
একমাত্র ব্যক্তি শেখ হাসিনা সঠিক ভাবে চিনেছেন এই বাটপার’কে। তার নিজের জবানবন্দিতে আছে । তিনি কিশোর বয়সে কিভাবে অন্যের পুরস্কার চতুরতার সাথে আত্মসাৎ করেছেন ‼️ তার নাটকের নতুন অধ্যায় চলছে এখন। নোবেলজয়ীর হাতে তছনছ হয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এই সময়ে এসে শুরু করেছেন পদত্যাগ নাটক।
যে লোক একটি ব্যাংকের চেয়ারের পদ আঁকড়িয়ে রাখতে । পৃথিবীর সুপার পাওয়ার দেশের অপশক্তি ব্যব্যবহার করে। সে আর যাই হোক স্বেচ্ছায় চলে যাওয়ার মত লোক নয়।
উনি যে মিশনে আছেন তা ধাক্কা খেয়েছে বাইডেন প্রশাসনের পরাজয়ে। এখন তার সর্বোচ্চ চেষ্টা তাঁর নতুন প্রভুর আস্থাভাজন হয়ে কাজ করা। আর সেই কাজ হচ্ছে করিডোর, বন্দর হস্তান্তর এবং সামরিক বেস ক্যাম্প। একজন নোবেলজয়ী হয়ে আদম ব্যবসায়ী হওয়ার লোভের কাছে পরাস্ত।এমন কোন ব্যবসা নেই যা তিনি করতে চাননা। সরকার গঠনের পর সব কিছুই হস্তগত করে যাচ্ছে একের পর এক।
তার সকল মামলা প্রত্যাহার করেছেন বিশেষ ক্ষমতা আইনে। যার মাধ্যমে প্রমাণ হয় তার বিরুদ্ধে করা প্রতিটি মামলা বিচারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।অকাট্য প্রমাণের ভিত্তিতে করা অর্থ পাচারের মামলায় অভিযুক্ত হওয়া ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা! সরকারি করের ৬৬৬ কোটি টাকা মওকুফ।পরবর্তী পাঁচ বছরের আয়কর থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে তার সকল প্রতিষ্ঠান’কে। মোটামুটি এই মেটিকুলাস ডিজাইন করা ষড়যন্ত্রের সর্বোচ্চ বেনিফিসিয়ারি ব্যাক্তি হোচ্ছে সুদের ব্যবসায়ী ডকিডস ইউনুস। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে উনি যে রাষ্ট্রীয় সফরে গিয়েছিলেন সেখানে তাঁর নিজের ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য কাজ করেছেন!
এমন অসৎ ক্ষমতা লোভি লোক বাংলাদেশে তিনি সকলকে অতিক্রম করতে সক্ষম হয়েছেন। এর পূর্বে এই স্থানে ছিলেন একজন সামরিক কর্মকর্তা।
বিগত দশ মাসে তিনি দুটি কাজও করেন নাই সংস্কারে কিংবা তথাকথিত আন্দোলনের হত্যার বিষয়ে।কারন এটা কোন আন্দোলন ছিল না। পুরোপুরি একটি অসাধারণ চক্রান্তের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল। উনি ভালো করেই জানেন জুলাই,আগস্টের হত্যাকাণ্ডের সাথে কারা জড়িত।কেঁচো বের করতে গেলে গোখরো বেরিয়ে আসবে। বাংলাদেশের ইতিহাসে হত্যা ছাড়া কোনো আন্দোলন সফল হয়নি। এবং এই আন্দোলনের নামে যে হত্যা হয়েছে তা ছিলো পুরোপুরি পরিকল্পিত। এই জন্য হত্যার সংখ্যা আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। চক্রান্তকারিরাই মূলত হত্যার সংখ্যা বাড়িয়ে নেয়। উদ্দেশ্য সরকারের বিরুদ্ধে মানুষকে ক্ষুব্ধ করে রাস্তায় নামিয়ে দেয়া।
অদ্যাবদি যতটুকুই তথ্য প্রমাণ ও স্বীকারোক্তি পাওয়া গেছে ।তাতেই বোঝা যাচ্ছে এই হত্যার দায় তথাকথিত আন্দোলনের নামে যারা এর বেনিফিট পেয়েছে তাদের। সরকারের দায় ছিলো অবশ্যই। অনেকটা সম্পদ ও সাধারণ মানুষের স্বার্থ রক্ষার জন্যে।
জুলাই হত্যার বিচার হবে ইংশাআল্লাহ। এবং সেই বিচার করবে আগামী আওয়ামিলীগ সরকার। কারণ বাংলাদেশের ইতিহাসে এটাই প্রমাণিত সত্য। ৫৪ বছরের বাংলাদেশে আর কোনো সরকার কোনো হত্যার বিচার করেনি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১:০৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


