somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তথাকথিত ‘জামাতে ইসলাম’ আর ‘ইসলামী ব্যাংক’ দুটোরই ‘ইসলাম’ ব্যবহার বড়ই অনৈসলামী

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ধর্মপ্রাণ মুসলমান মাত্রই জামায়াতের সাথে নামায পড়ার জন্য উদগ্রীব থাকেন। জামায়াতের সাথে নামায পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদা সেকথা তারা মানেন। জামায়াতের সাথে নামায পড়ার ফযীলত অনেক বেশি তথা সাতাশগুণ তা তারা জানেন।
জামায়াত বা জমায়েতের অর্থ- এক সাথে হওয়া। ইসলামে এই এক সাথে হওয়ার অবকাশ অনিবার্য।

আল্লাহ পাক বলেন, “তোমরা পরস্পর বিচ্ছিন্ন হইয়ো না। বরং এক সাথে বা জামায়াতবদ্ধভাবে আল্লাহ পাক উনার রজ্জুকে আঁকড়িয়ে ধরো।”
‘জামায়াত’ শব্দটি তাই অতীব গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থবহ। ‘জামায়েতে ইসলাম’ বলতে বোঝায় ইসলামের জামায়াত। প্রাসঙ্গিকভাবে এর অর্থ জামায়াতে ইসলামের বাইরে যারা রয়েছেন তারা ইসলামভুক্ত নন। মুসলমান তারা নন বরং কাফির, মুশরিক, ইহুদী, খ্রিস্টান ইত্যাদি।
সেক্ষেত্রে আজকে জামাতে ইসলামী বাংলাদেশ বলে যে প্রচারণা রয়েছে সে দলটি মূলত পরোক্ষভাবে এই প্রপাগান্ডাই করে যে, তাদের দল ছাড়া আর কেউ ইসলাম ভুক্ত বা মুসলমান নয়। এবং এ কোনো ঠুনকো কথা নয়। আর কার্যত তারা মনে-প্রাণে তাই বিশ্বাস করে। এর প্রমাণও বহু।

১৯৭১-এ তারা এ বিশ্বাসের বলেই তাদের দলভুক্ত লোক ছাড়া বাকিদের শহীদ করেছে নির্বিচারে। তাদের দলভুক্ত লোক ছাড়া অন্য মুসলমানকে সাব্যস্ত করেছে কাফির রূপে। তাই তো মুসলমানের মাল-সম্পদ লুটতরাজ করেছে তারা উল্লসিত হয়ে। মুসলমান মহিলাদের মান-ইজ্জত তারা হরণ করেছে পৈশাচিকভাবে। কেবলমাত্র রাজাকার নামধারী এই জামাতটি অন্যসব মুসলমানকে মনে করেছে ইসলামের বাইরে।
১৯৭১-এর তাদের ওই বোধের অবসান আজও হয়নি। কোনোদিন হবে সেকথা ভাবারও অবকাশ নেই। সাম্প্রতিককালের দেশব্যাপী জঙ্গিদের নির্বিচারে বোমা মেরে মানুষ হত্যা করা তার সাক্ষাৎ প্রমাণ।
আর জঙ্গিদের সাথে জামাত কানেকশন এখন সবাই অবগত, তা সূর্যের আলোর মতো পরিষ্কার বা একশ ভাগ উদঘাটিত এসব বললেও মুলত বাকি থেকে যায়। কথাটি সঠিকভাবে পেশ করতে হলে বলতে হয়, “জামাতীরাই জঙ্গি সেজে ’৭১-এর পুনরাবৃত্তি ঘটাচ্ছে।”
জঙ্গি নেতা আব্দুশ শয়তান কুখ্যাত রাজাকার পিতারই সন্তান। বাংলা সন্ত্রাসী কুখ্যাত শিবির নেতা।

কাজেই জঙ্গিদের সাথে জামাতীদের যোগসাজশ রয়েছে না বলে বরং জামাতীরাই জঙ্গি বেশ ধারণ করে জঙ্গিপনা করে যাচ্ছে সে কথাই ব্যক্ত করতে হবে।
এদিকে জামাতে ইসলামী তথা জামাতে মওদুদীর মাসতুতো ভাই ইসলামী ব্যাংকেরও জঙ্গিপনায় সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ হয়েছে।
বিগত ২০শে মার্চ-২০০৬ ঈসায়ী, দৈনিক জনকণ্ঠে তরিক্বত ফেডারেশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, “ইসলামী ব্যাংক ভ-ামির আশ্রয় নিয়ে লভ্যাংশের নামে সুদ আদায় করছে।”
মূলত ইসলামী ব্যাংক প্রচলিত সুদী ব্যাংকের চেয়েও বেশি সুদ আদায় করছে এ অভিযোগ এখন সবার মুখে মুখে। পাশাপাশি তথাকথিত সব ইসলামী ব্যাংকিং এরই কার্যত একই অবস্থা। কোন লোকসানগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের লোকসান তারা মেনে নিয়েছে এমন নজির নেই। বরং ইসলামী খোলশের অন্তরালেই কার্যত চক্রবৃদ্ধিহারে সুদের প্রয়োগ ঠিকই করেছে।

অথচ সুদের বিরুদ্ধে সে কি তাদের তর্জন গর্জন। ‘এক দিরহাম সুদ খেলে ছত্রিশ বার মায়ের সাথে ব্যভিচারের পাপ হয়’ ইত্যাদির বর্ণনাও তাদের প্রকাশনায় রয়েছে। তার বিপরীতে সুদ মুক্ত ইসলামী ব্যাংকিয়ের পক্ষে প্রবল মায়াকান্নার রোল তারা উঠিয়েছে।
কিন্তু সবই যে ইসলামের নামে রাজনীতির যোগান দিতে গিয়ে মজবুত ভিত্তি গড়ে তোলার অভিপ্রায়ে ইসলামের নামে অধিকতর সুদী ব্যবসার পাঁয়তারা সেকথা আজ সরলমতিরাও বুঝে উঠেছে।

ইসলামী ব্যাংক যে সত্য বলে না তা এখন পত্রিকায়ও পত্রস্থ হয়। বিগত ২রা এপ্রিল-২০০৬ ঈসায়ী, দৈনিক প্রথম আলোয় পত্রস্থ হয়:
বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে
সত্য বলেনি ইসলামী ব্যাংক
“জঙ্গি হিসাব থাকার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে সত্য বলেনি ইসলামী ব্যাংক।” ....
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে, ইসলামী ব্যাংক এখন কেবল ইসলামের নামে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে অধিক হারে সুদই কেবল আদায় করছে না পাশাপাশি তাদের আদায়কৃত সে হারাম অর্থ অপেক্ষাকৃত আরো হারাম প্রক্রিয়া তথা জঙ্গিপনা বা বোমা মেরে মানুষ মারার কাজে ব্যয়ের অভিযোগে আজ তারা অভিযুক্ত হচ্ছে।

বৃক্ষ তোমার নাম কি?
ফলে পরিচয়। কাঁটাগুল্ম থেকে সুমিষ্ট আম ফল আশা করা অসম্ভব। আর তা প্রচার করাও নিছক বানোয়াট, মনগড়া ও মিথ্যা বটে।
মওদুদীর মনগড়া জামাতে ইসলামী যা ছহীহ ইসলামের সাথে পদে পদে আদর্শিক দ্বন্দ্বের সংঘাতে জর্জরিত, তার প্রভাব বলয়ে তথাকথিত ইসলামী ব্যাংকের কাছ থেকে ইসলামী আচার আশা করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। সুদের বিপরীত লাভ-লোকসানের ভিত্তিতে পরিচালিত দাবিকারী তথাকথিত ইসলামী ব্যাংকই ২০০৪ সালের ৬ জুলাই মুন্সিগঞ্জের মীর কাদিম এলাকার পালন গ্রামের বাসিন্দা হাবিবুর রহমান মোল্লা নামক এক ব্যক্তিকে ঋণখেলাপীর দায়ে জেলে পাঠিয়েছে। উল্লেখ্য, একজন ঋণখেলাপীর জেলে গমনের ঘটনা দেশে এটাই প্রথম।

তথাকথিত ইসলামী ব্যাংক একদিকে বলছে সুদ হারাম, অন্যদিকে সুদই তাদের শ শ কোটি টাকা মুনাফা অর্জনের প্রধান উৎস। মেয়াদী আমানত সংগ্রহের ক্ষেত্রে আগাম সুদ ঘোষণার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ইসলামী ব্যাংকের এই দ্বিমুখী নীতি পরিষ্কার হয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, তথাকথিত সব ইসলামী ব্যাংকগুলোই এখন রাজপথে রীতিমতো ব্যানার ঝুলিয়ে পত্রিকায় চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে গ্রাহক বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। এর মধ্যে জঙ্গি অর্থ লেনদেনে জরিমানাপ্রাপ্ত ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড অন্যতম। প্রচারে আরো এক ধাপ এগিয়ে গেছে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক এবং সোস্যাল ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক। সেবা মাস ঘোষণা করে তারা উচ্চহারে আমানতের অগ্রিম সুদ নির্ধারণ করে গ্রাহক বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। সংবাদ মাধ্যমে চটকদার বিজ্ঞাপন দিয়ে আমানত সংগ্রহের প্রতিযোগিতায় নেমেছে তারা।

অথচ ইসলামের নামে ব্যবসা করে আগাম সুদ নির্ধারণ করে প্রকারান্তরে ধর্মের সঙ্গেই প্রতারণা করছে এসব ইসলামী ব্যাংক। কারণ, শরয়ী ব্যবস্থায় আগাম সুদ নির্ধারণ করার সুযোগ নেই। এই নীতিতে লাভ-লোকসান কিংবা অংশীদারিত্বের নিরিখে আমানত গ্রহণ ও বিনিয়োগ করার কথা। লাভ-লোকসানের ব্যাংকিং হলে ঋণখেলাপী হওয়া এবং প্রচলিত আইনের আওতায় কারো বিরুদ্ধে মামলা করার ধারণা যুক্তিযুক্ত নয়।
উল্লেখ্য, তৎকালীন খতীব উবায়দুল হক এ প্রসঙ্গে জনকণ্ঠকে জানিয়েছিলো, “ইসলামী ব্যাংক ব্যবস্থায় সুদ দেয়া এবং নেয়া উভয়ই নাজায়িয। এখন কেউ যদি আগেই সুদের হার নির্ধারণ করে আমানত সংগ্রহ করার চেষ্টা চালায় তাহলে তারা অবশ্যই শরয়ী নীতি উপেক্ষা করছে।” (সূত্র- দৈনিক জনকণ্ঠ : ২৫.০৪.২০০৬)

মজার কথা হলো, তৎকালীন খতীব উবায়দুল এ কথা বলে তার স্বভাবসুলভ মুনাফিকী প্রবণতায় পরবর্তিতে তার কথার মোড় ঘোরাতে চেষ্টা করে।
কিন্তু জনকণ্ঠের পক্ষ থেকে তার বক্তব্যের শক্ত জবাব দেয়া হলে তখন সে চুপ থাকে।
প্রসঙ্গত এখানে প্রতিবেদকের বক্তব্য তুলে ধরা হলো:
উবায়দুল হকের উদ্ধৃত্তি দিয়ে জনকণ্ঠে যে বক্তব্য ছাপা হয় তা হচ্ছে, “ইসলামী ব্যাংক ব্যবস্থায় সুদ দেয়া এবং নেয়া উভয়ই নাজায়িয। এখন কেউ যদি আগেই সুদের হার নির্ধারণ করে আমানত সংগ্রহ করার চেষ্টা চালায় তাহলে তারা অবশ্যই শরয়ী নীতি উপেক্ষা করছে।”
তৎকালীন খতীব উবায়দুল হকের পাঠানো লিখিত বক্তব্যের সঙ্গে প্রকাশিত বক্তব্যের কি মিল নেই?

“পরিপন্থী আর উপেক্ষা শব্দের অর্থ কি এক নয়?
তাই তার কোন্ কথাটি বিকৃত করা হয়েছে তা কারো বোধগম্য নয়।
এদিকে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ইতোমধ্যেই ৮ থেকে ১৩ শতাংশ সুদ নির্ধারণ এবং বিভিন্ন মেয়াদী আমানত সংগ্রহের ঘোষণা দিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়েছে। তৎকালীন খতীব উবায়দুল সোস্যাল ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকসহ পাঁচটি ব্যাংকের শরয়ী বোর্ডের চেয়ারম্যান হওয়ার পরও তারা শরয়ী নীতি উপেক্ষা করেই সুদের হার নির্ধারণ করেছে।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড সুদের হার উল্লেখ না করলেও সেবা মাস ঘোষণা করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় টাঙানো ব্যানার এবং সংবাদপত্রে প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে ‘মুদারাবা মাসিক মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয় কিংবা মুদারাবা আমানত হিসেবে মুনাফা অর্জনের অমিত সম্ভাবনা’ প্রভৃতি স্কীমের ঘোষণা দিয়েছে।
জনকণ্ঠের রিপোর্টে ইসলামী ব্যাংকের এ ধরনের একটি ব্যানারের কথাই উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, শরয়ী ব্যাংক ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে লাভ-লোকসানের ব্যাংকিং। এটা শরয়ী ব্যাংক ব্যবস্থায় আগেই নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। নিশ্চিত মুনাফা সুদেরই নামান্তর। নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাউকে ঋণ দিয়ে নির্ধারিত হারে মুনাফা আদায়কে সুদ বলা হয়। ইসলামী ব্যাংকগুলো পরোক্ষভাবে এই সুদকে লভ্যাংশ কিংবা মুনাফা বলে দাবি করে।” (সূত্র- দৈনিক জনকণ্ঠ : ০১.০৫.২০০৬ ঈসায়ী)

মূলত তৎকালীন ধর্মব্যবসায়ী খতীবের উপরোক্ত ধোঁকাবাজি ও মুনাফিকী দ্বারা প্রতিভাত হয় যে, আসলে ইসলামী ব্যাংক যে ইসলামের নামে সুদী ব্যাংকের চেয়েও বেশি সুদ খাচ্ছে
যা তথাকথিত ইসলামী রাজনীতির তল্পীবাহক তথাকথিত মাওলানা, মুফতী, শাইখুল হাদীছ, মুফতী সবারই ভালোভাবে জানা। কেবল স্বার্থগত কারণেই তারা বিষয়টি এতদিন চুপিয়ে রেখেছে।
কিন্তু সত্যের মুখোমুখি হলে ইসলামী ব্যাংক যে আসলেই সুদের সাথে জড়িত শত-সহস্রভাবে তা প্রকাশ হয়ে পড়বে।

সূত্র
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দেশ এগিয়ে যাচ্ছে; ভাবতে ভালই লাগে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৩


বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল নেতিবাচক। একই বছরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিল প্রায় ১ শতাংশ। ১৯৭৩ সালে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রবৃদ্ধি ছিল ৭... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×