
৫৬ হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশে কোন মুক্তিযুদ্ধ হয়নি! ১৯৭১ সালের সব কিছু মিথ্যা! তখন কোন হত্যা হয়নি। কোন কোলাবরেটর ছিলোনা।কোন গণহত্যা ঘটেনি! মুক্তিযুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধা বলতে কিছু নেই । সব কিছু ছিলো সাজানো নাটক।
পাকিস্তানের নরপিশাচরা এদেশে কোন হত্যাকাণ্ড ঘটায়নি । এদেশে কোনো রাজাকার, আলবদর,আলশামস কিংবা শান্তি বাহিনী গঠন করা হয়নি । পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সহযোগিতায় কোন মির্জাফর গো.আজম, নিজামি, দৈল্লা রাজাকার ছিলোনা।
বংলাদেশের এক মাত্র দেশপ্রেমিক দল জামাত ইসলামী। এবং এই দলের নেতা ও জঙ্গিরা বাংলাদেশ গঠণে সর্বোচ্চ ভূমিকা রেখেছে! তাদের সকলকে অভিনন্দন । কারন তারাই বাংলাদেশের সূর্য সন্তান । এই দেশের জন্য তাদের আত্মত্যাগ অবিস্মরণীয় । এবং তাদের’কে যথাযথ মর্যাদায় সন্মানিত করার জন্য ।বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী জনাব সুদ ইউনুস চির স্মরণীয় হয়ে থাকবেন । প্রকৃত পক্ষে শুকুরেই শুকুর চিনে । ঠিক যেমন কুকুরে কুকুর ।
জামাতের নেতা এটিএম আজহার একজন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধের মৃত্যু দন্ডপ্রাপ্ত আসামী । তাকে আজ সকল বিচার ব্যাবস্থা কলংকিত করে মুক্তি দেওয়া হয়েছে ‼️ বাংলাদেশের ইতিহাসে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের পরাজয় হিসেবে গণ্য হবে এই ঘটনা । ৫৪ বছরের ইতিহাসে এরকম বিরল ঘটনা আর ঘটেনি । বিগত দিনে একমাত্র আওয়ামী লীগই সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার করেছে । আর কোনো দলের বিচার করার নজির নাই । বরং বিচার বন্ধ করা কিংবা বিচার না করাই ছিলো তাদের কাজ । কিন্তু বর্তমান মবের সরকারের ভুমিকা চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে ।মুক্তিযুদ্ধের অবমাননা ও ষুদ্ধাপরাধীকে নিরপরাধ হিসেবে স্বীকৃতি ও মুক্তি দেওয়া ।
সকল জঙ্গি, খুনি ও হত্যাকারীদের দ্বায়মুক্তি কিংবা মুক্তি দেওয়া এই অবৈধ সরকারের অন্যতম সাফল্য ✌️ । দেশ নিয়ে ছিনিমিনি খেলে চলেছে বর্তমান মবের সরকার । আগামী দিনের শ্লোগান হবে আমরা সবাই রাজাকারের উত্তরাধিকারী । রাজাকারের চেতনায় বাংলাস্থান ।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মে, ২০২৫ রাত ১০:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



