somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লেখালেখির প্রতি আলসেমি মনোভাব কীভাবে দূর করবেন!?

১৫ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনেক মানুষ আছে, যারা লেখালেখিকে ব্যক্তিগত পেশা হিসেবে বেছে নেয়। আবার অনেক মানুষ সখের বশে লেখেন। কিন্তু একজন সাধারণ লেখক হিসেবে কখনো আপনি এই বিষয়টি অনুভব করেছেন? যে আপনি কোন কাজে ব্যস্ত। যেমন ধরুণ গাড়ির ড্রাইভিং করছেন, কিংবা আপনি বেসিনে থালা-বাসন ধোয়ায় ব্যস্ত। এমন সময় আপনার মাথার করোটিতে লেখালেখির কত ধরণের আইডিয়া কিলবিল করতে থাকে! কত রোযনামচা, কত ছড়া-কবিতা, কত গল্প,কত প্রবন্ধ-ফিচার!!! মনে হচ্ছে আপনি এখন কাগজ-কলম সামনে পেলে শত শত পৃষ্টা লিখে সাবাড় করে ফেলবেন। কিন্তু ঠিক যখন আপনি কাগজ-কলম নিয়ে লেখালেখির কাঠগড়ায় দাঁড়ান, তখন আপনার মাথা থেকে সব আইডিয়াগুলো যেন এক মুহুর্তে হাওয়া হয়ে যায়! রাত-দিন পড়াশোনা শেষে পরিক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে একজন পরিক্ষার্থী যখন পরিক্ষার হলে প্রবেশ করে, তার মাথা থেকে তখন পড়াশোনা সব হাওয়া হয়ে যায়। ঠিক আপনার ব্রেইনের অবস্থাও তেমন হয়ে যায়। লিখতে বসলে আপনি অন্য কিছুর কল্পনায় বিভোর হয়ে যান। বিরক্তিকরভাব নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ঢুঁ মারতে থাকেন। অথবা তখন অধিক অধ্যয়নের নাম দিয়ে দীর্ঘ পড়ায় ব্যস্ত হয়ে পড়েন।

লেখালেখিতে অলসতা এমন একটা ব্যাধি, যা থেকে খুব কম সংখ্যক মানুষ মুক্ত। অনেক সময় তো আমরা মাস থেকে মাস, বছর থেকে বছর পর্যন্ত মাথায় লেখার নানান আইডিয়া নিয়ে চলাফেরা করি। কিন্তু লেখার পর্যাপ্ত সময়-সুযোগ থাকা সত্বেও অলসতার কারণে আমরা একটা প্রবন্ধ লেখার পরিপূর্ণ সফলতাও অর্জন করতে পারি না। বিশেষকরে যারা নবীন লেখক তারা এ সমস্যার সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী। বড় বড় লেখকগণও মাঝে মধ্যে এ ধরণের সমস্যায় পড়েন। ইংরেজিতে যেটাকে (Writers' Block) রাইটার্স ব্লক বলা হয়। রাইটার্স ব্লক এমন একটা অবস্থার নাম, লেখকের মধ্যে যখন এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়, তখন একজন লেখকের কলম এমনিতেই থেমে যায়। এই অবস্থার শিকার হয়ে অনেক সময় লেখক অস্থায়ীভাবে লেখা থেকে অপারগ হয়ে যায়। আবার অনেক সময় একেবারেই লেখালেখির চৌহদ্দি থেকে বেরিয়ে যায়। এমনকি রাইটার্স ব্লকে আক্রান্ত হয়ে অনেক লেখক পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন, এমন ঘটনাও আছে।

রাইটার্সব্লক কেন হয়? এটার অজুহাত কি কি? এগুলো থেকে আমরা কীভাবে মুক্ত হবো?

লেখালেখিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হওয়ার প্রধান কারণগুলো হচ্ছে, আমাদের সময়ে স্বল্পতা এবং ব্যস্ততা। আলসেমি এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবন। কখনো কখনো লিখতে লিখতে আমাদের মাঝে একধরণের নৈরাশ ভাব চলে আসে। যে, আমি যা লিখছি তা মনে হয় কিছুই হচ্ছে না। এ ধরণের অনুভব যখন আমাদের অন্তর দখল করে নেয়, তখন আমাদের হাত অবশ হয়ে যায়। কলম আর চলে না। লেখালেখি ছেড়ে দিই।
এ বিষয়ে আমরা সবচেয়ে বেশী যে সমস্যার শিকার, তা হচ্ছে সময়ের স্বল্পতা। বাস্তবেই পৃথিবীর গতানুগতিক জীবনে আমরা এতই ব্যস্ত হয়ে পড়েছি, লেখালেখির কল্পনা করাটাও আমাদের জন্য স্বাপ্নিক জীবনের মত। মনে হয় লেখালেখি করাটা বেকার মানুষের কাজ। পৃথিবীতে যার অন্য কোন ব্যস্ততা নেই। কিন্তু আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো নিয়ে কি কখনো চিন্তা করেছি? ফেসবুক, হোয়াটসাপ-মেসেঞ্জারে আমরা প্রতিদিন কতগুলো মূল্যবান সময় নষ্ট করি?
কখনো তো ফেসবুকের একটা সাধারণ কিংবা রম্য স্ট্যাটাসের পেছনে পড়ে আমরা অনেক সময় নষ্ট করে ফেলি। কিন্তু লেখাগুলো বিক্ষিপ্ত এবং স্থুল হওয়ার কারণে এগুলো থেকে খুব কম সংখ্যক মানুষ উপকৃত হতে পারে। ফেসবুকে যতই তথ্য-উপাত্ত আর রেফারেন্স দেয়া হোক না কেন, এগুলোর প্রভাব মাত্র দু-চার দিন থাকে। এরপর সেগুলো হাওয়া হয়ে যায়। এরচেয়ে কিছু সময় ব্যয় করে কোন একটা বিষয়স্তুর উপর আউট লাইনে লিখতে থাকুন। ব্লগ-পোস্ট আকারে সেটা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। দেখবেন এটার উপকারিতা দিন দিন বাড়তে থাকবে। সময়ে সুযোগে সেটার উপর বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সেটার সম্পাদনা এবং পরিমার্জনা করে সেটাকে পূর্ণতার রূপ দান করুন। এরপর সেটাকে কোন ভালো দৈনিক কিংবা সাময়িকীতে প্রকাশ করুন। সর্বস্থরের মানুষ সেটা থেকে উপকৃত হতে পারবে। নিজের মিশনটাকেও সবার কাছে পৌঁছাতে পারবেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার আমাদের সময়ের অভাবের বড় একটি কারণ। এছাড়া আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সকল কাজগুলোর যদি একটি তালিকা তৈরি করি, তাহলে কোন কাজগুলো আমাদের জন্য উপকারী, কোনগুলো অনর্থক, তা সহজেই ধরতে পারবো। প্রতিদিনের রুটিন হিসাব-নিকাশ করে ধীরে ধীরে অনর্থক কাজগুলোকে আমাদের জীবন থেকে মুছে ফেলতে হবে।

আমাদের দ্বীন আমাদেরকে মধ্যমপন্থার শিক্ষা দেয়। প্রতিটি কাজের একটা সীমারেখা থাকে। সেই সীমারেখা লক্ষ করে চলা উচিত। ইন্টারনেট আমাদের জীবনে অনেক উপকার নিয়ে এসেছে। কিন্তু এই উপকার অর্জন করতে গিয়ে আমরা আমাদের সময়ের বড় একটি অংশ ওয়েবপেইজে বিসর্জন দিয়ে আসি। কাজেই সব সময় দো'আ করা উচিত, আল্লাহ তা'আলা যেন আমাদেরকে ইলমে নাফে'( উপকারী ইলম) দান করেন। সেই সাথে দৈনন্দিন জীবনের হিশাব-নিকাশও রাখা উচিত।

লেখালেখির অলসতা দূর করার আরেকটি সুন্দর পদ্ধতি হচ্ছে, আপনি যেসব বিষয় নিয়ে লিখতে চান, প্রতিদিন সেগুলোর একটা তালিকা তৈরি করুন। যাতে করে অন্যসময় লিখতে বসলে আবার নতুনভাবে লেখা শুরু করতে না হয়। যদি মোবাইল অথবা কম্পিউটারে নোট লেখার অভ্যাস থাকে , তাহলে মাথায় কোন বিষয়ে কোন তথ্য আসলে সেটা দ্রুত নোটপেডে বন্দী করে ফেলুন। পরে অবসর সময়ে সেটার উপর চিন্তা-ফিকির করতে থাকুন। শারিরিক মেহনতের কাজে যখন ব্যস্ত থাকেন, যেমন শারিরিক কসরত , ঘরের কাজ কিংবা ড্রাইভিং এর সময়। যখন হাত-পা ব্যস্ত থাকলেও মাথা মোটামুটি অবসর থাকে। অবসরের এ সময়গুলো থেকে উপকৃত হওয়া চাই। নিজের নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর চিন্তা-ভাবনা করা চাই।
নিজের কোন হামখেয়াল সাথী কিংবা ঘরের কোন সদস্যের সাথেও এ বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন।

লেখালেখির আলসেমি থেকে বাঁচার আরো একটি উপায় হচ্ছে ,
আপনি যা কিছু লিখেছেন, তার উপর বারবার নযর বুলান। একটা লেখার উপর বারবার দৃষ্টিপাত করলে লেখাটি ভুল-ত্রুটিমুক্ত হতে সাহায্য করবে। লেখার সৌন্দর্য বৃদ্ধি হবে। প্রশিদ্ধ লেখক এবং গল্পকার আরান্সট হেমিনগুই( নামের সঠিক ইংরেজি উচ্চারণ আমার জানা নাই) তার লিখিত গল্পগুলো প্রতিদিন পড়তেন। সাথে সাথে লেখার সাজ-সজ্জার পরিবর্তন ও করতেন। এই পদ্ধতিটি আলসেমি দূর করার সাথে সাথে লেখাকে পরিপাটি ও রুচিশীল ও লেখার সৌন্দর্য বর্ধনে সাহায্য করে।
নিজেকে সূচীবদ্ধ এবং রুচিশীল করতে নিয়মিত নোটবুক অথবা সফটওয়্যার এ নোট লেখার অভ্যাস গড়ে তুলুন। অবসর সময়ে সেগুলোর উপর কাটছাঁট এবং কমবেশ করতে থাকুন। কোন সময় যদি উক্ত বিষয়ে কোন তথ্য সামনে আসলে তাও নোট করে রাখুন। ওয়েব সাইট হলে তার লিংক সেভ করে রাখুন।

সৃষ্টিগত যোগ্যতার সাথে সাথে সমালোচনা মূলক চিন্তা একজন লেখকের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ পাথেয়। কিন্তু কোন সময় এই যোগ্যতাটি লেখার মাঝে প্রতিবন্ধক হিশেবে দাঁড়ায়। বিশেষকরে যারা নবীন লেখক, তাদের জন্য এটা ভীষণ সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। লেখালেখি চলাকালীন "... লেখা সুন্দর হচ্ছে না। অনেক ভুল। লেখার লেজগোজ ঠিক নাই..." এই ধরণের সমালোচনামূলক চিন্তাগুলো লেখার পথে বড় বাধা।
এই সমস্যার সমাধানের জন্য প্রথমে আমাদেরকে খসড়া লেখার সময় ভালো লিখছি না খারপ লিখছি এ জাতীয় চিন্তাধারা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে। অন্তরে যা আসে তা দুহাতভরে কলমের কালি কিংবা কাগজ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত লিখে যেতে হবে। লেখা চাই ভুল হোক কিংবা অসুন্দর। খসড়া পরিপূর্ণ করার পর আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে যে, লেখাটি সুন্দর এবং মার্জিত করার অনেক সু্যোগ থাকবে। কিন্তু আপনি যদি লেখার শুরুতেই মানসিকতার খেই হারিয়ে ফেলেন, তাহলে আপনার সব চেষ্টা ব্যর্থ।
মনে রাখতে হবে, ভালো লেখার জন্য প্রথমে খারাপ লিখতে হবে। লিখতে লিখতে একসময় লেখা সুন্দর হবে। অনেক সময় খসড়া লেখার সময় বাক্যের উপযুক্ত শব্দ পাওয়া যায় না। কিংবা এক ভাষার স্থানে অন্য ভাষার শব্দ চলে আসে। এটা কোন সমস্যা না। বরং আপনি লেখা পরিপূর্ণ করে ফেলুন। পরবর্তিতে সম্পাদনার সময় অনেক ভালো ভালো শব্দ আপনার মাথার উপর উড়তে থাকবে। একটা লেখার খসড়া প্রস্থুত হওয়ার পরেই তো আসে সম্পাদনা পর্ব!

রাইটার্স ব্লক দূর করার আরেকটি উপায় হচ্ছে ধারাবাহিক লিখতে থাকা। প্রতিদিন অল্প কিছু না কিছু লেখা। এমন নয় যে, আপনি একদিন দশ পৃষ্টা লিখে ফেললেন। এরপর কয়েকদিন পর্যন্ত কাগজ-কলমের কাছেও গেলেন না। আমাদের মুহতারাম উস্তাদ মুফতি সাঈদ আহমাদ বলেছেন, লেখক হওয়ার জন্য নিয়মিত লিখতে হবে। একদম লেখার জন্য কিছু যদি পাওয়াও না যায়, তাহলে মনে মনে নিজেকে গালি দিবে। এরপর সেগুলো কাগজের পাতায় লিখে ফেলবে।
কোন একটা কাজ অল্প হলেও নিয়মিত করা উচিত। এক্ষেত্রে আমাদের জন্য তো রাসুলুল্লাহ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের) উত্তম আদর্শ আছেই। নবিজী বলেছেন, সবচেয়ে উত্তম কাজ হচ্ছে যা ধারাবাহীকভাবে করা হয়। চাই সেটা ক্ষুদ্র হোক না কেন।
( ইবনে মাজাঃ৪২৪০)

মনে রাখবেন। আপনি যদি লিখতে চান, কিংবা এই বিষয়টা বুঝতে পারেন যে, আপনার মাঝে ভালো কিছু করার যোগ্যতা আছে। তাহলে অবশ্যই আপনার জীবনকে সূচীবদ্ধের(প্ল্যানিং) আওতায় নিয়ে আসতে হবে। জীবন থেকে একে একে অপ্রয়োজনীয় অংশগুলোকে ছেঁটে ফেলতে হবে।
চাইলে আপনি ছন্নছাড়া র মত জীবনটাকে পার করে দিতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি আপনার ভবিষ্যতের জন্য কিছু সঞ্চয় করতে চান, আগামী প্রজন্মকে যদি আপনার সাদকায়ে জারিয়া দিয়ে উপকৃত করতে চান, তাহলে অবশ্যই আপনাকে রুটিনের চার দেয়ালের ভেতর আসতে হবে। এবং আপনার যোগ্যতার সুন্দর প্রদর্শনী করতে হবে। চাই সেটা কলম দিয়ে হোক না কেন! সুতরাং জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত, সময় অনেক কম...!!!

ইসহাক ওমর

একটি উর্দু প্রবন্ধ অবলম্বনে রচিত। কৃতজ্ঞতায় তাযয়িন হাসান
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১১
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×