২০০৪ সালের দিকে ভার্সিটিতে যখন প্রথম প্রথম ক্লাশ করতাম স্যাররা উপদেশ দিতেন... দেখ তোমরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তোমাদের অনেক সম্মান... মানুষকে সম্মান দেবে তাহলেই কেবল সম্মান পাবে... আমাদের সময় (স্যারদের) বাসে উঠলে সাধারন মানুষ ছাত্রদের সম্মানে সিট ছেড়ে দিত...সবাই শ্রদ্ধা সম্ভ্রমের সাথে ব্যবহার করত...
আর এখন বাসের হেলপার ধাক্কা দিয়ে ছাত্রকে বাস থেকে ফেলে দিতেও কুন্ঠাবোদ করেনা...নিলখেতের দোকানদার ঢাবির ছাত্রকে প্রহার করে আর তার জেরে তুল কালাম কান্ড...
সেই সময় আর এই সময় প্রবলেমটা কোথায়????
আজ আমাদের সম্মান আমরাই নস্ট করেছি... ছাত্র অজুহাতে বাসের ভাড়া দেইনা.... দিলেও ৫ টাকার বেশি না...তো বাসের হেলপার কি সম্মান করবে??? হলের পাতি নেতা সেই কারনে নিলক্ষেতের তেহারি দোকানও বাদ যাবেনা চাঁদার হাত থেকে তো সেই দোকানদের সাথে তো প্রবলেম হবেই...
আসল সমস্যাটা তো টপ থেকই শুরু
মহামান্য ভিসি যার একমাত্র যোগ্যতা দলের প্রতি একনিষ্ঠতা...ফলাফল মেথর ঝারুদার থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রি পর্যন্ত সকল মিটিংয়ে তাকে থাকতে হবে তো ভার্সিটির সমস্যা উনি কি দেখবেন... আর নিয়োগ প্রক্রিয়ার কথা কিছু্ই বললাম না.............................................
হলের ছাত্র ধারন ক্ষমতা ৬০০ থাকে ৩৬০০ সুযোগটা নিচ্ছে পলিটিক্যাল পার্টি গুলো অবৈধ, অনাবাসিক, দৈতাবাসিক নামে পলিটিকসের বিনিময়ে মাথা গোজার ঠাই...

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




