প্রথম বন্ধু : তোরা তো দিন দিন কাফিরের দলভুক্ত হয়ে যাচ্ছিস !
দ্বিতীয় বন্ধু :মুখ সামলে কথা বলিস।
প্রথম : কিছু কি ভুল বললাম?
তৃতীয় : তুই জানিস কাউকে এই ভাবে কাফের বলা যায় না।
প্রথম :জানি ....এইবার এই হাদিসগুলো শোন।
ইয়াযিদ আর রূকাশী হতে বর্ণিত, তিনি
বলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন ঃ " বান্দা এবং শিরকের
মাঝে পার্থক্য হল সালাত। যখন সে সালাত
পরিত্যাগ করে তখন মুশরিকই হয়। " (ইবনু
মাজাহ, আহমাদ)
আবার আনাস বিন মালিক ( রাঃ) হতে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন ঃ " যে
ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে সালাত ছেড়ে দেয় সে
প্রকাশ্য কুফরি করে। " (তাবারানী,বাযযার)
. জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি নাবী (সাঃ)
হতে বর্ণিনাকরেছেন। নাবী (সাঃ) বলেছেন ঃ
" ঈমান ও কুফরের মাঝে পার্থক্য হচ্ছে
সালাত পরিত্যাগ করা। " ( তিরমিযী ২য়
খন্ড)
উপরের হাদিস গুলো বণনা করে অনেক আলেম বলেছেন নামাজ না পড়লে সে কাফের হয়ে যাবে।
দ্বিতীয় :আমি তো জুম্মার নামাজ পড়ি।
তৃতীয় :আমি ফযরের আর এশার বাদে আর গুলো পড়ি
প্রথম :পাচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। শরিয়ত সম্মত কারণ ব্যতীত এক ওয়াক্ত নামাজ কাজা গেলে কাজা পড়তে হবে নাহলে উপরে হাদিসের কথা অনুযায়ী তোরা কাফিরের দলে পড়তে পারিস
দ্বিতীয় : তাইলে চল, আযান দিচ্ছে -নামাজ পড়তে যাই
তৃতীয় :আজ থেকে দোস্ত নামাজ কাজা দেবনা
প্রথম :আলহামদুলিল্লাহ্! চল