২১শে অক্টোবর !
মেডিকেল কলেজ রাজনীতির ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক দিন !
২০১১ সালের এই দিনে চমেক ছাত্রলীগের নৃশংস নির্যাতনে খালি হয় একজন মায়ের বুক !
দেশ হারায় এক মেধাবী সন্তানকে !
ঘটনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা :
২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল ইউনিটের ছাত্র আবিদুর রহমানকে দুপুরে
ক্যাম্পাস থেকে ধরে নিয়ে ছাত্রলীগ নিয়ন্ত্রিত চমেকের ছাত্র সংসদ !
তত্কালীন ভিপি ছাত্রলীগ ক্যাডার মফিজুর রহমান জুম্মা ও জিএস হিমেল চাকমার নেতৃত্বে ছাত্রসংসদ ভবনসহ বিভিন্ন স্থানে তিন দফা অমানুষিক নির্যাতন চালায় ছাত্রলীগ ক্যাডাররা।
গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়লেও বর্বরতা থামানো হয়নি !
ঘটনার দুই দিন পর ২১ অক্টোবর রাতে চিকিৎসাধীনঅবস্থায় আবিদ মারা যায়।
কি দোষ ছিল আবিদের যে মারতে মারতে মেরেই ফেলতে হবে !
দোষ ছিল আম্বালীগ না করা !
দোষ ছিল আম্বাদের সন্ত্রাসী চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করা !
দোষ ছিল বুকে জাতীয়তাবাদী চেতনা ধারন করা !
আজ আবিদ হত্যার ২ বছর হয়ে গেলেও কোন খুনির বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেয়নি একাডেমিক প্রশাষন !
আজও ক্যম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব করে চলছে খুনিরা !
আজও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা !
কখনো চাঁদার জন্যে,কখনো জাতীয়তাবাদের জন্যে !
এরাই একদিন ডাক্তার হবে !
এদের জন্যেই মানুষ ডাক্তারদের 'কসাই' বলে !
অট : আবিদের মামা নেয়ামত উল্লাহ বাদী হয়ে ২৩ অক্টোবর পাঁচলাইশ থানায় ছাত্রলীগের ২২ ক্যাডারকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের আট দিনের মাথায় হত্যা মামলার আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে ক্যাম্পাসে ফিরে আসে।
খুনিরা হলো : ৪৯তম ব্যাচ(সুমন,জুম্মা,রাসেল),৫০তম ব্যাচ (মেজবাহ,হিমেল,শান্ত),
৫১তম ব্যাচ (রাফসান,বিজয়,ধীমান,মোস্তফা), ৫২তম ব্যাচ (শুভ,বিন্তুু,ওমর,সাইফুল)
—
২০১১ সালের এই দিনে চমেক ছাত্রলীগের নৃশংস নির্যাতনে খালি হয় একজন মায়ের বুক !
দেশ হারায় এক মেধাবী সন্তানকে !
ঘটনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা :
২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, ডেন্টাল ইউনিটের ছাত্র আবিদুর রহমানকে দুপুরে
ক্যাম্পাস থেকে ধরে নিয়ে ছাত্রলীগ নিয়ন্ত্রিত চমেকের ছাত্র সংসদ !
তত্কালীন ভিপি ছাত্রলীগ ক্যাডার মফিজুর রহমান জুম্মা ও জিএস হিমেল চাকমার নেতৃত্বে ছাত্রসংসদ ভবনসহ বিভিন্ন স্থানে তিন দফা অমানুষিক নির্যাতন চালায় ছাত্রলীগ ক্যাডাররা।
গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়লেও বর্বরতা থামানো হয়নি !
ঘটনার দুই দিন পর ২১ অক্টোবর রাতে চিকিৎসাধীনঅবস্থায় আবিদ মারা যায়।
কি দোষ ছিল আবিদের যে মারতে মারতে মেরেই ফেলতে হবে !
দোষ ছিল আম্বালীগ না করা !
দোষ ছিল আম্বাদের সন্ত্রাসী চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করা !
দোষ ছিল বুকে জাতীয়তাবাদী চেতনা ধারন করা !
আজ আবিদ হত্যার ২ বছর হয়ে গেলেও কোন খুনির বিরুদ্ধে শাস্তিমুলক ব্যবস্থা নেয়নি একাডেমিক প্রশাষন !
আজও ক্যম্পাসে ত্রাসের রাজত্ব করে চলছে খুনিরা !
আজও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা !
কখনো চাঁদার জন্যে,কখনো জাতীয়তাবাদের জন্যে !
এরাই একদিন ডাক্তার হবে !
এদের জন্যেই মানুষ ডাক্তারদের 'কসাই' বলে !
অট : আবিদের মামা নেয়ামত উল্লাহ বাদী হয়ে ২৩ অক্টোবর পাঁচলাইশ থানায় ছাত্রলীগের ২২ ক্যাডারকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলা দায়েরের আট দিনের মাথায় হত্যা মামলার আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে ক্যাম্পাসে ফিরে আসে।
খুনিরা হলো : ৪৯তম ব্যাচ(সুমন,জুম্মা,রাসেল),৫০তম ব্যাচ (মেজবাহ,হিমেল,শান্ত),
৫১তম ব্যাচ (রাফসান,বিজয়,ধীমান,মোস্তফা), ৫২তম ব্যাচ (শুভ,বিন্তুু,ওমর,সাইফুল)
—
কৃতজ্ঞতা : ধ্রুব মহাকাল
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯