somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে উত্তাল যশোর * চৌরাস্তার মুক্তিযোদ্ধা-জনতার বিশাল সমাবেশে ৪ এমপির একাত্মতা

৩০ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বদরুদ্দোজা মাহমুদ তুহীন : একাত্তরের ঘাতক দালাল রাজাকার, আলবদর, আলশামস তথা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে একাট্টা হয়েছেন যশোরের মানুষ। প্রায় ২০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা-জনতার উপস্থিতির মাধ্যমে তারা দেশবাসীকে জানিয়ে দিয়েছেন, জাতি যেকোন মূল্যে এই বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি দেখতে চায়। একইসাথে স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা যশোর থেকেই তারা এই ঘৃণিত, মানবতাবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের বিচার শুরু করার দাবি জানান।
বৃহস্পতিবার যশোর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিট কমান্ড আয়োজিত ৭১'এর নরঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও শাস্তির দাবিতে মক্তিযোদ্ধা-জনতার সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের সমোচ্চারিত কন্ঠে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার দাবি ও স্লোগানে শহর প্রকম্পিত হয়। ব্যানার, ফেস্টুন, প্লাকার্ডে, সুসজ্জিত মিছিলে শহরের প্রধান সড়কগুলো বর্ণিল ও পূর্ণ হয়ে ওঠে। হাজির হন জেলার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার অতি সাধারণ মানুষ। কর্মসূচিকে ঘিরে শহরে প্রাণচাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় শহরের চৌরাস্তা মোড়ে আয়োজিত এ বিশাল মুক্তিযোদ্ধা-জনতার সমাবেশে সভাপতিত্ব করেছেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মুযহারুল ইসলাম মন্টু।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, মহান স্বাধীনতার প্রায় চার দশক পূর্ণ হতে চলেছে। কিন্তু পরিতাপের বিষয় এই সুদীর্ঘ সময়ে যুদ্ধাপরাধী রাজাকার, আলবদর, আল শামস, পাকিস্তানীদের সহযোগী বাহিনীর সদস্যরা আজো বীরদর্পে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে তাদের সহযোগী রাজনৈতিক সংগঠনের ষড়যন্ত্রে বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন হয়নি। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন বর্তমান মহাজোট সরকার তাদের নির্বাচনী ওয়াদার ম্যান্ডেট হিসেবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার দৃঢ় শপথ নিয়ে ক্ষমতায় আসে। সেই নির্বাচনী ওয়াদা বাস্তবায়নে, দেশকে যুদ্ধাপরাধীদের হাত থেকে বাঁচাতে, স্বাধীনতা প্রাপ্তির এই সুদীর্ঘ সময়ের কলঙ্ক মোচন করতে সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ট্রাইবুন্যালে গঠন করেছে। বিচার প্রক্রিয়ার সাথে সমবেত হয়েছে দেশের আপামর জনসাধারণ। দেশব্যাপী সোচ্চার আন্দোলন গড়ে উঠেছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য। জাতি আজ বুঝেছে সঠিক সময় এসেছে বিচার করার।
সরকারের এই বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত ও সকল ষড়যন্ত্রকে রুখে দিয়ে যুদ্ধাপরাধী মুক্ত বাংলাদেশ দেখার প্রত্যাশায় এগিয়ে এসেছে যশোর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিট কমান্ড। তারই বাস্তবায়ন হিসেবে বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের চৌরাস্তা মোড়ে আয়োজিত হয় মুক্তিযোদ্ধা-জনতা সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল। এ উপলক্ষে কয়েকদিন ধরেই পুরো জেলা জুড়ে চলছিল ব্যাপক প্রচার প্রচারণা। প্রত্যন্ত গ্রামে পৌঁছে গিয়েছিল সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলের কথা। তারই ফলস্বরূপ প্রায় ২০ হাজার লোকের উপস্থিতিতে সম্পন্ন হয় অনুষ্ঠানটি। এক দিন আগে থেকেই শুরু হয় মঞ্চ সজ্জার কাজ। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় মূল অনুষ্ঠান হবার কথা থাকলেও দুপুর হতে না হতেই জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মিছিল সহকারে হাজির হন হাজার হাজার মানুষ। ব্যানার, ফেস্টুন, প্লাকার্ডে সুসজ্জিত ও একাত্তরের ঘৃণ্য মানবতা বিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো শহর। একে একে হাজির হয় যশোর শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ড, সদর উপজেলার দেয়াড়া, ফতেপুর, বসুন্দিয়া, নরেন্দ্রপুর, চাঁচড়া ও উপশহর ইউনিয়ন, চৌগাছা উপজেলা, ঝিকরগাছা উপজেলা, শার্শা উপজেলা, বাঘারপাড়া উপজেলা, অভয়নগর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড, আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আপামর জনসাধারণ। একইসাথে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে হাজির হন জেলা আওয়ামী লীগ, শ্রমিকলীগ, কমিউনিস্ট পার্টিসহ ১৪ দলীয় সংগঠনের নেতৃব্ন্দৃ। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড ইউনিটের কমান্ডার এএইচএম মুযহারুল ইসলাম মন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। আলোচনায় যেকোন মূল্যে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জোর দাবি ওঠে। একইসাথে আলোচকরা জানান, যতদিন পর্যন্ত বিচার কাজ সম্পন্ন না হবে ততদিন পর্যন্ত জনতার কঠোর আন্দোলন চলবেই।
এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দানকালে যশোর-২ চৌগাছা-ঝিকরগাছা আসনের সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা যশোরের মানুষ জানে কিভাবে যুদ্ধ করতে হয়। স্বাধীনতা অর্জনের যুদ্ধ শেষ হলেও আজ আমরা স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধের শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। মহান স্বাধীনতা অর্জনের ন্যায় এই যুদ্ধেও আমাদের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে।
যশোর-৩ সদর আসনের সংসদ সদস্য খালেদুর রহমান টিটো বলেন, বৃহৎভাবে দেশে প্রথম শুরু হওয়া এই যশোরের আন্দোলন বিচার কার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত চলবে। একইসাথে তিনি প্রধান বিরোধী দলীয় নেত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদার প্রতি আহ্বান জানান, তিনি যদি প্রকৃত অর্থে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দেখতে চান তাহলে রাজপথের এই সংগ্রামে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করতে হবে। তাহলে জাতি জামায়াত শিবিরের আশ্রয়দাতা বিএনপি ও এর নেতৃবৃন্দকে ক্ষমা করলেও করতে পারে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত ও অতি দ্রুত করার জোর দাবি জানিয়ে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেন যশোর-১ শার্শা আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শেখ আফিল উদ্দিন। তিনি বলেন, একই রক্তে ভেজা ভূখণ্ডের উপর মুক্তিকামী সাধারণ মানুষ ও যুদ্ধাপরাধীরা থাকতে পারে না। আজ প্রকৃত অর্থে সময় এসেছে দেশকে সম্পূর্ণভাবে শত্রুমুক্ত করার। বিজয় অর্জন না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলবে। প্রয়োজনে বিচার বিভাগের সামনে অনশন ধর্মঘট পালন করা হবে।
জাতি যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দেখার প্রত্যাশায়, সরকার যখন বিচার কার্যক্রমে অগ্রগণ্য হচ্ছে ঠিক সেই মুহূর্তে কতিপয় গোষ্ঠী বিচার কার্য নস্যাৎ করার অপতৎপরতা চালাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য রওশন জাহান সাথী। একইসাথে তিনি বলেন, জাতি জানে আমরা এখন যুদ্ধের মধ্যে বাস করছি। এটা তাদের কাছে পরিস্কার যে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না হলে দেশে প্রকৃত স্বাধীনতা আসবে না। যশোর থেকে সূচনা হওয়া এই আন্দোলন, যুদ্ধ দেশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।
সবেক এমপি ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা কমান্ডার গাজী আব্দুল হাইয়ের পরিচালনায় সমাবেশে আরো বক্তৃতা করেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এডভোকেট পীযুষ কান্তি ভট্টাচার্য, যশোরের পৌর মেয়র এস এম কামরুজ্জামান চুন্নু, গণফোরাম সভাপতি এডভোকেট কাজী আব্দুস শহীদ লাল, জেলা আাওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শরীফ আব্দুর রাকিব, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাসদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও জেলা সভাপতি রবিউল আলম, মণিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান স্বপন ভট্টাচার্য চাঁদ, ঝিকরগাছা উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনির, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের সভাপতি আমিরুল ইসলাম রন্টু, ঝিকরগাছা পৌর মেয়র মোস্তফা আনোয়ার পাশা জামাল, নওয়াপাড়া পৌর মেয়র এনামুল হক বাবুল, জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি ইলাহদাদ খান, ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্য ইকবাল কবির জাহিদ, জেলা ন্যাপ সভাপতি মাস্টার নুর জালাল, বাসদের জেলা সমন্বয়ক হাসিনুর রহমান, প্রেসকাব যশোরের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা একরাম-উদ-দ্দৌলা, জাসদের জেলা সাধারণ সম্পাদক অশোক রায়, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সহকারী কমান্ডার মোহাম্মদ আলী স্বপন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ঐক্যের কোন বিকল্প নেই। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে দলমত ভুলে ঐক্যের আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। শুধু জেলা, উপজেলা পর্যায়ে সভা-সমাবেশ নয়, বিচার ত্বরান্বিত করার জন্য ঘরে ঘরে জোরালো আন্দোলন গড়ে তুলতে ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে। কারণ বিচার প্রক্রিয়া নস্যাৎ ও বিলম্বিত করার জন্য ষড়যন্ত্রকারীরা ওঁৎ পেতে বসে আছে। কিন্তু তারা যেমন বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার রুদ্ধ করতে পারেনি তেমনিভাবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও রুদ্ধ করতে পারবে না। মুক্তিযোদ্ধা জনতার এই সংগ্রামের সফলতা আসবেই। আর এর মাধ্যমেই অর্জিত হবে জাতির প্রকৃত স্বাধীনতা। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদের সহধর্মিনী মমতাজ ফারুক, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহিত কুমার নাথ, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান মিন্টু, যশোর শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি এডভোকেট আবুল হোসেন, জেলা শ্রমিক লীগ সভাপতি শেখ আব্দুস সবুরসহ জেলার সকল মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতৃবৃন্দ, স্বাধীনতাকামী মানুষ । সমাবেশ থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ বিক্ষোভ মিছিল শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে। অনুষ্ঠান উপলক্ষে কয়েক ঘণ্টার জন্য যশোর শহর যেন জনারণ্যে পরিণত হয়। এক সঙ্গে একাধিক জনপ্রতিনিধি ও হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি সকলকে মোহিত করে। সকলের মনে স্বাধীনতা আন্দোলনের সেই মুহূর্তগুলো বারবার নাড়া দেয়। তাইতো সমোচ্চারিত কণ্ঠে ভেসে ওঠে জয় বাংলা স্লোগান। একইসাথে ব্যানার ফেস্টুনে সমুজ্জল হয় অবিলম্বে যুদ্ধাপরাধীদের নামের তালিকা প্রকাশ, গ্রেফতার, বিচার, তাদের আর্থিক মদদদাতা সকল ব্যাংক, বীমা, ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি নিষিদ্ধ করার দাবি।
এর আগে উদীচীর শিল্পীদের পরিবেশনায় স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রেরণাদায়ী জয় বাংলা, বাংলার জয়, তীরহারা ঐ ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেব রে, মুক্তিযোদ্ধা নাইকি দেশে, নাইকি ছেলে বাংলা মা'র, চোখের সামনে সহ্য হয় না এমন কর্ম আর- এমনই সম্মিলিত সংগীত ও ৭১'এর ডাক শিরোনামের কবিতা পাঠ করেন অলোক চক্রবর্তী।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৫৪
১০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×