
বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর সব দেশ এখন ইস্টারনেট এর ছড়াছড়ি। ইন্টারনেট এ এখন সবচ কাজ হচ্ছে বললেই চলে। ব্যাংক এ ইন্টারনেট, ট্রেনের টিকেট কাটা যায় ইন্টারনেটে। পাসপোর্ট, জাতীয় পরিচয় পত্র এবং জন্ম নিবন্ধন এর মত সব কাজ এখন অনলাইনে হচ্ছে।
আগে পরীক্ষার রেজাল্ট দিলে স্কুল বা কলেজে গিয়ে দাড়িয়ে থাকতে হতো। কিন্তু এখন রেজাল্ট ইন্টারনেটে দেখা যায়।
এখন ইন্টারনেট থাকার কারনে চোর/ডাকাতদের জীবন খুব সহজ হয়েছে। তাদের এখন ব্যাংক ডাকাতি করতে অস্ত্র নিয়ে ব্যাংকে যাওয়া লাগে না। ব্যাংকের সার্ভার হ্যাক করলেই ডাকাতগণ বড়লোক। চোরদের ক্ষেত্রেও তাই। এখন ছোট ছোট এমাউন্ট হাতিয়ে নেওয়ার জন্য বিকাশের নাহিদ তো আছেই। (নাহিদ নামের লোকেরা মাইন্ড করবেন না)
এখন কারো নামে অপবাদ ছড়ানো খুব সোজা। আগে বৃদ্ধ মহিলারা একজনের কাছে আরেকজনের বদনাম গাইতো, কুৎসা রটাতো। কিন্তু এখন কারো নামে কুৎসা রটাতে মোবাইল ই যঠেষ্ট।
এখন কারো তথ্য চুরি করা খুব সোজা। পাসর্পোট ও জাতীয় পরিচয় পত্র এর সার্ভার হ্যাক করলেই ব্যাক্তির আঙ্গুলের ছাপ পযর্ন্ত হ্যাকারের কাছে চলে যাবে।
তাই। সাবধন হউন।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৩৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




