somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশের অখন্ডতার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার অংশ পার্বত্য অন্চলের নতুন সংঘর্ষ

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মুল লেখা এখানে

১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে অনেক রক্তের বিনিময়ে। অনেক ত্যাগের ইতিহাস জড়িয়ে আছে এই স্বাধীনতার সাথে। বাংলাদেশের সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ ধরেই নিয়েছিল যে মানুষ মুক্তি পেয়েছিল এক রাহু গ্রাসের কবল থেকে। কিন্তু তাদের সরল মানুষ বুঝতেই পারেনি যে তারা কুমিরের মুখ থেকে মুক্তি পেয়ে যে পড়েছে হাংগরে আস্তানায়। এখানে রক্তের নেশা নিয়ে অপেক্ষা হাজার হাজার হাংগর।

আমাদের দেশ আল্লাহ প্রদত্ত খুবই উর্বর আর খনিজ সম্পদ সমৃদাধ। আমাদের মাটিতে বীজ ফেলার আগেই ফসল হওয়া শুরু করে। এদেশ খনিজ সম্পদের উপর ভাসছে। তাই সব সময় হায়েনাদের খুদার্থ চোখ ছিল আমাদের উপর। পাকিস্তানের সৈন্যরা এদেশ থেকে চলে যাওয়ার পর থেকেই এদেশে ঝাপিয়ে পড়ে ভারত, আমেরিকা আর ইউরোপের খুদার্থ পশু গুলো।

পার্বত্য অন্চল হল দেশের সবচেয়ে উন্নতমানের আর সমৃদ্ধ খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ। মার্কিন উপগ্রহের গবেষনায় তারা দেখতে পায় এই দেশের এই ধনভান্ডার। এর পর থেকেই প্রত্যেকেই ললুপ ভাবে চেয়ে আছে এই সম্পদের দিকে।
আদিবাসী নাম সৃষ্টি, তাদেরকে অস্ত্র ও অন্য সাহায়্য দেয়ার গুরদায়ীত্ব বরাবরই নিজেরাই করেছে ভারত । যেরকম করেছিল তারা ৭১ এ । আর এনজিও আর সাহায্য কর্মীদের নামে বাকি দায়িত্ব পালন করছে ইউরোপের গোয়েন্দারা। তারা দিনে দিনে দুর্বল করে দিচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের দেশপ্রেম। পাহাড়ি বাংলাদেশিদের বোঝাচ্ছে যে এই দেশে তোমরা উদ্বাস্তু। তাই সময় থাকথে নিজ দেশে ফিরে যাও। বাংলাদেশের একটা অংশের মানুষ এখন নিজ দেশে পরবাসী। তাদেরকে হুমকি দেয়া হয় বাড়ি জালিয়ে দেওয়ার, হত্যার, অপহরনের।

গতকালের ঘটনাই প্রমান করেছে বাংলাদেশীরা নিজ দেশেই কতটা অসহায়। এই ধরনের অবস্থা আজ একদিনে সৃষ্টি হয়নি। এটা অনেক দিনের ষড়যন্ত্রের ফসল। আর এই সময়টা হল এই ষড়যন্ত্রের বাস্তবায়নের সবচেয়ে উত্তম সময়।

ঘটনার পটভুমি ও আবর্তন

ভারতীয় ভুমিকা
১. পার্বত্য চট্রগ্রামের প্রতি হায়েনাদের দৃষ্টি অনেক পুরোনো। এই উদ্দশ্যেই তারা অস্ত্র আর অর্থ দিয়ে শক্তিশালী করে তোলে পার্বতী সন্ত্রাষীদের। তাদেরকে রেগুলার অস্ত্র আর আর প্রশিক্ষন দিয়ে করে তোলে সাহসী । তাদেরকে উষ্কানী দেয় স্বাধীন দেশের জণ্য সংগ্রামের জন্য । খুদ্র পার্বত্য অন্চল স্বাধীন হয়ে গেলে সিকিমের মত ওই অংশ দখল করা যাবে খুবই সহজে। তাদের সফলতার প্রথম ধাপ শেষ হয় গত পর্বে হাসিনার শান্তি চুক্তির মাধ্যমে। এরপর আরও সক্রিয় হয় তাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে। কিন্তু সমস্যায় পড়ে যায় বিএনপি সরকার আসাতে। কিন্তু এই সমস্যা কিছুদিনেই কেটে যায়, দৃর্নীতিবাজ বিএনপি মন্ত্রীদের দ্বারা। তারা আবার তৎপর হয়ে উঠে বাংলাদেশকে ভাগ করতে । বর্তমান সরকারের সেনা প্রত্যাহার ছিল এই ষড়যন্ত্রেরই একটা অংশ্ । সেনা প্রত্যাহারের পর থেকেই শুরু হয় পার্বত্য সন্ত্রাসীদের পুর্ন তৎপরতা। তারই ধারাবাহিকতা কালকের এই ঘটনা।

পাশ্চাত্যের ভুমিকা


পাশ্চাত্য বিশ্বের দৃষ্টিও এক মুহুর্তের জন্য সরেনি বাংলাদেশের দিক থেকে। প্রধানত দুই কারনে:
১. পার্বত্য অন্চলের সম্পদ দখল।
২. পার্বত্য অন্চল, আসামকে নিয়ে একটি খৃষ্টান রাষ্ট্র
পত্তন।
৩. এই নতুন খৃষ্টান রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে এশিয়ার
বাংলাদেশ , ভারত আর চীনকে নিয়ন্ত্রন করা।

দির্ঘদিন ধরে পাশ্চাত্যের মিশনারীদের সফল কর্মকান্ডের ফলে এখন অনেক পার্বতীই খৃষ্টান। আমি শুনেছি পার্বত্যের ছেলে মেয়েরা নাকি খুবই সহজে ইউরোপ আমেরিকার ভিসা পায়। তাদের কার্যক্রম শুধু বাংলাদেশ নয়, দরিদ্র আসামের নিচু জাতের দরিদ্রদের মধ্যেও চলছে।

তাদের ষড়যন্ত্র ঠিকমত বাস্তবায়ন হলে তাদের নতুন খৃষ্টান রাষ্ট্র পত্তনের ষড়যন্ত্র সফল হবে নিম্নোক্তভাবে।
১. গতকালের এই সংঘর্ষ ধিরে ধিরে আরো বিস্তৃতি পাবে।
২. সেখানে শান্তি আনার জণ্য সেনাবাহিনি অভিযান শুরু করবে। তার ফলে অনেক পাহাড়ি সাধারন জনগন মারা যাবে।
৩. সারাদেশের ভারতপন্থী মিডিয়া আর এনজিও গুলো ঝাপিয়ে পড়বে সেনাবাহিনীর কার্যক্রমের বিরুদ্ধে।
৪. দেশি বিদেশী মানবাধিকার সংস্থাগুলো মানবতা রক্ষার দাবী নিয়ে হোয়াইট হাউজ আর ব্রিটেনের রাজ প্রাসাদের সামনে কর্মসুচি শুরু করবে।
৫. আনতর্জাতিক মন্ডলে চাপ বাড়তে থাকবে পার্বত্য অন্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায়। তখন পার্বথ্য সন্ত্রাসীরা দাবী করবে যে কোনো মুল্যে সেনা বিহিনীর পুর্ন প্রত্যাহার করতে হবে। তখন প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিণী প্রথ্যাহার করে নেবেন। আন্তর্জাতিক চাপ থাকায় সেনাবাহিণী ও কিছু বলবেনা।
৬. হটাত সমগ্র পার্বত্য অন্চলে শুরু হবে গুপ্ত হত্যা (ভারতীয় আর মোসাদের দ্বারা)।
৭. চারদিকে দাবী উঠবে আন্তর্জাতিক শান্তি রক্ষি বাহিণী মোতায়েনের। নিরুপায় হয়ে সরকার শান্তিরক্ষিবাহিণী মোতায়েন করবে।
৮. তারপর শুরু হবে স্বাধীন আর পরিপুর্ন খৃষ্টান রাষ্ট্র গঠনের কার্যক্রম।
৯. সফলতার সাথে এই কাজ গুলো করার কারনে পরষ্কার স্বরুপ শেখ হাসিনাকে দেয়া হবে নোবেল শান্তি পুরষ্কার।

উপরি উক্ত ঘটনা গুলো সম্পুর্ন কাল্পনিক, তবে সত্যের অবলম্বনে। এভাবেই পাশ্চাত্য ধ্বংষ করেছে বিভিন্ন মুসলিম দেশ। বাংলাদেশ হবে তাদের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের আর একটি ক্ষেত্র। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে অনেক রক্তের বিনিময়ে। অনেক ত্যাগের ইতিহাস জড়িয়ে আছে এই স্বাধীনতার সাথে। বাংলাদেশের সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ ধরেই নিয়েছিল যে মানুষ মুক্তি পেয়েছিল এক রাহু গ্রাসের কবল থেকে। কিন্তু তাদের সরল মানুষ বুঝতেই পারেনি যে তারা কুমিরের মুখ থেকে মুক্তি পেয়ে যে পড়েছে হাংগরে আস্তানায়। এখানে রক্তের নেশা নিয়ে অপেক্ষা হাজার হাজার হাংগর।

আমাদের দেশ আল্লাহ প্রদত্ত খুবই উর্বর আর খনিজ সম্পদ সমৃদাধ। আমাদের মাটিতে বীজ ফেলার আগেই ফসল হওয়া শুরু করে। এদেশ খনিজ সম্পদের উপর ভাসছে। তাই সব সময় হায়েনাদের খুদার্থ চোখ ছিল আমাদের উপর। পাকিস্তানের সৈন্যরা এদেশ থেকে চলে যাওয়ার পর থেকেই এদেশে ঝাপিয়ে পড়ে ভারত, আমেরিকা আর ইউরোপের খুদার্থ পশু গুলো।

পার্বত্য অন্চল হল দেশের সবচেয়ে উন্নতমানের আর সমৃদ্ধ খনিজ পদার্থ সমৃদ্ধ। মার্কিন উপগ্রহের গবেষনায় তারা দেখতে পায় এই দেশের এই ধনভান্ডার। এর পর থেকেই প্রত্যেকেই ললুপ ভাবে চেয়ে আছে এই সম্পদের দিকে।
আদিবাসী নাম সৃষ্টি, তাদেরকে অস্ত্র ও অন্য সাহায়্য দেয়ার গুরদায়ীত্ব বরাবরই নিজেরাই করেছে ভারত । যেরকম করেছিল তারা ৭১ এ । আর এনজিও আর সাহায্য কর্মীদের নামে বাকি দায়িত্ব পালন করছে ইউরোপের গোয়েন্দারা। তারা দিনে দিনে দুর্বল করে দিচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের দেশপ্রেম। পাহাড়ি বাংলাদেশিদের বোঝাচ্ছে যে এই দেশে তোমরা উদ্বাস্তু। তাই সময় থাকথে নিজ দেশে ফিরে যাও। বাংলাদেশের একটা অংশের মানুষ এখন নিজ দেশে পরবাসী। তাদেরকে হুমকি দেয়া হয় বাড়ি জালিয়ে দেওয়ার, হত্যার, অপহরনের।

গতকালের ঘটনাই প্রমান করেছে বাংলাদেশীরা নিজ দেশেই কতটা অসহায়। এই ধরনের অবস্থা আজ একদিনে সৃষ্টি হয়নি। এটা অনেক দিনের ষড়যন্ত্রের ফসল। আর এই সময়টা হল এই ষড়যন্ত্রের বাস্তবায়নের সবচেয়ে উত্তম সময়।

ঘটনার পটভুমি ও আবর্তন

ভারতীয় ভুমিকা
১. পার্বত্য চট্রগ্রামের প্রতি হায়েনাদের দৃষ্টি অনেক পুরোনো। এই উদ্দশ্যেই তারা অস্ত্র আর অর্থ দিয়ে শক্তিশালী করে তোলে পার্বতী সন্ত্রাষীদের। তাদেরকে রেগুলার অস্ত্র আর আর প্রশিক্ষন দিয়ে করে তোলে সাহসী । তাদেরকে উষ্কানী দেয় স্বাধীন দেশের জণ্য সংগ্রামের জন্য । খুদ্র পার্বত্য অন্চল স্বাধীন হয়ে গেলে সিকিমের মত ওই অংশ দখল করা যাবে খুবই সহজে। তাদের সফলতার প্রথম ধাপ শেষ হয় গত পর্বে হাসিনার শান্তি চুক্তির মাধ্যমে। এরপর আরও সক্রিয় হয় তাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নে। কিন্তু সমস্যায় পড়ে যায় বিএনপি সরকার আসাতে। কিন্তু এই সমস্যা কিছুদিনেই কেটে যায়, দৃর্নীতিবাজ বিএনপি মন্ত্রীদের দ্বারা। তারা আবার তৎপর হয়ে উঠে বাংলাদেশকে ভাগ করতে । বর্তমান সরকারের সেনা প্রত্যাহার ছিল এই ষড়যন্ত্রেরই একটা অংশ্ । সেনা প্রত্যাহারের পর থেকেই শুরু হয় পার্বত্য সন্ত্রাসীদের পুর্ন তৎপরতা। তারই ধারাবাহিকতা কালকের এই ঘটনা।

পাশ্চাত্যের ভুমিকা


পাশ্চাত্য বিশ্বের দৃষ্টিও এক মুহুর্তের জন্য সরেনি বাংলাদেশের দিক থেকে। প্রধানত দুই কারনে:
১. পার্বত্য অন্চলের সম্পদ দখল।
২. পার্বত্য অন্চল, আসামকে নিয়ে একটি খৃষ্টান রাষ্ট্র
পত্তন।
৩. এই নতুন খৃষ্টান রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে এশিয়ার
বাংলাদেশ , ভারত আর চীনকে নিয়ন্ত্রন করা।

দির্ঘদিন ধরে পাশ্চাত্যের মিশনারীদের সফল কর্মকান্ডের ফলে এখন অনেক পার্বতীই খৃষ্টান। আমি শুনেছি পার্বত্যের ছেলে মেয়েরা নাকি খুবই সহজে ইউরোপ আমেরিকার ভিসা পায়। তাদের কার্যক্রম শুধু বাংলাদেশ নয়, দরিদ্র আসামের নিচু জাতের দরিদ্রদের মধ্যেও চলছে।

তাদের ষড়যন্ত্র ঠিকমত বাস্তবায়ন হলে তাদের নতুন খৃষ্টান রাষ্ট্র পত্তনের ষড়যন্ত্র সফল হবে নিম্নোক্তভাবে।
১. গতকালের এই সংঘর্ষ ধিরে ধিরে আরো বিস্তৃতি পাবে।
২. সেখানে শান্তি আনার জণ্য সেনাবাহিনি অভিযান শুরু করবে। তার ফলে অনেক পাহাড়ি সাধারন জনগন মারা যাবে।
৩. সারাদেশের ভারতপন্থী মিডিয়া আর এনজিও গুলো ঝাপিয়ে পড়বে সেনাবাহিনীর কার্যক্রমের বিরুদ্ধে।
৪. দেশি বিদেশী মানবাধিকার সংস্থাগুলো মানবতা রক্ষার দাবী নিয়ে হোয়াইট হাউজ আর ব্রিটেনের রাজ প্রাসাদের সামনে কর্মসুচি শুরু করবে।
৫. আনতর্জাতিক মন্ডলে চাপ বাড়তে থাকবে পার্বত্য অন্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায়। তখন পার্বথ্য সন্ত্রাসীরা দাবী করবে যে কোনো মুল্যে সেনা বিহিনীর পুর্ন প্রত্যাহার করতে হবে। তখন প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিণী প্রথ্যাহার করে নেবেন। আন্তর্জাতিক চাপ থাকায় সেনাবাহিণী ও কিছু বলবেনা।
৬. হটাত সমগ্র পার্বত্য অন্চলে শুরু হবে গুপ্ত হত্যা (ভারতীয় আর মোসাদের দ্বারা)।
৭. চারদিকে দাবী উঠবে আন্তর্জাতিক শান্তি রক্ষি বাহিণী মোতায়েনের। নিরুপায় হয়ে সরকার শান্তিরক্ষিবাহিণী মোতায়েন করবে।
৮. তারপর শুরু হবে স্বাধীন আর পরিপুর্ন খৃষ্টান রাষ্ট্র গঠনের কার্যক্রম।
৯. সফলতার সাথে এই কাজ গুলো করার কারনে পরষ্কার স্বরুপ শেখ হাসিনাকে দেয়া হবে নোবেল শান্তি পুরষ্কার।

উপরি উক্ত ঘটনা গুলো সম্পুর্ন কাল্পনিক, তবে সত্যের অবলম্বনে। এভাবেই পাশ্চাত্য ধ্বংষ করেছে বিভিন্ন মুসলিম দেশ। বাংলাদেশ হবে তাদের ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের আর একটি ক্ষেত্র।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১২
১৩টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×