ভারত,ইংল্যান্ড,
অস্ট্রেলিয়া সাম্প্রতিক কালের চরম
কুচক্রী তিনটা জাতির নাম।
আমরা যদি হিন্দিতে বলি বলা যায়
"রাস্কেলা "।
আবার যদি আমাদের প্রাণপ্রিয়
অর্থমন্ত্রীর প্রিয় শব্দটি ব্যবহার
করি তাহলে নির্দ্বিধায় বলা যায়
"স্টুপিড"।
সময়ের বিবর্তনের সাথে সাথে এই
তিন জাতির কিংবদন্তি ক্রিকেট
তারকারা বার্ধক্যজনিত
কারনে অবসরে যাচ্ছেন,এবং নতুন
মূখগুলি যারা ক্রিকেটে রং চড়াতে আসছে
পাশাপাশি অনেকটাই
রোমান্টিক। তাদের
মাঝে মাঝে খেলার
পাকে পাকে নতুন নতুন তারকার
সাথে মডেলিং এ ব্যস্ত
থাকতে দেখা যায়।
ক্রিকেটে ক্রমান্বয়ে নতুন শক্তির
দ্রুত উত্থান ঘটছে এবং একসময়ের
পরাশক্তি দেশ গুলোর সত্যিকারের
ক্রিকেটপ্রিয় খেলোয়ার
গুলো অবসরে যাওয়ায় তাদের
অনেকটা জনপ্রিয়তায়
ভাটা পড়তে শুরু করেছে।
তাই তারা বারবার
ঘুরে পিরে তিন দলের
মধ্যে খেলাধুলা করে উদলবদল
করে ক্রমান্বয়ে প্রথম,দ্বিতীয় ও
তৃতীয় স্থানটা ধরে রাখতে সক্ষম
হয়েছে।
ভারতকেই দেখুন এইতো গত
সিরিজেই ভুল ক্রমে তাদের বৃত্তের
বাহিরে চলে এসেছিল।
অতঃপর নিউজিল্যান্ডের
সাথে কি মারটাই না খেল অথচ এই
নিউজিল্যান্ড দল আমাদের
কাছে বাংলাওয়াশ হয়ে গেছিল।
এই বেয়াদবদের ক্রিকেট দর্শন
তাদের দেশের নারী ধর্ষনের
মতো রূপ নিয়েছে তারা একথায়
জোর করে তাদের কতৃত্ব
ধরে রাখতে চায় এবং আমাদের মত
নব জাগরিত
শক্তি গুলোকে দমিয়ে রাখার
এহেন পরিকল্পনাতে লিপ্ত হয়েছে।
প্ল্যানের মধ্যে দিয়ে স্বীকৃত টেষ্ট
খেলুরে দেশ গুলোকে বের
করে দিতে চাইছে।
তারা বুঝতে পারছে যে এখন আর
খেলার মধ্যে দিয়ে তাদের
পরাশক্তি হয়ে থাকা সম্ভম নয়।
তাই স্থায়িত্ব ধরে রাখার
জন্যে এমন শয়তানি খেলায় হয়েছে।