উইন্টার এসে গেসে।যদিও সামনে নির্বাচন। হরতাল অবরোধ লেগেই থাকবে। বিএনপি বড় কোন আন্দোলন করতে পারবে বলে মনে হয়না। পত্রিকায় দেখলাম বিএনপির এক নেতাকে গ্রেফতার করতে গিয়ে না পেয়ে তার স্ত্রীকে ধরে নিয়ে গেসে পুলিশ। দাদী ছোট্ট শিশুর কান্না কিছুতেই থামাতে পারছে না। এভাবে গ্রেফতার হলে কেউ আন্দোলন করবে বলে মনে হয়না।সুতরাং আওয়ামিলীগ আবারও সরকার গঠন করতে যাচ্ছে তা অনেকটা নিশ্চিত।
দেশের পরিস্থিতি যাই হোক কিন্তু ভ্রমন পিপাসুরা বসে থাকবে না।সময় সুযোগ পেলেই ট্যুরে বেরিয়ে পড়বে। সাধারণত কক্সবাজার বান্দরবান রাঙামাটি সুন্দরবন খাগড়াছড়ি সাজেক কাপ্তাই এগুলো খুবই কমন পিকনিক স্পট। প্রতিবছর একই স্থানে যাওয়াটাও বোরিং।
সম্প্রতি দেশের দুইটি ট্যুরিস্ট স্পটে পর্যটকদের ভিড় দেখা যাচ্ছে। ১ টি ঢাকার অদূরে পূর্বাচল ও আরেকটা পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত:
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে শাড়ি পরা ১ টি বাঙালী মেয়ে সৌন্দর্য উপভোগ করছেন।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত যা পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলায় অবস্থিত। এই সমুদ্র সৈকতটি লম্বায় ১৮ কিলোমিটার (১১ মাইল) এবং বিস্তৃতিতে ৩ কিলোমিটার (১.৯ মাইল)। সূর্যোদয় আর সূর্যাস্তের সময় এই সমুদ্র সৈকতকে প্রকৃতি যেন অসাধারণ রূপে সাঁজায়। এই ডিসেম্বরে ঘুরে আসতে পারেন পরিবার কিংবা প্রেমিকা নিয়ে।
পূর্বাচল জলসিঁড়ি সেন্ট্রাল পার্ক ,পূর্বাচল:
সেন্ট্রাল পার্কের সৌন্দর্যের সাথে একটি সুন্দরী মেয়ের সৌন্দর্য মিশে একাকার।
ঢাকার অদূরে পূর্বাচলের জলসিঁড়ি আবাসন প্রকল্পে অবস্থিত জলসিঁড়ি সেন্ট্রাল পার্ক। একদিনের ট্রিপের জন্য এই মুহূর্তে অন্যতম সেরা একটা জায়গা। ঢাকার সবচেয়ে কাছে হওয়াতে পরিবার পরিজন কিংবা বন্ধুবান্ধব নিয়ে একদিনের জন্য বা এক বেলা কাটানোর জন্য এটাকে টপ লিস্টে রাখা যেতে পারে।
যাদের হাতে সময় কম তারা জলসিড়ি সেন্ট্রাল পার্কে ঘুরতে যেতে পারেন। অনেক সুন্দর একটা টুরিস্ট স্পট।বিশাল মাঠ, সাজানো ফুলের বাগান, বসার ব্যবস্থা, লেক, রেস্টুরেন্ট, বোটিং, বাচ্চাদের খেলার ব্যবস্থা, উন্মুক্ত মঞ্চ কি নেই এখানে। এখানে প্যাডেল বোট সহ অনেক ধরনের বোট আছে, চাইলে ২ জন কিংবা পরিবার বা বন্ধুবান্ধব সবাই মিলে বড় বোটে ঘুরে বেড়ানো যাবে। ঢাকার এত কাছে অনেক সুন্দর একটা জায়গা!
এই মজাদার খাবারটি সেন্ট্রাল পার্কে পাওয়া যায়।