somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দেশীয় পণ্য বয়কট নয়, বরং প্রতারণার যায়গা গুলোতে শুধরানোর জোরালো আওয়াজ তুলুন।

০৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশের জিডীপি যে চুড়ান্ত মানে কর্মহীন, আমাদের পাচাটা কিংবা ভীত কিংবা নিরীহ বুদ্ধিজীবী মহল বুঝতে শুরু করা বা বলতে শুরু করার বহু বছর আগেই আমরা এগুলা সোশ্যাল মিডিয়া ও ব্লগে বলে আসছি। যে কোন উন্নয়ন কাজে, নির্মাণ কিংবা উৎপাদন কাজের দুরদর্শী ডিজাইন, মান্সম্পন্ন ও সময় নিয়ন্ত্রিত বাস্তবায়ন, কোয়ালিটি কন্ট্রোল, প্রসেস ফ্লো ঠিক রাখা, নিয়মিত ফলো আপ, ঝুকি ও নিরাপত্তার দিক আমলে নেয়া, পরিবেশ গত সমীক্ষা এবং দীর্ঘ মেয়াদে মেইন্তেনেন্সের জন্য বহুবিধ ডোমেইনের স্কিল্ড এক্সপার্ট ও সেমি স্কিল্ড হিউম্যান রিসোর্স দরকার পড়ে। বাংলাদেশে এই কর্ম যজ্ঞ গুলো কর্মসংস্থান ফেইজের ভিতর দিয়ে না গিয়ে শর্টকাট মারে, অর্থাৎ লাখ ও কোটি পর্যায়ের ঘুষের আদান প্রদানের ভিতর দিয়ে হয়। ফলে টাকার প্রবাহ ঠিকই হচ্ছে, প্রবৃদ্ধি ঠিকই বাড়ছে কিন্তু কর্মের যোগান বাড়ছে না, বাড়ছে শুধু ক্ষমতার পয়েন্টে ইচ্ছাকৃত ভাবে তৈরি করে রাখা কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্টের পয়েন্টে পয়েন্টে পুঁজির জোগান। ফলে শীর্ষ ৫% ধনীর সম্পদ বানের জলের মত স্রোতের বেগে বাড়ছে।

ভেজাল বিরোধী অভিযানের পর, দেখা যাচ্ছে নামী দামী দেশীয় সব কোম্পানীও এই একই প্রকৃয়ায় ঢুকে গেছে। সবাই চুরি ও শর্টকাটে নেমে গেছে। ইনভেস্ট করে, কর্ম ক্ষেত্রের পরিসর বাড়িয়ে, দক্ষ কর্মী তৈরির প্রক্রিয়ায় গিয়ে কেউ সৎ ভাবে হালাল ভাবে ব্যবসা করতে চায় না। এই পথ বড় কষ্টের, বড় শ্রমের। বিপরীতে সবাই শর্টকাট টাকা বানানোর মেশিন চায়।

স্ট্যাব্লিশড ব্রান্ডের ইমেজে এক পাঞ্জাবী বেচে যদি ১০ পাঞ্চাবীর লাভ উঠানো যায় কে যাবে ১০ পাঞ্জাবী বেঁচে ব্যবসা করতে? দশ পাঞ্চাবি করতে তো বেশি মজুরি দিতে লাগবে না! বেশি লিজিস্টিক্স লাগবে না! আর ব্রান্ডও জানে যে কিনতে আসে তারও উল্লেখযোগ্য একটা অংশ চুরিতে লিপ্ত, হয় সে সরকারি অফিসের ঘুষ খোর, না হয় ব্যাংক ডাকাত, নয় ঋন খেলাপী, নয় ভেজাল সাপ্লাইয়ার। শুধু গ্যাঁড়াকলে, সেই সব কর্পোরেইট শ্রমিক, সোশ্যাল স্ট্যাটাসের জাঁতায় পড়ে যার ব্র্যান্ডের দোকানে যাওয়া লাগে। যে দেশে ব্যাংক মেরে বড় লোক হওয়া যায়, সে দেশে কষ্ট করে কেন লোকে কেষ্ট মিলাবে, সে তো চুরিতেই নামবে, প্রয়োজনে ডাকাতি করবে!

একটা কোম্পানীর বাৎসরিক টার্ণোভারের ভলিউমের বিপরীতে তার ব্যাবসায়িক কর্মকান্ডের বাস্তব উপস্থিতির পরিসর ও কর্মসংস্থান ভলিউম যাচাইয়ের কোন প্রসেস নেই, বাধ্যবাধকতা নেই। সে কিভাবে টাকা বানায়, ব্যাংকে কিভাবে তার টাকা আসে তা বিবেচ্য না। ফলে অতি স্বল্প সংখ্যক কর্মচারীকে জানোয়ারের মত খাটিয়ে আনলিমিটেড লাভ আসলেও কোন শ্যোশাল ইকনোমিক চেকপয়েন্ট নাই। নাই ওয়ার্ক লাইফ ব্যালান্স যাচাই বা কাজের পরিবেশের মান যাচাইয়ের প্রক্রিয়া।

একদিকে ঋন নির্ভর বিদেশী প্রকল্পে শর্ত মোতাবেক বিদেশী শ্রমিক কাজ করে, অন্যদিকে দেশীয় শিল্পে চেষ্টা থাকে ১৪ থেক ১৬ ঘন্টা খাটিয়ে ওভারটাইমের প্রলোভনে স্বল্প শ্রমিকে জানোয়ারের মত শ্রমে কাজ সারানো। অর্থাৎ সরকারি খাত তো বটেই, বেসরকারি খাতও হয়ে উঠেছে কর্মহীন প্রবৃদ্ধির কেন্দ্র।

আড়ং সম্পর্কে মানুষ জানে যে, গ্রাম থেকে নিজের ডিজাইন দিয়ে পণ্য বানিয়ে আনে, ফলে গ্রামের মানুষের শ্রমের উপর সে নিজের ডিজাইন ভ্যালূ এড করে উচ্চ মূল্যে বিক্রির একটা ভ্যালিডিটি তৈরি করেছে। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে আসলে সব ডিজাইন আড়ং করে না, সে বাইরে থেকে সরাসরি কিনে এনে মানুষকে প্রতারিত করছে। নকশী কাঁথা সহ আরো বেশ কিছু গ্রামীণ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের ক্ষেত্রে এমনটা দেখা গেছে যে অতি নিন্ম মূল্যে কিনে প্রায় ৫ থেকে ১০ গুণের মত দামে বিক্রি করছে যেখানে তার কোন ডিজাইন নেই, ডিজাইন মূলত গ্রামীণ শিল্পী ও মহিলাদের। বাস্তবেই দেখা যায় আড়ং দেশীয় সংস্কৃতির সাথে যায় এমন বহু পণ্যের স্বত্ব আসলেই তার নয়। ফলে এসব পণ্যের উৎপাদন খরচের ৫ থেকে ১০ গুণে পণ্য বিক্রির বৈধতা আসলে তার নয়, কেননা ডিজাইন তার নয়। সাধারণ ভাবে পণ্যের মূল্য কত হবে এটা বাজার উপর ছেড়ে দেয়া চাই। তবে গ্রামীণ শিল্পীর ইনোভেশন ও ডিজাইন ভ্যালূ কেউ মেরে দিতে পারবে না। এখানে গ্রামীণ শিল্পকে সুরক্ষা দিবার প্রয়োজন আছে। গ্রামীণ ক্ষুদ্র উৎপাদনকারী ও তার মূল স্যাম্পল সাপ্লাইয়ার কিংবা মূল শিল্পীর ডিজাইনের ন্যায্য মূল্য দেয়ার পর পণ্য মূল যা ইচ্ছা তাই একটা ব্রান্ড রাখতে পারে তাতে বাজার অর্থনীতিতে আপত্তি করা যায় না।

অভিযোগ আছে বহু পণ্যের ডিজাইন তারা জেনারেট করে না, বরং স্যাম্পল থেকে আইডিয়া নেয়, বরং এক এলাকার পণ্য থেকে, এক সাপ্লাইয়ার থেকে ডিজাইনের আইডিয়া নিয়ে (পড়ুন চুরি) অন্য এলাকার সাপ্লায়ারকে সেটা নিজেদের ডিজাইন বলে চালিয়ে নতুন পণ্য বানিয়ে নেয়। ডিজাইন নিজস্ব স্বত্ত্বে হলে পণ্যে প্রাইস ভ্যালু বাজার চাহিদামত এড করা যায়, তা মার্কেট ডায়নামিক্স। কিন্তু অন্যের পণ্যের ডিজাইন থেকে আইডিয়া চুরি করলে বা এক অঞ্চলের পণ্যের অবিকল করে পণ্য অন্য অঞ্চলের সাপ্লাইয়ার থেকে বানিয়ে নিয়ে ডিজাইন ভ্যালু এডের নাম করে দাম বাড়ানোটা সাক্ষাৎ প্রতারণা। এই প্রতারণা জাত অর্থে সে ব্যবসা সম্প্রসারণ করলে এটা তার পকেটে যায়, গ্রামীণ যে লোকটা হস্ত শিল্প তৈরির পিছনে বহু সময় আর শ্রম বিনিয়োগ করেছেন তার পেটে সে আসলে লাথি খায়! এটা গ্রামীণ হস্ত ও কুটির শিল্পের স্বাভাবিক বিকাশে বাঁধা। মনে রাখতে হবে, ঢাকার অফিসে এসির বাতাস খেয়ে হস্ত ও কুটির শিল্পের আইডিয়া জেনারেট হয় না। এটা গ্রামীণ পরিবেশের প্রাকৃতিক জ্ঞান লভদ্ধ জীবন যাত্রার বিষয়। বলা যেতে পারে, কেউ কেউ কিছু কিছু পণ্যে আধুনিকতার দিক মূল ডিজাইনে এড করেন। ফলে তা কিন্তু মূল ডিজাইন নয়। আর আড়ং বা এধরনের ব্রান্ড গুলোর রিসার্চ এন্ড ডিজাইন ডেভেলপমেন্ট উইং কত বড়? এই উইং এর মানবসম্পদ বিভাগের সাইজ তার পণ্য বিক্রির ভলিউমের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা সেটা যাচাই করলেই ডিজাইন চুরির বিষয় বেরিয়ে আসবে।

বড়ই দুঃখের ব্যাপার হচ্ছে, যেখানে ঐতিয্য ও লোকজ সংস্কৃতি সংশ্লিষ্ট পণ্যের মূল উৎপাদনকারীকে সুরক্ষা দিতে আমাদের "এথিক্যাল প্রাইসিং" এ উৎসাহ দেয়া নিয়ে আলাপ করার কথা সেখানে কিনা আমরা কথা বলছি প্রতারণা ও অস্বচ্চতা নিয়ে!

আমরা প্রায়ই দেশীয় শিল্প পণ্য ব্যবহারের কথা বলি, ভারতীয় ও চাইনিজ পণ্যের অতি ব্যবহারে দেশিয় শিল্প নিয়ে শংকা বোধ করি। কিন্তু নিরেট বাস্তবতা হচ্ছে আড়ং ক্যাটস আই তাঞ্জিম এরা উচ্চ মুল্যের কাপড়ের নামে যা দেয় তা প্রচন্ড বড় প্রতারণা। এর চেয়ে ভারতীয় শাড়ী পাকিস্তানী সালোয়ার চাইনিজ শার্ট প্যান্ট আরো বেশি টেকসই এবং সস্তা বলেই লোকে সেখানে ঝুঁকছে। ফাঁকে দেশীয় শিল্পের ব্র্যান্ডের দোহাই দিয়ে দেশী সংস্কৃতি চেতনার ঘ্রাণ উড়িয়ে এই দেশীয় কোম্পানী গুলো কিছু কামাই করে নিচ্ছে। দেখাবেন এরা বাংলাদেশী পতাকার আদলে পাঞ্জাবী বানায়, নবর্ষের আলপনার ডিজাইনের পণ্য তৈরি করে। অভিজাত পাড়ার মনোরম শোরুমে মনোরোম নারী সজ্জ্বিত পরিবেশ আছে কিন্তু মান্সম্পন পোশাক নেই। উৎপাদনে এরা খরচ করে না করে দোকান সজ্জ্বায় আর রমনীয়তায়। ভাবতে অবাক লাগে ইউরোপের শীর্ষ ব্র্যান্ডের শার্টের চেয়েই দেশীয় ব্র্যান্ডের শার্টের দাম বেশি, কিছু ক্ষেত্রে প্রায় দ্বিগুণ। দেশীয় পণ্য কিভাবে বিকশিত হবে?? লোকে কি সাধে সাধে কলকাতায় শপিং এ যায়?

বাংলাদেশের ব্রান্ড গুলোর আরেকটা বড় ধোঁকাবাজির যায়গা হচ্ছে বিক্রিত পণ্য ফেরত না নেয়া। অথচ ভোক্তা অধিকারের বেসিক হচ্ছে ক্রেতাকে অন্তত ১ সপ্তাহ (ইউরোপে ২ সপ্তাহ) সময় দেয়া যাতে সে পণ্য ফেরত দিয়ে সম্পূর্ণ রূপে টাকা ফেরত পায়। যেসব শোরুমে ট্রায়াল রুম আছে সেখানে পুরো টাকা ফেরত না দিয়ে বিকল্প পণ্য ক্রয়ের শিথিলতা শুধু দেয়া যায়। অথচ আড়ং এর ক্ষেত্রে দেখা গেল সাইজ পাল্টাতে গিয়ে পণ্যের দাম মাত্র কয়েক দিনে দ্বিগুণ হয়ে গেল! এখন তারা বলছে একই পণ্য দুটা সাল্পায়ারের কাছ থেকে ভিন্ন প্রাইস ট্যাগে এসেছে, এটা ডাহা মিথ্যা। কেননা কোন ব্রান্ড একই ডিজাইন একাধিক সাপ্লাইয়ারকে দেয় না। আর অফিসাররের বদলী এবং সমলোচনার মুখে তার প্রত্যাহারের ঘটনা বুঝা গেল যে ব্রান্ড ইমেজ রাখতে এরা যায়গা মত মোটা অংকের ঘুষের আদানপ্রদান করেছে এই স্বল্প সময়েও। ফলে এটাও অনুমিত যে এদের ব্যবসার অনেক কিছুই প্রতারণা ও মিথ্যার সাথে মিত্রতা করেই হয়।

তথাপি বলতে চাই, দেশীয় শিল্প টিকে থাকুক। তাই আড়ং এর পণ্য বয়কটের আত্মঘাতী ডাকের বিরুদ্ধে দাঁড়াই। সাময়িক হলেও শোরুম বন্ধের চেস্টাও স্থানীয় শিল্প ও কর্মসংস্থানের দিক থেকে আত্মঘাতী, তারও প্রতিবাদ করি। আর শুধরানোর সময় না দিয়ে প্রথম আর্থিক পেনাল্টিকে পাব্লিক ও মিডিয়া করার চেষ্টাও বেঠিক। এতে ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যদি কোন ব্র্যান্ড শোধরানর একাধিক নোটিশকে অবজ্ঞা করে তবেই এমটা করা যায়।

শুধু বলতে চাই, আড়ং সহ অন্যরা ঠিক যে যে পয়েন্টে প্রতারণা করছে, ঠিক যেখানে যেখানে গ্রামীণ উৎপাদনকারীকে ঠকাচ্ছে সেখানে সেখানে গ্রামীণ শিল্প ও ভোক্তা অধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে জোরালো একশন নেয়া হোক। তার মোট বিক্রির বিপরীতে গ্রামীণ উৎপাদনকারীর সাপ্লাই চেইন মিলিয়ে দেখা হোক। দেখা হোক কোথায় কোথায় ও কত সংখ্যায় সে নিজিস্ব ডিজাইন জমা দিয়েছে, কোথায় স্থানীয় ডিজাইনের পণ্য কিনে ডিজাইন ভ্যালুর টাকা নিজে মেরে দিচ্ছে কিনা! কিংবা এক শিল্পীর বা এক অঞ্চলের ডিজাইন আইডিয়া চুরি করে ভিন্ন সাপ্লায়ার থেকে পণ্য বানিয়ে নিচ্ছে কিনা সেসব যাচাই করা হোক। আমরা যা আলোচনা করছি এগুলো গ্রাহক ও স্থানীয় উৎপাদনকারীদের অভিযোগের ভিত্তিতে, এর সব কিছুই চূড়ান্ত কিংবা প্রমাণিত সত্য নাও হতে পারে, তাই এখানে মানসম্পন্ন তদন্ত করে বোধগম্য আর্থিক জরিমানার আওতায় আনা হোক এবং সেই সাথে টার্গেট টাইম লাইন সহ শুধারানোর সময় দেয়া হোক আড়ং এবং অন্যান্য দেশী শিল্প ব্রান্ড গুলোকে। এই ব্যবস্থাপনা স্বচ্চ ও সেন্সিবল প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যাক! ভুল ব্যবস্থায় দাম বৃদ্ধি বা উচ্চমূল্যের কথা বলে একটি প্রতিষ্ঠিত দেশীয় ব্র্যান্ডের ক্ষতি না করা হোক।

দেশীয় শিল্প রক্ষা পাক! রক্ষা পাক গ্রামীণ ক্ষুদ্র শিল্প ও গ্রামীণ কর্মসংস্থান। যুতটুইবা বাকি আছে, ততটুকুতেই গ্রামীণ কর্মীর হস্ত গুলো যেন কর্ম খালি না হয়! এমনিতেই ধানের দাম না পেয়ে গ্রামীণ অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মরার উপর যেন নতুন ঘা না আসে আর!
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুন, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৪
১০টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×