somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহাপুরিষ জীবনপাঠ ০১ - গোলাম আজম

১৩ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মহাপুরিষ জীবনী পাঠ সিরিজে স্বাগতম !

এইখানে তরিকা মতে পাঠ করানো হবেক মহাপুরিষ সব মুহতারামদের জীবনী !

যে য্যামনে শিক্ষা লইতে পারে এইখানে থেকে -

আজকের পুরিষ মুহতারাম গোলাম আজম !!!!!




গোলাম আযম


গোলাম আযম (জন্ম নভেম্বর ৭, ১৯২২) বাংলাদেশে বসবাসরত একজন রাজনৈতিক নেতা, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকান্ডের জন্য যার নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে। তিনি একজন যুদ্ধাপরাধী হিসাবে পরিচিত। ১৯৭১ এ মুক্তিযুদ্ধে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেন এবং ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরও তিনি বাংলাদেশ বিরোধী কর্মকান্ড চালিয়েছেন বিদেশের মাটিতে। তাকে বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি হিসাবে গণ্য করা হয়।


বাল্য ও স্কুল জীবন
পারিবারিক পরিচিতি



গোলাম আযমের পিতার নাম মাওলানা গোলাম কবির। মাতার নাম সাইয়েদা আশরাফুন্নিসা।

জন্ম

গোলাম আযম ১৯২২ সালের ৭ নভেম্বর (বাংলা ১৩২৯ সালের ৫ই অগ্রহায়ন) ঢাকা শহরের লক্ষ্মীবাজারস্থ শাহ সাহেব বাড়িতে(তাঁর মাতুলালয়ে) জন্মগ্রহণ করেন।
শৈশব
শিক্ষা

১৯৩৭ সালে জুনিয়র মাদ্রাসা পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। এস. এস. সি. পরীক্ষায় মেধা তালিকায় গোলাম আযম ত্রয়োদশ স্থান লাভ করেন। ১৯৪৪ সালে ইসলামিক ইন্টারভিউ কলেজ থেকে আই এ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে ঢাকা বোর্ডে দশম স্থান অধিকার করেন। ১৯৪৮ সালে ভাষা আন্দোলনের কাজে জড়িয়ে পড়ায় গোলাম আযম পরীক্ষা দিতে পারেননি এবং ১৯৪৯ সালে দাঙ্গাজনিত উত্তেজনাকর পরিস্থিতির কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। ফলে তিনি ১৯৫০ সালে এম. এ. পরীক্ষা দেন এবং দ্বিতীয় বিভাগ পেয়ে উত্তীর্ণ হন।


রাজনীতিতে প্রবেশ
জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান
;) ;) ;)

১৯৫৪ সালের এপ্রিলে জামায়াতে ইসলামীতে সহযোগী (মুত্তাফিক) হিসেবে যোগদান করার পর ১৯৫৫ সালে গ্রেফতার হয়ে রংপুর কারাগারে অবস্থানকালেই জামায়াতের রুকন হন। ১৯৫৫ সালের জুন মাসে তিনি রাজশাহী বিভাগীয় জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি নিযুক্ত হন। এর এক বছর পর তাঁকে পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এবং রাজশাহী বিভাগীয় আমীরের দায়িত্ব গ্রহন করেন। ১৯৫৭ সালের অক্টোবর মাসে গোলাম আযমকে তদানীন্তন পূর্ব পাক জামায়াতের জেনারেল সেক্রেটারি নিযুক্ত করা হয়। একাদিক্রমে এক যুগ তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৯ সালের শেষ দিকে তাঁর উপর পূর্ব পাকিস্তান জামায়াতের আমীরের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়। ১৯৭১ সাল পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।

১৯৭১ সালের রাজনৈতিক থুক্কি পড়েন রাজাকারি ভূমিকা :P :P :P



১৯৭১ সালে গোলাম আযম বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের তীব্র বিরোধিতা করেন। তাঁর দল জামায়াতে ইসলামীও একই মত ও পথ অনুসরণ করে।

অবশ্য এ জন্যে পরে পাবলিকে তারে , বায়তুল মোক্কারমের সামনে থিকা জুতার বাড়ি দিস্লো , যৌবনের ভুল কঈয়া মাফ দেয় নাই , আপচুস =



২৫ শে মার্চ রাতে সংঘটিত অপারেশন সার্চলাইট এর ছয় দিন পর গোলাম আযম ঢাকা বেতার কেন্দ্র থেকে একটি ভাষণ দেন। এ ভাষণে তিনি ভারতের কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, " ভারত সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারী প্রেরণ করে কার্যত পূর্ব পাকিস্তানীদের দেশপ্রেমকে চ্যালেঞ্জ করেছে।...আমি বিশ্বাস করি যে, এই অনুপ্রবেশকারীরা পূর্ব পাকিস্তানী মুসলমানদের নিকট হেত কোন প্রকার সাহায্য পাবে না। সূত্র: দৈনিক সংগ্রাম, ৭ এপ্রিল ১৯৭১।

গোলাম আযম মুক্তিযুদ্ধের শুধুমাত্র রাজনৈতিক বিরোধিতাই করেননি বরং তিনি এবং তাঁর দল জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে রাজাকার, আলবদর, আলশামস্ প্রভৃতি বাহিনী গড়ে তোলেন। এরা পুরো মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীর পক্ষে কাজ করে।

৩০শে জুন লাহোরে সাংবাদিকদের কাছে গোলাম আযম বলেন, "তাঁর দল পূর্ব পাকিস্তানে দুস্কৃতকারীদের(মুক্তিযোদ্ধা) তৎপরতা দমন করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে এবং এ কারণেই দুস্কৃতকারীদের হাতে বহু জামায়াত কর্মী নিহত হয়েছে। ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল পাকিস্তানের অখন্ডতা রক্ষার উদ্দেশ্য ঢাকায় শান্তি কমিটি গঠন করা হয়। এর সদস্য ছিলেন পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্বরা। গোলাম আযম ও এই কমিটির সদস্য ছিলেন।

১৯৭১ সালের ৫ ও ৬ সেপ্টেম্বর দৈনিক সংগ্রাম এ গোলাম আযমের পশ্চিম পাকিস্তান সফরকালের একটি সাক্ষাৎকারের পূর্ণ বিবরণ দুই কিস্তিতে ছাপা হয়। এই সাক্ষাৎকারে তিনি মুক্তিবাহিনীর সাথে তার দলের সদস্যদের সংঘর্ষের বিভিন্ন বিবরণ ও পূর্ব পাকিস্তান পরিস্থতির ওপর মন্তব্য করেন। তিনি বলেন,

বিচ্ছিন্নতাবাদীরা জামায়াতকে মনে করতো পহেলা নম্বরের দুশমন। তারা তালিকা তৈরী করেছে এবং জামায়াতের লোকদের বেছে বেছে হত্যা করছে, তাদের বাড়িঘর লুট করছে জ্বালিয়ে দিয়েছে এবং দিচ্ছে। এতদসত্বেও জামায়াত কর্মীরা রাজাকারে ভর্তি হয়ে দেশের প্রতিরক্ষায় বাধ্য। কেননা তারা জানে 'বাংলা দেশে' ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য কোন স্থান হতে পারে না। জামায়াত কর্মীরা শহীদ হতে পারে কিন্তু পরিবর্তিত হতে পারে না। (দৈনিক সংগ্রাম, ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭১)

নাগরিকত্ব বাতিল

১৯৭৩ সালের ১৮ই এপ্রিল সরকারী এক আদেশে আরো ৩৮ জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সাথে গোলাম আযমকেও বাংলাদেশের নাগরিক হবার অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন

জিয়াউর রহমানের আনুকূল্যে গোলাম আযম পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে সাময়িক ভাবে বাংলাদেশে আসেন এবং কোন ভিসা ছাড়াই ১৯৭৮-১৯৯৪ পর্যন্ত বাস করেন। তিনি অলিখিত ভাবে বাংলাদেশের ধর্মীয় রাজনৈতিক দল যাদের অধিকাংশই ১৯৭১ সালে দেশ বিরোধী কাজে লিপ্ত ছিল তাদের আমীর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। তার দল জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এক মাত্র দল যারা ১৯৫২ সালের ভাষা শহীদদের প্রতি এবং ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে যান না, যদিও বাংলা ভাষা দিবসকে জাতি সংঘ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি দিয়েছে।
গোলাম আযমের অপকীর্তি সম্পর্কে ১৯৭১ সালে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য

দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায় ১১ এপ্রিল, ১৯৭১ (২৮ চৈত্র, ১৩৭৭ বাংলা সন) তারিখে প্রকাশিত "ঢাকায় নাগরিক শান্তি কমিটি গঠিত" শিরোনামের খবরে বলা হয়,

"গত ৯ই এপ্রিল ঢাকায় প্রতিনিধিত্বশীল নাগরিকদের এক সভায় এক শান্তি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটি খাজা খয়েরউদ্দিনকে আহ্বায়ক মনোনীত করেছে। কমিটিতে মোট ১৪০ জন সদস্য রয়েছেন। এই কমিটির বৃহত্তর ঢাকার ইউনিয়ন ও মহল্লা পর্যায়ে অনুরূপ কমিটি গঠনের ক্ষমতা রয়েছে। কেন্দ্রীয় কমিটির পরিচালনায় এগুলো কাজ করবে। নাগরিকদের দৈনন্দিন জীবনে দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পরিবেশ সৃষ্টির জন্য কমিটি সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। কমিটির অন্যান্য বিশিষ্ট সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন এ. কিউ. এম. শফিকুল ইসলাম, অধ্যাপক গোলাম আজম, মওলানা সৈয়দ মোহাম্মদ মাসুম, আবদুল জব্বার খদ্দর, মাহমুদ আলী, এম. এ. কে. রফিকুল হোসেন, ইউসুফ আলী চৌধুরী, আবুল কাসেম, এম. ফরিদ আহমদ, অধ্যাপক গোলাম সারওয়ার, সৈয়দ আজিজুল হক, এ. এস. এম. সোলায়মান, পীর মোহসেনউদ্দীন, এডভোকেট শফিকুর রহমান, মেজর (অবঃ) আফসার উদ্দিন, সৈয়দ মোহসিন আলী, এডভোকেট ফজলুল হক চৌধুরী, আলহাজ্ব সিরাজউদ্দিন, এডভোকেট এ. টি. সাদী, এডভোকেট আতাউল হক খান, মকবুলুর রহমান, আলহাজ্ব মোহাম্মদ আকিল, অধ্যক্ষ রুহুল কুদ্দুস, ইয়ং পাকিস্তান সম্পাদক নুরুজ্জামান, মওলানা মিয়া মফিজুল হক, এডভোকেট আবু সালেক, এডভোকেট আবদুল নায়েম ও অন্যান্য। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হিন্দুস্তানের ঘৃণ্য ক্রিয়াকলাপের নিন্দা করে নিম্নলিখিত প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে। এই সভা পাকিস্তানের আভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হিন্দুস্তানের নির্লজ্জ হস্তক্ষেপের তীব্র নিন্দা করছে। এই বিপজ্জনক খেলায়---যা মহাযুদ্ধের পথে এগুতে পারে---লিপ্ত না হওয়ার জন্য এই সভা ভারতীয় নেতাদের দ্ব্যর্থহীন ভাষায় হুঁশিয়ার করে দিচ্ছে। এই সভা মনে করে যে, পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলে সশস্ত্র অনুপ্রবেশকারী পাঠিয়ে হিন্দুস্তান বস্তুতঃপক্ষে পূর্ব পাকিস্তানীদের দেশপ্রেমে চ্যালেঞ্জ করছে। এই সভা আমাদের প্রিয় দেশের সংহতি ও মর্যাদা রক্ষার উদ্দেশ্যে এই চ্যালেঞ্জ সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবিলার জন্য দেশপ্রেমিক জনগণের প্রতি আকুল আহ্বান জানাচ্ছে।"



দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকায় ১৩ এপ্রিল, ১৯৭১ তারিখে প্রকাশিতখবরে বলা হয় ১২ এপ্রিল ১৯৭১ তারিখে পরিচালিত শান্তি কমিটির মিছিল শেষে গোলাম আযমের নেতৃত্বে পরিচালিত মোনাজাত সম্পর্কে বলা হয়,

পাকিস্তানের সেনাবাহিনীকে সত্যিকারের মুসলিম সৈনিক হিসেবে দেশরক্ষার যোগ্যতা অর্জনের জন্য আল্লাহর দরগাহে দোয়া করেন। সত্যিকারের মুসলমান ও পাকিস্তানী হিসেবে বেঁচে থাকার ও পাকিস্তানে চিরদিন ইসলামের আবাসভূমি হিসেবে টিকিয়ে রাখার জন্য সর্বশক্তিমানের নিকট দোয়া করেন।"


বিদ্র- ইহা ইউকি থেকে কপি মারা পোস্ট !!!

ভালো কইরা দেখার জন্য আরো দুইটা লিঙ্ক -

০১ - View this link

০২- View this link
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:৩০
৬টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা সকলের দায়িত্ব।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৮



এগুলো আমার একান্ত মতামত। এই ব্লগ কাউকে ছোট করার জন্য লেখি নাই। শুধু আমার মনে জমে থাকা দুঃখ প্রকাশ করলাম। এতে আপনারা কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দায়ী না। এখনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফেতনার সময় জামায়াত বদ্ধ ইসলামী আন্দোলন ফরজ নয়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৮



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×