ডিভোর্স হয়ে গেলো সানিয়া মির্জা আর শোয়েব মালিকের। ইন্ডিয়ান মুসলিম গুলো ও বাংলাদেশী অনেক মেয়ে, পাকিস্তানি ছেলেদের প্রতি চরম ভাবে দুর্বল। আমি দুবাইতে, মালেশিয়ায়, সিংগাপুরে এমন কি বাংলাদেশে দেখেছি কতো পছন্দ করে মেয়ে গুলো পাকি ছেলে গুলোকে। ইহা আমাকে কষ্ট দেয়।
পাকিস্তানি মানুষের মানসিকতা জংগী মানসিকতা। ধর্মের নামে বোমাবাজি, অমুসলিমদের মেরে ফেলা, ক্রিকেট খেলার অপরাধে ক্রিকেটারদের গুলি, প্রধানমন্ত্রী/ রাষ্ট্রপতি নারী হওয়ায় গুলি করে মেরে ফেলা, পাঠানদের লুত জাতীর মতো ছেলেদের প্রতি নোংরা আসক্তি থেকে শুরু করে এমন কোন নোংরামি নেই তারা করেনা।
সাধারণত ক্রিকেট যারা খেলে তারা ব্রড মাইন্ডেড হয়। কিন্তু পাকিস্তানি দের মতো নোংরা গুলোর সাথে কেউ এডজাস্ট করতে পারবে না। সে ক্রিকেটার হোক আর না হোক।
সানিয়া মির্জাকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার কিছু নেই। গতবছরও যখন শোয়েব মালিক খেলতো তখন সানিয়া মির্জা গ্যালারিতে থাকতো। গতকাল অফিসিয়াল ডিভোর্স হয়েছে তাদের। বাংলাদেশ এর অনেক মুসলিম মেয়ে ও ভারতের সকল মুসলিম মেয়্র পাকিস্তানি ছেলে বলতে অজ্ঞান। কিছু বছর আগেও আমরা দেখেছি এদেশীয় লোকেরা পাকিস্তানের পতকা মাযহহগথায় বেঁধে স্টেডিয়ামে গেসে। বিশ্বাস করুন পাকিরা জাত জংগী। এদের সাথে পৃথিবীর কোন উদার মনের মানুষের মিলবেনা মেন্টালিটি।
বাংলাদেশের ফ্যাশনে পাকিস্তানি ডিজাইনের সালোয়ার কামিজ ও হিজাব উইথ টপস, লন, ইত্যাদি ডিজাইন শীর্ষস্থানে। বানিজ্য মেলায় গেলে পাকিস্তানি স্টল গুলোর বিক্রি অন্য যে কোন স্টলের বিক্রির চেয়ে ৩ গুণ। উহাও আমাকে কষ্ট দেয়।
সানিয়া মির্জার সাথে কোন পাকিস্তানির বিয়ে হওয়া ঠিক হয়নি। খেলোয়াড় হোক আর মেলোয়াড় হোক পাকি মানেই নারীদেত উপর খবরদারী করতে চাবে, দমিয়ে রাখতে চাবে, যৌন শারিরীক মানসিক অত্যাচার করবে। উগ্রতা ও ধর্মান্ধতা সানিয়া মির্জার মতো ক্লাসি মেয়ে সহ্য করবেনা। সানিয়া মির্জার দরকার ছিলো ইন্ডিয়ান পছন্দের কাউকে বিয়ে করা। দেশীয় সংস্কৃতি প্রতিটি মানুষের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবেই ফেলবেই।
আশা করছি সানিয়া-শোয়েব মালিকের ডিভোর্সের পর আর কোন লেজেন্ড/ইন্ডিয়ান সাধারণ মুসলিম মেয়ে পাকি কোন ছেলেকে বিয়ে করে নিজের ক্যারিয়ারের ১২ টা বাজাবে না।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩২