
খালেদা জিয়ার অসুস্থতার নাটক ছিল তারেক জিয়ার দেশে ফেরার রাজনৈতিক ট্রাম্পকার্ড। কথায় আছে,' দুষ্টু লোকের মিষ্টি ভাষা '। বাংলাদেশের রাজনীতিতে দূর্নীতিবাজ ও মাফিয়া গডফাদার তারেক রহমানের দেশে ফেরা সম্পূর্ণ অনিশ্চিত ছিল। তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিশ্চিত করার জন্য ২৫ জন সেনাবাহিনীর সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তার বলি ছড়ানো হয়েছে বিডিআর বিদ্রোহের নাটক সাজিয়ে তাদের ফাঁসিয়ে।দূর্নীতির জন্য তারেক রহমান গ্রেফতার , মাজা ভাঙা ও ১৭ বছর বিদেশ পালিয়ে থাকা তারেক রহমানের এসব কুকর্ম এবং সেই সব সেনা কর্মকর্তাদের সেনাবাহিনীর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অবস্থানের জন্য তারেক রহমানের দেশে ফেরাটা একদম অনিশ্চিত ছিলেন।তাই সর্বপ্রথম ইউনূসকে দিয়ে তারেক তার পথের কাটা সেনাবাহিনীর ২৫ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জেলে দিয়েছেন।এরপর বাকি ছিল জায়ায়াতের সাথে আসন সমঝোতা।
ছোটবেলা থেকেই তারেক রহমান বখাটে ছিলেন। নারী লোভী তারেক রহমান এসএসসি পাশের পর খুব একটা আর পড়াশোনা করতে পারেননি।তার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনার তথ্য সম্পূর্ণ ভূয়া।এর জন্য তার সমর্থকরা সার্টিফিকেট জাল পর্যন্ত করেও সফল হতে পারেনি।বেশীদূর পড়াশোনা করতে না পারা তারেক রহমান খুব অল্প বয়সেই দূর্বৃত্তায়নের রাজনীতিতে জড়িত হয়ে পড়েন।ধীরে ধীরে তিনি গড়ে তুলেন তার পাপের বিশাল সাম্রাজ্য।যার কাছে সম্পূর্ণ অসহায় ছিলেন বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।২০০১ সালে বিএনপি ও জামায়াত ক্ষমতায় এলে তারেক রহমান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব হন। তখন এই মাফিয়া সম্রাট সম্পূর্ণ খালেদা জিয়ার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিলেন। তিনি গড়ে তুলেছিলেন দূর্নীতির দ্বিতীয় সংসদ ভবন " হাওয়া ভবন" । ধীরে ধীরে তিনি জড়িয়ে পড়েন মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিমের সাথে।তারেক রহমানের এই বিশাল অপরাধ সাম্রাজ্যের কাছে অসহায় হয়ে পড়ে সমগ্র বাংলাদেশ। দশ ট্রাক অস্ত্র ও ২১ শে আগষ্ট শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে হত্যা চেষ্টার মাষ্টারমাইন্ড হয়ে গেলেন তারেক রহমান।দেশ ও বিদেশের আন্তঃজেলা পত্র পত্রিকায় তারেক রহমান হয়ে উঠলেন " দূর্নীতির বরপুত্র" । বাংলাদেশ পর পর তিনবার দূর্নীতিতে সারা বিশ্বে হ্যাটট্রিক করলো।
তারেক জিয়ার সকল অপকর্মের অংশীদার ছিল গো আযম ও মতিউর রহমান নিজামীর জামায়াত।হাওয়া ভবনেই চলতো মুনমুন ও মুয়ূরীদের দিয়ে মোঘল সম্রাট বাবরের জলসাঘর। তারেক রহমান হয়ে উঠলেন দূর্নীতির মিঃ টেন পার্সেন্ট। আওয়ামীলীগ ও শেখ হাসিনাকে ঠেকানোর জন্য জামায়াতে ইসলাম তখন হয়ে উঠেছে হাওয়া ভবনের পাহারাদার। হাওয়া ভবন ও জামায়াতের ছত্রছায়ায় বাংলা ভাই ও আব্দুর রহমানের জেএমবি তখন বেপোরোয়া হয়ে উঠেছে। খালেদা জিয়া ও জিয়াউর রহমানের ছবি মাথার উপর দিয়ে ২০০৫ সালের ১৭ ই আগষ্ট সারা বাংলাদেশের ৫০০ এর অধিক স্থানে একযোগে বোমার বিস্ফোরণ ঘটিয়ে অসংখ্য নিরীহ মানুষকে হত্যা করা হয়।শেখ হাসিনাকে স্বৈরাচার বলা আজকের জেনজি প্রজন্মের বয়স তখন ৭ কি আট বছর হবে।মুখ থেকে তখনও তাদের দুধের গন্ধ যায়নি। জামায়াতের দেশব্যাপী নৈরাজ্য , তারেক জিয়ার দূর্নীতির হাওয়া ভবন ও স্বৈরাচারী কায়দায় এক কোটি ২০ লাখ ভূয়া ভোটার তৈরি করে খালেদা জিয়ার আবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার শখ বুঝার বয়স তাদের হয়নি।
বাংলাদেশের দূর্নীতির অঘোষিত সম্রাট ছিলেন তারেক জিয়া। তারেক জিয়ার দূর্নীতির মামলার সাক্ষ্য দিতে মার্কিন ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন ( এফবিআই) কর্মকর্তা ঢাকা এসে সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন।অ্যাসেট রিকভারির অংশ হিসেবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তারেক জিয়ার পাঠানো দূর্নীতির অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনে সেনাবাহিনীর সরকার।২০০৭ সালে সেনাবাহিনীর তত্বাবধায়ক সরকার তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ ১৭ টি মামলা দায়ের করে।২০০৮ সালে সেনাবাহিনীর সরকার হরকাতুল জিহাদ জ-ঙ্গী সংগঠনের নেতা মুফতি হান্নানকে গ্রেফতার করলে ২১ শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক জিয়ার হাওয়া ভবনে বসে বিএনপি মন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টুর ভাই পাকিস্তান ফেরৎ জ-ঙ্গী মাওলানা তাজউদ্দিন সহ জামায়াত , তারেক ও পাকিস্তানের আইএসআই এর সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। শুরু হয় তারেকের বিচার।
রাজনীতিতে তারেক রহমান খূব ধূর্ত শেয়াল ছিলেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিভিন্ন দূর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০০৮ সালের ১১ ই সেপ্টেম্বর তারেক রহমান চিকিৎসার বাহানা সাজিয়ে " আর কখনোই রাজনীতি করবেন না ' এই মর্মে সেনাবাহিনীকে মুচলেকা দিয়ে লন্ডনে পালিয়ে যান।লন্ডন থেকে তারেক জিয়া ক্যাসিনো সম্রাট খেতাব পান।মদ ও জুয়ার অঘোষিত এই ক্যাসিনো সম্রাট লন্ডনে গত ১৭ বছর ধরে বিলাসবহুল জীবন কাটিয়েছেন। লন্ডনের বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে দেশে আসার ইচ্ছা ছেড়ে দিয়েছেন তারেক রহমান। বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করে লন্ডনের পাসপোর্ট নিয়েছিলেন তারেক রহমান।এর একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল ইন্টারপোলের গ্রেফতারি পরোয়ানা থেকে নিজেকে রক্ষা করা। এভাবেই বিভিন্ন কৌশলের আশ্রয় নিয়ে তারেক রহমান তার দূর্নীতির স্বর্গরাজ্য টিকিয়ে রেখেছিলেন।
বাংলায় একটি প্রবাদ আছে , " চোরে চোরে মাসতুতো ভাই '। তারেক রহমান দূর্নীতির গডফাদার হলে জামায়াত শিবির ছিল তার পাহারাদার। হাওয়া ভবনের জলসা ঘরে রোজ দেখা মিলতো জামায়াত নেতা গো আযম, কসাই কাদের , নিজামী , মুজাহিদ ও রাজাকার কামরুজ্জামানের। বঙ্গবন্ধুর খুনি কর্ণেল রশিদ পর্যন্ত আড্ডা দিয়েছেন হাওয়া ভবনে। তারেকের এইসব অপকর্মের প্রতিবাদ করতে পর্যন্ত ভয় পেতেন মা খালেদা জিয়া। হাওয়া ভবন থেকেই নিয়ন্ত্রিত হতো বাংলাদেশের রাজনীতি, অর্থনীতি ও গণতন্ত্র।
দূর্নীতির বরপুত্র তারেক রহমানের সিঙ্গাপুরে ৫০ হাজার ৬১৩ ডলারের দূর্নীতির তথ্য প্রমাণ সহ বাংলাদেশের আদালতে হাজির হয়েছিলেন মার্কিন এফবিআই কর্মকর্তা ডেবরা লাপ্রেভোট। তারেক জিয়ার বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের একাউন্ট থেকে তারেক জিয়া এসব অর্থ খরচ করেন। প্রমাণ হিসেবে তারেক জিয়ার সিঙ্গাপুরের একাউন্ট নাম্বার ও গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের ক্রেডিট কার্ড আদালতে উপস্থাপন করা হয়। মালয়েশিয়ায় ৪০০০ কোটি ও সিঙ্গাপুরে ৩ হাজার কোটি টাকা পাচার করা দূর্নীতির বরপুত্র তারেক জিয়ার আগমণ উপলক্ষে শেখ হাসিনার করা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কর মওকুফ নিয়ে হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেছে আমার।দূর্নীতির বরপুত্রকে এমন রাজকীয় ভাবে বরণ করা ইউনূস ও জামায়াতের সাজে।কথায় আছে, " রতনে রতন চিনে, শুয়োর চিনে কচু।"
ক্ষমতালোভী জামায়াতের শফিক যখন আসন সমঝোতার জন্য তারেকের কাছে লন্ডন গিয়েছেন তখনি বুঝতে পেরেছিলাম বাংলাদেশ আবার দূর্নীতির স্বর্গরাজ্য হতে যাচ্ছে।এর স্টেক হোল্ডার হতে যাচ্ছে জামায়াত। গতকাল রাতে গণভোট নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসের ফেসবুক পেইজ থেকে " এক দিনে দুই ভোট" গান দেখে বাংলাদেশের ভয়াবহ অন্ধকার ভবিষ্যৎ কিছুটা হলেও আঁচ করতে পারছিলাম।এশিয়ার রাইজিং টাইগার হিসেবে পরিচিতি পাওয়া বাংলাদেশ কিভাবে শত বছর পিছিয়ে যাচ্ছে তার আলামত এখন থেকেই দেখতে পাচ্ছি।
তারেক জিয়া অতীতেও বাংলাদেশের রাজনীতিতে সফল হতে পারেননি , ভবিষ্যতেও পারবেন না।২০০১ সালের বাংলাদেশ আর ২০২৫ সালের বাংলাদেশ এক কথা নয়। রাজনীতি তারেক জিয়ার কাছে একটা রাজনৈতিক ব্যবসা ছাড়া আর কিছুই নয়। এজন্য লন্ডনে বসে মনোনয়ন বাণিজ্যে থেকে শুরু করে এমন হীন কোন জঘণ্য কাজ নেই যা তারেক জিয়া করেননি।
অনেকেই ভাবছেন , তারেক জামায়াতের জঙ্গি রাজনীতি থেকে বাংলাদেশকে উদ্ধার করবেন! আপনারা আসলেই বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন।এই জামায়াতের সাথে বসেই তারেক ১৯৯৩ সালে হরকাতুল জিহাদ ও ১৯৯৮ সালে জেএমবির মতো জ-ঙ্গী সংগঠন তৈরি করেছেন। তারেকের পিতা জিয়াউর রহমান ছিলো বঙ্গবন্ধুর খুনি ও পাকিস্তানের প্রমাণিত গুপ্তচর। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারেক জিয়া সরাসরি পাকিস্তানের আইএসআই এর গুপ্তচর হয়ে কাজ করছেন।কথায় আছে, ' বাপের দোষে ছেলে পস্তায়।"
তার বাবা জিয়াউর রহমান একদিন গদি দখল করে বলেছিলেন , " মানি ইজ নো প্রবলেম " । তিনি আরও বলেছিলেন, " I will make politics difficult for politician." এসব ভুলে গেলে কি হবে?
আমার বন্ধুদের কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, " ভারতের সবুজ সংকেত পেয়েই তারেক জিয়া দেশে ফিরেছেন।" এসব শুনি আর হাসি।ভারত বাংলাদেশে গণতন্ত্র চায় এটা সত্য। এখানে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জামায়াত নামক নাই মামার চেয়ে তারেক জিয়া নামক কানা মামাই তাদের বেস্ট চয়েস হওয়ার কথা। কিন্তু দশ ট্রাক অস্ত্র মামলায় পাকিস্তানের আইএসআই এর হয়ে পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করা তারেক ও চট্টগ্রামের ইউরিয়া ফার্টিলাইজার সিইউএফএল জেটি ভারত এত সহজে ভুলে যাবে বলে মনে হয় না।১১ লাখ গুলি ও ২৭ হাজার গ্রেনেড দিয়ে ভারত ধ্বংস করার মাফিয়া সম্রাট তারেকের পরিকল্পনা ভুলে যাওয়ার মত এত বড় আহম্মক নিশ্চয়ই ভারত নয়।
ইউনূস তার গত ১৫ মাসের অপকর্ম ধামাচাপা দিতে এবং তারেক ও জামায়াতের সাথে নিজের একটা সেইফ এক্সিটের ব্যবস্থা রাখতেই খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নাটক ও হাদীর মৃত্যুকে রাষ্ট্রীয় রঙ মিশিয়ে জামায়াত ও বিএনপিকে দুই পাল্লায় ওজন করছে।১/১১ এর অন্যতম কুশীলব ইউনূস খুব ভালো করেই জানে , " ২০০৭ সালে সেনাবাহিনীর সরকার বসিয়ে ইউনূস তারেকের যে মাজা ভেঙেছে, তা তারেক এত সহজে ভুলবে না। " তাই ইউনূসের নাটকের শেষ পরিণতি বুঝতে আমাদের অন্তত ২৫ শে ফেব্রুয়ারির মূলা নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
তারেক জিয়ার হাদীর কবর জেয়ারত , জিন্দা অলীর আশীর্বাদ নেয়া এসব দেখে বিচলিত হওয়ার কিছুই নেই।তারেক খুব ভালো করেই জানে, " লুঙ্গির তলায় লুকিয়ে থাকা জামায়াতের পুরোনো অভ্যাস।" জামায়াতের এই পলিটিক্যাল দূর্বলতার সুযোগ রাজনীতিতে তারেক কতটুকু নিতে পারে তাই এখন ভাবনার বিষয়। অপরদিকে বিনা যুদ্ধে জিন্দা অলী তারেককে জিততে দিবে বলেও মনে হয় না। বিএনপি ও জামায়াত উপরে যতোই মাখামাখি থাকুক ভেতরে রয়েছে ভয়ানক তিক্ততা।এর জন্য যে কেউ যে কাউকে খুন করতেও একমহুর্ত ভাববে না। পথের কাঁটা সরিয়ে ক্ষমতার গদি সবার চাই। এক্ষেত্রে ইউনূসও পিছিয়ে থাকবে বলে মনে হচ্ছে না।
খালেদার সম্মতিতে তারেক বসুন্ধরার কাছে ১০০ কোটি টাকা চাঁদা চেয়েছিলেন।এসব নিশ্চয়ই ভুলে যায়নি বসুন্ধরা।একুশে আগস্টের ক্ষত ভুলে থাকা আওয়ামীলীগের পক্ষেও সম্ভব নয়। অপরদিকে রাজাকারের ফাঁসি নিয়ে বিএনপির জামায়াতের হাত ছেড়ে দেওয়া ভুলে যায়নি জামায়াত। জিয়ার আমলে অগ্রণী ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংক খুলে বসা ইউনূস বিএনপির পায়ের কাছে প্রভু ভক্ত কুকুর হয়ে বসে থাকলেও ইউনূসের ক্ষমতার লোভ বেশ পুরোনো।১৯৯৩ সাল থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখা ইউনূস বিএনপি ও জামায়াত দুই কুকুরের লড়াই লাগিয়ে মাঝ খানে বসে ফায়দা তুলবেন না, সেই গ্যারান্টি কে দিতে পারে।
তারেক রহমানের আমলনামায় আরেকটা অপরাধ সংযুক্ত হয়েছে । ৫ই আগস্ট ২০২৪ ৩২নম্বর ভাঙার সময় সেই শ্লোগানটির কথা কি মনে আছে⁉️ তারেক রহমান জানেন নাকি ৩২-এর দখল নিলাম।এখন দেখার অপেক্ষায় রইলাম । তারেক রহমানের পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে ।তারেক রহমান নিজেই নিজেকে প্রমান করতে হবে। কি চান তারেক রহমান।
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে,
" এক কুত্তার খাওন আরেক কুত্তা দেখতে পারে না।"
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু ॥
লুসিড ড্রিম
২৫-১২-২০২৫
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



