
একজন মফস্বলের ডাক্তার ও তার সন্তান সম্ভাব্য স্ত্রীকে নিয়ে সুখের সংসার। মফস্বলে ডাক্তার কম তাই গল্পের ডাক্তার কে বেশীর বাগ সময় চেম্বারে থাকতে হয়। একদিন হটাত ২ জন গরীব মা-বাবা তাদের ৪ বছরের মেয়ে কে নিয়ে দৌড়ে হসপিটালে আসে। মেয়ের খুবই ব্লিডিং হচ্ছে। অশিক্ষিত মা বাবা প্রথমে পিরিয়ড মনে করে গুরুত্ব দেয়নি। এর পরের দিন থেকে বাচ্চা মেয়েটির প্রচণ্ড ব্যথায় কাতরাচ্ছে। মা-বা মেয়েকে উক্ত ডাক্তারের কাছে নিয়ে আসে। ডাক্তার কি হইসে জিজ্ঞেস করলে মা বাবা ভয় পায় মুখ খুলতে। ডাক্তার চেক আপ করে বুঝে নিলেন বাচ্চাটিকে রেপ করেছে। ডাক্তার অনেক করে রেপিস্ট এর নাম জিজ্ঞেস করলে ভয়ে মা-বাবা মুখ খুলে না। ডাক্তার চশমা পড়তেন। ডাক্তার যখনই মেয়েটিকে চশমা চোখে কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করছেন মেয়ে প্রচণ্ড ভয় পেয়ে খিচুনি উঠার পর অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে। ডাক্তার অবাক হয়ে যান। তাকে মেয়েটি ভয় পাচ্ছে কেন? তিনি তার সিনিয়র এবং স্ত্রীর সাথে কেস টা শেয়ার করেন। সিনিয়র এর কনসালটেন্সিতে চলতে থাকে মেয়েটির ট্রিটমেন্ট। কিন্তু আজও রহস্য চশমা পড়ে তাকালেই মেয়েটা ভীত হয়ে যাচ্ছে কেন? ট্রিটমেন্ট লাগাতর চালানোর ২ মাসের মধ্যে মেয়ে অনেক স্বাভাবিক হয়। খিচুনি সেরে যায়। ডাক্তার তাকে পুতুল চকলেট ও অনেক খেলনা কিনে দেয়। অনেক আদর করা শুরু করে এবং এক পর্যায়ে বাচ্চাটি ডাক্তারের খুব ভালো বন্ধু হয়ে যায়।
একদিন মেয়েটির মা ডাক্তারের কাছে মেয়েকে নিয়ে আসলে মেয়ে ডাক্তারের কাছ থেকে যেতেই চায়ই না। তাই তার মা ডাক্তারের কাছে বাচ্চা মেয়েটিকে রেখে যায়। মেয়েটি চেম্বারের এক কোনায় নৌকা বানাতে থাকে। যা ওকে ডাক্তার শিখিয়েছিলেন। এমন সময় চেম্বারের ভেতরে আসে এলাকার চেয়ারম্যান এর লম্পট ছেলে ডাক্তারকে নারী দিবসের এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি করার জন্য। সাথে সাথেই চেম্বারে আরেকজন সিরিয়াস রুগী আসলে ডাক্তার মেয়েটিকে আর ঐ লম্পট মোল্লাকে রেখেই রুম থেকে বের হয়ে যায়। লম্পটের চশমা হুবহু ডাক্তারের মতো। বাচ্চাটির সাথে লম্পটের চোখাচোখি হওয়ার পর মেয়েটা প্রচণ্ড ভয় পেয়ে চিৎকার করতে চাইলে লম্পট মোল্লা দৌড়ে গিয়ে ১ হাতে বাচ্চাটির মুখ চেপে ধরে এক হাতে গলা চেপে ধরে। ভাগ্যবশত দ্রুত ডাক্তার রুমে চলে আসে। আর ঐ দৃশ্য দেখলে সাথে সাথে মোল্লা পল্টি নিয়ে বলে স্যার হটাত করে মেয়েটির খিচুনি আসছে তাই আমি দেখতে আসছি কি হইছে। মেয়েটি অজ্ঞান হয়ে যায়। আবার আগের মতো হয়ে যায়। দ্রুত আবার ট্রিটমেন্ট শুরু হয়। ঐ সময় বাচ্চাটির মাবাবা খবর পেয়ে হসপিটালে ছুটে আসলে মোল্লার চোখাচোখি হয় আর ভয় পায়। কারণ এই মোল্লাটিই বাচ্চাটিকে রেপ করেছিল। মা-বাবা বুঝতে পারলেও এবারও ভয়ে ডাক্তারকে কিছুই বলেনা। ডাক্তার এবার বুঝতে পেরে মোল্লার চশমার দিকে তাকায় আর নিজের চশমা দেখে বাচ্চাটির ভয় পাওয়ার সমীকরণ মিলান। বাবা মার আতংকিত মুখ- মেয়েটির অজ্ঞান হয়ে যাওয়া- আর মোল্লার মেয়েটির অতি নিকটে অবস্থান করা নিয়ে ডাক্তার নিশ্চিত হয়ে যায় মেয়েটিকে এই লম্পট মোল্লা রেপ করেছিল। এর স্থানীয় ওসি অনেকবার ডাক্তারের কাছে রেপিস্ট এর সন্ধানে তথ্য নিতে আসলেও ডাক্তার কোন তথ্যই দিতে পারেনি। এই বার ডাক্তার নিজে পুলিশকে ফোন করে ঐ মোল্লাকে এরেস্ট করাল। কিন্তু কয়েক মাস পর ঐ মোল্লা ক্ষমতার বলে টাকার জোরে জেল থেকে বের হয়ে মেয়েটির মা বাবাকেই চুরির মামলা দিয়ে হাজতে ঢুকিয়েছে।
সেদিন রাত্রে বাসায় ফিরে ডাক্তার স্ত্রীকে পুরা ঘটনা বলে আর স্ত্রী ঐ সময় প্রচণ্ড জোরে কান্না করে উঠে। এবং ডাক্তার কে জানায় তার জীবনেও এই ধরনের একটা ঘটনা আছে যা ঘটিয়েছিল তার দু-সম্পর্কীয় মোল্লা মামা যা ভয়ে সে কাউকে বলতে পারেনি এই প্রথম স্বামীকে শেয়ার করে। স্বামী স্ত্রীকে শক্ত করে বুকে জড়িয়ে ধরে। স্ত্রী বলে আমি আয়নার ঐ পাশে ঐ বাচ্চা টাকে দেখতে পাচ্ছি। স্বামী আদুরে স্বরে জবাব দেয় তুমি আর কখনো আয়নার অপর পাশে ঐ বাচ্চাটাকে দেখ-বানা।
নারী দিবসের আগের দিন মোল্লা আবার ডাক্তারকে ফোন করে এবং টাকা খাওয়ানোর লোভ দেখায়। এবং ডাক্তারের চেম্বারে আসতে চায়। ডাক্তার তাকে আসতে বলে। আজ চেম্বারে যাওয়ার আগে স্ত্রীকে চিরকুট লিখে যায় " আমাদের মেয়ে হলে তার নাম পুতুল রেখো" যে বাচ্চাটিকে ধর্ষণ করা হয়েছিল ওর নাম পুতুল। যথাসময়ে মোল্লা চেম্বারে আসে আর ডাক্তার তাকে কফি খাওয়ার অফার করে। নিজেই কফি বানাতে যায় আর কফির সাথে মিশিয়ে দেয় অনেক গুলো ঘুমের ঔষধ যা খেলে নিশ্চিত মৃত্যু। মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার ডাক্তার থানায় গিয়ে সারেন্ডার করে।
এটি বাংলাদেশী নাটক " ভাঙ্গা পুতুলের " এর রিভিউ হলেও এই রকম প্রতিদিন পুরা দেশে মোল্লারা কত শিশুকে ধর্ষন করছে ! যে গুলো কখনো মিডিয়ায় আসেনা। যারা বলে পোশাকের কারণে মেয়েরা ধর্ষিতা হয় তাদের কাছে বিনয়ের সাথে প্রশ্ন - এই বাচ্চা মেয়েটাকে কেন ধর্ষণ করা হল? মাদ্রাসার ছোট ছোট এতিম বাচ্চা গুলোকে কেন বলৎকার করা হয় ? দোষ কি মগজে নয় ? এই বাচ্চা গুলোর অনেকেই হয়তো গল্পের পুতুলের মত প্রতিবন্ধী হয়ে বড় হচ্ছে। অথচ এরাও হতে পারতো এক একজন নুসরাত ফারিয়া মাজহার। অথবা কোরানের হাফেজা। অথবা ডাক্তার অথবা পাইলট।
আপনার শিশুর যত্ন নিন। মোল্লাদের কাছে বাচ্চাদের কোন ভাবেই যেতে দিবেন না।
নোট:
ছবিতে নুসরাত ফারিয়া।ছবিতে কপি রাইট আছে ।
শিশু দের যারা ধর্ষণ করে এবং ধর্ষণ এর জন্য যারা বাচ্চাটির পোশাক কে দায়ী করে তাদের মোল্লা বলা হয়েছে।
আমার সব পোস্টে মোল্লা নিষিদ্ধ।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




