তিনি গোলাম আজমের মুক্তির জন্যে হরতাল দেন। দেশের অরাজকতা সৃষ্টি করেন। জামাতি ইসলামীর ডাকা হরতালে তিনি নৈতিক সমর্থন দেন। জাতীয় শোক দিবসে তিনি নিজের জন্মদিন পালন করেন। তিনিই বিশ্বের প্রথম এবং একমাত্র মহিলা যার জন্মদিন তিন টা!!!!!!আপনারা নিশ্চই বুজতে পারছেন আমি কার কথা বলছি। হ্যা, আপনারা ঠিকই বলছেন আমি বেগম খালেদা বানুর কথাই বলছি। কেউ কেউ আবার তাকে গোলাপী আপা ও বলেন।
তিনি তার দলবল নিয়ে এইবার শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবসে বুদ্ধিজীবিদের সৃতিসৈধে গেলেন। গিয়ে তিনি কি করলেন জানেন?? তিনি মনে মনে বললেন, তোমাদের মাইরা জামাতি ইসলাম ভালই করছে। যদি তারা এইটা না করত তাহলে আমি কোনদিনই ক্ষমতায় যেতে পারতাম না। তোমাদের ধন্যবাদ।
তিনি গত চার বছরে জামাতের নেতাদের পক্ষে দেশে খুনাখুনি, অরাজকতা সহ বিভিন্ন অপকর্ম করেছেন। কারন, তিনি আবার এই যুদ্ধাপরাধী ও দেশের শ্রেষ্ট সন্তানদের হত্যাকারি জামাত শিবিরের হাত ধরে ক্ষমতায় যেতে চান।
তাহলে কোন মুখে তিনি বুদ্ধিজীবিদের সৃতিসৈধে গেলেন? তার মনে কি একটু ও বাধল না। তিনি নিশ্চই কোন খারাপ উদ্দেশ্যে নিয়ে সেখানে গিয়েছিল।
এই মহিলা রাজাকারের বুদ্ধিজীবিদের সৃতিসৌধ সহ স্বাধীনতার স্মারক সকল স্থানে প্রবেশ নিষিদ্ধ করার দাবী জানাই।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


