somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঝেটিয়ে বিদায় করুন বেয়াড়া পর্ন আসক্তি !!!!

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পর্ণ আসক্তি কাটিয়ে ওঠা এক ভাইয়ের দেওয়া কতগুলো টিপস দেওয়া হল এই আর্টিকেলে । আশা করি , এগুলো আপনাকে সাহায্য করবে এই ভয়াবহ আসক্তি কাটিয়ে উঠতে।


১) যদি পারেন তাহলে পাগলের মত দান-খয়রাত শুরু করুন আপনার পাপের প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে।আমি ঠিক তাই করেছিলাম। ১০০ থেকে শুরু করে ২০০০ ডলার পর্যন্ত যখন হাতে যা ছিল তাই বিলিয়ে দিয়েছি।দেউলিয়া হওয়া ছাড়া আর উপায় ছিল না। কিন্তু যখন দেখলাম পাপ করেই চলছি আবার ছাড়তেও পারছি না তখন মনে হল লাইন ক্রস করে অনেক দূর চলে এসেছি। আর ঠিক তখনই বড়সড় করে সাদাকা দেয়ার প্রয়োজন অনুভব করতাম আমার পাপ মোচনের জন্য। আলহামদুলিল্লাহ। আর যেদিন সাদাকা না দিতাম সেদিন নানান ধরনের ঝামেলায় পড়তে হত।যেমন ধরুন ভুল পার্কিং এর জন্য জরিমানা হিসেবে ১০০-২০০ ডলার এমনিতেই ভেস্তে যেত।সাদাকা দিলে আবার এমনটা হত না।তাই যতটুকুই পারেন দান করেন।


২) বাইরে বেড়াতে বের হন,পারলে লম্বা একটা ছুটি নিন।চাইলে কোন মুসলিম দেশে গিয়ে আরবিটা শিখে নিতে পারেন। সেখানেও পর্ন হয়তো পিছু ছাড়বে না তবুও সেখানে এখানকার মত পরিবেশ পাবেন না। এই বদ অভ্যাস ছাড়তে হলে নিজেকে নতুন নতুন জায়গার সাথে পরিচিত করান হোক দেশের ভেতরে বা বাইরে। কিন্তু এসব ভ্রমণে যাবার আগে যদি নিয়ত মজবুত না করেন যে আবার পর্ন মুভি দেখবনা তাহলে খুব একটা লাভ হবে না মশাই।


৩) নিজেকে শক্ত রেখে নিয়ত করে ফেলুন।সত্যিকার অর্থে ও দৃঢ় মনোবলের সাথে নিজেকে বোঝান যে আপনি এসব ত্যাগ করবেন। তারপরও যদি অঘটন ঘটে তাহলে ঘাবড়ে যাবেন না। শুরু থেকে আবার শুরু করুন। এই জার্নিতে আপনি একশো কোটিবার ব্যার্থ হবেন। কিন্তু তাতে কি? মনে রাখবেন ,এসবের মাঝেও আপনার সংকল্পের ভিত যেন নড়ে না যায়। আপনার একসময় মনে হবে যে,“নাহ!আমি বোধহয় আর কোনদিনই শুধরাতে পারবো না”।এইটা পুরা ভুয়া কথা।বস্তুত শয়তানের বিটলামি ছাড়া আর কিছুই না। আমি প্রতিবার যখন কোন ভয়াল পাপে নিজেকে নিমজ্জিত করতে যাই তখন নিজেকে প্রশ্ন করি যে,“তোর তাওবাতান নাসুহা এর কি হল?আগের বার আল্লাহকে কি বলিস নি যে এই পাপকাজ আর করবি না?”
এরপর আলহামদুলিল্লাহ আমি নিজেকে সংযত করতে সমর্থ হই।



আন্তরিকভাবে তাওবা বলতে আসলে কি বুঝায়?


# ইখলাস- আল্লাহর নিকট অন্তর থেকে তাওবা করা,ধরা পড়ে গিয়েছি তাই আর উপায় নেই-এই কারণে না।

# নিজের দোষ মেনে নেওয়া- না অস্বীকার করা যাবে আর না এইটাকে ছোট করে দেখার কোন সুযোগ আছে।সবচেয়ে ভয়ংকর হল নিজের পাপকে জাস্টিফাই করা।
# পাপের দহন অনুভব করা- আপনার আন্তরিক তাওবা আপনা-আপনি সহজ হয়ে যাবে এই পাপবোধ থাকলে।

# দ্রুত তাওবা করা- অনেক সময় একই পাপ হাজার বার করার পর নিজেদের ওপর ঘৃণা চলে আসে,আশা হারিয়ে ফেলি আর ব্যাটা ইবলিস ঠিক এইটাই চায়।সাতপাঁচ না ভেবে সাথে সাথে আবার তাওবা করুন।হোক না এইটা আপনার ১০০তম তাওবা।



৪) ঢাকঢোল না পিটানো- এইটার মানে হল আপনি যে পাপ করলেন তা নিয়ে বড়াই না করা।কারণ কিয়ামতের দিন রাসুল(সাঃ) এর উম্মতের সবার গুনাহই মাফ করে দেওয়া হবে কিন্তু যারা নিজেদের পাপ নিয়ে দম্ভ করে বেড়াতো তাদের বাদে।তবে হ্যাঁ, পরামর্শের জন্য কিংবা কারো মঙ্গল সাধনের জন্য আপনি এক্সপোস করতে পারেন বিশ্বস্ত কারোর নিকট কিন্তু মার্জিত ভঙ্গিমায়।


৫)দাঁড়িপাল্লা সমান রাখুন- পাপ করার পরপরই ২ রাকাত নফল নামাজ আদায় করুন।আপনি যদি পাপবোধে নাও ভুগেন তবুও এই অভ্যাসটি দাঁড় করান।এর মূল উদ্দেশ্য হল আমরা যাতে আল্লাহ তাআ’লার আরও নিকটে আসতে পারি।যখন আপনি পর্ন দেখছেন তখন ১ মিনিট বিরতি দিয়ে ভাবুন তো একবার যদি এইটাই আপনার জীবনের শেষ মুহূর্ত হয় তাহলে ওপারে আপনার ঠিকানা কই হবে?বা আপনি কি আদৌ চান যে এটিই আপনার জীবনের শেষ মুহূর্ত হোক?

আসলে সত্যি বলতে কি,এই চিন্তা একবার মাথায় আনলে মামলা অনেক আগেই হাতে চলে আসে।কিন্তু আমরা অধিকাংশ সময় তা চাই না। নিজেদের উপভোগ করতে চাই। তাই আপনার মনকে লাগাতার ঝালাই করুন।ইনশাল্লাহ আপনি কামিয়াব হবেন।



৬) আল্লাহর জিকির- জিকির হল আমাদের আত্মার জন্য মেডিসিন। কিন্তু ১ মিনিটে ১০০বার তোতা পাখির মত ঠোঁট নাড়ালে কোন সুফল হাসিল হবে না। সালাতের পর আল্লাহর সাথে আমাদের কানেকশান মেইনটেইন করার সর্বোত্তম উপায় হল এটি। আপনি জিকিরে যা বলছেন তার মর্মার্থ বাদ দিলাম একেবার সাধারন অর্থটুকুও যদি না জানেন তাহলে ওই জিকির একেবারেই ফাঁকা। আজকের যুগে সহিহ ঈমান ধরে রাখা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং। দুনিয়ার মোহ আমাদের অনবরত টানতেই থাকে। আর ইবলিশ তো ওর ধান্দাতে আছেই। তাই সময় থাকতে নিজেকে নিরাপদ রাখুন। আমাদের জীবনের আসল পরীক্ষাগুলো সহজ হবে না। কিন্তু সেগুলোর মাঝেও আল্লাহকে আমি আপনি যেকোনো সময়ই পেতে পারি।এইটা অনেক বড় সাপোর্ট। তাই সহজে এটিকে অবমূল্যায়ন করেন না।

যখন আল্লাহর স্মরণ কমে যাবে বা উঠে যাবে তখন অল্পতেই আমরা হতাশ হয়ে পড়বো এবং ফল ডাউন করতে থাকবো।প্রথম প্রথম বদলানোর ইচ্ছা থাকলেও শেষমেশ সেটা ইচ্ছা হয়েই রয়ে যাবে। তাই আপনার জিকিরকে জীবন্ত করে তুলুন।আরেকটা ব্যাপার মাথায় রাখবেন যে,এইখানে কোয়ান্টিটি কোন বিষয় না,কোয়ালিটি ও রেগুলারিটি হল আসল কথা।


প্রাথমিকভাবে অসম্ভব মনে হলেও আপনি আপনার চেষ্টা থামাবেন না।পর্নের আসক্তি থেকে বের হতে প্রাসঙ্গিক যা যা করা দরকার করতে থাকুন।ভালো হওয়ার আশাটায় কেবল জং ধরতে দিবেন না।
আমাকে ব্যাক্তিগতভাবে যে হাদিসটি উৎসাহ যোগায় তা শেয়ার করছি।এটি মুসনাদে আহমাদ থেকে সংগৃহীত এবং আনাস ইবন মালিক(রাঃ) থেকে বর্ণিত।রাসুল(সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন,
“ যার হাতে আমার প্রাণ তার শপথ করে বলছিঃ যদি তোমরা পাপ করতে করতে আসমান ও জমিনের মাঝের সকল জায়গা ভরাট করে ফেলো এবং তারপর আল্লাহর কাছে মাগফিরাত কামনা করো,আল্লাহ তোমাদের মাফ করে দিবেন।যার হাতে মুহাম্মাদের(সাঃ) এর প্রাণ তার শপথ করে বলছিঃ যদি তোমরা কোন পাপই না করতে তাহলে আল্লাহ তোমাদের বদলে এমন সব মানুষদের প্রতিস্থাপন করতেন যারা পাপ করত এবং এরপর তাওবা করত।আর আল্লাহ তাদের মাফ করে দিতেন।”

৭) আল্লাহ্‌র কাছে আশ্রয় চাওয়া- উল্টা পাল্টা কিছু দেখতে মন চাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আল্লাহ্‌র কাছে আশ্রয় চান । দু'আ করুন এভাবে - ইয়া আল্লাহ! আমি তোমার কাছে আশ্রয় নিলাম । তুমি আমাকে সব ধরনের প্রকাশ্য এবং গোপন অশ্লীলতা থেকে রক্ষা কর ।

৮) দৌড়ঝাঁপ করাঃ
অনেক দিন পর ফুল পিচ ক্রিকেটে খেলা হল । শরীর প্রচন্ড ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিল ।

বিছানায় গা এলানো মাত্র গভীর ঘুমে । সকালে ঘুম থেকে যখন উঠলাম তখন শরীর

এক্কেবারে ঝরঝরে ।

পর্ণ আসক্তি বা মাস্টারবেশন আসক্তি নিয়ে যারা ঝামেলায় আছেন তাদের উচিত

নিয়মিত খেলাধুলা করা বা শারীরিক পরিশ্রম করা । সারাদিন ব্র্য়লার মুরগীর মতো

রুমে বসে বসে ফিফা , কাউন্টার স্ট্রাইক বা কক খেলে লাভ নেই ; আসল পুরুষের

মতো আসল খেলা খেলুন - ক্রিকেট খেলুন , ফুটবল খেলুন (এটা বেশী কাজের )।


ঢাকা শহরের মুরগীর কুঠিতে থাকেন ? খেলার জায়গা নেই ?

...ফুটপাতে জগিং করুন, লিফট ব্যবহার না করে সিড়ি ভাঙ্গুন , রিকশায় চড়া কমিয়ে

দিয়ে হাঁটুন, পুশ আপ দিন – দশটা করে শুরু করুন , এক দিন পর পর পুশ আপের

পরিমাণ তিনটা করে বাড়াতে থাকুন – ১০- ১৩-১৬ এভাবে ।



সুযোগ থাকলে মাঝে মাঝে পুলে যেয়ে সাঁতার কাটুন , ক্লাসে বা টিউশানিতে সাইকেল

চালিয়ে যান ।


মোদ্দা কথা হল যত বেশী সম্ভব ঘাম ঝরান ।

আপনার বয়সটাই এমন যে শরীরে এখন হেব্বি এনার্জি । এত্ত এনার্জি যে কিছু এনার্জি

রিলিজ না করলে ঠিক স্বস্তি পাওয়া যায় না, শরীরটা কেমন কেমন জানি করে ।

হালাল পথে এই এনার্জি রিলিজ না করলে ইবলিশ ব্যাটা তো রয়েছেই আপনাকে

হারাম পথ গুলো বাতলে দেওয়ার জন্য । তার পাল্লায় পড়ে দেখা যাবে রিলিভ পাওয়ার

জন্য আপনি মাস্টারবেট করা শুরু করেছেন – আর মাস্টারবেট করার আগে পর্ণমুভি

দেখছেন ;হোক সেটা সফটকোর বা হার্ডকোর বা আইটেম সং । তাই খেলাধুলা করুন

, এক্সারসাইজ করুন – হালাল পথে এনার্জি রিলিজ করুন ।


নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করলে বা খেলাধুলা করলে খুব সলিড ঘুম হবে ইনশা

আল্লাহ , শরীর মন দুটোই চাঙ্গা থাকবে । ঘুমানোর আগে যে “উলটা পালটা” চিন্তা

ভাবনা মাথায় আসে সেগুলো থেকেও মুক্তি পাওয়া যাবে ইনশা আল্লাহ ।



রাসূল (সাঃ) এর একটা সুন্নাহও আদায় হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ এক্সারসাইজ করলে । মুহাম্মদ (সাঃ) নিজে নিয়মিত ব্যায়াম করতেন। এছাড়া তিনি নির্দোষ খেলাধুলা, ঘোড়দৌঁড়, কুস্তি ও তীর নিক্ষেপ চর্চার জন্য অন্যদেরকে উপদেশ দিতেন। তিনি বলেছেন, পিতার ওপর সন্তানের অধিকার হলো হলো, পিতা সন্তানকে লেখাপড়া, সাঁতার ও তীর-চালনা শেখাবে।

রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ
“দূর্বল মু’মিনের চেয়ে শক্তিশালী আল্লাহর কাছে মু’মিন অনেক উত্তম ও অধিক প্রিয়, সবার মধ্যেই কল্যান রয়েছে•••”। (সহীহ্ মুসলিম, কিতাবুল ক্বাদর)

তো এক্সারসাইজ , খেলাধুলা করে হয়ে উঠুন শক্তিশালী , মেদ ভুঁড়ি কমিয়ে হয়ে উঠুন

ফিট , বিয়ের বাজারে নিজের মুল্য বাড়ান আর তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিন বেয়াড়া পর্ণ/

মাস্টারবেশন আসক্তি ।





তবে শেষবারের মত আবারও বলি,সাদাকা দেওয়াটা বন্ধ করেন না।আল্লাহ যেন আপনাদেরকে ও আমাকে জীবনযুদ্ধে সফলকাম হবার তাওফিক দান করেন। আমিন।
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

লিখেছেন নতুন নকিব, ০৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

...এবং উচ্চতায় তুমি কখনই পর্বত প্রমাণ হতে পারবে না

ছবি কৃতজ্ঞতাঃ অন্তর্জাল।

ছোটবেলায় মুরব্বিদের মুখে শোনা গুরুত্বপূর্ণ অনেক ছড়া কবিতার মত নিচের এই লাইন দুইটাকে আজও অনেক প্রাসঙ্গিক বলে মনে হয়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×