somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুনিয়া কাঁপানো কয়েক'টি মানুষখেকোর কাহিনী

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানুষখেকো প্রাণী নিয়ে মানুষের আগ্রহের সীমা নেই। যারা শিকার কাহিনী পড়েছেন তাদের এ রোমাঞ্চের সঙ্গে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেবার কিছু নেই। যারা পড়েননি, তাদের আগ্রহও কিন্তু নিছক কম নয়। অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম একটা শিকার কাহিনী লিখবো। লেখা হয়ে উঠছিলো না। ভাবলাম আগে শিকার কাহিনীর সঙ্গে পাঠকের পরিচয় করানো যাক, পরে না হয় আমার বানানো গপ্পো ফেঁদে বসবো। বুকে হাত দিয়ে বসুন, কারণ আমি আপনাকে এখন দুনিয়াজোড়া কুখ্যাতি পাওয়া মানুষখেকো প্রাণীগুলোর গল্প শোনাতে যাচ্ছি। যার এক বিন্দুও বানানো নয়ঃ



নজোম্বের সিংহের দলঃ

তালিকার শুরু করা যাক সবচেয়ে বেশী মানুষ মারা সিংহের দলকে দিয়ে। ১৯৩২ সালের ঘটনা। তানজানিয়ার নজোম্বে গাঁয়ের একদল সিংহ এই হত্যাযজ্ঞে মেতে ওঠে। কোন এক রহস্যময় কারণে এই সিংহগুলোর মানুষের মাংসে আগ্রহ জন্মে গিয়েছিলো। এ সম্পর্কে একটা গল্প খুব চালু আছে। গুজব বলে মনে হলেও ওটা বিশ্বাস করে এমন লোকের সংখ্যাও কম নয়। মাতামুলা মঙ্গেরা নামের এক ওঝা নাকি নিয়ন্ত্রন করতো সিংহের পাল কে। গাঁয়ের ওঝা ছিলো সে। নজোম্বের গোত্রপ্রধান তাকে গাঁ থেকে তাড়িয়ে দিলে প্রতিশোধের নেশায় পাগল হয়ে ওঠে মঙ্গেরা। জঙ্গলে আত্নগোপন করে থাকতো সে, বের হতো ভৌতিক চাঁদের রাতে। রক্তহীম করা কন্ঠে মন্ত্রপাঠ করতো। হাতের বাঁকা লাঠিটা নজোম্বের দিকে তাক করে অভিশাপ দিতো গাঁয়ের মানুষদের। তারপর পেছন ফিরে মিলিয়ে যেতো জঙ্গলে। এরপরেই শুরু হতো হত্যাযজ্ঞ। একপাল সিংহ ঝাঁপিয়ে পড়তো নিরীহ গ্রামবাসীদের ওপরে। রক্ষা পেতে অনেকেই গাঁ ছেড়ে পালাতে চাইতো, কিন্তু পালাতে গিয়েও সিংহের হাতে মারা পড়েছিলো অনেকে। গাঁয়ের লোকে বিশ্বাস করতো পালাতে গেলে মারা পড়তে হবে। কারণ, গাঁয়ের চারপাশে পাহাড়া দিচ্ছে মানুষখেকো সিংহের দল। অবস্থা এতটাই সঙ্গীন হয়ে দাঁড়িয়েছিলো যে কেউ দিন বা রাতে কোনসময়েই সিংহের নামটা উচ্চারণ পর্যন্ত করতো না পাছে যদি সিংহ তাকেও পরবর্তী টার্গেট হিসেবে বেছে নেয়। গাঁয়ের এ দূরবস্থায় গ্রামবাসীরা গোত্রপ্রধানকে অনুরোধ করলো মঙ্গেরাকে ওঝার পদে পুনর্বহাল করবার জন্যে। গোত্রপ্রধান রাজী ছিলোনা, কারণ মঙ্গেরাকে সে হুমকি বলে মনে করতো। সে জানতো এর ফলে মঙ্গেরা একসময় নিজেই গোত্রপ্রধান বা মোড়ল হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইবে। এভাবেই সিংহের আক্রমন চললো কিছুদিন। প্রায় ১৫০০ (মতান্তরে ২০০০) লোক মারা গিয়েছিলো এই আক্রমনে যা সর্বোচ্চ রেকর্ড।
নজোম্বের এই ক্রান্তিকালে জর্জ রাশবি নামের এক বিখ্যাত শিকারী এগিয়ে এলেন। প্রায় ১৫টা মানুষখেকোকে কব্জা করেন তিনি। বাকীগুলো পালিয়ে যায়। দুঃস্বপ্নের সমাপ্তি ঘটে নজোম্বের নিরীহ মানুষদের। স্থানীয়দের অনেকেরই অবশ্য বিশ্বাস ছিলো গোত্রবাঁচাতে বাধ্য হয়েই মঙ্গেরাকে ওঝার পদে নিয়োগ দিয়েছিলো গোত্রপ্রধান। তার ফলেই বন্ধ হয়েছিলো এই গনহত্যা। আসল ঘটনা যাই ঘটুক, রহস্যের বেড়াজালে পড়ে কাহিনীটি যে একটি নাটকীয় রূপ পেয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।



দু'পেয়ে টমঃ

দু'পেয়ে টমের কাহিনী বাকীসব মানুষখেকোদের চেয়ে কিছুটা অস্পষ্ট। হাল আমলে বলা মুস্কিল ওঁর ঘটনার কতটুকু সত্যি আর কতটুকুই বা "মিথ"। অতিকায় এই অ্যালিগেটরটি এক দুর্ঘটনায় পড়ে (খুব সম্ভবত লোহার তৈরী কোন মানুষ মারা ফাঁদে পড়ে) তার পেছনের দু'টো পা-ই হারায়। স্বাভাবিক শিকারে অক্ষম হওয়ায় সহজ টার্গেট হিসেবে মানুষকেই বেছে নিয়েছিলো সে। নরম কাঁদায় টমের পায়ের ছাপ স্পষ্ট বোঝা যেত। বিশের দশকের পুরোটা জুড়েই অ্যালাবামা আর ফ্লোরিডার জলাভূমিতে দেখা গেছে টম কে।

প্রায় পনেরো ফুট লম্বা অতিকায় এই দানবটিকে বলা হত নরকের অভিশাপ। গাধা কিংবা গরু কোনটাতেই অরুচি ছিলোনা টমের। তবে প্রথম পছন্দের তালিকায় ছিলো অবশ্যই মানুষ। বিশেষতঃ কাপড় কাঁচতে জলার ধারে যেসব মেয়েরা যেতো তারাই হতো টমের শিকার। বুলেট আক্ষরিক অর্থেই এই দানবটির ওপর কোন প্রতিক্রিয়া রাখতে পারেনি। তার পুরু চামড়া ভেদ করে কোন বুলেটই ঢুকতে পারতো না। আকারে বিশাল হলেও টম ছিলো অসম্ভব ক্ষিপ্র। তার এই ক্ষিপ্রতার জন্যেই কেউ বেশীক্ষণ তাকে দেখতে পেতো না।

এবার আসি এক হতভাগ্য কৃষকের গল্পে। টানা কুড়ি বছর টমের পেছনে লেগে ছিলো বেচারা। বিভিন্ন উপায়ে টমকে মারার চেষ্টা করেছিলো সে। তার কোনটিই কাজে আসেনি। শেষচেষ্টা হিসেবে টমের আনুমানিক বাসস্থান হিসেবে লক্ষ্য করে অনেকগুলো (প্রায় পনেরোটা) ঝুড়ি ডিনামাইট ভর্তি করে ছুঁড়ে দিয়েছিলো কৃষকটি। কোন জলজ প্রানীরই এমন বিস্ফোরনে বেঁচে থাকবার কথা নয়। বাঁচেও নি। যারা ছিলো তাদের সবাই মারা পড়েছিলো। দুর্ভাগ্যক্রমে টম তাদের মধ্যে ছিলো না। বিস্ফোরনের কিছুক্ষণ পরেই ভয়ার্ত চিৎকার শোনা গেল কাছাকাছি কোন এক জায়গা থেকে। শব্দের উৎস লক্ষ্য করে ছুটলো কৃষক এবং তার ছেলে। শেষ মূহুর্তে পৌঁছে শুধু দেখা গেলো টমের হিংস্র চোখ। ডুব দিচ্ছে অতিকায় সরীসৃপটি। ভয়ার্ত গলায় কে চেঁচিয়ে উঠেছিলো সবাই জানলো পরেরদিন। কৃষকের মেয়ের আধ-খাওয়া শরীর জলে ভেসে উঠলে ভয়ে কারো চোখ থেকে পানি পর্যন্ত পড়েনি। পনেরো ফুট লম্বা দানবটির পেটে ওরকম তিনটে মেয়েও খেয়ে ফেলবার জায়গা আছে, কিন্তু কৃষকের মেয়েটিকে মাত্র অর্ধেক খাওয়া হয়েছে। স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে এটা নিছকই প্রতিশোধমূলক ঘটনা। এত বছর বাদে সত্যিই বলা কঠিন কোন ঘটনা সত্যি আর কোনটা মিথ্যা। টমকে পরের কয়েক দশক বীরদর্পে জলাভূমিতে ঘুরতে দেখা গেছে। কাঁদার ওপরে ওর পায়ের ছাপ দেখলে যে কেউই চিনতে পারতো। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন লোকজন তিন/চার মাস পরপর টমকে দেখেছে বলে জানাতো। কেউ দেখতো পায়ের ছাপ। কেউ বলতো অতিকায় এক কুমিরকে সাঁতার কাটতে দেখেছে। কেউ জানাতো ক্রুদ্ধ গর্জন শুনেছে। সবচেয়ে মজার ঘটনা হলো টমের রহস্য বিশ দশকের দিকে হলেও আশি দশকের দিকেও এসেও টমকে অনেকেই জীবিত দেখেছে। সেই এক রকমই বিশাল। দুটো পা। তবে বয়সের ভারে খানিকটা ধীর গতির। বহু সার্চ পার্টি আর শিকারী দল টমের পেছনে লেগে ছিলো। পাঁচ কিংবা দশ বছর নয়, অর্ধ শতাব্দীরও বেশী সময়। কিন্তু টমকে আর কখনোই ধরা সম্ভব হয়নি। আজও রহস্যে ঢেকে আছে টমের অন্তর্ধান।



কেসাগাকেঃ

সাংকেবেতসু, হোক্কাইডো, জাপান। ১৯১৫ সালের এক শরৎ। সাংকেবেতসু তখন হোক্কাইডোর নামকরা বর্ধিষ্ণু গ্রাম হিসেবে পরিচিত। গাঁয়ের জনসংখ্যা যদিও কম, তবুও এখানকার উর্বর জমিতে ফসল উৎপন্ন হতো খুব তাড়াতাড়ি। তাছাড়াও আশেপাশে বিস্তীর্ণ জঙ্গল হওয়ায় বাঁশ-কাঠ সহজলভ্য ছিলো। সে কারণেও সাংকেবেতসুর আলাদা নামডাক ছিলো, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে পরবর্তীতে সাংকেবেতসু পরিচিতি পায় কুখ্যাত এক মানুষখেকোর জন্যে।

জঙ্গল কাছেই হওয়ায় প্রায়ই বুনো জন্তু-জানোয়ারের দল ফসল ক্ষেতে হামলা চালাতো। মানুষের সাড়া পেলে অধিকাংশ জানোয়ারই পালিয়ে যেত, কিন্তু ব্যতিক্রম ছিলো অতিকায় এক বাদামী ভালুক। একদিন বেপরোয়া হয়ে উঠলে ওর ওপর গুলি চালায় দুই কৃষক। আহত হয়ে পাহাড়ের দিকে পালিয়ে গেলো ভালুকটি। গ্রামবাসীদের ধারণা ছিলো জন্মের শিক্ষা হয়েছে "কেসাগাকে"-র (ভালুকটাকে পরবর্তীতে এ নামেই ডাকতো সবাই), এদিককার পথ আর মাড়াবে না ও। কিন্তু শীগগিরই সবার ধারণা ভুল প্রমানিত হয়েছিলো।

সে বছর ডিসেম্বরেই আবার ফিরে এলো ভালুকটি। "ওটা" পরিবারে হামলা করলো। সে সময় "ওটা" পরিবারের সব পুরুষেরা শহরে গিয়েছিলো ফসল বিক্রীর জন্যে। বাসায় ছিলো কৃষকের স্ত্রী আর সদ্যোজাত এক বাচ্চা। কেসাগাকে প্রথমেই হামলা করলো বাচ্চাটার ওপরে। এক থাবাতেই মেরে ফেললো তাকে, তারপরে এগিয়ে গেলো কৃষকের স্ত্রীর দিকে। কৃষকের স্ত্রীর পালাবার জায়গা ছিলো না। ক্রমাগত সাহায্যের আশাতে চেঁচিয়ে যাচ্ছিলো বেচারী, কিন্তু "ওটা" পরিবারের খামারবাড়ীর আশেপাশে খুব একটা ঘনবসতী ছিলো না। গাঁয়ের পুরুষেরাও সব চলে গিয়েছিলো শহরে। কৃষকের স্ত্রীর সাহায্যে এগিয়ে আসবার মতন ছিলো না কেউই। "ওটা" পরিবারের পুরুষেরা শূন্য বাড়িতে ফিরে এলে মুখোমুখি হলো ভয়াবহ এক দৃশ্যের। বাড়ির দেয়ালময় রক্ত আর মাংসের ছড়াছড়ি। বাচ্চাকে বাঁচাবার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলো কৃষকের স্ত্রী। জ্বলন্ত চেলাকাঠ ছুঁড়ে মারা হয়েছিলো ভালুকটির দিকে। কাজ হয়নি মোটেও বরঞ্চ ক্ষেপে গিয়ে কৃষক স্ত্রীকে টেনে হিঁচড়ে জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছে দানবটি। "ওটা" পরিবারের সাহায্যার্থে খুব দ্রুতই জনা ত্রিশেক লোক জড়ো হয়ে বেরিয়ে পড়লো জঙ্গলে। সৌভাগ্যবশতঃ কেসাগাকের দেখা মিললো খুব কাছেই। গুলি করা হলেও নিমেষেই অন্ধকারে মিলিয়ে গেলো জানোয়ারটি। হতভাগ্য মহিলার দেহাবশেষ উদ্ধার করে সৎকারের ব্যবস্থা করা হলো।

কিছুদিনের মধ্যেই কেসাগাকে আবার "ওটা" খামারবাড়ীতে ফিরে এলো। এবার নতুন কোন শিকারের আগেই ওর পেছনে পাঠানো হলো সশস্ত্র নিরাপত্তা রক্ষীদের। কিন্তু এতে করে অরক্ষিত রয়ে গেলো গাঁয়ের আরো কিছু পরিবার। ঠিক এ সুযোগটির জন্যেই অপেক্ষা করছিলো চতুর মানুষখেকোটি। এবার তার হামলার শিকার হলো "মিয়োকে" পরিবার। তর্জন গর্জন করে বাড়ির সবাইকে তটস্থ রাখলো কিছুক্ষণ, একসময় বাড়ির দরজা ভেঙ্গে ঢুকে পড়লো। কেউ কেউ পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও দুটো বাচ্চা আর একজন গর্ভবতী মহিলা কেসাগাকের শিকারে পরিণত হলো। হামলায় বেঁচে যাওয়া প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী গর্ভবতী মহিলাটি তার অনাগত সন্তানটির প্রাণ ভিক্ষা চেয়ে কাঁদছিলো। বলা বাহুল্য, মানুষখেকোটির মনে দয়ার উদ্রেক হয়নি। এদিকে নিরাপত্তা রক্ষীরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে দ্রুতই ফিরে এসেছিলো, কিন্তু যা হবার তা ততক্ষণে হয়েই গেছে। রক্তাক্ত দুটো বাচ্চার লাশ সহ মহিলার লাশে কসাইখানার মতন হয়ে গেছে "মিয়োকে" হাউজ। এ ঘটনার পরে গাঁয়ে থাকা নিরাপদ মনে করলো না অনেকেই। নিরাপত্তা রক্ষীরাও নিজেদের পাহাড়ার পোস্ট ছেড়ে দিলো পালালো।

ইয়ামামোটো নামের বিখ্যাত এক ভালুক শিকারীকে শীগগিরই তলব করা হলো। নিজের বন্দুক বন্ধক রেখে মদ খাবার পয়সা যোগাড় করেছিলো সে, কাজেই গ্রামবাসীকে সাহায্য করতে অপারগতা প্রকাশ করা ছাড়া গত্যান্তর ছিলো না তার। কেসাগাকের আক্রমণ কিন্তু থেমে থাকলো না। কিছুদিনের মধ্যেই হতভাগ্য এক কৃষক, যে ভালুক আক্রমনের নেতৃত্বে ছিলো, কেসাগাকের হামলায় আহত হয়ে জীবন বাঁচাতে নদীতে ডুবে মারা গেলো। এ ঘটনার পরে দলে দলে লোকজন গ্রাম ছেড়ে পালাতে লাগলো। বস্তুতঃ সাংকেবেতসু আক্ষরিক অর্থেই একটি ভৌতিক গ্রাম হয়ে পড়লো। এর মধ্যেই অতি সাহসী কিছু যুবক সিদ্ধান্ত নিলো এর শেষ দেখে ছাড়বে। ডিসেম্বরের ১৪ তারিখে তাদের সাথে সেই বিখ্যাত শিকারী ইয়ামামোটো যোগ দিলে তাদের সাহস আরও বেড়ে যায়। অবশেষে ইয়ামামোটোর হাতেই পরাস্ত হয় কেসাগাকে। প্রায় ১০ ফুট লম্বা ৩৮০ কেজি ওজনের এই দানবটির কথা চিন্তা করেই আজও শিউরে ওঠেন জাপানী মানুষ। জাপানের ইতিহাসের ভয়ংকরতম ভালুক আক্রমন হিসেবে ধরা হয় এটাকে।

(পাঠক প্রতিক্রিয়ার উপর পরবর্তী পর্ব নির্ভরশীল)
তথ্যসূত্রঃ লিস্টভার্স এবং উইকি।


উৎসর্গঃ অপূর্ণ রায়হান
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১২
৪৬টি মন্তব্য ৪৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×