somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

৪ জি ইন্টারনেট।

০৯ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ উৎক্ষেপণ যানে করে ১১ মে ২০১৮ সফলভাবে বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি ফ্যালকন ৯ রকেটের নতুন ব্লক ৫ মডেল ব্যবহার করে প্রথম পেলোড উৎক্ষেপণ ছিল।
বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য ২০১৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর তারিখ ঠিক করা হয়, তবে হারিকেন ইরমার কারণে ফ্লোরিডায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলে তা পিছিয়ে যায়। ২০১৮ সালেও কয়েক দফা উৎক্ষেপণের তারিখ পিছিয়ে যায় আবহাওয়ার কারণে।
চূড়ান্ত পর্যায়ে উৎক্ষেপণ প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ৪ মে ২০১৮ তারিখে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে দুই পর্যায়ের এই রকেটের স্ট্যাটিক ফায়ার টেস্ট সম্পন্ন হয়। কৃত্রিম উপগ্রহটি ১০ মে ২০১৮ তারিখে উৎক্ষেপণের তারিখ ঠিক করা হয়; কিন্তু ১০ মে উৎক্ষেপণের সময় t-৫৮ সেকেন্ডে এসে তা বাতিল করা হয়।[৭] শেষ মিনিটে কিছু কারিগরি সমস্যার কারণে উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়। অবশেষে এটি ১১ মে উৎক্ষেপণ করা হয়।

কৃত্রিম উপগ্রহটি উৎক্ষেপণ করার পর, বাংলাদেশ ১২ মে ২০১৮ তারিখে এটি থেকে পরীক্ষামূলক সংকেত পেতে শুরু করে।

স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ উৎক্ষেপণ যানে করে ১১ মে ২০১৮ সফলভাবে বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি ফ্যালকন ৯ রকেটের নতুন ব্লক ৫ মডেল ব্যবহার করে প্রথম পেলোড উৎক্ষেপণ ছিল।
বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য ২০১৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর তারিখ ঠিক করা হয়, তবে হারিকেন ইরমার কারণে ফ্লোরিডায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলে তা পিছিয়ে যায়। ২০১৮ সালেও কয়েক দফা উৎক্ষেপণের তারিখ পিছিয়ে যায় আবহাওয়ার কারণে।
চূড়ান্ত পর্যায়ে উৎক্ষেপণ প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ৪ মে ২০১৮ তারিখে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে দুই পর্যায়ের এই রকেটের স্ট্যাটিক ফায়ার টেস্ট সম্পন্ন হয়। কৃত্রিম উপগ্রহটি ১০ মে ২০১৮ তারিখে উৎক্ষেপণের তারিখ ঠিক করা হয়; কিন্তু ১০ মে উৎক্ষেপণের সময় t-৫৮ সেকেন্ডে এসে তা বাতিল করা হয়। শেষ মিনিটে কিছু কারিগরি সমস্যার কারণে উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়। অবশেষে এটি ১১ মে উৎক্ষেপণ করা হয়।
কৃত্রিম উপগ্রহটি উৎক্ষেপণ করার পর, বাংলাদেশ ১২ মে ২০১৮ তারিখে এটি থেকে পরীক্ষামূলক সংকেত পেতে শুরু করে।

বাংলাদেশে 4G সেবা আসে সম্ভবত ২০১৮ সালের দিকে। তখন ইউটিউব সেলিব্রেটি বেড়ে যায়। তাশি নেশান, প্রত্যয় হিরন, রাফায়েত রাকিব, হাগল ইউটুবার, সালমান মুক্তাদির, বঙ্গাই, RnaR এদের ভিডিও ছিলো দেখার মত। আর বাদ বাকি ইউটুবার ছিলো ফালতু। যেমন তৌহিদ আফ্রিদি এর ভিডিও ভালো লাগে না। রাফায়েত রাকিব, প্রত্যয় হিরন এবং RnaR ভিডিও দেখতে আমার ভাল্লাগে।

4G সেবা আসার পর এন্ডোয়েট ফোন সবার হাতে হাতে। গ্রাম দেশেও ব্রডবেন্ড পৌছে গেছে। মূর্খের হাতেও স্মার্ট ফোন। যাদের কারনে বেসুরা গান এবং অদক্ষ অভিনয় ফেসবুকে ভাইরাল হতে থাকে। এদের কারনে ফালতু ভিডিও ভাইরাল হতে থাকে। তার মধ্যে টিকটক তো আছেই। রং বেরং এর চুলের স্টাইল, ফালতু কনটেন্ট ইত্যাদির জন্য টিকটক বাজে হতে শুরু করে। টিকটক এতটাই বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে যায় যে অপু ভাই কে এরেস্ট করা লাগে।

২০১৯ সালের পর নগদ, বিকাশ সবাই এপ সিস্টেম করে ফেলেছে। QR সিস্টেম করার ফলে টাকা পাঠাতে ভুল হয় না। ২০১৯ সাল আসতে আসেতে ট্রেনের টিকেট অনলাইনে ক্রয় করা যায়।

আজ ২০২২ সাল। আমরা 5G এর কাছাকাছি। অনলাইনে কিছু লোকের একটিভিটি আমার কাছে খুব বিরক্ত লাগে। মুহুত্তে অপ্রয়োজনীয় জিনিস ভাইরাল হয়। অহেতুক হাসি তামাশা (ট্রল) হতে থাকে।

গ্রাম বাংলা সব স্থানে ব্রডবেন্ড ইন্টারনেট চলে গেছে। এখন আর মুষ্টিমেয় কিছু লোক মডেম চালায়। চাকরির আবেদন, জন্ম নিবন্ধন এর আবেদন, নতুন ভোটার হওয়া, পাসপোর্ট, ও অন্যান সেবা অনলাইনে করা যায়। অনলাইনে চালান ও ভ্যাট জমা দেয়া। অনলাইনে চাকরির আবেদন, ভর্তির আবেদন এসব এখন খুব সহজলভ্য।





আমাদের নানীর বাড়ি যে উপজেলা সেখানে ব্রডবেন্ড আসে ২০১৭ সালের দিকে। আমার নানীর বাড়িতে ২০১৯ সালে আমি ব্রডব্যান্ড আনি। এই গ্রামে আমি প্রথম যে ব্রডব্যান্ড আনে। পরে আমি রাউটার সেটআপ করা শিখি। রাউটারের নাম ও পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা শিখি।

আমার এখনো মনে পড়ে আমি আমার পরিচিত দোকানদারের নিকট গিয়ে বলতাম “ভাই, ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড টা দেন।” কেউ দেয় নাই। আমি যখন ওয়িই ফাই আনি তখন কম বয়সী পোলাপান বলে “ভাই, পাসওর্য়াড টা দেন।” পরে একদিন হাসির ছলে ফেসবুকে পোস্ট দিলাম “ওয়াই ফাই থাকলে দাড়োয়ান লাগে না।”

এই সময়ে এসে ফেসবুক চালাতে বিরক্ত লাগে। তবে অল্প কিছু কাজ সহজ হয়েছে।

এখন আর কেউ কম্পিউটারের দোকানে দিয়ে বলে না আমাকে ১ জিবি গান লোড করে দেন। ওঠে যাচ্ছে ডাউনলোড করে গান সেইভ করে রাখার সংস্কৃতি।

তথ্য সূত্র: উইকিপিডিয়া।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:১২
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×