somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লস এ্যাঞ্জেলের দাবানল এবং ব্যাভিচারের শাস্তি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



ভয়াবহ দাবানলে পুড়ে যাচ্ছে পাপের শহর লস এ্যাঞ্জেলস্। এখানে ক্যালিফোণিয়ার লাস ভেগাস, লসএ্যাঞ্জেলস, সানর্ফানানন্দ সহ বিভিন্ন শহর আগুনের দাবানলে পুড়ে যাচ্ছে। এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে চলমান ধ্বংসাত্মক এই দাবানলে এখন পর্যন্ত ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। পুড়ে ছাই হয়ে গেছে ৪০ হাজার একরেরও বেশি এলাকা। আগুনের গ্রাসে পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়েছে অন্তত ১২ হাজার বাড়িঘর। উদ্বাস্তু হয়েছে এক লাখেরও বেশি মানুষ। ভয়াবহ এই দুর্যোগ মোকাবিলায় হিমশিম খাচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলেস, প্রতিবেশী কাউন্টিগুলো থেকেও আনা হচ্ছে আগুন নেভানোর সরঞ্জাম ও কর্মীবাহিনী। কিন্তু তাতেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। আগুনে পাঁচ হাজার কোটি ডলারের বেশি সম্পদ পুড়ে গেছে।হলিউড ও হলিউড হিলস এলাকায় দাবানলে বাধ্যতামূলকভাবে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হয়। টিসিএল চাইনিজ থিয়েটার এবং হলিউড ওয়াক অব ফেমের মতো বিখ্যাত স্থানগুলো এ আগুনের কবলে পড়েছে। এ ছাড়া ঝোড়ো বাতাসের হুমকির মুখে লাল পতাকা সতর্কতা জারি করেছে জাতীয় আবহাওয়া পরিষেবা। সাধারণত ‘বিশেষভাবে বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে’ এই সতর্কতা জারি করা হয়। এই দাবানল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয় হিসেবে চিহ্নিত হতে পারে।

এই দাবানলকে কেন্দ্র করে চারিদিকে আলোচনা সমালোচনা চলছে। হলিউডের কতিপয় অভিনেতা আলোড়নকৃত সমালোচনা করছে।তাদের ধারনা ফিলিস্তিনের উপর আমেরিকার অন্যায় জুলুম কারনে এই দাবানল। ইসরাইলের প্রতি আমেরিকার পূর্ন সমর্থন এবং সর্বাত্বক সহায়তা ফলের ফিলিস্তিনের গাজা শহরের উপর নির্মম নির্যাতন চালায় ইসরাইল।তাদের ধারনা অমানবিক নির্যাতনের কারনে স্রষ্টার পক্ষ থেকে প্রকৃতির প্রতিশোধ স্বরুপ এই দাবানল। বিভিন্ন মিডিয়া এই সকল প্রচার লক্ষ্য করা যাচ্ছে।এ ব্যাপারে আল কোরআনের সুরা রুমের ৪১ নম্বর আয়াতে বলা আছে-মানুষের কৃতকর্মের কারণে স্থলে ও সাগরে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে তিনি তাদের কোনো কোনো কাজের শাস্তি আস্বাদন করান, যাতে তারা সৎপথে ফিরে আসে।এই আয়াতটি মিডিয়াতে বারেবার প্রচার হচ্ছে। পবিত্র কুরআনে আরও ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি ধ্বংস করেছি কত জনপদ, যার অধিবাসীরা ছিল জালিম (পাপাচারী) এবং তাদের পরে সৃষ্টি করেছি অন্য জাতি।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১১)এমন অসংখ্য জাতি স্বত্ত্বাকে স্রষ্টা ধ্বংশ করেছে যুগে যুগে।আল কোরআনের এই প্রতিশ্রুতিশীল আয়াত ও এই জাতীয় প্রাকৃতিক বিপর্যয় নিয়ে আলোচনা করবো।



ইতিহাস থেকে জানা যায় প্রাকৃতিক বিপর্য়য়ে ধ্বংশ হওয়া যাওয়া বেশির ভাগ শহরকে পাপের নগরী বলেই অভিহিত করা হতো।এখন প্রশ্ন আমাদের জানা মতে যে শহর গুলো প্রকৃতিক দুযোগে ধ্বংশ হয়েছে সেই শহরে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পাপের নগরী বলা হতো কেনো? উদাহরন স্বরুপ আমরা লস এ্যাঞ্জেলস এর কথাই তুলে ধরি। ক্যালিফোনিয়া অঙ্গরাজ্যের লস এ্যাঞ্জেল শহর অশ্লীলতার জ্ন্য বিখ্যাত। লস অ্যাঞ্জেলেসের সাম্প্রতিক দাবানল যেন এরকমই এক সতর্ক বার্তা। কারণ এই শহর তারকা ও বিত্তশালীদের বিলাসবহুল জীবনযাপনের বাইরে ছিল অন্ধকার এক জগত । অশ্লীলতায় মোড়ানো এই শহরের সান ফারনান্দো ভ্যালি এলাকা পর্নো ভিডিও তৈরির জন্য একটি পরিচিত এলাকা। যার জন্য এই শহরকে অনেকেই ‘পাপের নগরী’ বলেও অভিহিত করেন।সারা বিশ্বের বিনোদন শিল্পের প্রাণকেন্দ্র হলিউড শুধুমাত্র চলচ্চিত্রের কেন্দ্র হিসেবে নয় কারো কারো কাছে মাদকাসক্তি অমিতব্যয়িতা, নৈতিক অবক্ষয় ও সীমালঙ্ঘনের প্রতীক।এই শহরেই পরিণত হয়েছে এক ভয়ঙ্কর দাবানলে। হাজার হাজার একর জমি আগুনে পুড়ে ছায়। আকাশ ঢেকে গেছে ধোয়ায়। মানুষের চিৎকার যেন বাতাশে মিশে গেছে। সেখানকার সেই হলিউড, সানর্ফানানন্দ পর্নো চলচিত্র খ্যাত ঘৃনিত নগরী, লাস ভেগাস জুয়া ক্যাসিনো সহ পতিতাবৃত্তির বিখ্যাত অপরাধের স্বর্গরাজ্য সব যেনো আগুনের ভয়াবহতায় অগ্নিকুন্ডের এক অভিশপ্ত আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত করা হয়েছে।‘আমি ধ্বংস করেছি কত জনপদ, যার অধিবাসীরা ছিল জালিম (পাপাচারী) এবং তাদের পরে সৃষ্টি করেছি অন্য জাতি।’ (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১১)স্রষ্টার এই বক্তব্য প্রমান করে যুগে যুগেই পাপাচারী জাতিস্বত্তা ধ্বংশ করেন স্রষ্টা। ব্যভিচার, সমকামিতা ও পতিতাবৃত্তির কারণে অতীতে বহু জাতি ধ্বংস হয়েছে। সেই সব অনুল্লিখিত জাতি ও জনপদের একটি ইতালির পম্পেই নগরী। যৌনতার আগুনে ধ্বংস হওয়া অভিশপ্ত পম্পেই নগরীর নামটি অনেকেরই জানা! এটি এমন এক নগরী, যেটি ধ্বংস হওয়ার সময় সেখানকার মানুষ চোখের পলক ফেলার সময়টুকু পায়নি। মুহূর্তেই মানুষগুলো ভস্মে পরিণত হয়েছিল। অপরাধ ছিল অবাধ যৌনাচার। পুম্পেই নগরী এক রাতের আঘাতে ধ্বংশ স্তুপে পরিনত হয়। যৌনতায় ছিল এরা অন্ধ। শুধু যৌনকার্যের জন্য প্রতিটি বাড়িতে নির্মিত হতো আলাদা স্থাপনা। বাড়িঘরের দেয়ালে দেয়ালে অঙ্কিত হতো নগ্ন পর্ণচিত্র। নিজেরা তো যৌনতায় ডুবে থাকতই, সেই সঙ্গে নিজের ছেলে-মেয়েদের দিয়েও বণিক ও পর্যটকদের যৌন বিনোদনের ব্যবস্থা করতে তারা পিছপা হতো না। এমনকি তারা নিজেরা পশু-পাখির সঙ্গেও যৌন বিকৃতির পিপাসা মেটাত।এভাবেই দিন দিন তৎকালীন আসমানি ধর্ম খ্রিস্টবাদ থেকে বিচ্যুত হতে থাকে তারা। ক্রমান্বয়ে শহর ছেড়ে চলে যেতে থাকেন সব ধর্মযাজকরা। ধর্মীয় চিন্তা-চেতনায় উজ্জীবিত ইউরোপের কনজারভেটিভ ধর্মীয় সম্প্রদায় পম্পেই শহর পরিভ্রমণ থেকে বিমুখ হতে শুরু করে। এমনই এক অমানবিক, ঘৃণ্যতম ও বর্বরোচিত সমাজব্যবস্থা যখন সেখানে মাথাচাড়া দিয়ে উঠল, তখনই নেমে এলো মহান স্রষ্টার ক্রোধের আগুন। জীবন্ত মমিতে পরিণত হলো অনাচার আর পাপাচারের অতল গহ্বরে নিমজ্জিত থাকা মানুষগুলো। রোমান আর গ্রিক বণিকদের ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল কেন্দ্রে পরিণত সমকালীন বিশ্বের অন্যতম বিত্ত-বৈভব আর অভিজাত নগরী ভূমধ্যসাগরের উপত্যকায় ভিসুভিয়াস পাহাড়ের পাদদেশে ভয়াবহ অগ্নুৎপাতে জ্যান্ত মমিতে পরিনত হয় সেখানকার মানুষ।পরবর্তীতে ১৭৪৯ খ্রিস্টাব্দে কিছু অ্যামেচার আর্কিওলজিস্ট সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেন ধ্বংস হয়ে যাওয়া পম্পেই নগরী। শুরু হয় রাষ্ট্রীয়ভাবে ধ্বংসলীলা থেকে মমি হয়ে থাকা মৃতদেহ আর অভাবনীয় সব স্থাপনা উদ্ধারের মহাযজ্ঞ।



আপনি কি জামাইকার পোর্ট রয়্যাল শহর সর্ম্পকে ধারনা রাখেন কিনা জানিনা? পোর্ট রয়্যাল হল দক্ষিণ-পূর্ব জ্যামাইকার কিংস্টন হারবারের মুখে পালিসদোসের শেষ প্রান্তে অবস্থিত একটি শহর ।স্প্যানিশদের দ্বারা ১৪৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত, এটি একসময় ক্যারিবিয়ানের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে সমৃদ্ধ শহর ছিল,১৭ শতকের শেষার্ধে ক্যারিবিয়ান সাগরে শিপিং এবং বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসাবে কাজ করে।‘পাপের নগরী’ খ্যাত এ শহরটি ভয়াবহ ভূমীকম্পে মুহূর্তেই তলিয়ে যায় সমুদ্রের অতলে। জলদস্যু ও যৌনব্যবসায়ীরা পোর্ট রয়্যালের মূল আকর্ষণ ছিল।এই শহরটি তৎকালীন সময়ে দেহব্যবসার কেন্দ্র ছিলো। বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আসতো আনন্দ ফূতী করতে। চলত দাস কেনাবেচা, বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ শহর হিসেবে এক সময় পরিচিত ছিল জামাইকার পোর্ট রয়্যাল। যত ধরনের কুকর্ম আছে সবই চলতো সেখানে। জলদস্যু, পতিতা ও ক্রীতদাসদের আস্তানা খ্যাত শহরটি হঠাৎ এক ভূমিকম্প ও বিরাট জলোচ্ছ্বাসে বিশ্বের ভূ-গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। মারা যায় হাজার হাজার মানুষ। ইতিহাসবিদদের মতে, পোর্ট রয়্যাল এমন একটি শহর ছিল যেখানে মদ, দাসত্ব ও পতিতাবৃত্তিতে আচ্ছন্ন ছিল। সেখানকার প্রতি ৪ ভবন অন্তর একটি করে বার ও পতিতালয় ছিল।১৬৯২ সালে সহিংস ভূমিকম্প পোর্ট রয়ালের বেশিরভাগ অংশ ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল।শহরের দুই-তৃতীয়াংশ ভূমিকম্পের মূল ধাক্কার পরপরই সমুদ্রে ডুবে গিয়েছিলো।



প্রিয় পাঠক,যে ইতিহাসগুলো আমি তুলে ধরলাম সেগুলো আল কোরআন আবির্ভাবের পরের ঘটনা। আমাদের আল কোরানে ও এমন অনেক ঘটনার ইতিহাস বর্ণিত রয়েছে।‘আমি লূত (আ.)-কে প্রেরণ করেছিলাম। যখন তিনি তাঁর সম্প্রদায়কে বললেন, তোমরা চরম অশ্লীলতা ও নির্লজ্জতার কাজ করছ যা তোমাদের পূর্বে সারা বিশ্বে কেউ কখনো করেনি। তোমরা কামপ্রবৃত্তি পূরণ করার জন্য মেয়েদের কাছে না গিয়ে পুরুষদের কাছে যাচ্ছ। প্রকৃতপক্ষে তোমরা সীমালঙ্ঘনকারী জাতি।(সুরা আরাফ: ৮০-৮১) আয়াতটিতে যে জাতির কথা বলা হয় কাওমে লূত বা হজরত লূত (আ.)-এর জাতি। এই সম্প্রদায় বসবাস করত সাদ্দূম নগরীতে। এই অঞ্চলকে বর্তমানে ট্রান্স জর্দান বলা হয়। এটি ইরাক ও ফিলিস্তিনের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত। তারা প্রকাশ্য সভা বানিয়ে অশ্লীলতা-বেহায়াপনা করত।(এ সময়ের স্টেজের যাত্রা নগ্ন নৃত্যের মতো।) এই জঘন্য অপকর্ম তারা প্রকাশ্যে করে আনন্দ লাভ করত। তারাই সর্বপ্রথম সমকামিতার মতো গর্হিত পাপ শুরু করেছিলো।সমকামের পতিতালয় গড়ে ওঠে। এই জাতিকে কঙ্কর বর্ষন করে ধ্বংশ করে দেওয়া হয়েছে বলে আল কোরআনে উল্লেখিত। আল কোরআনে সুরা:হিজর বলা আছে–“অতঃপর আমি জনপদটিকে উল্টে দিলাম ও তাদের ওপর কঙ্কর বর্ষণ করলাম।” আজ থেকে ৩১০০ বছর পূর্বে বর্তমান জর্দান ও ঈসরাইলের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ডেড সী বা মৃত সাগরের স্থানটিতে এরুপ ধ্বংশলীলী ঘটে।তৎকালীন সময়ে শহর দুটির নাম ছিলো সদম ও গোমরাহ। আজ জর্ডানের ডেড সি নামের যে সী বীচ সেটি তখনকার ধ্বংশের কারনে সৃষ্টি। এইভাবে আল কোরআনের এই বক্তব্যটি বর্তমান প্রমানিত। এই জাতির পাপীদের ওপর সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে বিশাল এক গ্রহানুর আঘাত এসে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে এক শক্তিশালী ভূমিকম্প পুরো নগরটি সম্পূর্ণ উল্টিয়ে ধ্বংশস্তুপে পরিনত হয় এবং আকাশ থেকে বৃষ্টির মতো গ্রহানু নিক্ষিপ্ত হওয়ার ফলে সমগ্র সভ্যতা বিলীন হয়ে একটি মৃত সাগরে পরনিত হয়। যা আজ ডেড সী নামে পরিচিত। জায়গাটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বেশ নিচু। এর পানিতে তেলজাতীয় পদার্থ বেশি। এই পানিতে কোন কিছু ডোবে না। এতে কোনো মাছ, ব্যাঙ, এমনকি কোনো জলজ প্রাণীও বেঁচে থাকতে পারে না। এ কারণেই একে ‘মৃত সাগর’ বলা হয়। এখানকার মাটিতে প্রচুর গন্ধক পাওয়া যায়। এই গন্ধক উল্কাপতনের অকাট্য প্রমাণ। এ শাস্তি এসেছিল গ্রহানুর আঘাত, ভয়ানক ভূমিকম্প, সুনামি ও অগ্নি উদিগরণকারী বিস্ফোরণ আকারে। ভূমিকম্প সে জনপদকে ওলটপালট করে দিয়েছিল।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৪
২৪টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আওয়ামী লীগ বর্তমানে বিজেপির বাংলাদেশি শাখা.....

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২৭


হিসাবে দায়িত্ব পালন করছে এমন মন্তব্য করেছেন কলকাতার সাংবাদিক ও লন্ডন ভিত্তিক একটিভিস্ট অর্ক ভাদুড়ী। ফাইনালি কলিকাতার একজন দাদা বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। যে হারে কলিকাতার ফাটাকেস্ট শুভেন্দু ইউনূস সরকারের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটা জনমত জরিপ....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৩১

একটা জনমত জরিপ....

নিজ উদ্যোগে একটা জরিপ কাজে গত কয়েক দিন বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষদের সাথে কথা বলেছি। নিজের রাজনৈতিক অবস্থান থাকলেও নিরপেক্ষ মতামত জানতে, বুঝতে নিজেকে শতভাগ নিরপেক্ষ রেখেছিলাম। কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভাষা (বাংলা) তুমি কার? (বাঙ্গালী কে তবে আর কাহার বা বাংলা ভাষা ??)

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭


'পতিত ও পতিতা' নিয়ে ব্লগার 'ভুয়া মফিজ' বেশ ক্যাচালে জড়িয়ে পড়েছিলেন। খানদানী ভাষাবিদেরা তাকে ভাষা নিয়ে অনেক পাঠ দিয়েছিলেন। একথা মানতে দ্বিধা নেই যে, খানদানী ভাষাবিদেরা মনে করে শুদ্ধভাষা... ...বাকিটুকু পড়ুন

উপন্যাস 'কৃষ্ণকান্তের উইল' পড়েছেন?

লিখেছেন রাজীব নুর, ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৬



রবীন্দ্রনাথ যখন বাচ্চা পোলাপান-
তখন বঙ্কিমচন্দ্র পুরোদমে লেখালেখি করে যাচ্ছিলেন। সেই সাথে করতেন চাকরি। রবীন্দ্রনাথ বঙ্কিমচন্দ্রের বই আগ্রহ নিয়ে পড়তেন এবং হয়তোবা মনে মনে ভাবতেন, আরে এরকম গল্প... ...বাকিটুকু পড়ুন

বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে আপনি আমন্ত্রিত....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৯

প্রিয় সুহৃদ,

আচ্ছালামুয়ালাইকুম।
আমার গুম জীবন এবং গুম পরবর্তী সত্য ঘটনাবলী নিয়ে লেখা 'গুম এবং অতঃপর' এবং 'দ্যা আনটোল্ড স্টোরি' (২০২০-২০২১ সালে সিএনএন, আল-জাজিরা এবং বিবিসি চ্যানেলে আমার নাম/পরিচয় গোপন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×