আসিফ
মহিউদ্দীনঃ গার্ড!
গার্ড!কোথায়?
পুলিশঃ আমাকে গার্ড
ডাকবেন না। আসিফ
মহিউদ্দীনঃ কেন?
ডাকলে কি করবি?
পুলিশঃ তাইলে আমিও
আপনারে খাসী ডাকুম।
আসিফ মহিউদ্দীনঃ ঠিক
আছে,তা তোমরা কয়্জন
আমার নিরাপত্তার
দ্বায়িত্ব পাইছ?
পুলিশঃ ভচ,আমরা ২
জন,আপনে কি এখন বাহির হইবেন?
তাইলে আমরাও
রেডী হইতাম।
আসিফ
মহিউদ্দীনঃ হুম,বাইর
হমু,তয় তোমরা ২ জন আমার সামনে-
পিছনে থাকবা না,ড়ানে-
বায়ে থাকবা।সামনে-
পিছনে থাকলে সমস্যা,তোমাদেরো
চরিত্র
খারাপ,আমারো ঠিক নায় কখন কি করি।
বুঝছ?
পুলিশঃ ছি ভচ,আমরা এতোটা খারাপ
না।তা ভচ ঘরের
ভিতরেও
কি নিরাপত্তা দিতে হইবে? আসিফ
মহিউদ্দীনঃ না,তো
মরা বাইরে থাইকা পাহারা দিবা যাতে কেউ
ড়ুইকা ফড়ো তুলতে না পারে।
আমি আমার জানের
ইয়ার দোস্তদের লইয়া একটু
ভদকা,গান্জা খাই
অন্দরমহলে,পোলাপ
াইন
এগুলা ফটো তুইলা নেট
এ ছাইড়া দেয়। ঝামেলায় আছি।
পুলিশঃ ছে! ছে!
আপনে ভদকা খান?
আসিফ
মহিউদ্দীনঃ আরে না,সব
সময় খাই না,মোস্ট অফ দা টাইম ভদকার
বোতলে পানি ভইরা খাই,পিনিক
আনার ট্রাই মারি।
পুলিশঃ তা ভচ,আপনে নতুন
প্রজন্মের
যোদ্ধা,যোদ্ধাদের আবার
নিরাপত্তা কিসের?
আপনারা তো মরার
লাইগাই
মাঠে নামছেন।
আসিফ মহিউদ্দীনঃ সব
জামাত-শিবিরের
কাজ,আমাগোরে মারবার
চায়।
নিরাপত্তা তো লাগবই।
নিজে বাচলে বাপের নাম।আগে একবার
গলা কাটা গেছে।
ভাবছিলাম নোবেল
টোবেল
পাইয়া যামু,কিছুই
পাইলাম না।ধ্যাৎ,আর রিস্ক লইয়া লাভ
নাই।
পুলিশঃতা ভচ,আপনারে তো একপার
ড়িবি পুলিশে ধইরা মারছিল,আর
তারাই কিনা আপনার
নিরাপত্তা দিলো এখন? কাহিনী তো বুঝলাম
না?
আসিফ
মহিউদ্দীনঃবুইঝা
কাম নাই।কাম কর
ঠিক মত। অফলাইনে পাবলিক
পেদায়,অনলাইনে খাসী ডাকে।
কোথাও শান্তি নাই।
পুলিশঃআসলেই
খাসীকে খাসী ডাকা ঠিক
না।কিন্তু কী করবেন ভচ?আফটার অল,
'ল্যান্জা ইজ
ভেরী ডিফিকাল্ট
থিন্ক টু হাইড।
[ছাগু এবং নাস্তিক মুক্ত বাংলাদেশ চাই।]
(ফেবু থেকে নেওয়া।)