কিছু জ্ঞানপাপীর কাজ হলো ইসলাম কে রাজাকার আর জঙ্গিদের সাথে মিলিয়ে দেয়া, পাকিস্তানের সাথে মিলিয়ে দেয়া। জঙ্গি আর রাজাকারদের বিরোধীতা করতে গিয়ে ইসলামের বিরোধীতা করা। অথচ এটা হলো অথর্বের মত কাজ।
এ জামাতীরাই সরকার উতখাতের জন্য কৌশলেই বিচারকদের টাকা খাইয়ে এরায়করে নিয়েছে। এরা হলো মুনাফিক শ্রেনীর এ জামাতী জঙ্গিগুলো ।
তা নাহলে দেশে লাখ লাখ মামলা পেন্ডিং থাকা সত্ত্বেও এ প্রাসঙ্গিক বিষয় টেনে ইসলামের বিরুদ্ধে রায় দিয়ে সাধারন মানুষদের কে উষ্কে দিতে চায়।যে সরকারে পতন ঘটে আর যুদ্ধাপরাধের বিচার না হয়।
পর্দা ইসলামের অনুষঙ্গ এটা হাইকোর্টের ফয়সালার বিষয় নয়।
যদি তারা ধর্ম নিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে রায় দেয় তাহলে খ্রিষ্টানদের গীর্জায় যাওয়া বন্ধ করতে হবে, হিন্দুদের পুজা বন্ধ করতে হবে।
আর নাস্তিক ধর্ম ও বন্ধ করতে হবে। ইহুদী খ্রীস্টানের পোষাক টাই স্যুট ও নিষিদ্ধ করতে হবে। তারা কি তা পারবে ? যদি না পারে , তাহলে বোরকার বিরুদ্ধে রায় কেন? একটা লোক টাই-স্যুট, প্যান্ট-শার্ট পরা যদি তার অধিকার হয় তাহলে মুসলমান মহিলাদের বোরকা পরার অধিকার থাকবে না কেন?
বোরকা ব্যান করলে প্যান্ট-শার্ট আর কোর্ট-স্যুট ও ব্যান করতে হবে।
যদি তারা তা না করে তাহলে তাদেরকে অবশ্যই বোরকার বিরুদ্ধে রায় তুলে নিতে হবে। না হয় দৌড় সালাউদ্দিনের মত বিচারকদের অবস্থা হবে। তসলিমা নাসরিনের মত ঝেটিয়ে দেশের সীমানা থেকে বের করে দেয়া হবে।