" আওয়ামী লীগের দাবির মধ্যে রয়েছে আইনী প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার আগে কাউকে নির্বাচনে অযোগ্য না করা, এনজিও কর্মকর্তাদের নির্বাচনী কর্মকর্তা নিয়োগ না করা, দেশী পর্যবেক্ষকদের ভোট কক্ষে প্রবেশ করতে না দেয়া, বিল খেলাপীদের নির্বাচনে অযোগ্য করার বিধান বাতিল, ভোট কক্ষে জোটের ক্ষেত্রে মাত্র একজন এজেন্ট থাকা, কমিশন কর্তৃক নির্বাচনী সভা ও পোস্টার ছাপানো, বেসরকারি টিভি চ্যানেলে নির্বাচনী প্রচার বন্ধ, গত নির্বাচনে যারা ১০ শতাংশ ভোট পেয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে তাদের দলীয়ভাবে ৫০ কোটি এবং প্রার্থী প্রতি ১৫ লাখ হিসাবে আরো ৪৫ কোটি টাকা অনুদান, নিবন্ধনের শর্ত হিসাবে অভ্যন্তরীণ সমঝোতা না হলেই কেবল ব্যালটের মাধ্যমে কেন্দ্রীয় কমিটিসহ অন্যান্য নির্বাচন, বিদেশে রাজনৈতিক দলের শাখা বন্ধের বিধান বাতিল করা। "
সংলাপে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বে আরো অংশ নেন প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আমির হোসেন আমু, মতিয়া চৌধুরী, আতাউর রহমান খান কায়সার, কাজী জাফর উল্লাহ,সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।
।। ইত্তেফাক - ২৬.০২.২০০৮ ।।