বাক্যটি ইংরেজিতে হলেও আমরা অনেকেই এর মমার্থ বুঝি । কাস্টমারকে খুশি করার জন্যই তো আমারা কত আয়োজন করে রাখি । কাস্টমার যদি একবার অখুশি বা আপনার প্রতিষ্ঠানের উপর নেতিবাচক ধারনা পোষন করে তবে তা থেকে বেরোনো কঠিন । চলুন কাস্টমারকে খুশি করা যাক::
১ স্যার সম্বোধন করা ।
২ রাগান্বিত না হওয়া ।
৩ বিরক্ত প্রকাশ না করা ।
৪ না জানলে দু:খিত বলা ।
৫ অভিযোগ শোনা । ইত্যাদি
উদাহরণ:-১
# কাস্টমার:-আপনাদের সাইটে (নিরাপদফুডটকম) প্রবেশ করতে পারছি না কেন ?
# প্রতিষ্ঠান :-স্যার আমাদের সাইটে আসার চেষ্টা করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । আমাদের সাইটের উন্নয়নের কাজ চলছে ।আমাদের ফেসবুক পেইজটি যথারিতি একটিভ রয়েছে । আর সাইট ওপেন হবার সাথে সাথে আপনাকে জানানোর জন্য কি আপনার যোগাযোগ নম্বরটি পেতে পারি,ধন্যবাদ স্যার কল করার জন্য । ইত্যাদি.. কাস্টমার নিশ্চয় খুশি !
উদাহরণ:-২
কাস্টমারকে এমন প্রতিজ্তা করতে উৎসাহেত করা যাবে না । যেমন: ব্যবহার খারাপের কারনে অনেক সময় আমরা প্রতিত্তা করি আর জীবনেও ওই দোকানে/অফিসে আর যাব না । আবার তা বন্ধুদের সাথে শেয়ার করি ।
তাই কাস্টমারের মটিভ বুঝে কাস্টমার কেয়ার এর পরিকল্পনা সাজানো উচিত বলে আমি মনে করি । ধন্যবাদ
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫০