মুদ্রা পাঁচার কালে তোমার হাত দেখেছিলাম আমার হাতের ’পর
অপর দিক এই ভাবে কিভাবে অপরের হয় অপরূপ পাহারা।
চোখ তো বরাবর আমার চোখের পাতায় রেখেছিলো ঘুম
ভেতরের স্বপ্ন গেলো চতুরদিকে ফিঁকে হয়ে যাওয়া জংশন।
বিপরীত পিরীতি আছে আয়ূর ভেতর আয়ূর্বেদি ধাম
হাঙ্গামা সাঙ্গ হলে বুঝতে পারি এ সবই নাম-ই বেটার কাম।
কামাই করা হয়নি বটে রটে গেলো তবু ইবলিশের উপাধি
আদির অন্তে ঘুমিয়ে থাকে দেখ অনাদিরও সমাধি।
এই সব রাখো খাঁড়াকরে খড়মের মতো যেন স্বশব্দে অস্থির
সকলেই শব্দ করে কেবল এই কথার অর্থ নাই ব্যাকারণের পতায়।
চন্দ্র বিন্দুও বিন্দুর তলে নৌকায় টলোমল
ওদিকে নদীর তলে চলে পোনামাছের ও মাছির ঝাঁক।
আমি কোন দলে যাবো আর পার হবো ঐ জল্লাদ উল্লাস
আমাকে নিংড়ে নেয়া পাখি সে-তো তোমার স্বাধীনতারই নির্যাস।