
২০১৯ সাল। পহেলা বৈশাখের আগের দিন। আমার অনার্স ফাইনাল পরীক্ষা। মোগড়াপার (নারায়ণগজ্ঞ) থেকে গৌরিপুর (কুমিল্লা) পযর্ন্ত খুব জ্যাম। আমার পরীক্ষার আসন পড়েছে সরকারি তোলারাম কলেজ এ। আমাদের ভবেরচর বাস ট্যান্ড থেকে দাড়িয়ে আছি। জ্যামের ঠেলায় গাড়ি সামনে দিকে যাচ্ছেই না। যাই হউক। হেটে হেটে মেঘনা ব্রীজ পযর্ন্ত গেছি। পরে সিএনজি দিয়ে মোগরাপাড় পযর্ন্ত। পরে মোগরাপাড় থেকে নারায়ণগজ্ঞ।
আমার এই দিনের কথা মনে পড়বে। কারন পরীক্ষার উপস্থিত হতে পারবো কিনা সেই চিন্তায় অর্ধেক শক্তি নাই হয়ে গেছে। আরো অর্ধেক শক্তি অপচয় হযেছিলো পরীক্ষার হলে পৌছানোর ক্ষেত্রে।

২০২০ সালে আমি সিরাজগজ্ঞে আটকা পড়েছিলাম। আমার ছোট ভাই মেডিকেলে পড়ে। আমার ছোট ভাই এর পড়ার সুবিধার্থে আম্মু সিরাজগজ্ঞে বাসা ভাড়া করে থাকতেন। ২০২০ সালের করোনা ভাইরাসের মহামরি পর্যায়ে চলে গিয়েছিলো সেটা আপনারা সবাই জানেন। সব স্থানে লক ডাউন। ঘর থেকে বাহির হওয়া যাচ্ছিলো না। তাই ২০২০ সালের পহেলা বৈশাখ ঘরেই কাটিয়ে দেই।
২০০৮ সালে আমি ক্লাস এইটে পড়তাম। এদিন আমি বন্ধু বান্ধবের সাথে কাটিয়ে দেই। আর বিশেষ কিছু মনে পড়ছে না।





আমাদের এলাকাতে একটি EPZ হবার কথা ছিলো। সে জন্য একটি এরিয়া কে গুছানো হচ্ছিল। এই স্থান এক সময় দর্শনীয় স্থান হয়ে ওঠেছিলো। আমি আর আমার কাইয়ুম ভাই এই EPZ এ যাই। আমাদের মত অনেক তরুন, তরুনী, স্বামী স্ত্রি, ভাই বন্ধু সবাই গিয়েছিলো।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৪:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




