somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"আয়নালের চায়ের দোকান"

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিকেল থেকেই জমজমাট হয়ে উঠেছে আয়নালের চায়ের দোকান। রোজই হয় এরকম। সন্ধ্যার পর দোকানে বসবার মত আর জায়গা খালি থাকেনা । দুটো কাঠের বেঞ্চ আর ছোট ছোট টুলগুলো সব ভর্তি হয়ে যায় ছেলে বুড়োতে। তারপরও কিছু লোক গাছের নিচে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে যায় ধোঁয়া ওঠা চায়ের কাপ হাতে। ছোট ছোট চুমুক দিয়ে ঘোরলাগা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে দোকানঘরের মধ্যে লাগানো টিভিসেটটার দিকে। আয়নালের ব্যবসায়িক বুদ্ধি ভাল। সে একটা একুশ ইঞ্চি কালার টিভি লাগিয়েছে তার দোকানে। সাথে একটা ভিসিডি প্লেয়ার। দুটোই চাইনিজ। সন্ধ্যার পর সেখানে চাইনিজ টিভি সেটে বাংলা সিনেমা চালিয়ে দেয় সে। সেই সিনেমা চলে রাত দশটা পর্যন্ত। সিনেমা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেউ দোকান ছেড়ে নড়ে না। অবশ্য আয়নালের দোকান জমে ওঠার পেছনে একুশ ইঞ্চি কালার টিভির তেমন কোন ভুমিকা নেই। তার দেখাদেখি গ্রামের আরও দুজন তাদের চায়ের দোকানে কালার টিভি লাগিয়েছিল। কিন্তু কাজ হয়নি তাতে। তাদের দোকানে মাছিও ওড়েনা। সবাই আয়নালের দোকানে আসে তার হাতে বানানো চা খাবার জন্য, সিনেমা দেখাটা বোনাস। বাজারের অন্য দোকানগুলো রাত আটটার মধ্যে বন্ধ হয়ে গেলেও তার দোকান খোলা থাকে রাত এগারোটা পর্যন্ত। নিজের গ্রাম তো বটেই আশপাশের আরও অনেক গ্রাম থেকেই লোকজন আয়নালের চায়ের দোকানে ছুটে আসে কেবল তার হাতে বানানো চা খাবার জন্য। এমনই সুখ্যাতি তার চায়ের।
‘তোমার হাতে জাদু আছে আছে আয়নাল,’ ধোঁয়া ওঠা চায়ের কাপে লম্বা একটা চুমুক দিয়ে দরাজ কন্ঠে প্রশংসা করেন তৈয়ব আলী। টানা তিন মেয়াদ হলো গ্রামের মেম্বার সে।
মেম্বারের কথায় জোরে জোরে মাথা ঝাঁকিয়ে সায় দেয় বাকিরা।
মুখে কিছু বলে না আয়নাল। সলজ্জ হাসি দিয়ে প্রশংসাটুকু মাথা পেতে নেয়।
দেখতে দেখতে কেটে যায় সন্ধ্যা, গভীর হয়ে আসে রাত। রাত দশটার দিকে সিনেমা শেষ হয়ে যায়। সিনেমা শেষ হবার পর আর বেশি দেরি করেনা কেউ। রোজকার মত সবাই আরেকদফা চা খেয়ে, আরেকদফা উচ্ছসিত প্রশংসা করে যার যার বাড়ির পথ ধরে।
সবাই চলে যাওয়ার পর রোজকার মত সবকিছু গুছিয়ে নেয় সে। চায়ের পাতির বয়ামটা দেখে হালকা দুশ্চিন্তার রেখা ভেসে ওঠে আয়নালের কপালে, প্রায় খালি হয়ে এসেছে বয়ামটা। তবে সমস্যা হবার কথা না। কাল সকালের আগেই চায়ের নতুন চালান চলে আসার কথা। বয়াম রেখে ক্যাশ বাক্স বের করে হিসেব মেলাতে শুরু করে সে। সবমিলিয়ে ষোলশো পয়ত্রিশ টাকা বিক্রি হয়েছে আজ। গন্ডগ্রামের একটা চায়ের দোকানের জন্য যেটা অবিশ্বাস্য একটা অংক।
টাকাগুলো হাতে নিয়ে আনমনা হয়ে যায় আয়নাল।
আগের কথা ভাবে সে। কত দ্রুতই না বদলে গেছে সব।
বছরখানেক আগেও এমন রমরমা অবস্থা ছিলনা তার দোকানের। গ্রামের আর বাকি পাঁচটা চায়ের দোকানের মতই ছিল তার দোকানের অবস্থা। সারাদিনে এক কি দেড়শো টাকা বিক্রি হত। তাই দিয়ে কষ্টে সৃষ্টে চলত সে। সে, তার স্ত্রী ফুলবানু আর দুই মেয়ে; চারজনের সংসার। দুবেলা ভাত জোটাতে অবস্থা কাহিল হয়ে যায় আয়নালের।
গতবছরের কথা মনে পড়ে গেল আয়নালের । নিদারুন অভাব চলছে তখন সংসারে। এর মধ্যে তার স্ত্রী ফুলবানু বাঁধাল কঠিন অসুখ। জেলা সদরের ডাক্তাররা বলে দিল, ঢাকা নিয়ে যেতে হবে রোগীকে। এই রোগীর চিকিৎসা তাদের সাধ্যের অতীত। মানুষের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পরে, আয়নালের মাথায় মহাকাশ ভেঙ্গে পড়ল। এর ওর কাছে, পরিচিত- অপরিচিত সবার কাছেই সাহায্যের জন্য গেল সে। কিন্তু কোন কাজই হল না। উপায়ন্তর না দেখে শেষ পর্যন্ত একমাত্র উপার্জনের সম্বল চায়ের দোকানটাই বেঁচে দিল সে। মেয়ে দুটোকে তাদের খালার কাছে রেখে ফুলবানুকে নিয়ে ঢাকা রওনা হল সে।
অনেক কষ্টে সৃষ্টে ঢাকা মেডিকেলেও ভর্তি করালো ফুলবানুকে। তবে কপাল খারাপ হলে যা হয়। শেষ রক্ষা হল না শেষ পর্যন্ত। তিনদিনের মাথায় মারা গেল ফুলবানু, হাসপাতালের বারান্দায়।
মাথায় দ্বিতীয়বারের মত মহাকাশ ভেঙ্গে পড়ল আয়নালের।
টাকা পয়সা যা এনেছিল তিনদিনেই সব শেষ হয়ে গেছে।
সদ্যমৃতা স্ত্রীর হাত ধরে জোম্বির মত বসে রইলো সে।
***
সে রাতের কথা জীবনেও ভুলবে না আয়নাল।
আকাশ কালো করে বৃষ্টি নেমেছিল সে রাতে। ফুলবানু মারা গেছে দুদিন হয়েছে। কিন্তু লাশ যে গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাবে, পকেটে ফুটো পয়সাও নেই তার।
কিংকর্ত্যব্যবিমূড় আয়নাল মিয়া পাথরের মুর্তি হয়ে বসেছিল ঢাকা মেডিকেলের উল্টোদিকের ফুটপাতের উপরে। তার ঠিক পেছনে, ফুটপাতের উপরে একটা চায়ের দোকান। ভেতর থেকে বন্ধ। মিশরের মমির মত দেখতে এক বুড়ো চা বানায় এই দোকানে। যমের অরুচি টাইপ দেখতে বুড়োর হাতে কী যাদু আছে কে জানে! যতক্ষন খোলা থাকে সবসময়ই ভিড় লেগে থাকে এই দোকানে। অন্য সময় প্রায় সারারাতই খোলা থাকে এই দোকান। আজ কুকুরবেড়ালে ঝড়বৃষ্টির কারণে বন্ধ।
বৃষ্টি থেমেছে কিছুক্ষন হলো।
সারাদিনে একটা পাউরুটি ছাড়া আর কিছু পেটে পরেনি আয়নালের। ক্ষুধায় চিন্তা শক্তি লোপ পাওয়ার মত অবস্থা হয়েছে। এমন সময় হঠাৎ আয়নালের পেছনে খুট করে একটা শব্দ হল। নির্লিপ্ত চোখে সেদিকে তাকালো আয়নাল। মমির মত দেখতে বুড়োটা বের হয়ে এসেছে দোকানের একটা ঝাপ খুলে। বুড়োর হাতে এক টুকরো কেক আর এক কাপ চা।
কোন কথা না বলে কেকটা বাড়িয়ে দিল আয়নালের দিকে। তীব্র ক্ষুধায় চোখে অন্ধকার দেখা আয়নাল কেকের টুকরোটা প্রায় ছিনিয়ে নিয়ে বুভুক্ষের মত গিলে ফেলল। বুড়ো এবার চায়ের কাপটা এগিয়ে দিল।
চায়ের কাপে একটা চুমুক দিয়েই গা ঝিমঝিম করে উঠল আয়নালের। তার নিজের চায়ের দোকান আছে... মানে ছিল। সে নিজেও ভাল চা বানায়, কিন্তু সে বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে এ রকম চা সে তার সাত জন্ম সাধনা করলেও বানাতে পারবে না। কিছু বলতে চাইলো সে, কিন্তু বুড়ো ইশারা করল কথা না বলে চা টা শেষ করতে। কথা না বাড়িয়ে চা শেষ করল আয়নাল।
এবার বুড়ো তাকে প্রশ্ন করল । সহানুভুতি পেয়ে সব গড়গড় করে বলে দিল আয়নাল। বৃষ্টির পানি আর আয়নালের চোখের পানি মিলেমিশে একাকার হয়ে গেল।
তার কথা শেষ না হওয়া পর্যন্ত অনুভূতি শূন্য মুখে সব শুনে গেল বুড়ো। একটা কথাও বলল না। আয়নালের কথা শেষ হবার পরও চুপ করে থাকল ঝাড়া দশ মিনিট। তারপর মৃদুকন্ঠে আয়নালকে কাল সকালে সেখানে উপস্থিত থাকতে বলে দোকানের মধ্যে ঢুকে গেল সে।
খোলা আকাশের নিচে ঝড় বৃষ্টির মধ্যে জীবনের সবচেয়ে দীর্ঘরাতটি কাটাল সেদিন আয়নাল। পরদিন সকালে বুড়ো এসে আয়নালের হাতে বেশকিছু টাকা গুঁজে দিল সে।
'এই টাকা দিয়া তর বউয়ের লাশ নিয়া বাড়ি যাইতে পারবি', ফ্যাসফ্যাসে কন্ঠে বললো বুড়ো। কোন কথা বলতে পারলো না আয়নাল, বুড়োর দুইহাত ধরে হুহু করে কেঁদে ওঠে।
'বাড়ি গিয়া কি করবি কিছু ঠিক করছস? পুলাপানরে খাওয়াবি কি?' – আয়নালের কান্নাকে পাত্তা দিলো না বুড়ো।
শূন্য দৃষ্টিতে তাকায় আয়নাল। আসলেই জানে না কী করবে সে! ফুলবানুর চিকিৎসার খরচ জোগাতে উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন চায়ের দোকানটা বিক্রি করে দিয়ে এসেছে সে। মাথা গোঁজার মত ছোট্ট একটা কুড়েঘর ছাড়া আর কিছুই নেই।
আয়নালের নীরবতা দেখে আবার মুখ খোলে বুড়ো।
'আমি তরে চা বানানো শিখায়ে দিমু। সবাই তর বানানো চা খাইতে আসব। একবার তর বানানো চায়ের স্বাদ পাইলে অন্য কোথাও যাইবো না।'
এই বলে চুপ হয়ে যায় বুড়ো।
আয়নালও চুপ করে থাকে।
'তয় একটা শর্ত আছে।'
'কী শর্ত?' – কাঁপাকাঁপা কন্ঠে জিজ্ঞেস করে আয়নাল।
কঠিন কোন শর্ত ছিল না বুড়োর। সহজ শর্ত। চা বানানোর পদ্ধতি কাউকে জানানো যাবে না। এই শর্তে রাজি না হওয়ার কোন কারন ছিল না আয়নালের। তারপর...!

...ক্রিইইইং! ক্রিইইইং! সস্তা চাইনিজ মোবাইল ফোনটা হঠাৎ করে বেজে ওঠায় চিন্তাসূত্র বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় আয়নালের। অতীত থেকে ফিরে আসে বর্তমানে। মোবাইল ফোনের স্ক্রিনের দিকে তাকায় সে। মিসকল। নাম্বারটা পরিচিত।
তারমানে আজকের চায়ের চালান চলে আসছে। দ্রুতহাতে দোকানটা বন্ধ করে সে। তিন ব্যাটারির টর্চটা নিয়ে বড়বড় পা ফেলে শ্মশানকালীর মাঠটার দিকে এগোয়। কিছুক্ষনের মধ্যেই খোলা মাঠটা পেরিয়ে জঙ্গলের মধ্যে হারিয়ে যায় সে।
প্রায় আধঘন্টা একটানা হাঁটার পর ডিস্ট্রিক্ট বোর্ডের সড়কটার কাছে পৌছে যায় আয়নাল। আকাশে মেঘ জমে থাকায় চারিদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। মোবাইল বের করে সময়টা দেখে নেয় সে। একেবারে ঠিক সময়ে এসে পৌছেছে। পাকা রাস্তায় উঠতেই দূরে এক জোড়া উজ্জ্বল আলো দেখা যায়। মাইক্রোবাসের হেডলাইটের আলো।
দেখতে দেখতে আয়নালের কাছে চলে আসে মাইক্রোবাস, টর্চলাইট জ্বেলে সিগন্যাল দেয় সে, মসৃণ গতিতে এসে ব্রেক কষে মাইক্রোবাসটা।
রুটিন মত ড্রাইভারের পাশের জানালাটা দিয়ে একটা হাত বের হয়ে আসে। কোন কথা না বলে সেখানে কয়েকটা নোট গুঁজে দেয় আয়নাল। তারপর দ্রুতপায়ে মাইক্রোবাসের পেছন দিকে চলে আসে। এক হাতে পেছনের ঢাকনাটা খুলে ফেলে ভেতরে টর্চের আলো ফেলে। কাঠের তৈরি লম্বা একটা বাকশো শোয়ানো আছে মাইক্রোবাসের মেঝেতে। একজন পূর্নবয়স্ক মানুষ অনায়াসে ধরে যাবে ওই বাক্সের ভেতর। লাফ দিয়ে গাড়িতে উঠে পড়ে আয়নাল। দ্রুত কাজ সাড়তে হবে ।
অভিজ্ঞ হাতে বাক্সটার ঢাকনা খুলে ফেলে আয়নাল। সাথে সাথে ভক করে একটা তীব্র গন্ধ এসে ধাক্কা মারে আয়নালের নাকে। চায়ের পাতা, গোলাপ জল আর তিনদিনের মরা লাশ - এই তিনটার গন্ধ একসাথে মেশালে যেমন গন্ধ হবে সেরকম গন্ধ।
আয়নালের কোন সমস্যা হয় না তাতে। অভ্যাস হয়ে গেছে তার। নিষ্কম্প হাতে টর্চের আলো ফেলে সে কাঠের বাক্সর মধ্যে। সাদা কাপরে মোড়া একটা মানবদেহের অবয়ব স্পস্ট হয়ে ওঠে টর্চের তীব্র আলোয়। কোন প্রয়োজন নেই, তবুও কৌতূহল চাপা দিতে পারে না আয়নাল। আস্তে করে মুখের দিকের সাদা কাপরটা সরিয়ে ফেলে। সাথে সাথে ভক করে তীব্র পচা গন্ধ এসে ধাক্কা মারে আয়নালের নাকে মুখে, আগের চেয়েও তীব্র। অন্তত কয়েকদিন আগে মারা গেছে লোকটা। নানান কিছু দিয়ে সংরক্ষন করার চেস্টা করা হলেও ইতিমধ্যেই পচতে শুরু করেছে লাশ। বিশেষ ধরণের অপঘাতে মরা লাশ। মনে মনে খুশি হয়ে ওঠে আয়নাল। তারাতারি কাপড়টা নামিয়ে রেখে কাজ শুরু করে দেয়। লাশের চারপাশে কফিনের ফাকা জায়গা গুলোতে ঠেসে ভরা হয়েছে চা পাতা। লাশ থেকে যাতে গন্ধ না বের হয় সেটা চাপা দেয়ার জন্যই কফিনের মধ্যে ভরা হয়েছে চা পাতা। দ্রুত হাতে চাপাতাগুলো তুলে নিতে থাকে আয়নাল। বেশিক্ষন লাগে না তার। তারপর সেগুলো পিঠে ঝোলানো ব্যাগের মধ্যে চালান করে দিয়ে কফিনের ঢাকনা নামিয়ে দেয়। তারপর লাশবাহী মাইক্রোবাসটা থেকে নেমে পেছনের ঢাকনাও নামিয়ে দেয় । ঢাকনা নামানোর পর আর দেরি করেনা ড্রাইভার। গাড়ি নিয়ে একটানে হারিয়ে যায় সামনের মোড়টাতে। দেরি করেনা আয়নাল মিয়াও, দ্রুত পা চালায় ফিরতি পথে।
চা বানানোর দুধও শেষ হয়ে এসেছে।
সকাল হবার আগেই দুধেরও ব্যবস্থা করতে হবে।
সে আরেক কাহিনী!
খুব কাছেই কোথাও কুকুর ডেকে ওঠে। বিশ্রী কান্নার মত ডাক।
বড় বড় পা ফেলে জঙ্গলের পথ ধরে এগোয় আয়নাল।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৪২
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×