আমি নাস্তিকদের মত
মুক্তডানায় ওড়তে পছন্দ
করিনা এই
জন্যে যে আমি টি এইচ
গ্রীনের স্বাধীনতার ঐ
সংজ্ঞাটা
মানতে নারাজ
যে স্বাধীনতা মানে
নিজের খেয়াল খুশিমত
কাজ করাকে বুঝায়।
কারন,এই সংজ্ঞার
একটা খারাপ দিক হল নিজের
সেচ্ছাচারিতাকে
আইনের উর্দ্ধে স্থান
দেওয়া এতে করে যেমন
রাষ্ট্রের সার্বভোমিক
ক্ষমতাকে
মর্যাদা হানি করা ও
অস্বীকার করা।
আমার মতে স্বাধীনতা বলতে
অন্যের ক্ষতি না করে নিজের
খেয়াল খুশিমতো কাজ করার
ক্ষমতাকে বুঝায়।
এই বিষয়টি এই জন্য বল্লাম
যে আমাদের সমাজে নাস্তিক
যারা তারা সবচেয়ে স্বাধীন
কারন
তারা স্রষ্টা মানে না।
তারা নিজেই নিজের
স্রষ্টা। অভিভাবকহীন
সন্তান
যেমন লাগামহীন ভাবে
যা ইচ্ছে তা করে
স্রষ্টার অস্বীকারকৃত
এই নাস্তিক
গোষ্ঠীগুলো ঠিক
তেমনি ভাবে নিজেকে
পরিচালিত করার
ক্ষমতা রাখেন।
ভাল কথা আপনি ধর্ম মানেন
না আপনি আপনার মত
ডানা মেলে উড়তে থাকুন।
তবে ভাই যে মানুষটা ধর্ম
মানে সেটা তার
খুশি,আপনি যেমন করে আপনার
পথ বেচে নিয়েছেন সেও তেমন
করেই
তার পছন্দকে বেচে নিয়েছে।
আপনি যদি এতোটাই সুশীল হন
তবে কেন বারবার তাকে
ধর্মান্ধ বলে তিরস্কৃত
করেন।
এ কোন ধরনের মহানুভবতা?
এই সুপ্রিম
পাওয়ারটা আপনাকে
কে দিয়েছে যে নিজের ইচ্ছা
ভাললাগাটাকে আরেকজনের
কাছে চাপিয়ে দিবেন?
দয়া করে পিন মারাটা বন্ধ
করেন
সবার পছন্দকে
শ্রদ্ধা করতে শিখুন।এই পিন
মারার জন্যে অতীতে অনেক
গোত্র ধ্বংস হয়েছে
অনেক সমাজের বিনাশ ঘটেছে।
মনে রাখবেন,
আপনি যদি লাগামহীন হন
সেও লাগামহীন হবে
আপনি যদি কঠোর হন
সেও কঠোর হতে বাধ্য হবে।
অতএব সাবধান।
আমাদের সামাজিক ওয়েবসাইট
গুলোতে যারা ফেসবুকে
ব্লগে লিখা লিখি করেন
তারা অনেকেই
জনপ্রিয়তা হারানোর ভয়ে
কিংবা সেলব্রেটি নামটা হ্
হওয়ার ভয়ে এসব নিয়ে একটু কমই
লিখেন।আমাদের মধ্যে
যারা নিজেকে নাস্তিক
দাবী করেন
তারা জনপ্রিয় হয়ে
ওঠার কারন হল
নিজের খেয়ালখুশি মত
চলার মানসিকতা। তাই
তারা বাধাহীন
ভাবে যা ইচ্ছে তাই
লিখতে পারেন।
কারন,আপনি যদি
সেচ্ছাচারি হন অনেক
অগ্রাহ্য বিষয়কেও খুব
মজা করে
গুচিয়ে পারবেন। কারন
সে স্বাধীন।
সে মানে না কোন বাধা
তাদের নেই কোন আইন
ঠিক যেমন,
সেলিব্রেটদের স্কেন্ডাল চড়ালে
যেমন পাঠক খুব মজা করে
আগ্রহ নিয়ে পড়েন তা সত্যিই হোক
কিংবা মিথ্যা।
ঠিক স্বাধীনচেতা
নাস্তিকদের লেখায় সেলিব্রেটি
স্কেন্ডালের মতই চরম আকর্ষন লুকিয়ে থাকে।
যা খুব সহজেই আনন্দ লাভ করা যায়। কারন,জগতের বেশির ভাগ
আনন্দই অন্যায়ে।
দরুন নারী ধর্ষনের
কথা মুখে অনেকেই
নারী নির্যাতনের ঘোর
বিরুদী হলেও
আড়ালে তারা এই
ধর্ষনটাকেই হৃদয়ে ধারন
করে আত্বতৃপ্তি লাভ করে,
কাম বাসনা পূরন করে,
এর জন্যই এই সমাজের অবস্থা।