ে সার্বক্ষণিক নজরদারি রাখা হচ্ছে। বিজিএমইএ এর সূত্র মতে, দেশের বেশিরভাগ গার্মেন্ট কারখানাতেই কমপ্লায়েন্ট বাস্তবায়ন হচ্ছে। বিকল্প সিঁড়ি, শিশু শ্রমিক নিষিদ্ধ, নূন্যতম ওয়েজ বাস্তবায়ন, শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সুরক্ষার জন্য কাজ করা হচ্ছে। তবে কমপ্লায়েন্ট নিশ্চিত করার বিষয়ে উদ্যোগ থাকলেও জিএসপি সুবিধা পাওয়া রাজনৈতিক বিষয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।


টিকফা: প্রায় এক যুগ ধরে অনেক আলাপ-আলোচনা ও দেন-দরবারের পর অবশেষে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত হতে যাচ্ছে ‘বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা চুক্তি’ (টিকফা) তথা ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কো-অপারেশন ফ্রেমওয়ার্ক অ্যাগ্রিমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সইয়ের জন্য বহুল আলোচিত বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতার রূপরেখা চুক্তির (টিকফা) খসড়ার অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। দুই পক্ষই দাবি করছে, টিকফা চুক্তির সঙ্গে জিএসপির কোনো সম্পর্ক নেই। টিকফার আগে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ কাঠামো চুক্তি (টিফা) করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র প্রথম বাংলাদেশকে প্রস্তাব দিয়েছিল ২০০২ সালের সেপ্টেম্বরে। তখন একটি খসড়াও তৈরি হয়েছিল, এতে যুক্ত হয় ১৩টি ধারা ও ৯টি প্রস্তাবনা। ২০০৫ সালে খসড়াটি চূড়ান্ত হয়। কিন্তু চারদলীয় জোট সরকারের আমলে আর চুক্তি হয়নি। গত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের মার্চে আলোচনা উঠেও আবার থেমে যায়। শেষমেশ বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালের আগস্টে বাংলাদেশে নিযুক্ত তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি এ ব্যাপারে এগিয়ে আসেন। এর পর থেকেই বিষয়টি এগোতে থাকে। এর ফলশ্রুতিতে ২০১০ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে একটি অবস্থানপত্র পাঠানো হয়। তাতে চুক্তির নাম টিফার বদলে টিকফা করা হয়। ২০১১ সালে এ অবস্থানপত্রের ওপর আলোচনা করতে উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে আসে। কিন্তু ঘুষ, দুর্নীতি, মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ, শ্রম অধিকার ও বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার বিধিবিধান নিয়ে মতানৈক্য থেকে যায়। পরবর্তীতে এক পর্যায়ে শ্রম অধিকার ছাড়া আর সব ব্যাপারে সমঝোতা প্রতিষ্ঠিত হয়। টিকফা চুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য বৃদ্ধি ও আস্থার সম্পর্ক গড়ে তুলতে সহায়তা করবে এবং বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির পরিবেশ সৃষ্টি করবে।

ইতোমধ্যে ৯২টি দেশ ও আঞ্চলিক জোটের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্র। পুরোপুরি মুক্তবাজার অর্থনীতির দিকে ধাবিত হচ্ছে স্বাক্ষরিত দেশগুলো।

চুক্তির খসড়ায় আছে - ১) উভয় পক্ষের সেবা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অশুল্ক বাধা দূর করা, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) আওতায় মেধাস্বত্ব আইন বাস্তবায়ন, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) মূলনীতি অনুসরণ করে উভয় দেশেরই শ্রম অধিকার বাস্তবায়ন করা এবং পরিবেশের সুরক্ষা ও সংরক্ষণ করতে পরিবেশ আইন মেনে চলা।

২) জাতিসংঘের সদস্য হিসেবে উভয় পক্ষই জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের প্রতি আনুগত্য দেখাবে। বিশেষ করে কনভেনশনের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত ধারাগুলো বাধ্যতামূলকভাবে অনুসরণ করতে হবে।

৩) দেশীয় ও বৈদেশিক উভয় ক্ষেত্রেই বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বৃদ্ধির পরিবেশ তৈরি করা হবে, যাতে প্রবৃদ্ধি বাড়ে ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয় এবং তথ্য প্রযুক্তি খাতের বিকাশের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নও ত্বরান্বিত হয়।

৪) বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য উভয় দেশের মধ্যে একটি উদার ও অনুধাবনযোগ্য পরিবেশ তৈরির কথা বলা হয়েছে। এর ফলে সম্প্রসারিত বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হবে এবং এ থেকে লাভবান হবে উভয় দেশ। বাণিজ্য ও বিনিয়োগের পথে বর্তমানে যেসব প্রতিবন্ধকতা এবং রক্ষণশীল উপাদান রয়েছে, সেগুলো কমিয়ে আনা হবে।

৫) চুক্তির ৭ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, এক দেশ আরেক দেশকে লিখিত নোটিশ দিয়ে চুক্তি বাতিল করতে পারবে যে কোন সময়। অর্থাৎ যে পক্ষ চুক্তি বাতিলের নোটিশ দেবে, সেই পক্ষ যদি তা প্রত্যাহার না করে নেয়, তাহলে ১৮০ দিনের মধ্যে চুক্তিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে।


বাণিজ্য শুল্ক: বাংলাদেশের রাজস্ব আয়ের একটি বড় অংশ আসে বাণিজ্য শুল্ক থেকে। তাই শুল্কমুক্ত বাজার করা হলে দেশের রাজস্ব আয়ের ওপর প্রভাব পড়তে পারে। এজন্য রাজস্ব আয়ের ভিন্ন খাতের উপর জোর দিতে হবে। ১৯৯০ সাল থেকে বাংলাদেশে বাণিজ্য উদারীকরণ বাড়ানোর ফলে আমদানি ও রফতানি উভয়ই বেড়েছে। রফতানি পণ্য ও রফতানির বাজারে কিছুটা বৈচিত্র্য এসেছে। তবে এর মাধ্যমে বাণিজ্য ঘাটতি কমেনি। সমালোচকদের মতে, এই চুক্তিতে উদার বাণিজ্য নীতি, মুক্তবাজার অর্থনীতি এবং মেধাস্বত্ব আইনের বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশের অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণের রূপরেখা তুলে ধরা হয়েছে। বাণিজ্য থেকে পাওয়া করের ওপর বাংলাদেশ অতিমাত্রায় নির্ভরশীল। দেশের করের প্রায় ২৪ শতাংশ আসে বাণিজ্য কর থেকে। অন্যান্য দেশে এ হার অনেক কম। তাই শুল্কমুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আগে বিকল্প আয় বাড়াতে হবে এবং দেশীয় শিল্পের সক্ষমতাও বাড়ানো প্রয়োজন।



বি:দ্র: কিছুদিন থেকে টিকফা চুক্তি নিয়ে বেশ আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে। নেট ঘেটে পাওয়া তথ্য উপাত্ত দিয়ে সাঁজানো হয়েছে পোস্টটি। সমস্ত তথ্য উপাত্ত নেট থেকে নেওয়া; এখানে অন্যের দেয়া তথ্যগুলো সাঁজিয়ে সামগ্রিকভাবে ইতিবাচক একটা নিজস্ব মতামত প্রকাশ করা হয়েছে মাত্র।
১৭টি মন্তব্য ১৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×