
বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র কর ফাঁকি এবং মানি লন্ডারিং কিংবা দুর্নীতির জন্য নয়। দেশের অর্থনীতি, দেশের পোর্ট, দেশের ব্যাবসা বানিজ্য ধ্বংস করে দিয়েছে ক্ষমতা দখলের ছয় মাসের মধ্যে।শতভাগ আমদানি নির্ভর দেশে পরিণত করেছে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি দেশকে।
প্রকাশ্যে মানুষ হত্যা সমর্থন করে মবকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। অস্ত্র উদ্ধারের পরিবর্তে কিশোর তরুণ যুবকদের অস্ত্রের ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে। অস্ত্রের লাইসেন্স প্রাপ্তির যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও তা দেওয়া হয়েছে ! এবং এর মাধ্যমে নিজেদের কিলার বাহিনী সৃষ্টি করেছে।
আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, মুক্তিযোদ্ধা এমনকি সাধারণ আওয়ামী লীগ সমর্থকদের তারা নির্দ্ধিধায় হত্যা করেছে এবং করছে। এখন ক্ষমতা প্রলম্বিত করার লক্ষ্যে ম্যাটিকুলাস ডিজাইনে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হান্টিং চলছে। টার্গেট কিন্তু কোনো ক্রিমিনাল নয়। দেখে শুনে বুঝে টার্গেট নির্ধারণ করছে। যাতে করে বিশাল প্রতিক্রিয়া হয় । এবং সেই অজুহাত দেখিয়ে নির্বাচন স্থগিত করা যায়।
যে নির্বাচন করা উচিৎ ছিলো আগস্টের পর ছয় মাসের মধ্যে। তা তারা অনিচ্ছুক হয়ে শুরু করার নাটক করছে ১৬ মাস পরে! কারন তাদের প্রভুদের পারপাস সার্ভ করার জন্য পর্যাপ্ত সময় তাদের প্রয়োজন। নাটকের নির্মাতা আবারও একটি দুর্বল স্ক্রিপ্ট হাজির করেছে। যত দোষ নন্দ ঘোষের মত ,উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপিয়ে রক্ষা পেতে চায়। তাদের ডিজাইনে কোনো সমন্বয়ক কিংব গুপ্ত সংগঠনের সদস্য নেই। কারন ম্যাটিকুলাস ডিজাইনটা যে তাদের নিজেদের করা।
আন্দোলনের সময়েও কোনো গুপ্ত বাহিনীর সদস্য কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। অথবা একজন সমন্বয়কের গায়ে বিন্দুমাত্র আঁচ লাগেনা ‼️এখনো ঠিক একই রকম নৃশংস কাণ্ড ঘটলো। আইন শৃঙ্খলার কথা বললে এই অবৈধ দখলদাররা ম্যাজিকের কথা বলে! আলু , পিঁয়াজ নিয়ে আলোচনা শুরু করে।
অপেক্ষা করুন বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ নির্বাচনী নাটকের মন্চায়ন দেখতে।এর মাঝে দেশ জাহান্নামে গেলেও তাদের কিছুই যাবে না।আমাদের স্বাধীনতা ,সার্বভৌমত্ব ,স্বপ্ন প্রতিদিন একটু একটু করে ভেঙে দিচ্ছে। তারা তাদের মিশন শেষ হোলেই প্রভুদের পদতলে ফিরে যাবে।
এই দিন শেষ দিন না / এই সরকার শেষ সরকার নয়। এদের প্রত্যেকের বিচার হবে নিরাপরাধ মানুষ খুন করার জন্য। একটি উদীয়মান দেশের মানুষের স্বপ্ন ভেঙে দেওয়ার জন্য।দারিদ্র্য মুক্ত হওয়ার স্বপ্ন দেখা মানুষদের , দারিদ্র্যদের কষাঘাতে নিমজ্জিত করার জন্য।বাংলাদেশের প্রতিটি বানিজ্য সেক্টরে ধস নেমেছে। ব্যাংক সেক্টরে দুর্নীতি হয়েছে আকাশছোঁয়া। এখন ব্যাংকগুলো ধুঁকছে । খেলাপি ঋণ মাত্র পনেরো মাসে তিনগুণ বেড়েছে। প্রথম বাংলাদেশ ডিফল্ডার হওয়ার পথেই রয়েছে এদের জন্য।
এবার ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। এদের হাত থেকে মুক্ত করতে হবে মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ।
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু॥
ধন্যবাদ॥
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৫:০১

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




