গণহত্যার অপরাধে 1998 সাল থেকেই তার অনেকবার ট্রায়ালে দাড়ানোর কথা ছিল। কিন্তু শারীরিক, মানসিক নানা অসুস্থতার অজুহাতে তা হয়নি। 10 ডিসেম্বর তার মৃত্যুর মাধ্যমে সে সম্ভাবনা শেষ হয়ে গেল একেবারে সব সময়ের জন্য। এক সপ্তাহ ধরে হার্টের অসুখে ভুগছিলেন। অবশেষে সেই অসুখেই মারা গেলেন ল্যাটিন আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে নৃশংস স্বৈরশাসক হিসেবে পরিচিত পিনোশে।
মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে তার জন্মস্থান ভ্যাল পারাইসোসহ চিলির অধিকাংশ জায়গার হাজার হাজার জনগণ নেচে গেয়ে শ্যাম্পেইন পান করে আনন্দ প্রকাশ করেছে। রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত করা হয়নি তাকে। সামরিক মর্যাদায় করা হয়েছে। ক্ষুব্ধ জনগণ যাতে তার কবরস্থানের অসম্মান করতে না পারে সে জন্য তাকে কবর না দিয়ে মৃতদেহ পুড়িয়ে ফেলা হয়।
এভাবে বিনা বিচারে জনগণের ঘৃণা নিয়ে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে এ পৃথিবী ত্যাগ করলেন অগাস্টো পিনোশে।
হায়! আমাদের এরশাদ চাচা তো জাতীয় বীর হিসাবেই মনে হয় কবরে যাবে!
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



