somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ক্লোন রাফা
আমি আমাদের কথা বলতে এসেছি। আমি বাংলাদেশের কথা বলবো।আমি পৃথিবির অবহেলিত মানুষের পক্ষে ।জয় বাংলার প্রতিটি শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে। ৭১-এর স্বাধীনতা রক্ষায় জিবন বাজী রেখে লড়াই করে যাবো জিবনের শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে ।nজয়বাংসা, জয় বঙ্গবন্ধু॥n

শেখ হাসিনা একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক/ ধৈর্য্য ধারণই গন্তব্যে পৌঁছাতে সক্ষম ॥

১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



শেখ হাসিনা যদি এই মুহূর্তে বাংলাদেশে ফিরে আসেন তবে দেশে গৃহযুদ্ধ শুরু হবে।এই গৃহযুদ্ধ শেখ হাসিনার পক্ষে কি সামাল দেওয়া সম্ভব ? এই কথাগুলো বলতে বলতে দেবাশীষ দা একটা সিগারেট জ্বালালেন ।

একটা টমেটো ট্রায়াল এর মাধ্যমে যেভাবে ইউনূস সরকার শেখ হাসিনাকে তড়িঘড়ি ফাঁসি দিয়ে দিতে টমেটো তাজুল মার্কা আদালত সাজিয়েছে তা ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ও বিশ্ববাসীর কাছে একটা হাস্যকর বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। যেভাবে ইউনূস সরকার শেখ হাসিনাকে ফাঁসি দিয়ে দিবে বলে একটা ন্যারেটিভ প্রচার করে যেন তেন ভাবে একটা হাস্যকর নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে আদৌ বাংলাদেশের মানুষ এই হাস্যকর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে ?

নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের দুটি ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক দল বিএনপি ও জামায়াতের অবস্থান অস্পষ্ট। বিএনপি নির্বাচন নির্বাচন করে জান দিয়ে ফেললেও জামায়াতের সেই দিকে যেন তেমন চিন্তা নেই।এর মানে এই নয় যে শেখ হাসিনা ও নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোন রাজনৈতিক লক্ষ্য নেই। বরং জামায়াত শান্ত সিংহের মতো তার লক্ষ্য নির্ধারণ করে বসে আছে। নির্বাচনের মাঠে বিএনপি নিজেকে বাঘ ভাবলে জামায়াত নিজেকে সিংহ ভেবে এগিয়ে যাচ্ছে।রাজনীতির এই বাঘ ও সিংহকে পরাজিত করে শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন কি আদৌ সম্ভব ? এসব ভাবতে ভাবতে আমিও একটা সিগারেট জ্বালিয়ে দেখছি।

দেবাশীষ দা রাজনৈতিক বিচক্ষণ মানুষ। বাংলাদেশের রাজনীতি পশ্চিমা বিশ্বের থিয়েটারের মত ঘন ঘন রূপ পাল্টায়। এই আবহাওয়া বুঝতে হলে আপনাকে অবশ্যই বিচক্ষণ হতে হবে। সময়ের সাথে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারাটাই হচ্ছে একটা রাজনৈতিক দলের সবচেয়ে বড় সক্ষমতা।বর্তমান আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক আচরণ দেখে একে পশ্চিমা থিয়েটার ছাড়া আর কিছুই মনে হচ্ছে না। প্রশ্ন হচ্ছে: পশ্চিমা থিয়েটার দিয়ে কি রাষ্ট্রযন্ত্রের পরিবর্তন সম্ভব?

বাংলাদেশের রাজনীতিতে অতীতেও শেখ হাসিনা বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। কোন অপশক্তি ও কোন পরাশক্তির দালালী করে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসেননি।যদি পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে হতো তবে শেখ হাসিনাকে ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকতে হতো না। শেখ হাসিনা আজীবন বাংলাদেশের জনগণের জন্য রাজনীতি করবেন। বাংলাদেশের জনগণ ঠিক করবে শেখ হাসিনা কখন বাংলাদেশে ফিরে আসবেন।এতটুকু বুঝার ক্ষমতা কি আহম্মকদের হয়েছে ? আহম্মকরা কি আদৌ বুঝতে চেষ্টা করে কেন খালেদা জিয়া রাজনীতিতে ম্যাডাম আর শেখ হাসিনা আপা হয় ?

মজার বিষয় হচ্ছে _ শেখ হাসিনা দেশে না আসলেও গৃহযুদ্ধ হবে।আজ অথবা কাল এটা অনিবার্য। এজন্য বিজ্ঞানী স্যার আইজ্যাক নিউটন বলেছেন, " For every action, there is an equal and opposite reaction."
৫ ই আগষ্ট যদি দেশে অভূত্থান হয়ে থাকে তবে তার পাল্টা অভূত্থান হবেই। প্রশ্ন হচ্ছে: ২০২৪ সালের ৫ ই আগষ্ট বাংলাদেশে কি কোন অভূত্থান হয়েছিল ?

আরও মজার ও ভাবনার বিষয় হচ্ছে _ ৫ই আগষ্ট কোন বিপ্লব কিংবা অভূত্থান ছিলো না। এটা ছিল " কোটা না মেধা" ধুয়ো তুলে দেশের মানুষকে ভোদাই বানিয়ে আমেরিকার ৫ বিলিয়ন ডলারের একটা ডিপস্টেট প্রজেক্ট, যার সাথে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব জড়িত। বিপ্লবের বিপরীতে প্রতি বিপ্লব হয় , অভূত্থানের বিপরীতে পাল্টা অভূত্থান হয়। কিন্তু ৫ ই আগষ্ট ছিল পুরোপুরি একটা মেটিউকুলাস ষড়যন্ত্র।এই মুহূর্তে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ শেখ হাসিনার উচিত সময় নিয়ে বাংলাদেশের জনগণকে এই রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র উপলদ্ধি করতে সময় দেওয়া। জনগণের উপলদ্ধির আগে হুটহাট যেকোনো রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত আওয়ামীলীগের জন্য বুমেরাং হতে পারে তা লুসিড ড্রিমদের চেয়ে শেখ হাসিনা অনেক ভালো বুঝেন। প্রশ্ন হচ্ছে : জ-ঙ্গী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগ কি এখন পর্যন্ত তাদের " দ্য গ্রান্ড ডিজাইন" তৈরি করতে পেরেছে?

দীর্ঘ ছয় দশক ধরে রাজনীতি করা শেখ হাসিনা অবশ্যই বাংলাদেশের মাঠের রাজনৈতিক বাস্তবতা বুঝেন।শেখ হাসিনার লুসিড ড্রিমকে প্রয়োজন নাও হতে পারে । কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের প্রয়োজন।এই শক্তিশালী ন্যারেটিভ প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত শেখ হাসিনার দেশে ফেরার নীতি তার জন্য শুধু আত্মঘাতী হবে না, এটা হবে বিএনপি ও জামায়াতের জন্য রাজনৈতিক আশীর্বাদ। অভিজ্ঞ শেখ হাসিনার নেপোলিয়ন বোনাপার্ট এর কথা অজানা নয়। রাশিয়া আক্রমণের সিদ্ধান্ত নিয়ে নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তার জীবনের সবচেয়ে ভুল সিদ্ধান্তটি নিয়েছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সামরিক ও রাজনৈতিক ভুলগুলো ছিলো হিটলারের সম্রাজ্য পতনের সবচেয়ে বড় কারণ।টমাস জেফারসনের মুক্ত বাণিজ্য নীতির কারণে আমেরিকার অর্থনীতি ধসে পড়েছিল।শেখ হাসিনার এই মুহূর্তে উচিত হচ্ছে বাংলাদেশের আগামীর ভাগ্য বাংলাদেশের ১৭ কোটি জনগণের উপর ছেড়ে দেওয়া।তারাই আগামীদিনে বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ধারণ করবে , আওয়ামীলীগ নয়।

শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এখনও বাংলাদেশের জনবিচ্ছিন্ন রাজনৈতিক দল ও নেতৃত্বশূন্য দূর্যোগ মুহুর্ত পার করছে।এই মুহূর্তে শেখ হাসিনার উচিত বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের আওয়ামীলীগের উপর যেন আস্থা ফিরে আসে সেই পদক্ষেপ নেওয়া। এখনও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ভ্রান্ত রাজনীতি ও অসংখ্য আওয়ামীলীগের নেতাকে দেশের জনগণ আস্থা ও বিশ্বাসে নিতে পারছে না। নতুন বোতলে পুরনো মদের রাজনীতিতে ফিরে গেলে তা হবে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামীলীগের জন্য আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।শাক দিয়ে যেমন মাছ ডাকা যায় না , ঠিক চাইলেও অনেক অপকর্ম জনগণ থেকে লুকানো যায় না। যতোই বাংলাদেশের জনগণের মেমোরিকে গোল্ড ফিশ মেমোরি বলে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা হোক , ওরা কিন্তু মনে রাখে , ভুলে যায় না। প্রশ্ন হচ্ছে : রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামীলীগ কি নিজেদের মধ্যে সে আত্মশুদ্ধি নিয়ে আসতে পেরেছে ?

আপনি লুসিড ড্রিমকে যতোই ঘৃণা করুন, দিনশেষে আপনার তাকে ভালোবাসতেই হবে।মনে রাখতে হবে , লুসিড ড্রিম স্বাধীন বাংলাদেশের একজন নাগরিক ও ভোটার। আপনি তাকে " কু****" বললে সে আওয়ামীলীগকে ভোট না দিলেও ঘৃণা টুকু অন্তত করবে। শেখ হাসিনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে তিনি জনগণের ভালোবাসায় থাকবেন, নাকি ঘৃণায় ?
জনগণকে বিপক্ষে ঠেলে দিয়ে অতীতেও কোন রাজনৈতিক দল সফল হতে পারেনি, ভবিষ্যতেও তা সম্ভব নয়। জনগণকে সম্মান দিয়ে কথা বলতে শিখুন।জনগণই একটি দেশের রাজনৈতিক নেতাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে।

তুলসী গ্যাবার্ড , পল কুপার , অমিত শাহ , জয়শঙ্কর , মোদী এরা সবাই পশ্চিমা বিশ্বের থিয়েটারের মতো।এরা দিনে রাতে পরিবর্তন হয় নাটকের চরিত্রের মতো। শেখ হাসিনাকে জনগণের পালস বুঝে রাজনীতি করতে হয় , এবং এখন পর্যন্ত তিনি তাই করছেন। এজন্য যতদিন যাচ্ছে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা বাড়ছে , আওয়ামীলীগ নেতাদের নয়। শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তার উপর ভর করে আওয়ামীলীগের সেই নেতারা যেন জনগণের " কিমা " বানাতে না পারে সেই সিদ্ধান্ত এখনি শেখ হাসিনাকে নিতে হবে। আমি কাউকে বহিস্কারের কথা বলছি না। আমি বলছি , যুগোপযোগী আপডেট শিক্ষা নিতে হবে। দলের ভেতরের আগাছা নিধন করতে না পারলে তাই আগামীদিনে বটগাছ হয়ে আওয়ামীলীগের সর্বনাশ করতে হবে।

জননেত্রী শেখ হাসিনা,,
আমি লুসিড ড্রিম বলছি, আপনি বিশ্রাম নিন।১/১১ তে যেভাবে কারাগারের ভেতরে বসে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন ঠিক একইভাবে " আগামী দিনের এক নিরাপদ বাংলাদেশের স্বপ্ন জাতির সামনে উপস্থাপন করুন।দেশ অনেক ডিজিটাল হয়েছে এবং ডিজিটাল চোরের সংখ্যাও বেড়ে গেছে। বাংলাদেশের মানুষ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ চায়।এই বাংলাদেশ উপহার দেওয়া কেবল আপনার পক্ষেই সম্ভব। আপনি সপ্ন দেখতে থাকুন। নদী ও পাহাড়ের কাছে যান। বিএনপি নামক বাঘ ও জামায়াত নামক কাগুজে সিংহ মোকাবেলার উপায় খুঁজুন।আপনি দীর্ঘ সময় নিন , নিজের শরীরের যত্ন নিন। তথাকথিত আহম্মকদের ভুল সিদ্ধান্তে আপনি আত্মঘাতী হবেন না। এই লড়াই অভূত্থান ও পাল্টা অভূত্থানের লড়াই নয় , এই লড়াই বাংলাদেশ বাঁচানোর লড়াই। বাঙালির অস্তিত্বের এই লড়াইয়ে আপনিই বাংলাদেশের অক্সিজেন।এই অক্সিজেন ছাড়া কাগুজে বাঘ বিএনপি ও সিংহ কেউই বাঁচতে পারবে না। আপনি প্রাণ খুলে আগামীর নিরাপদ বাংলাদেশের বইটি লিখে ফেলুন। আপনি মন খারাপ করবেন না, আপনি নির্মল বাঁচুন। বাংলাদেশের ১৭ কোটি জনগণকে ঠিক করতে দিন শেখ হাসিনা কবে , কখন বাংলাদেশে আসছে ?
জনগণের উপর বিশ্বাস করুন , আওয়ামীলীগের উপর নয়। শুধু আওয়ামীলীগের উপর ভরসা করে কোন সিদ্ধান্ত নিলে তাই হবে আত্মঘাতী। অতীতেও বাংলাদেশের মানুষ আপনার জন্য জীবন দিয়েছে , ভবিষ্যতেও দিবে। আপনি বাঙালির সবুজ অক্সিজেন।আপনি নির্ভয়ে নির্মল আনন্দে বাঁচুন। সময় আপনাকে বলে দিবে " what you have to do, what not to do"
দেশের মানুষকে অনাকাঙ্ক্ষিত রাজনৈতিক দুর্ভিক্ষ ও গৃহযুদ্ধ থেকে বাঁচাতে যা যা করতে হয় তাই এখন থেকেই ভাবতে থাকুন। আপনিই পারবেন, আপনিই আগামীর বাংলাদেশ।

এতদিন পর্যন্ত শুধু আপনি বেঁচে থাকুন।

ক্যাকটাস -০৩
সত্য সবসময় সুন্দর
লুসিড ড্রিম
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৫
১৩টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছি , অবৈধ দখলদার॥ আজকের প্রতিটি অন‍্যায়ের বিচার হবে একদিন।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১০



ধিক ‼️বর্তমান অবৈধভাবে দখলদার বর্তমান নরাধমদের। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশে । বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষমা চাইতে হলো ! রাজাকার তাজুলের অবৈধ আদালতে। এর চাইতে অবমাননা আর কিছুই হোতে পারেনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আম্লিগকে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধে আর কোন বাধা নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২২


মঈন উদ্দিন ফখর উদ্দিনের ওয়ান-ইলেভেনে সরকারের ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সহায়তায় পাতানো নির্বাচনে হাসিনা ক্ষমতায় বসে। এরপরই পরিকল্পিত উপায়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে দেশপ্রেমিক সেনা অফিসারদের পর্যায়ক্রমে বিডিআরে পদায়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×