somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কীভাবে বড় করছেন আপনার সন্তান বা ছোট ভাইবোনদের?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমাদের দশম শ্রেণির কয়টা ছেলেমেয়ে একাডেমিক পড়াশুনার বাইরে আত্মউন্নয়নে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, ইতিহাস ইত্যাদি বিষয়ে পড়াশুনা করে? হাতেগোনা কয়েকজন। আসলে তারা সময়ই পায় না, জিপিএ ৫ পেতে হবে তো। নইলে মা, বাবা, ভাই, বোন কেউই সমাজে মুখ দেখাতে পারবে না, নিজে তো পারবেই না। ফেল করার কারণে আত্মহত্যা তো প্রতিবছর প্রত্যেকটি পাবলিক পরীক্ষার পরের সাধারণ ঘটনা।

একাডেমিক পড়াশুনার প্রচণ্ড চাপ ও সৃজনশীল কাজকর্মের অভাবে বাংলাদেশের শিশুরা দুর্বল হয়ে বড় হচ্ছে। হঠাৎ কোনো নতুন সমস্যার সম্মুখিন হলে তারা দিশেহারা হয়ে যায়। তাদের চিন্তা করার ক্ষমতার ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। এর জন্য কিছুটা দায়ী আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা আর অনেকটা দায়ী আমাদের অভিভাবকগণ। মানুষের জন্য মানুষের তৈরি শিক্ষাব্যবস্থা কখনোই নিখুঁত হতে পারে না। তাই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষাব্যবস্থা নিয়মিতই পরিবর্তিত হয়। ছয়-সাত বছর আগে স্কুলের পাঠ্যক্রমে যে পরিমাণ বিষয়াদি অন্তর্ভুক্ত ছিলো এখন প্রায় তার অর্ধেক করে ফেলা হয়েছে। কেন? কোমলমতি শিক্ষার্থীরা যাতে অতিরিক্ত চাপে না থাকে। কিন্তু আমরা কী করছি? আধুনিক স্কুলগুলোর ব্যাপক কর্মযজ্ঞের পরে আবার দুই-তিনটা প্রাইভেট, কোচিং ইত্যাদির বোঝা দশ বছরের একটা বাচ্চার ঘাড়ে চাপিয়ে দিচ্ছি। প্রাইভেট, কোচিং আর স্কুলের ঠেলায় অনেক বেচারা রাতে একটু শান্তিমতো ঘুমাতে পারে না। শহরের প্রায় সব বাচ্চার একমাত্র বিনোদন হচ্ছে একটু টেলিভিশন। এখন অবশ্য স্মার্টফোন আছে। কারো কারো একটু কম্পিউটার গেম। এসবের মাঝে বাচ্চারা একটু মুক্তচিন্তার সময় প্রায় কখনোই পায় না। শিশুকালের কল্পনা যে ভবিষ্যত জীবনে কতটা প্রভাব ফেলে তা আমরা ভুলে গেছি। আমাদের ছেলেমেয়েরা হয়ে যাচ্ছে যান্ত্রিক।

মাধ্যমিক শিক্ষার পাঁচ বছরে একজন ছাত্রের অন্তত ১০০টি বই পড়া উচিত। বাংলা ভাষার সমৃদ্ধ সাহিত্যের বাছাই করা কয়েকটি বই এবং বিশ্বসাহিত্য থেকে নির্বাচিত কয়েকটি বই এ সময়ে পড়া উচিত। এক্ষেত্রে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির তালিকাটি বেশ ভালো। অনেক স্কুলে এই কার্যক্রমটি চালু আছে। রবীন্দ্রনাথ, শরৎচন্দ্রের কয়েকটি বইও তাদের পড়া উচিত। এগুলো পড়লে লাভ কী? লাভ হচ্ছে বাচ্চারা প্রতিটি বইয়ে নতুন নতুন জগতের সন্ধান পাবে। জীবনকে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে আবিষ্কার করবে। আধুনিক শহরে বড় হওয়া একজন শিশুর পক্ষে "আঙ্কল টমস কেবিন"-এর টমের জীবন কল্পনা করা অসম্ভব, যদি না সে উপন্যাসটি পড়ে। তেমনি হয়তো "আমার বন্ধু রাশেদ"-এর রাশেদকেও সে কল্পনা করতে পারবে না। "যকের ধন" পড়লে একটা বাচ্চা বুঝতে পারবে লক্ষ অর্জন করতে কতটা কষ্ট করা যায়। "চারমূর্তি" পড়লে সে যে আনন্দটুকু পাবে তা কোনো ভিডিও গেম তাকে দিতে পারবে না। "রবিনসন ক্রুসো" পড়লে সম্পূর্ণ এক নতুন দুনিয়ায় সে অবতীর্ণ হবে। আর এই বই পড়ার অভ্যাস ছোটবেলা থেকে গড়ে তুলতে হবে। কালকে জন্ম নেয়া বাচ্চাটা যখন কেঁদে উঠে তখন হিন্দি (বা এখনকার বাংলা) আইটেম সং ফুল ভলিউমে চালিয়ে তার হাতে দিয়ে দেয়। বাচ্চাটা ভড়কে গিয়ে চুপ করে যায়। ধীরে ধীরে কিছুদিন পরে মোবাইল ছাড়া বাচ্চাটা আর কিছু বোঝে না। মোবাইলের রঙিন দুনিয়া থেকে তাকে বইয়ের সাদাকালো দুনিয়ায় নেয়া তখন প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কিন্তু বয়স চার বছর হয়ে গেলো এখনো এ বি সি ডি পারে না! মান ইজ্জত আর কিছু রইলো না। অতএব তখন শুরু হবে পিটুনি। ফলাফল? বাচ্চাটা আর কাউকে পরোয়া করে না।

তো কীভাবে সন্তান বড় করা যায়? আমার মতামত নিম্নরূপ, আপনারা কিছু যোগবিয়োগ করবেন আপনাদের জ্ঞান, বুদ্ধি আর অভিজ্ঞতা দিয়ে।

জন্মের পর থেকে দুই বছর পর্যন্ত কোনো ডিজিটাল যন্ত্র বাচ্চার হাতে দেয়া যাবে না। কেঁদে গলা ফাটিয়ে ফেলুক, সমস্যা নেই। আমাদের আগের প্রজন্ম, বা আমরাও অনেকে মাটিতে গড়াগড়ি করে মানুষ হয়েছি, মারা যাইনি। ডিজিটাল খেলনা, রঙিন বাতিঅলা পিস্তল, মোটরচালিত গাড়ি, গিটার, ইত্যাদি যথাসম্ভব কম দিতে হবে। বাচ্চা এবং বাচ্চার মা যে ঘরে থাকবে সে ঘরে কোনো টেলিভিশন থাকবে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে টেলিভিশন ছাড়া বাচ্চার মা বাঁচবে তো? দুই বছর হয়েছে, এখন তাকে বর্ণমালা শেখাতে হবে তাই তো? একদম না। এই সময় থেকে বাচ্চাকে ছোট ছোট গল্প শোনাতে হবে। চার বছরের হলে তাকে একটা দুইটা করে বাংলা বর্ণ শেখাতে হবে। বাংলা পড়তে শিখলে ইংরেজি বর্ণমালা শেখাতে হবে। এক্ষেত্রে বড় বড় ছবিযুক্ত ছন্দময় রঙিন বইগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। বাচ্চার প্রত্যেকটি ছোট ছোট কাজের জন্য তাকে পুরষ্কৃত করতে হবে। "এই ছড়াটা বলতে পারলে আইসক্রিম পাবে"- এমন কথা বললে বাচ্চাটি তখনি আইসক্রিম চেয়ে বসতে পারে। তাকে কোনোরকম প্রতিশ্রুতি দেয়া যাবে না। নতুন নতুন জিনিস/প্রাণি/স্থান সম্পর্কে তাকে জানাতে চাইলে আগে মুখে একটা বর্ণনা দিতে হবে। বাচ্চাটি মনে মনে ঐ স্থান/প্রাণি/জিনিস সম্পর্কে একটা ছবি তৈরি করে নেবে। এই নেয়াটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এরপর আপনি যখন সেটা তাকে স্বচক্ষে দেখাবেন তখন সে তার তৈরি করা চিত্রের সাথে মিলিয়ে দেখবে এবং নতুন কিছু শিখবে। পাঁচ বছর বয়সে তাকে টেলিভিশন দেখার অনুমতি দিন অল্প সময়ের জন্য। তার আগে তাকে এক ঘরে বন্ধ করে রেখে পুরো পরিবার একসাথে অন্যঘরে টেলিভিশন দেখলে কিন্ত হবে না। তাকে এমনভাবে বড় করতে হবে যেন সে স্বভাবতই টেলিভিশনের প্রতি বেশি আগ্রহী না হয়। মোবাইল ফোনটিকে সে যেন একটা কথা বলার যন্ত্র হিসেবেই বিচার করে। কম্পিউটার থাকলে তাকে সীমিত সময়ের জন্য সুযোগ করে দিন। এমন পরিবেশ দিতে হবে যাতে সে এটাকে ভালো কাজে ব্যবহারে উত্সাহী হয়। বাছাই করা কিছু সিনেমা দেখার সুযোগ দিন। মাঝে মাঝে ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করুন (৬+ বয়সিদের সাথে)। ভুলেও বাংলা ইংরেজি একসাথে মিশিয়ে কথা বলবেন না এবং বলতে উত্সাহিত করবেন না। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলতে শেখান। বাচ্চা ছয়-সাত বছরের হলে তাকে কিছু স্বাধীনতা দিন। আর ছোটবেলা থেকে সবকিছু চাওয়ামাত্র কিনে দেবেন না। বাজারে গিয়ে ওমুক জিনিস দেখে চিত্কার শুরু করলো, তখন বোঝাতে যাবেন না যে এটা কেনা যাবে না, এই সেই। বাড়ি থেকেই তাকে এমনভাবে প্রস্তুত করবেন যেন বাজারে গিয়ে চিত্কার না করে। নিতান্ত পছন্দ হলেও যেন চুপিচুপি বলে ওটা পছন্দ হয়েছে। শিশুকে কিছু কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। শিশুর ভেতরে যেন দায়িত্ববোধ জন্মে সেটাও খেয়াল রাখতে হবে। ..... [একটা বড়সড় বই লেখা যায়।]

উপরের সবগুলো এখন অনুসরণ করা অসম্ভব। যতটা সম্ভব অনুসরণ করতে হবে এবং মুক্তচিন্তার সুযোগ করে দিতে হবে। মুভি দেখার বায়না ধরলে এমন মুভি দিতে হবে যেটা দেখে পরের দুইদিন চিন্তা করে। অর্ধনগ্ন গানগুলো দেখা ও শোনা থেকে বিরত থাকুন এবং রাখুন।

সিঙ্গাপুর কিংবা চিনের ছোট ছোট বাচ্চারা প্রোগ্রামিং করে। আগামি দুনিয়া সম্পূর্ণ ইন্টারনেট ভিত্তিক একটা দুনিয়ায় পরিণত হবে। যুগের সাথে তাল মিলাতে আপনার বাচ্চার প্রোগ্রামিং শেখা জরুরি। কীভাবে প্রোগ্রামিং শিখবে তারা? নীলক্ষেত থেকে একটা পেটমোটা ইংরেজি প্রোগ্রামিং শেখার বই কিনে দিতে হবে? না। সে প্রোগ্রামিং শিখবে আনন্দের জন্য। এই প্রোগ্রামিং তাকে শেখাবে কী করে চিন্তা করতে হয়, কোনোকিছুর জন্য যুক্তি দাড় করাতে হয়। নতুন সমস্যায় পড়লে কীভাবে সমাধান খুঁজতে হয়। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের (চতুর্থ বা পঞ্চম শ্রেণির) স্ক্র্যাচ দিয়ে প্রোগ্রামিংয়ের সাথে পরিচয় করানো যায়। যেমন-
একটি আয়তক্ষেত্র আঁকতে গেলে আমাদের-
১। সোজা সামনে যেতে হবে।
২। ৯০° ঘুরতে হবে।
৩। সোজা যেতে হবে।
৪। ৯০° ঘুরতে হবে।
৫। সোজা যেতে হবে।
৬। ৯০° ঘুরতে হবে।
৭। সোজা যেতে হবে।
এই কাজটি স্ক্র্যাচ প্রোগ্রামিং ভাষার সাহায্যে একটা বাচ্চাকে সহজেই বোঝানো যায়। প্রোগ্রামিং আসলে কিছুই না, কোনো কাজকে একটা নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে করার অন্য নামই প্রোগ্রামিং।

মাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীদের জন্য উপযুক্ত হচ্ছে পাইথন প্রোগ্রামিং ভাষা। এই ভাষাটি সহজ এবং অনেকটা ইংরেজির মতো। প্রোগ্রামিং জানা একজন ছাত্রের চিন্তা করার পদ্ধতিই অন্যরকম হবে।

বর্তমানে যারা ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চায় তাদের কাছে একটা হট সাবজেক্ট হচ্ছে সিএসই। অনেকের মতে এই সাবজেক্টে পড়লে পাস করার আগেই চাকরি। আবার অনেকের মতে সিজিপিএ ৪ থাকলেও চাকরি নেই। কারটা সঠিক? উত্তর হচ্ছে দুজনেরটাই। কারণ এটা এমন একটি সাবজেক্ট যেটার ভবিষ্যত সিজিপিএর উপর তেমন একটা নির্ভর করে না। নির্ভর করে দক্ষতার উপর। কী দক্ষতা? উত্তর হচ্ছে প্রবলেম সলভিং, কোনোকিছু নিয়ে চিন্তা করার দক্ষতা।

বাংলাদেশে প্রোগ্রামিং চর্চাকে প্রসারিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন তামিম শাহ্‌রিয়ার সুবিন, তাহমিদ রাফি, ঝংকার মাহবুবসহ আরো বেশ কয়েকজন। বাচ্চাদের জন্য স্ক্র্যাচ দিয়ে প্রোগ্রামিং শুরু বইটি লিখেছেন মুনির হাসান, তাহমিদ রাফি ও তামিম শাহ্‌রিয়ার সুবিন। পাইথন দিয়ে প্রোগ্রামিং শুরু করার জন্য পাইথন দিয়ে প্রোগ্রামিং শেখা বইটি একটি চমত্কার শিক্ষকের ভূমিকা নিতে পারে। এই বইটি অনলাইনে ফ্রি পড়া যায় এখান থেকে। নবম-দশম বা কলেজগামী শিক্ষার্থীদের জন্য কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ১ম খণ্ড একটি চমত্কার বই। অনলাইনে পড়া যায় এখান থেকে। বইটির একটি মোবাইল অ্যাপও রয়েছে প্লেস্টোরে। এটি টানা অনেকদিন রকমারি বেস্টসেলার #২ ছিলো এবং কিছুদিনের জন্য রকমারি বেস্টসেলার #১ ছিলো। ঝংকার মাহবুবের হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং একটি ভিন্ন ধারার অত্যন্ত জনপ্রিয় বই।

এখন পৃথিবী শাসন করছে গুগল, মাইক্রোসফট, ফেসবুক, অ্যামাজন ইত্যাদি প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান, আগামি বিশ্বও এরা বা এদের মতো প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠানই শাসন করবে। সুতরাং প্রোগ্রামিং কেন শিখতে হবে তা আর ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:১০
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ডালাসবাসীর নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৪

গত পাঁচ ছয় বছর ধরেই নানান কারণে প্রতিবছর আমার নিউইয়র্ক যাওয়া হয়। বিশ্ব অর্থনীতির রাজধানী, ব্রডওয়ে থিয়েটারের রাজধানী ইত্যাদি নানান পরিচয় থাকলেও আমার কাছে নিউইয়র্ককে আমার মত করেই ভাল ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×